অনুষ্ঠান
সাবর্ণ সংগ্রহশালার ১৪তম আন্তর্জাতিক ইতিহাস উৎসবে বাংলা সিনেমার একশো বছর
ইতিহাস নিয়েই পথ চলা, ইতিহাসই ভবিষ্যতের পথে আলো দেখাবে। সাবর্ণ সংগ্রহশালার আন্তর্জাতিক ইতিহাস উৎসব এ বারে ১৪তম বর্ষে। ৩ ফেরুয়ারি থেকে শুরু হবে এই প্রদর্শনী। চলবে চার দিন। সময় সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা। এই বছরে প্রদর্শনীর মূল থিম বাংলা সিনেমার একশো বছর। তাতে তুলে ধরা হবে সিনেমা শুরুর সময়ের নানান বিষয়বস্তু। বিশেষ ভাবে পরিচিত […]


স্মিতা দাস
ইতিহাস নিয়েই পথ চলা, ইতিহাসই ভবিষ্যতের পথে আলো দেখাবে।
সাবর্ণ সংগ্রহশালার আন্তর্জাতিক ইতিহাস উৎসব এ বারে ১৪তম বর্ষে। ৩ ফেরুয়ারি থেকে শুরু হবে এই প্রদর্শনী। চলবে চার দিন। সময় সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা। এই বছরে প্রদর্শনীর মূল থিম বাংলা সিনেমার একশো বছর। তাতে তুলে ধরা হবে সিনেমা শুরুর সময়ের নানান বিষয়বস্তু। বিশেষ ভাবে পরিচিত করানো হবে হীরালাল সেন, জে ই মদন, তিমিরবরণ, অমর চৌধুরী, প্রণব রায়ের মতো চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্বকে। এক কথায় ৫০ দশকের আগের শিল্পীদের। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন পিসি সরকার জুনিয়ার, তরুণ মজুমদার, অধীর বাগচি, ফ্রান্সের ভাইস কনসাল মোনামি কাটো, সতীনাথ মুখোপাধ্যায়, নীলাদ্রি লাহিড়ী, অরোরা ফিল্মসের রঞ্জন বসু প্রমুখ।
এই প্রদর্শনীর দায়িত্বে রয়েছেন সাবর্ণ পরিবারের সদস্য দেবর্ষি রায়চৌধুরি। তিনি জানান, হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস বা সময়ের কোলে লুকিয়ে থাকা অনেক অজানা তথ্য মানুষের সামনে তুলে ধরা তাঁদের মূল উদ্দেশ্য। তেমনি ভাবেই এই বারে তুলে ধরছেন চলচ্চিত্রের ১০০ বছর। ইতিহাস উৎসবের প্রদর্শনীতে এ বছর মূল আকর্ষণ হল হীরালাল সেনের কাছ থেকে ১৯০৬ সালে অরোরা ফিল্মসের কেনা বাঙলা চলচ্চিত্রের প্রথম মুভি ক্যামেরা। নির্বাক আর সবাক চলচ্চিত্রে ব্যবহার হওয়া তার পরের বেশ কিছু ক্যামেরাও থাকবে এই প্রদর্শনীতে।

সাবর্ণ রায়চৌধুরী পরিবার পরিষদ। নিজস্ব চিত্র।
থাকবে ১২০টি বাংলা চলচ্চিত্রের পুস্তিকা প্রদর্শনী। এই সংগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে যিনি ছিলেন তিনি হলেন দেবর্ষিবাবুর ঠাকুমা প্রতিমা রায়চৌধুরী। তাঁরই সংগ্রহের পুস্তিকা থাকবে প্রদর্শনীতে।
দেবর্ষিবাবু বলেন, থাকবে অ্যান্টনি ফিরিঙ্গির আসল স্ক্রিপ্ট, উত্তমকুমার-সহ বহু শিল্পীর স্বাক্ষর করা কন্ট্রাক্ট পেপার। থাকবে অনেক শিল্পীর নিজে হাতে লেখা চিঠিচাপাটি, বেশ কিছু না তৈরি হওয়া ছবির স্ক্রিপ্ট ইত্যাদি।
তিনি বলেন, এ ছাড়া থাকবে আলাদা একটি বিভাগ। সেখানে সম্পূর্ণ আলাদা একটি সংগ্রহ তুলে ধরা হবে। তা হল সোনা, রুপো, হাতির দাঁতের, পাথরের তৈরি নানান রকমের ৪০০ বছরের সিঁদুর কৌটোর সংগ্রহ।
আরও পড়ুন কলকাতায় মুক্তি পেল শর্মিতা দে-র দু’টি বই
