গান-বাজনা
১২ বছরের পথচলায় ‘মুক্তধারা’র মুকুটে আরও একটি পালক, চালু হল ইউটিউব চ্যানেল
এই দীর্ঘ পথে ‘মুক্তধারা’র যে গীতিরথ চড়াই-উতরাই পার হয়েছে, তার সারথি নমিতা বন্দ্যোপাধ্যায়।


দেখতে দেখতে এক যুগ পার। কবির ভাষায় – ‘বহু যুগের ওপার হতে আষাঢ় এল’। হ্যাঁ, এক আষাঢ়ঘন সন্ধ্যায় জন্ম নিয়েছিল ‘মুক্তধারা শিল্পী গোষ্ঠী’। ১২ জন সংগীতপিপাসুকে নিয়ে ১২ জুলাই। পথ চলা শুরু সেই ২০০৮-এ, দক্ষিণ কলকাতার রবীন্দ্রচর্চা ভবনে।
সেই দিনটিকে স্মরণ করে সম্প্রতি উদ্বোধন হল ‘মুক্তধারা’র ইউটিউব চ্যানেল, শঙ্খধ্বনি সহযোগে। প্রযুক্তির দৌলতে সংস্থার সদস্যরা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন বাড়ি থেকে। আমন্ত্রিত ছিল খবরঅনলাইনডটকম-ও। ‘মুক্তধারা শিল্পী গোষ্ঠী’কে শুভ কামনা জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা।
এ বার চিনে নেওয়া যাক এই দীর্ঘ পথে ‘মুক্তধারা’র যে গীতিরথ চড়াই-উতরাই পার হয়েছে, তার সারথিকে। তিনি নমিতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবীন্দ্রসংগীতের ঝাঁপি ভরে পথ চলেছেন রথের রশি হাতে নিয়ে। শ্রদ্ধেয় সুচিত্রা মিত্রের সুযোগ্য ও সুধন্য ছাত্রী নমিতা একা পথ চলার স্বপ্ন দেখেছেন সংগীতচর্চিত মানুষজনকে সঙ্গী করে। প্রচারবিমুখ এই শিল্পী ছাত্রছাত্রী গড়ার কারিগর।
‘মুক্তধারা শিল্পী গোষ্ঠী’ আজ প্রায় ২৫ জনের এক বলিষ্ঠ সংস্থা। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এই গোষ্ঠী নিয়মিত আমন্ত্রিত হয়। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সংগীতমেলা, বর্ষা উৎসব তো আছেই, তা ছাড়া রবীন্দ্রভারতী সোসাইটি, বিধানসভা কার্যালয়, নেতাজি ফাউন্ডেশন, ক্যালকাটা কয়্যার, প্রেস ক্লাব, ২৩ পল্লি, ব্রাহ্মসমাজ ইত্যাদির অনুষ্ঠানেও ‘মুক্তধারা’ আমন্ত্রিত হয়েছে। বাংলাদেশে নববর্ষ উদযাপন, দিল্লিতে ওয়ার্ল্ড কালচারাল ফেস্টিভ্যালেও ডাক পেয়েছে তারা।

‘টালিগঞ্জ দৃষ্টান্ত’ ও ‘অনন্য মিউজিক’ আয়োজিত সম্মেলক সংগীত প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে ‘মুক্তধারা শিল্পী গোষ্ঠী’ এবং একটি পূর্ণাঙ্গ সিডি করার সম্মান লাভ করে তারা। ২০১৯-এ ভারত সরকারের ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস্-এ ‘মুক্তধারা’র নাম তালিকাভুক্ত হয়েছে। সেই সূত্র ধরে আগামীতে বিদেশের ডাকে সাড়া দেওয়ার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে।
একাগ্রতা আর নিষ্ঠার জোরে নমিতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতার বুকে ‘নবসৃজনী’ (প্রবীণাদের নিয়ে), ‘রেওয়াজ’, ‘ক্রিয়েশন’ ও ‘বনবাণী’কে নিয়ে পথ চলছেন। এই লকডাউন পিরিয়ডেও থেমে নেই তিনি।
একা পারফর্মার না হয়ে সংস্থা গড়ার দিকে এলেন কেন নমিতাদেবী?
“নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে গেলে ভালো গান যেমন গাইতে হয়, পাশাপাশি একটা সাংগীতিক ব্যাকগ্রাউন্ডেরও প্রয়োজন হয়। সেটা আমাদের সময়কাল থেকে ছিল, আমার ছিল না। তবু সুশিক্ষার জোরে এবং নিজের দক্ষতায় প্রচুর একক অনুষ্ঠান করেছি। একটা সময়ে মনে হয়েছে আমার সৃষ্টিশীলতার পুরোটা আমি দিতে পারছি না। তখন মনে হল যদি একটা দল তৈরি করি, তা হলে কেমন হয়। সেখানে তারাও শিখল, দলবদ্ধ ভাবে গাইল, এককও গাইল, আমিও গাইলাম – তাতে আমার সৃষ্টিশীল দিকটা পূর্ণতা পেল। একক ভাবে তা পরিপূর্ণতা পায় না। এতে দর্শকশ্রোতাবন্ধুদের কাছে বেশিক্ষণ থাকতে পারা যায় ও তাঁদের কাছে পাওয়া যায়” – বললেন নমিতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ‘মুক্তধারা’র কান্ডারি।
তিনি আরও জানালেন, যেমন পথের পাঁচালি – অপু, দুর্গা, সর্বজয়াকে যেমন মানুষ চিনেছেন, তার থেকেও বেশি চিনেছেন যিনি চলচ্চিত্রটি তৈরি করেছেন সেই সত্যজিৎ রায়কে। সত্যজিৎ রায়, মৃণাল সেন – এঁরা তো কখনও অভিনয় করেননি। কিন্তু ওঁরাও সেই শিল্পের সঙ্গে জড়িত। ওঁরা প্রাতঃস্মরণীয়। উত্তমকুমারের ‘নায়ক’ চরিত্র মনে হলেই ভেসে উঠবে সত্যজিৎ রায়ের মুখ। সুতরাং ক্রিয়েটিভিটি পূর্ণতা পায় দলকে ঘিরে। এখানেই তাঁদের সম্মান। তবে তাঁর কাছে সম্মানের পাল্লাটা কতটা ভারী হল সেটা বড়ো কথা নয়। বড়ো কথা, সকলকে নিয়ে পথ চলা। তাঁর সৃজনশীলতা পাঁচ জনের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার যে আনন্দ ও পরিবেশনা, তার সম্মান আরও বেশি। ঈশ্বর যা দিয়ে পাঠিয়েছেন তার থেকে বেশি কিছু হওয়ার নয়। তবে একক শিল্পী হয়েও দলগত উপস্থাপনায় অনেক বেশি ঋদ্ধ হয়েছেন তিনি।
‘মুক্তধারা’র দ্বাদশ বর্ষ উদযাপন কালে শুভ কামনা জানিয়েছেন বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী অলক রায়চৌধুরী। বললেন, “বর্তমানে সমবেত গান প্রায় উঠে যাওয়ার মুখে। ‘মুক্তধারা’ নয় নয় করে ১২ বছর কাটিয়ে আরও এগিয়ে যাবে এটা আমার বিশ্বাস। ১২টা বছর কম নয়। শিল্পীদের মধ্যে নিরন্তর আগ্রহ জাগিয়ে রাখা এবং রবীন্দ্রসংগীত ছাড়াও নানা ধরনের গান করে চলা – এ এক অনন্য উদাহরণ। নমিতা তা পেরেছেন।”
আরও এক শিল্পী সুমন পান্থী জানালেন, “সংগীতের এই মহাসমুদ্রে পাড়ি দিতে দিতে একজন সুদক্ষ কান্ডারির মাধ্যমেই একটি তরী এ-পার থেকে ও-পারে, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছে যেতে পারে। সে রকমই একটি তরী ‘মুক্তধারা শিল্পী গোষ্ঠী’। তার সুদক্ষ কান্ডারি নমিতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আমাদের এই পরিবারের সঙ্গে সফল উপস্থাপন তিনি করেছেন। তাঁর সংস্থার ১২ বছরের উদযাপনকে স্বাগত জানাই।”
‘মুক্তধারা’র ইউটিউব চ্যানেলটি উদ্বোধন করেন শুভঙ্কর রায়চৌধুরী। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায়, আহ্বায়ক শাশ্বতী বিশ্বাস, যুগ্ম সম্পাদক দেবব্রত বর ও নমিতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সভাপতি মিত্রা দত্ত ও সংগীত পরিবেশন করেন লোপামুদ্রা মুখোপাধ্যায়।
গান-বাজনা
পলাশপ্রিয়ার আরাধনায় বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
ওই অনুষ্ঠান চলে ১৬ ও ১৭ ফেব্রুয়ারি ভার্চুয়াল মাধ্যমে, ফেসবুক পেজে।

খবর অনলাইন ডেস্ক: প্রতি বছরের মতো এ বছরেও পলাশপ্রিয়ার আরাধনায় দু’ দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গন। ওই অনুষ্ঠান চলে ১৬ ও ১৭ ফেব্রুয়ারি ভার্চুয়াল মাধ্যমে, ফেসবুক পেজে।
