শিক্ষা ও কেরিয়ার
৪ জানুয়ারি থেকে স্কুল খুলতে চেয়ে রাজ্যকে চিঠি আইসিএসই-র
নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া চিঠিতে, আগামী বছরের এপ্রিল-মে মাসে বোর্ড পরীক্ষার ইঙ্গিত!

খবর অনলাইন ডেস্ক: করোনাভাইরাস মহামারির (Coronavirus pandemic) জেরে প্রায় আট মাস ধরে বন্ধ স্কুল। তবে ২০২১ সালের বোর্ড পরীক্ষার কথা মাথায় রেখে আগামী ৪ জানুয়ারি থেকে স্কুল খুলতে চেয়ে বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিল আইসিএসই (ICSE) কাউন্সিল।
বোর্ডের সাম্প্রতিক দু’টি চিঠির বিষয় প্রকাশ্যে এসেছে। যেগুলির একটিতে বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে আগামী ৪ জানুয়ারি থেকে স্কুল খোলার অনুমোদন চাওয়া হয়েছে।
অন্যটি পাঠানো হয়েছে নির্বাচন কমিশনের কাছে। আগামী এপ্রিল-মে মাসে বোর্ড পরীক্ষার সময় যাতে কোনো রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে ‘সংঘাতের’ সৃষ্টি না হয়, সে বিষয়ে জানানোর জন্যই কমিশনকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত অক্টোবর মাসে সিবিএসই এবং সিআইএসসিই জানিয়েছিল, দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির জন্য বোর্ডের পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখগুলি নির্ধারণের জন্য আলোচনা চলছে। ২০২১ সালে দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির সম্ভাব্য বোর্ড পরীক্ষার ইঙ্গিত রয়েছে কমিশনের কাছে পাঠানো চিঠিতে। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী এপ্রিল-মে মাসেই ওই পরীক্ষা নিতে পারে বোর্ড।
উল্লেখ্য, গত মার্চ মাস থেকে বন্ধ রয়েছে স্কুলগুলি। কেন্দ্রের তরফে অবশ্য কোভিডবিধি মেনে নবম-দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য স্কুলে স্বেচ্ছাভিত্তিক উপস্থিতির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু অনেক রাজ্যই এখনও এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়নি।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফেও স্কুল খোলা নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। পরিবর্তে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, চলতি বছরে আর কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় খুলবে না। ভরতির সময়সীমাও বাড়ানো হয়েছে। তবে সেটা অবশ্য অনলাইনেই।
এর আগে রাজ্যের তরফে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল, আগামী ডিসেম্বরে স্কুল খুলতে পারে। তবে সে ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেনি রাজ্য সরকার। এ ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “স্কুল খোলার আগে সব দিক খতিয়ে দেখব আমরা। কোভিডবিধি নিয়ে সরকার যে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবে, তা মেনে চলতে হবে”। আরও পড়তে পারেন: স্কুল খোলার আগে রক্ষণাবেক্ষণে নজর, জানালেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়
শিক্ষা ও কেরিয়ার
চাকরিজীবীরা মাসিক বেতনের বাইরে কী ভাবে বাড়তি উপার্জন করবেন
মাস মাইনের বাইরেও বাড়তি উপার্জনের বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে। তুলে ধরা হল তেমনই কয়েকটি বিকল্প।