সঙ্গে রয়েছে রেট্রোস্পেকটিভ বিভাগ। এ বছর মহাত্মা গান্ধীর ১৫০তম জন্মবার্ষিকী। তাই রেট্রোস্পেকটিভ-এর মূল আকর্ষণ গান্ধীজি। তাঁকে নিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যে সব ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়েছে থাকবে তার নমুনা। থাকবে গান্ধীজির একাধিক ভাষণের রেকর্ড। তাঁর মৃত্যুর পরের দিনের আনন্দবাজার আর অমৃতবাজার পত্রিকার ‘অরিজিনাল’ সংস্করণ। গান্ধীজি ছাড়াও এই বিভাগে থাকবে সচিন তেন্ডুলকরের বিভিন্ন বিষয়ের বেশ কিছু সংগ্রহ। থাকবে জটিলেশ্বর মুখোপাধ্যেয়ের ব্যবহার করা নানান সামগ্রী।
এই বছরের সাবর্ণ সংগ্রহশালার আন্তর্জাতিক বন্ধুদেশ জাপান। সেই বিভাগে জাপান সরকারের সহযোগিতায় সাজানো হবে জাপান গ্যালারি। গোটা বিষয়টিতে সহযোগিতায় রয়েছেন জাপান বিশেষজ্ঞ সোনালি রায়।
অনুষ্ঠানে উদ্বোধন করা হবে সাবর্ণ পরিবারের হাতে লেখা পত্রিকা সপ্তর্ষির ৩০তম সংখ্যা, সত্য চৌধুরীর হারিয়ে যাওয়া গানের সিডি।
শুধু প্রদর্শনী নয়, সঙ্গে থাকবে কুইজের দু’টি প্রতিযোগিতাও। একটি হল ‘নস্টালজিয়া ১৯’, পরিচালনায় সঞ্জয় রায়চৌধুরী, আর একটি হল ‘বস’ বা ‘বড়িশার সব জান্তা’, পরিচালনায় রাজর্ষি নাগ ।
অন্যান্য বারের মতো তৃতীয় দিন অর্থাৎ ৫ ফেব্রুয়ারি পালন করা হবে প্রণব রায় দিবস। এ দিন আয়োজন করা হবে এক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা, সঙ্গে থাকবে গুণিজন সংবর্ধনা। বৈশাখী রায় চৌধুরী স্কলারশিপ দেওয়া হবে ক্যানিংয়ের স্বপ্না সর্দার নামের একজন প্রতিভাময়ী অন্ধবালিকাকে।
এই চার দিনের অনুষ্ঠানে থাকবে শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়ের গান, ছদ্মবেশ প্রযোজিত ‘কলিকথা’ নাটক। নাটকের মূল বিষয় হল কলকাতার ইতিহাস আর সাবর্ণ রায়চৌধুরী পরিবারের নানান ঘটনা।
দর্শকদের উদ্দেশে রাজর্ষিবাবু বলেন, মানুষের শিকড়ের সন্ধান তাকে চিনতে শেখায়, ইতিহাসকে জানায়। সেই ইতিহাসকে মানুষের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্য নিয়েই এই আয়োজন। মানুষ এসে যখন এই শিকড়ের খোঁজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলবেন সেটিই হবে এই প্রদর্শনীর সার্থকতা। তাই সবাই আসুন দেখুন আর নিজেদের অতীতটাকে জানুন।
অনুষ্ঠান
সামাজিক মাধ্যমে দুই বাংলার সঙ্গীত ও আবৃতি শিল্পীদের সেতু গড়েছে বাওবা টিভি

নিজস্ব প্রতিনিধি : করোনা কাল আমাদের অনেক কিছু শিখিয়েছে। প্রতিকূলতার মধ্যে আমাদের থেমে না থাকার ইচ্ছেটাকে আরও শক্তিশালী করেছে অতিমারী পরিস্থিতি।
কিছু সময়ের জন্য স্তব্ধ হলেও থামেনি আমাদের কলাচর্চা। শিল্পী-স্রোতার ব্যবধান ঘুচিয়ে দিয়েছে ডিজিটাল মিডিয়া। তাকেই মাধ্যম করে দুই বাংলার সঙ্গীত ও বাচিক শিল্পীদের সেতু তৈরি করেছে বাওবা টিভি।
নেতাজি সুভাষ চন্দ্রের ১২৫ জন্মদিনে ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুরে শুরু হয় এই উদ্যোগ। বাওবা টিভির ফেসবুক পেজে নিয়মিত চলছে এই সঙ্গীত এবং আবৃতির অনুষ্ঠান।