সরকার অনুমোদিত সাংস্কৃতিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গনের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন দুশোরও বেশি শিল্পী ও সাংস্কৃতিককর্মী। সারা বছর ধরে এই প্রতিষ্ঠান নানা ধরনের সাংস্কৃতিক, সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকে। উল্লেখ্য, এ বছরই এই প্রতিষ্ঠান পঁচিশ বছরে পদার্পণ করল।
প্রতি বছরই বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বিভিন্ন নামী মঞ্চে সম্পন্ন হয়। কিন্তু গত বছর থেকে করোনা পরিস্থিতি চলতে থাকায় বাধ্য হয়েই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে পঁচিশে বৈশাখ, বাইশে শ্রাবণ, দুর্গোৎসবের অনুষ্ঠান, দীপাবলীর অনুষ্ঠান আয়োজন করতে হয়েছে এবং সমগ্র বিশ্ব থেকেই বিদ্বজ্জনেরা হয় অনুষ্ঠানে যোগ দেন আর না হয় তাঁদের শুভেচ্ছা পাঠান।

বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গনের সরস্বতী পূজোর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শিল্পীরা।
সরস্বতী পুজোয় দু’ দিন ধরে চলা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন দেশ- বিদেশের বহু শিল্পী। দেশ থেকে যাঁরা যোগ দেন তাঁরা হলেন কলকাতা থেকে মধুমিতা বসু, ড. তানিয়া দাস, কাজল সুর, রত্না মিত্র, কাকলি চক্রবর্তী, শুভময় সেন, এষা ব্যানার্জি, মহিষাদল থেকে সহেলী পন্ডা, শিলিগুড়ি থেকে শারদা গুহ, শান্তিনিকেতন থেকে দোলন মোহলি, রাঁচি থেকে সুবীর লাহিড়ী ও রিঙ্কু ব্যানার্জি, জামশেদপুর থেকে বাণীপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, অসম থেকে সুজাতা বানিয়া এবং কেরল থেকে মীরা বিজয়ন।
বিদেশ থেকে যাঁরা যোগ দেন তাঁরা হলেন বাংলাদেশ থেকে বুলবুল মহালনবিশ, তৌকির আহমদ, শাওন পান্থ, সুবর্ণা রহমান, প্রিয়া ভৌমিক ও আল ইমরান, শ্রীলঙ্কা থেকে নিশি, লন্ডন থেকে ফয়সাল আহমদ, ফ্লোরিডা থেকে বিজয়া সেনগুপ্ত, বস্টন থেকে রাহুল রায় ও স্বপ্না রায় এবং অস্ট্রেলিয়া থেকে বাচিকশিল্পী দেবী সাহা।
এ ছাড়াও বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গন ও ‘আন্তরিক’-এর সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগের ছাত্রছাত্রীরাও সরস্বতী পুজোর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেন|
অনুষ্ঠান
২৫-এ পা বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গনের, অনুষ্ঠান দেখা যাবে অনলাইনে

স্মিতা দাস
কোভিড পরিস্থিতিতে লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকে সবাই যখন ঘরবন্দি তখন বিভিন্ন উপলক্ষ্যগুলিতে মন খারাপের বোঝা সরিয়ে মনকে প্রশান্তি দিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পথে একের পর এক উৎসব পালন করে চলেছে বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গন। সেখানে যেমন বাদ যায়নি কবি-বন্দনা তেমনই হয়েছে দেবী-আবাহন। তবে অবশ্যই নিয়মবিধির বেড়াজাল না টপকে এই আয়োজন করেছিল বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গন। একই সঙ্গে দেশ ও বিদেশকে মাতিয়ে ছিল তারা তাদের ডিজিট্যাল দুনিয়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায় অনলাইন পার্ফমেন্সের মাধ্যমে। সেই বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গনের এই বছরই ২৫তম বর্ষ পূর্তি।