খবর অনলাইন ডেস্ক: মাসিক বেতনের বাইরে বাড়তি টাকা হাতে এলে মন্দ হয় না। সেই টাকায় বেড়াতে যাওয়া বা শখের জিনিস কেনার চাহিদা মিটতে পারে। আপনি যদি চাকরিজীবী হন, তা হলে মাস মাইনের বাইরেও বাড়তি উপার্জনের বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে। তুলে ধরা হল তেমনই কয়েকটি বিকল্প।
স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ
শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে ঝুঁকি রয়েছে। তবে যদি সঠিক পদ্ধতিতে বিনিয়োগ করা যায়, তা হলে লক্ষ্মীলাভ হতে পারে। এমন উদাহরণও হাতের কাছে চাইলেই মিলে যায়।
তবে শেয়ার মার্কেট বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, মেয়াদি বিনিয়োগেই মনোনিবেশ করা উচিত। শেয়ার বাজার দীর্ঘ সময় ধরে ধারাবাহিক রিটার্ন দিয়ে থাকে। কিছুটা খোঁজখবর এবং বাকিটা বুদ্ধিমত্তার সঙ্গেই শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা উচিত।
ফ্রিল্যান্সিং
কিছু অতিরিক্ত টাকা উপার্জনের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিকল্পগুলির মধ্যে একটি হল ফ্রিল্যান্সার হওয়া। এটা এখন বেশ সহজ একটি পদ্ধতি। বেশ কিছু ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ ফ্রিল্যান্সারদের খোঁজ করে থাকে।
নির্দিষ্ট কোনো বাঁধাধরা সময়ের প্রয়োজন নেই। আবার অফিসে গিয়ে কাজ করার দরকারও নেই। এর জন্য দরকার দক্ষতা। নিজের দক্ষতার ব্যবহার করে খুব সহজেই কিছু বাড়তি উপার্জন করা যেতে পারে।
ই-কমার্স
শেষ ১৫ বছর ধরে ভারতে ই-কমার্স বেশ রমরমিয়ে চলছে। এটা ছোটো বিক্রেতাকে তৃতীয় পক্ষের ওয়েবসাইটগুলির মাধ্যমে বড়ো আয়ের সুযোগ করে দিচ্ছে। যদি কারও মনে ব্যবসার সদিচ্ছা থাকে, তা হলে ই-কমার্সে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারেন। এখানে সুযোগ প্রচুর এবং যদি ব্যবসাটা ধরে ফেলা সম্ভব হয়, তা বলে বড়োসড়ো আয়ের রাস্তা খুলে যেতে পারে।
ব্লগিং
ইন্টারনেটে নিজের মতামত তুলে ধরার পাশাপাশি এত সহজ আয়ের রাস্তা আর দ্বিতীয়টি নেই। খুব বেশি সরঞ্জামেরও দরকার পড়ে না। নির্দিষ্ট একটা গণ্ডির মধ্যে থেকেই ব্লগে লেখা যায়। এখন ফ্রি ডেটার যুগ। ফলে ব্লগিং করেও বাড়তি আয় করা যেতে পারে।
আরও পড়তে পারেন: ৯১ হাজার ফ্রেশার নিয়োগ করতে পারে বৃহত্তম চার তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা
শিক্ষা ও কেরিয়ার
৯১ হাজার ফ্রেশার নিয়োগ করতে পারে বৃহত্তম চার তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা
চাহিদার সঙ্গে বাড়তে পারে সুযোগও!

বেঙ্গালুরু: করোনাভাইরাস অতিমারি এবং লকডাউনের ধাক্কা কাটিয়ে ধীরে ধীরে আগের অবস্থায় ফিরছে ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলি। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে প্রায় ৯১ হাজার নতুন কর্মী নিয়োগ করতে পারে টিসিএস, ইনফোসিস, এইচসিএল টেকনোলজিস এবং উইপ্রোর মতো বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলি।
চলতি আর্থিক বছরে ক্যাম্পাস থেকে নিয়োগে বড়োসড়ো প্রভাব ফেলেছে করোনা অতিমারি। যে কারণে চাহিদা বেড়েছে। সব মিলিয়ে আগের বছরের তুলনায় এ বার সরাসরি ক্যাম্পাস থেকে নিয়োগের সংখ্যাও অনেকটা বাড়তে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। কারণ, এ ধরনের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই ফ্রেশারদের সুযোগ দেয়।