প্রতি সপ্তাহে শুক্র, শনি ও রবিবার ভারতীয় সময় রাত ৮টা, বাংলাদেশ সময় রাত ৮ -৩০ টা এবং আমেরিকা ও কানাডা সকাল ৯ -৩০ টায় দেখা যাচ্ছে এই অনুষ্ঠান। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের শিল্পীবন্ধুরা থাকছেন শুধুমাত্র বাংলা সঙ্গীত ও আবৃত্তি নিয়ে । অনুষ্ঠানটির ডিজিটাল মিডিয়া পার্টনার খবর অনলাইন।
অনুষ্ঠান
শনিবার শোভাবাজারের গোপীনাথ বাড়িতে বসছে শিল্প-সংস্কৃতির জমজমাট আড্ডা

শুভদীপ রায় চৌধুরী
তিলোত্তমা কলকাতার ইতিহাসচর্চা বা সংস্কৃতিচর্চার প্রসঙ্গ উঠলেই যাদের নাম প্রথম দিকে উঠে আসে তাদের মধ্যে অন্যতম হল শোভাবাজার রাজবাড়ি, যাদের ঐতিহ্য এবং বনেদিয়ানা আজও বাংলার শিল্প ও সংস্কৃতিকে গৌরবান্বিত করে।
তৎকালীন সময়ে বহু রাজপরিবারে সংস্কৃতিচর্চা হত। বলা যেতে পারে গান-বাজনায় মেতে থাকত গোটা ঠাকুরদালান-সহ রাজবাড়ির অন্দরমহল। শোভাবাজার রাজবাড়িতেও অনুষ্ঠিত হত সেই জলসাঘর, যে জলসাঘরে উপস্থিত থাকতেন বিশিষ্টজনেরা।
একটা সময়ে এই কলকাতায় বাই-নাচ খুবই প্রচলিত ছিল। শোনা যায়, কলকাতায় প্রথম বাই-নাচের সূত্রপাত ঘটে শোভাবাজার রাজবাড়িতেই। শুধু বাই-নাচই নয়, কবিগান, যাত্রা, রাগসংগীতের আসর ইত্যাদি নানা রকমের আড্ডা বসত রাজবাড়িতে।
আবার সেই রাজবাড়ির দালানে বসবে বিশিষ্টজনেদের আসর আগামী ৩০শে জানুয়ারি ঠিক ৩টের সময়। শোভাবাজার রাজবাড়ির গোপীনাথ বাড়িতে অনুষ্ঠিত হবে শিল্প-সংস্কৃতির এক বৈঠকী আড্ডা। আড্ডার বিষয় ‘বাংলার শিল্প-সংস্কৃতি ও শোভাবাজার রাজবাড়ি’। আড্ডায় উপস্থিত থাকবেন শিল্প এবং সংস্কৃতিজগতের স্বনামখ্যাত মানুষজন, সঙ্গে থাকবেন কলকাতার বিভিন্ন প্রাচীন রাজবাড়ি-জমিদারবাড়ির সদস্যরাও।

বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত, স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত, বিখ্যাত গায়ক প্রশান্ত ভট্টাচার্য, সুব্রত বসাক। এ ছাড়াও উপস্থিত থাকবেন আদিত্য বসাক, অংশুমান ভৌমিক-সহ বহু বিশিষ্টজন। এ ছাড়াও এই আড্ডায় উপস্থিত থাকবেন কলকাতার স্বনামধন্য পরিবারের সদস্যরা যেমন সাবর্ণ চৌধুরী পরিবার, শোভারাম বসাকের পরিবার, পাথুরিয়াঘাটা মল্লিক পরিবার, পটলডাঙা বসুমল্লিক পরিবার-সহ আরও বিভিন্ন প্রাচীন পরিবার।
অনুষ্ঠানটির মূল উদ্যোক্তাদের মধ্যে অন্যতম প্রবীর কৃষ্ণ দেব হলেও, রাজবাড়ির বিভিন্ন সদস্য যেমন নরেন্দ্র কৃষ্ণ দেব, শুভাশিস কৃষ্ণ দেব, শঙ্কর কৃষ্ণ দেব-সহ পরিবারের আরও সদস্যরা রয়েছেন এই আড্ডায় জড়িয়ে। করোনার সমস্ত রকম করোনার বিধিনিষেধ মেনেই বসবে এই আড্ডা। অনুষ্ঠানে প্রবেশের আগে স্যনিটাইজারের ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া রাজবাড়ির তরফ থেকে একটি বিশেষ মাস্কের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
রাজবাড়িতে প্রতিটা আড্ডার সঙ্গে থাকে জমজমাট খাওয়াদাওয়া। এ বারের আড্ডায় একটু অন্য রকম আয়োজন করা হয়েছে বলেই জানা যাচ্ছে রাজবাড়ির তরফ থেকে। এই দিন বৈঠকী আড্ডার পাশাপাশি থাকবে নানা রকমের তেলেভাজা – যেমন বকফুলের বড়া, কুমড়োফুলের বড়া, বাঁধাকপির বড়া, লঙ্কার চপ, সঙ্গে ধনেপাতার চাটনি আর মুড়ি। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে, শনিবার সংস্কৃতিজগতের বিভিন্ন দিক নিয়ে এক জমজমাট মুখরোচক আলোচনাসভা হতে চলেছে শোভাবাজার রাজবাড়িতে।
