চিত্রকলা
আইসিসিআর-এ 'অভিবন্দনা', ছবি ও ভাস্কর্যের প্রদর্শনী

নিজের ছবির সামনে দ্যুতিমান ভট্টাচার্য।[/caption]
এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন, কবি সুবোধ সরকার, শিল্প সমালোচক সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, পর্বতারোহী দেবাশিস বিশ্বাস, পণ্ডিত মল্লার ঘোষ ও মল্লিকা ঘোষ এবং আইসিসিআর-এর আঞ্চলিক অধিকর্তা গৌতম দে।
[caption id="attachment_134486" align="aligncenter" width="659"] ছবি দেখছেন অতিথিরা[/caption]
দ্যুতিমানবাবুর মতো আরও নানা পেশার মানুষ তাঁদের ছবির পসরা নিয়ে হাজির হয়েছেন এই প্রদর্শনীতে।
[caption id="attachment_134487" align="aligncenter" width="633"]
পেশায় ইঞ্জিনিয়ার রাহুল নাথের আঁকা ছবি। তিনি ইউটিউব থেকে অ্যাক্রেলিকের কাজ শিখেছেন বলে জানিয়েছেন।[/caption]
এই প্রদর্শনীতে অনবদ্য ছিল ভাস্কর্যগুলিও।
[caption id="attachment_134501" align="aligncenter" width="643"]মার্বেল পাথরের শিঙাড়া।[/caption]
সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় বলেন, প্রদর্শনীতে আগত অধিকাংশই নানা পেশার মানুষ। সমসাময়িক ভাবনা তাদের কাজের মধ্যে ফুটে উঠেছে। এইটাই এই প্রদর্শনীতে পাওয়ার।
রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এই প্রদর্শনীতে যোগ দিয়েছেন। স্ংস্থার পক্ষ থেকে তাঁদের প্রত্যেকের হাতে শংসাপত্র এবং স্মৃতিফলক তুলে দেওয়া হয়। [caption id="attachment_134507" align="aligncenter" width="659"]


চিত্রকলা
মন ভালো করা ছবির সন্ধান দিচ্ছে চারুকলা
একটি ছবি অনেক কথাই বলে। কথা বলে সুখ, দুঃখ,হাসি ও কান্নার। বলে জীবনের পাওয়া না পাওয়ার কষ্টের কথা।


কলকাতা: একটি ছবি অনেক কথাই বলে। কথা বলে সুখ, দুঃখ,হাসি ও কান্নার। বলে জীবনের পাওয়া না পাওয়ার কষ্টের কথা। সেই সঙ্গে বলে অনাগত ভবিষ্যতের কথাও। হোক সে কথাগুলো দৃশ্যমান বা কল্পনায় আঁকা। এই রকম মন ভালো করা ছবির সন্ধান মিলবে দক্ষিণ কলকাতার আলতামিরা আর্ট গ্যালারিতে।
আর এই মন ভালো করা ছবি আমাদের সামনে তুলে ধরেছে চারুকলা নিবেদিত ‘চিত্রকল্প সন্মান’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী মল্লার ঘোষ ও তাঁর স্ত্রী মল্লিকা ঘোষ। বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী ও রূপান্তরকামী আইনজীবী সায়ন্তনী ঘোষ।রাসবিহারী সৃষ্টির নির্দেশক, নাট্যকার শিল্পী ও সম্মানীয় লেখক শ্রী অমিত সরকার, ও আরও অন্যান্যরা।
গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা রাজদীপ দাস বলেন, ‘‘২০১৯ এ আমাদের অর্থাৎ চারুকলার পথ চলা শুরু। এর আগেও আমরা এরকম প্রদর্শনী আয়োজন করেছিলাম এই গ্যালারিতে। তখনও খুব ভালো প্রতিক্রিয়া পেয়েছিলাম। আর আজও আমরা এই স্বল্প পরিসরে শিল্পকর্মের এক মহান কর্মযজ্ঞে নিজেদের সামিল করতে পেরে গর্ব বোধ করছি, তাছাড়া ২০২০ সালের মহামারীকে অতিক্রম করে এক নবসূচনার পথে অগ্রসর হয়েছি এটাই সবথেকে বড়ো বিষয়। যেহেতু করোনা এখনও আমাদের বিশ্বে বিরাজমান তাই আমরা এখানে মাস্ক পড়া ও স্যানিটাইজার ব্যবহার বাধ্যতামূলক করেছি।’’
গোষ্ঠীর আরও গুরুত্বপূর্ণ সদস্যরা মধ্যে সুনীত দাস, শ্রীকন্যা ভট্টাচার্য, সৌমিতা সাহা, মৌমিতা মান্ডি, ময়ূখ ভট্টাচার্য, গোষ্ঠীর মেন্টর তথা বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী সুমন্ত ভৌমিক সহ একাধিক অংশগ্রহণকারী সকলেই খুব খুশি ও অভিভূত চারুকলার অংশ হতে পেরে।
খবর অনলাইনে এই প্রবন্ধটি পড়তে পারেন
আকাশবাণীর স্বর্ণযুগের সঞ্চয়ে বাংলার গৌরব কিনে নিচ্ছে কর্পোরেট?
চিত্রকলা
শেষ হবে করোনা-কাল, নতুন দিশা দেখাবে বিশ্বমাতা, শিল্পীর রং-তুলিতে সেই ভবিষ্যতের ছবি
করোনা পরিস্থিতিতে আজকের সামাজিক চিত্রটা পালটে গেছে। মহামারি বদলে দিয়েছে আমাদের রোজকার জীবন। ঝড়ের মতো এক ভাইরাস জীবনকে বিপর্যস্ত করছে।


