যে শিশুকন্যা রাইরাজা হন তাঁকে আগের দিন নিরামিষ আহার করতে হয়। পরের দিন যথাযথ ভাবে নিয়ম মেনে তাঁকে সাজানো হয় এবং যুগলবিগ্রহের সামনে তাঁকে বসানো হয়।
প্রশাসনের নির্দেশমতোই এ বার পালিত হবে রাস উৎসব। তবে প্রাচীন প্রথা মেনে পুজোর রীতিনীতি যথাযথই পালিত হবে।
তবে এক সময় এই ব্রহ্মশাসন গ্রামের জগদ্ধাত্রীপুজো বন্ধ হয়ে গিয়েছিল মহামারির কারণে।
পুজো যখন তৃতীয় বর্ষে পদার্পণ করে তখন সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেন যে তাঁরা এই পুজোটি আর রায় চৌধুরীদের উঠোনে করবেন না, পুজোটি বাড়ির চার দেওয়ালের বাইরে...
মহাস্নানে ডাবের জল আবশ্যিক কারণ সেটি দক্ষিণাচারী তান্ত্রিক আচার।
এক দিনেই তিন প্রহরে পুজো হয় এবং দেবীকে আমিষ ভোগ নিবেদন করা হয়।
পাল পরিবারের জগদ্ধাত্রী প্রতিমার বিশেষত্ব হল, বাহন সিংহের পিঠে মা দু’ পা মুড়ে বাবু হয়ে বসে আছেন। মায়ের সঙ্গে রয়েছেন তাঁর চার সখী।