অনুষ্ঠান
যোগ আরও ছড়িয়ে দিতে ১৮০ জন যোগশিক্ষককে শংসাপত্র দিল হাওড়ার পতঞ্জলি যোগ সমিতি
শংসাপত্র গ্রহণকারীরা হাওড়ার পতঞ্জলি যোগপীঠে ১০০ ঘণ্টাব্যাপী যোগশিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় যোগ দিয়েছিলেন।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: যোগের ক্ষেত্রে ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা এবং আজকের প্রজন্মকে ভবিষ্যতের জন্য যোগব্যায়াম গ্রহণের ব্যাপারে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে অনলস কাজ করে চলেছে হাওড়ার পতঞ্জলি যোগ সমিতি। রবিবার এক অনুষ্ঠানে এই সমিতির পক্ষ থেকে কলকাতার রাজ্য শিক্ষক, রাজ্য আধিকারিক এবং জেলার দায়িত্বরতদের ১৮০টি শংসাপত্র প্রদান করা হল।
যাঁর মিশন ‘স্বাস্থ্য ভারত, আত্মনির্ভর ভারত’, সেই স্বামী রামদেবের অনুপ্রেরণায় শংসাপত্র গ্রহণকারীরা হাওড়ার পতঞ্জলি যোগপীঠে ১০০ ঘণ্টাব্যাপী যোগশিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় যোগ দিয়েছিলেন। কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের পৃষ্ঠপোষক স্বামী প্রবীরদেব এবং বিজয় জয়সওয়াল। এ ছাড়া ছিলেন কলকাতার রাজ্য সভাপতি এবং অন্য সদস্যরাও।
‘কলকাতার রাজ্য শিক্ষক, রাজ্য আধিকারিক, জেলার দায়িত্বরত এবং যোগশিক্ষকদের হাতে ১৮০টি শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয়। কর্মশালা শান্তিমন্ত্রের আবৃত্তি দিয়ে শেষ হয়েছিল’, জানান পশ্চিমবঙ্গের পৃষ্ঠপোষক বিজয় জয়সওয়াল।
তিনি আরও বলেন, সব বয়সের মানুষের কাছেই যোগব্যায়াম জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিগত বছরগুলিতে এটি যে সাধারণ মানুষের জন্য একটি পছন্দের ক্যারিয়ার হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে, তা-ও দেখা যাচ্ছে।
বিজয় জয়সওয়াল বলেন, ‘যোগকে সবার জীবনের অংশ হিসাবে গড়ে তোলার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর যে দৃষ্টিভঙ্গি তার সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই পতঞ্জলি যোগ সমিতি ভালো যোগ প্রশিক্ষকদের একটি গোষ্ঠী তৈরি করার উদ্যোগ নিয়েছে।”
বিজয়বাবু জানান, যোগের বিষয়ে উৎসাহী এমন হাজারের বেশি মানুষ এই শংসাপত্র প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তাঁর আশা, কোভিড-১৯ এর পরে যোগ ইনস্ট্রাক্টর ও ট্রেনারদের চাহিদা বাড়বে।
-
রাজ্য1 day ago
পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার3 days ago
কেন্দ্রের নতুন শিক্ষানীতির আওতায় মাদ্রাসায় পড়ানো হবে গীতা, রামায়ণ, বেদ-সহ অন্যান্য বিষয়
-
গাড়ি ও বাইক1 day ago
আরটিও অফিসে আর যেতে হবে না! চালু হল আধার ভিত্তিক যোগাযোগহীন পরিষেবা
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার3 days ago
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় নয়া মোড়, ফের কলকাতা হাইকোর্টে রাজ্য