খবরঅনলাইন ডেস্ক: করোনা পরিস্থিতিতে আজকের সামাজিক চিত্রটা পালটে গেছে। মহামারি বদলে দিয়েছে আমাদের রোজকার জীবন। ঝড়ের মতো এক ভাইরাস জীবনকে বিপর্যস্ত করছে।
সভ্যতার এত বড়ো বিপর্যয় মানুষ আগে কখনও প্রত্যক্ষ করেনি। অসহায় মানুষ। দীর্ঘ বন্দিজীবনে হাঁসফাঁস অবস্থা তার।
এমন অবস্থায় শিল্পী কী ভাবে নীরবে বসে থাকবেন?
চিত্রশিল্পী ঈশিতা চাকলানবীশ করোনা আবহের মাঝে ক্যানভাসে ধরতে চেয়েছেন দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের সঙ্গে শিল্পীর যোগাযোগ।
মহামারি জনিত এই লকডাউনে তাঁর বেশির ভাগ সময়ই কাটছে রং-তুলি হাতে। এই মারাত্মক রোগের ভয়াবহতা শিল্পীর মনকে নাড়িয়ে দিয়েছে। এই টালমাটাল সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিল্পী এখন সৃষ্টিতে মেতে উঠেছেন।
শিল্পী ঈশিতা বলছেন, “বর্তমান সংকটকালে বিশ্বমাতা যেন তার রূপ হারিয়েছে। আজ সে বড় অসহায়। এত মৃত্যু, চোখের জল, প্রিয়জন হারানোর ব্যথায় বিশ্বমাতা কাঁদছে। সকলে যেন বিশ্বমাতার উদাত্ত আহ্বানে সাড়া দিয়ে বলছে যে, এই সংকট মানুষের সঙ্গে মানুষের দূরত্ব তৈরি করতে পারেনি। বরং সে অজান্তে পারস্পরিক মেলবন্ধন ঘটিয়েছে।”
এ সংকট শেষ হলে বিশ্বমাতা আবার সকলকে এক দিশায় এগিয়ে নিয়ে যাবে, এই আশা শিল্পীর। সেই আশাকেই ধরে রাখতে চাইছেন তিনি তাঁর রং-তুলিতে।
চিত্রকলা
নটি বিনোদিনী মেমোরিয়াল আর্ট গ্যালারিতে ‘অভিবন্দনা’র ‘মা’


‘মা’ শীর্ষক চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে ‘অভিবন্দনা’। চিত্র প্রদর্শনীটি চলছে স্টার থিয়েটারের নটি বিনোদিনী মেমোরিয়াল আর্ট গ্যালারিতে। মঙ্গলবার শেষ দিন। চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত।
চিত্র প্রদর্শনীতে ৫০-এরও বেশি চিত্র ও আলোকচিত্র প্রদর্শিত হচ্ছে। ছবিগুলির পেছনে প্রায় ৫০ জন শিল্পীর অবদান রয়েছে।

চিত্র – ‘মা’
শারদীয়া মাতৃবন্দনার এই বিশেষ মরশুমে অনুষ্ঠিত এই প্রদর্শনীতে বিভিন্ন রূপে নারীর মাতৃশক্তি ও মায়ের বিভিন্ন অনুভূতিকে তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে যেমন সাধারণ নারীর বিভিন্ন চেহারা তুলে ধরা হয়েছে তেমনই রয়েছে দেবী দুর্গার বিভিন্ন রূপও।

প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে উদ্বোধন করা হয় প্রদর্শনীর। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চিত্রশিল্পী তপন চট্টোপাধ্যায়, চিত্রশিল্পী ও চিত্র সমালোচক দেবব্রত চক্রবর্তী, পর্বতারোহী ও অর্জুন পুরস্কার প্রাপ্ত দেবাশিস বিশ্বাস, একদিন ও সালাম দুনিয়া সংবাদপত্রের চিত্র সাংবাদিক অদিতি সাহা।

এই দিনের অনুষ্ঠানে অভিবন্দনার প্রদর্শনী পুস্তিকার উদ্বোধন করা হয়। সঙ্গে প্রকাশ করা হয় অভিবন্দনার প্রতীকও।

অনুষ্ঠানে প্রায় ৫০ জন শিল্পীকে স্মারক, মানপত্র ও প্রদর্শনী পুস্তিকা দিয়ে পুরষ্কৃত করা হয়।

অভিবন্দনার প্রধান অভিমুন্য দাস জানান, তিন বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে তাঁরা চিত্র নিয়ে প্রদর্শনী করে আসছেন। এই পর্যন্ত বহু শিল্পীর আঁকা ছবি তাঁরা প্রদর্শনীতে রেখেছেন। তাঁদের উৎসাহিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আগামীতেও এমন প্রচেষ্টা আরও ব্যাপক আকারে করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন তিনি।
-
রাজ্য6 hours ago
Bengal Polls Live: ৪টে পর্যন্ত ভোট পড়ল প্রায় ৭০ শতাংশ
-
গাড়ি ও বাইক2 days ago
Bajaj Chetak electric scooter: শুরু হওয়ার ৪৮ ঘণ্টা পরেই বুকিং বন্ধ! কেন?
-
রাজ্য1 day ago
Coronavirus Second Wave: আজ কমিশনের ডাকে সর্বদলীয় বৈঠক, ভোট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের আশায় রাজ্যবাসী
-
দেশ1 day ago
Delhi Riots 2020: পুলিশি তদন্তে অসঙ্গতি, জেএনইউয়ের প্রাক্তন ছাত্রনেতা উমর খালিদের জামিন