স্মিতা দাস

কোভিড পরিস্থিতিতে লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকে সবাই যখন ঘরবন্দি তখন বিভিন্ন উপলক্ষ্যগুলিতে মন খারাপের বোঝা সরিয়ে মনকে প্রশান্তি দিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পথে একের পর এক উৎসব পালন করে চলেছে বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গন। সেখানে যেমন বাদ যায়নি কবি-বন্দনা তেমনই হয়েছে দেবী-আবাহন। তবে অবশ্যই নিয়মবিধির বেড়াজাল না টপকে এই আয়োজন করেছিল বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গন। একই সঙ্গে দেশ ও বিদেশকে মাতিয়ে ছিল তারা তাদের ডিজিট্যাল দুনিয়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায় অনলাইন পার্ফমেন্সের মাধ্যমে। সেই বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গনের এই বছরই ২৫তম বর্ষ পূর্তি।

সেই বর্ষপূর্তিও উদযাপন করবে তারা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে। ফেসবুক পেজে। অনুষ্ঠানের নাম দিয়েছে ‘অবশেষে পঁচিশে’। অনুষ্ঠানটি বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গন ও কলকাতা সংকৃতিক অঙ্গনের যৌথ নিবেদন।

অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হবে, ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে। প্রচার শুরু হবে ২২ ডিসেম্বর থেকে। প্রতিদিন দেখা যাবে ভারতীয় সময় সন্ধ্যে ৭টায়।      

আরও -‘বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গন’-এর নিবেদন ‘শারদ অর্ঘ্য – দুর্গা দুর্গতিনাশিনী, পঞ্চমী থেকে দেখা যাবে অনলাইনে

বারাসত : নানা সামাজিক উদ্দেশ্য নিয়ে পথ চলা শুরু করল আমার আশা ফাউন্ডেশন। রবিবার সংস্থার উদ্বোধন হল বারাসত জেলা পরিষদের তিতুমীর ভবনে।

এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা সুমিত রায়, বলিউডের মিউজিক পরিচালক কুমারেশ কুমার এবং বেঙ্গল এডুকেশন ডেভলপমেন্ট সোসাইটির সদস্যরা।

স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির, প্রতিবন্ধীদের জন্য ট্রাই সাইকেল প্রদান, দরিদ্র মেধাবী ছাত্রদের পাশে থাকা, ডেঙ্গু এবং অন্যান্য রোগ নিয়ে নিয়মিত সচতেনতা শিবির সহ বিভিন্ন সামাজিক কাজ করে যাবে আমার আশা ফাউন্ডেশন।

স্মিতা দাস

করোনাযোদ্ধা ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ও সাফাইকর্মীদের সম্মাননা জ্ঞাপন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল খড়গপুরের তালবাগিচার গ্রিনস্টার ক্লাব। জগদ্ধাত্রী পুজো উপলক্ষ্যে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল ২৩ নভেম্বর।

এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, মহকুমা শাসক জনাব আজমল হোসেন। উপস্থিত ছিলেন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও পুলিশকর্মীরা, খড়গপুর স্টেট হাসপাতালের সুপার ও হাসপাতালের কর্মীরা এবং এলাকার এমএলএ দীনেন রায়। অনুষ্ঠানে ডাক্তার, নার্স,‌ স্বাস্থ্যকর্মী, সাফাই কর্মী-সহ মোট ৩০ জনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। 

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন মদনমোহন সামন্ত। ক্লাবের সম্পাদক আশিস রায়ের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে গ্রিনস্টার। করোনা আবহে একদম সামনাসামনি থেকে আক্রান্তদের সুস্থ করে ঘরে ফেরানোর কাজে ব্রতী এই সৈনিকদের সম্মান জ্ঞাপন করতে পেরে তাঁরা গর্বিত। তাঁদের মতে সেবাই পরম ধর্ম, সেবা হল সাধনা। এই অতিমারির আবহে সেই সেবাই যাঁদের একমাত্র কর্ম তাঁদেরকে এই সংবর্ধনা দিতে পেরে খুবই খুশি তাঁরা।

আরও পড়ুন – ‘লকডাউন সুপার কিড ২০২০’, জেনে নিন কারা হল জয়ী