অভিজিৎ ব্যানার্জি:
৬৫০০ গ্রুপ ডি নিয়োগ পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্কিং থাকছে। গ্রুপ ডি নিয়োগ পর্ষদ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, প্রতি ভুল উত্তরে ১/২ নম্বর করে কেটে নেওয়া হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে (২৭ লাখ আবেদন জমা পড়েছে) হয়ত এই সিদ্ধান্ত। অ্যাডমিট কার্ড জেলাভিত্তিক ভাবে দেওয়া শুরু হয়েছে।
ওয়েবসাইট হল https://www.wbgdrb.applythrunet.co.in অথবা GetAdmitWT Aspx
আজ পদার্থ বিদ্যা নিয়ে আলোচনা।
- সোনা বা হীরের ভর মাপার জন্য কোন একক ব্যবহার হয় —- ক্যারাট (১ ক্যারাট = ২০০ মিলিগ্রাম
- মেট্রোনাফ এক ধরনের ঘড়ি। উপগ্রহ উৎক্ষেপণকালে এর সাহায্যে নির্ভুল ভাবে সময় মাপা হয়।
- পৃথিবীর কেন্দ্রে বস্তুর ওজন শূন্য।
- লীন তাপকে থার্মোমিটারে ধরা যায় না।
- সময়ের সঙ্গে বেগ বৃদ্ধির হারকে বলে ত্বরণ।
- এক অশ্বক্ষমতা অর্থাৎ হর্সপাওয়ার = ৭৪৬ ওয়াট।
- তৃতীয় শ্রেণির লিভারে কোনো যান্ত্রিক সুবিধা নেই।
- জলের আপেক্ষিক তাপ সব চেয়ে বেশি।
- সমতল দর্পণে বস্তুর অসদ্ প্রতিবিম্ব দেখা যায়।
- সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে ৮.৩ মিনিট।
- একটি প্রাকৃতিক বর্ণালীর নাম রামধনু।
- তরল ধাতু পারদ।
- তরল অধাতু ব্রোমিন।
- অ্যামোনিয়া থেকে উৎপন্ন একটি সারের নাম অ্যামোনিয়া সালফেট। কোন পরমাণুর কেন্দ্রে কোনো নিউট্রন নেই – হাইড্রোজেন।
আরও পড়ুন: রাজ্য সরকারের গ্রুপ ডি-র এক সেট সম্ভাব্য প্রশ্নোত্তর
- বায়ুতে শব্দের বেগ মোটামুটি ৩৩২মিটার/সেকেন্ড।
- কম্পাঙ্কের একক – সাইকেলস/সেকেন্ড বা হার্জ।
- তড়িৎপ্রবাহ মাত্রার ব্যবহারিক একক – অ্যামপিয়ার।
- রোধের ব্যবহারিক একক – ওহম।
- এক্স রশ্মির শক্তি নির্ভর করে তরঙ্গ দৈর্ঘের ওপর।
- পদার্থের ক্ষুদ্রতম অবিভাজ্য কণাকে বলে – পরমাণু।
- কোন অ্যসিডের নাম মিউরিয়াটিক অ্যসিড – হাইড্রোক্লোরিক অ্যসিড।
- কোন অ্যসিড তীব্র জলশোষক – সালফিউরিক অ্যসিড।
- রসায়নের রাজা – সালফিউরিক অ্যসিড।
- কোন অ্যসিডকে উত্তপ্ত করলে বাদামি বর্ণের গ্যাস নির্গত হয় – নাইট্রিক অ্যসিড।
- লাফিং গ্যাস বলে – নাইট্রাস অক্সাইডকে।
- কার্বনের কোন রূপভেদ কাচ কাটতে সক্ষম – হীরা।
- পেনসিলের সিস প্রস্তুতিতে গ্রাফাইট ব্যবহার করা হয়।
- খাবার সোডা – সোডিয়াম বাই কার্বোনেট।
- সাবান শিল্পে ব্যবহার হয় – কস্টিক সোডা।
- তামা দস্তার শংকর ধাতুর নাম – পিতল।
- গ্যালভানাইজেশনে জিঙ্ক ধাতু ব্যবহার হয়।
- ফল পাকানোর জন্য ব্যবহার হয় ইথিলিন গ্যাস।
- চেতনানাশক জৈব যৌগের নাম – ক্লোরোফর্ম।
- ডিনামাইট প্রস্তুত করতে ব্যবহার হয় – গ্লিসারল।
- কীটনাশক হিসেবে ব্যবহৃত অজৈব যৌগ – তুঁতে বা কপার সালফেট।
- বিষাক্ত মাস্টার্ড গ্যাস ব্যবহৃত জৈব যৌগ – ইথিলিন।
যে হেতু পর্ষদ নতুন করে নেগেটিভ মার্কিং-এর কথা ঘোষণা করেছে, তাই উত্তর করার ক্ষেত্রে খুব সচেতন হতে হবে। পদার্থবিদ্যা বিষয়ে যে তথ্যগুলো এখানে দেওয়া হল সেগুলো পড়বে। তা ছাড়া অন্যান্য বই থেকেও আরও বেশি পড়ো।
বিজ্ঞাপন
আপনি কিছু বাঙ্গলা ব্যাকারণ দিলে খুব ভালো হয়.