সেই বর্ষপূর্তিও উদযাপন করবে তারা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে। ফেসবুক পেজে। অনুষ্ঠানের নাম দিয়েছে ‘অবশেষে পঁচিশে’। অনুষ্ঠানটি বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গন ও কলকাতা সংকৃতিক অঙ্গনের যৌথ নিবেদন।
অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হবে, ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে। প্রচার শুরু হবে ২২ ডিসেম্বর থেকে। প্রতিদিন দেখা যাবে ভারতীয় সময় সন্ধ্যে ৭টায়।
গান-বাজনা
‘রেওয়াজ’-এর আবাহনে ‘ঋতুরঙ্গ’-এর মাধ্যমে মাতৃবন্দনা
‘ঋতুরঙ্গ’-এর সাজি সাজানো ছিল আগমনী, রবীন্দ্রসংগীত, দ্বিজেন্দ্রগীতি, নজরুলগীতি, হিমাংশু দত্ত এবং সলিল চৌধুরীর গান দিয়ে।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: ‘তোমায় করি গো নমস্কার’, এই শিরোনামে সম্প্রতি ‘রেওয়াজ’-এর সদস্যরা পঞ্চমীতে পরিবেশন করলেন ‘ঋতুরঙ্গ’। ‘ঋতুরঙ্গ’-এর সাজি সাজানো ছিল আগমনী, রবীন্দ্রসংগীত, দ্বিজেন্দ্রগীতি, নজরুলগীতি, হিমাংশু দত্ত এবং সলিল চৌধুরীর গান দিয়ে। কবিতা ও কথায় সমগ্র অনুষ্ঠানটি সাজিয়েছেন সঞ্চালক অঞ্জনা রায় ।
চৈতালি দত্ত ও সঞ্চিতা রায়ের দ্বৈত কণ্ঠে ‘মোর সন্ধ্যায় তুমি সুন্দর বেশে এসেছ’ গানটি দিয়ে সূচনা হয় মাতৃবন্দনা। ঋতুর শুরু গ্রীষ্মকে আহ্বান করা হয় ‘প্রখর দারুণ অতি দীর্ঘ দগ্ধ দিন’ গানটি দিয়ে। নিবেদন করেন শোভনা মুখোপাধ্যায়। শ্রাবণী বন্দ্যোপাধ্যায় ও শম্পা ভট্টাচার্য ডাক দেন বর্ষাকে, ‘নাচ ময়ূরী নাচ রে’ গানটি দিয়ে। দুর্গার অকালবোধন শরৎকালে হলেও এ বার তা হেমন্তে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তাই শরতের গানে সুর তোলেন চৈতালী দত্ত ও জয়িতা নন্দী মজুমদার – ‘আমার রাত পোহাল শারদপ্রাতে’। এর পরে হেমন্তের গান আসে ‘হিমের রাতে ওই গগনে’, গানটি পরিবেশন করেন ছন্দা মুখোপাধ্যায় ও আলপনা মুখোপাধ্যায়। শীত ঋতু আসে হিমাংশুগীতি দিয়ে। ‘ঝরানো পাতার পথে’ গানটি গান শ্রীময়ী ভৌমিক ও সুপর্ণা মুখার্জি। বসন্তের গানটিতে আসে দ্বিজেন্দ্রকথা ও সুর। ‘আয় রে বসন্ত তোর ও কিরণ-মাখা পাখা তুলে’ – গানটি পরিবেশন করেন সঞ্চালক অঞ্জনা রায় ও সংগীতা সাহা।
দুটি আগমনী গান অনুষ্ঠানের একবারে শেষ পর্যায়ে আসে। ‘রেওয়াজ’-এর শিক্ষিকা নমিতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবেশন করেন নজরুলগীতি ‘এবার নবীন মন্ত্রে হবে জননী তোর উদ্বোধন’ ও শিশুশিল্পী অঞ্জিকা সাহা গায় ‘ও আয়রে ছুটে আয় পুজোর গন্ধ এসেছে’।
নানা রঙে-বর্ণে-গন্ধে-রূপে অনুষ্ঠানটি সাজিয়েছেন ও পরিচালনা করেছেন বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী ও শিক্ষিকা নমিতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সমগ্র সংগীত পরিবেশনা ছিল সাবলীল ও সুমিষ্ট। নানা কবিতার কোলাজে ভাষ্যকার পরিবেশন করেন প্রতিটি গানের পূর্ব মূহূর্ত। গুগল মিটে পরিবেশিত হল অনুষ্ঠানটি।
খবরঅনলাইনে আরও পড়ুন
‘বাগুইআটি নৃত্যাঙ্গন’-এর নিবেদন ‘শারদ অর্ঘ্য – দুর্গা দুর্গতিনাশিনী, পঞ্চমী থেকে দেখা যাবে অনলাইনে
-
রাজ্য3 days ago
বিধান পরিষদ গঠন করে প্রবীণদের স্থান দেওয়া হবে, প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে বললেন মমতা
-
রাজ্য2 days ago
কেন তড়িঘড়ি প্রার্থী তালিকা প্রকাশ তৃণমূলের, সরব পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য
-
রাজ্য2 days ago
লড়াই মুখোমুখি! নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী
-
রাজ্য2 days ago
অস্বস্তি বাড়াচ্ছে রাজ্যের করোনা সংক্রমণ, কলকাতাতেও বাড়ল আক্রান্তের সংখ্যা