টিএসএস (TCS)-এর এগজিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মিলিন্দ লক্কড় সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে জানান, সংস্থা এ বছরের মতো সামনের বছরেও একই সংখ্যক (প্রায় ৪০ হাজার) ফ্রেশার নিয়োগ করতে পারে।
ইনফোসিস (Infosys) জানিয়েছে, আগামী অর্থবর্ষে কলেজ থেকে স্নাতক পর্যায়ের ২৪ হাজার কর্মী নিয়োগ করা হতে পারে। যা চলতি বছরের থেকে প্রায় ১৫ হাজার বেশি।
এইচসিএল টেকনোলজিসের (HCL Technologies) মানবসম্পদ আধিকারিক আপ্পারাও ভিভি বলেছেন, একাধিক কারণে আগামী অর্থবর্ষে ফ্রেশার নিয়োগ বাড়তে পারে। সংস্থার পরিকল্পনা রয়েছে, ভারতে প্রায় ১৫ হাজার ফ্রেশার নিয়োগের। আবার অন-সাইটে দেড়-দু’হাজার কর্মী নিয়োগের চিন্তাভাবনাও রয়েছে।
অন্যদিকে উইপ্রো (Wipro) প্রত্যাশা করছে, তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে (IT sector) আগামী কয়েক মাসের মধ্যে ‘প্রতিভা অন্বেষণের যুদ্ধ’-এর সূচনা হতে পারে। কারণ কয়েক মাসের বিরতির পর সংস্থাগুলি শেষ দু’টি ত্রৈমাসিকে কর্মী নিয়োগের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সংস্থার মানবসম্পদ আধিকারিক সৌরভ গোভিল জানান, পুরোটাই নির্ভর করছে চাহিদার উপর। শেষ কয়েক মাসে তাঁরা যে ভাবে নিয়োগ করছেন, তাতে আরও চাহিদা এবং সুযোগ বৃদ্ধিরই কথা।
আরও পড়তে পারেন: ডেটা এন্ট্রি অপারেটর চাইছে কলকাতা হাইকোর্ট, আবেদন জানাবেন কী ভাবে
শিক্ষা ও কেরিয়ার
ডেটা এন্ট্রি অপারেটর চাইছে কলকাতা হাইকোর্ট, আবেদন জানাবেন কী ভাবে

খবর অনলাইন ডেস্ক : কলকাতা হাইকোর্টে ডেটা এন্ট্রি অপারেটর পদে ১৫৩ জন প্রার্থী নেবে। অনলাইন আবেদন জানাতে হবে।
১। পদের নাম –
ডেটা এন্ট্রি অপারেটর
২। শূন্যপদ –
১৫৩
৩। শিক্ষাগত যোগ্যতা –
মাধ্যমিক বা সমতুল পাস এবং কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনে ডিপ্লোমা স্বীকৃত সংস্থা থেকে। সঙ্গে প্রতিঘণ্টায় টাইপিং স্পিড হতে হবে আট হাজার বা তার বেশি।
৪। বয়সসীমা –
০১/০১/২০২১ অনুযায়ী ১৮ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে।
৫। বেতনক্রম –
২২৭০০ টাকা থেকে ৫৮৫০০ টাকা
৬। পরীক্ষার ফি –
ডেটা এন্ট্রি অপারেটর পদে পরীক্ষার খরচ ৮০০ টাকা। পশ্চিমবঙ্গের তপসিলি জাতি, উপজাতিদের জন্য ৪০০ টাকা।
৭। আবেদনের পদ্ধতি –
কেবল কলকাতায় হাইকোর্টের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করা যাবে।
৮। ওয়েবসাইটটি হল –
৯। গুরুত্বপূর্ণ তারিখ –
অনলাইন আবেদনের শুরু করার তারিখ ১১/০১/২০২১
অনলাইন আবেদনের শেষের তারিখ ২৭/০১/২০২১
১০। বিজ্ঞপ্তিটি বিস্তারিত জানতে –
এখানে ক্লিক করুন।
১১। আবেদনের জন্য –
এখানে ক্লিক করুন।
আরও – ভারতীয় সেনা এনসিসির স্পেশাল এন্ট্রি স্কিম ৪৯তম কোর্সের জন্য আবেদন চাইছে
-
কলকাতা3 days ago
ভয়াবহ বাইক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত সাংবাদিক ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ, সতীর্থের মৃত্যু
-
হাওড়া2 days ago
বালির বিধায়ক বৈশালী ডালমিয়াকে দল থেকে বহিষ্কার করল তৃণমূল
-
শরীরস্বাস্থ্য3 days ago
কেন খাবেন মটরশুঁটি, জেনে নিন এর উপকারিতা
-
জীবন যেমন3 days ago
কম বয়সে মুখে বলিরেখা? রান্না ঘরেই আছে এর সমাধান, একমাসে