বিনোদন
ব্রাহ্মণদের পায়ের কাছে বসে পোস্টার মুক্তি, তা-ও ‘মণিকর্ণিকা’-র শুটিং বন্ধ করতে চাইছে সর্ব ব্রাহ্মণ মহাসভা
ওয়েবডেস্ক: এত দিন নিশানায় ছিল ‘পদ্মাবত’! তা নিয়ে দফায় দফায় তৈরি হল কত না শিরোনাম! আর এ বার তার রেশ থামতে না থামতেই ফের শুরু হল তুলকালাম! এ বারেও বিরোধিতার কেন্দ্রে বলিউডের আরেক নারীবাদী ছবি ‘মণিকর্ণিকা: দ্য কুইন অব ঝাঁসি’! সমাপতন হোক আর যা-ই হোক, ঘটনাক্রমে সেটাও ঐতিহাসিক! Loading videos… এবং এই বিরোধিতার সূত্রে সমাপতন […]
ওয়েবডেস্ক: এত দিন নিশানায় ছিল ‘পদ্মাবত’! তা নিয়ে দফায় দফায় তৈরি হল কত না শিরোনাম! আর এ বার তার রেশ থামতে না থামতেই ফের শুরু হল তুলকালাম! এ বারেও বিরোধিতার কেন্দ্রে বলিউডের আরেক নারীবাদী ছবি ‘মণিকর্ণিকা: দ্য কুইন অব ঝাঁসি’! সমাপতন হোক আর যা-ই হোক, ঘটনাক্রমে সেটাও ঐতিহাসিক!
এবং এই বিরোধিতার সূত্রে সমাপতন যেন শেষ হতেই চাইছে না! রাজস্থানের শ্রী রাজপুত কর্নি সেনা যেমন ‘পদ্মাবত’ ঘিরে অশান্তির আবহ তৈরি করেছিল দেশে, তেমনই ঝাঁসির রানির জীবন নিয়ে শুটিং চলা এই ছবির বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ এল সেই রাজস্থান থেকেই! তফাতের মধ্যে দলটা যা আলাদা- সর্ব ব্রাহ্মণ মহাসভা!
তা, বিরোধিতার প্রসঙ্গে কী যুক্তি তুলে ধরছেন ব্রাহ্মণরা?
তাঁদের আপত্তি যে বইটা অবলম্বনে ছবির চিত্রনাট্য তৈরি হয়েছে, সেটা নিয়ে। ২০০৮ সালে যখন জয়শ্রী মিশ্রর ‘রানি’ নামে বইটা প্রকাশিত হয়েছিল, তখনই এক দফা বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। দাবি উঠেছিল, বইতে লেখিকা রানি লক্ষ্মীবাঈয়ের সঙ্গে রবার্ট এলিস নামের একজন ব্রিটিশ অফিসারের অন্তরঙ্গতার বিবরণ দিয়েছেন। পরিণামে বিরোধের মুখে তৎকালীন মায়াবতী-সরকার পরিচালিত উত্তরপ্রদেশে বইটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।
সেই সূত্র টেনে এ বার সর্ব ব্রাহ্মণ মহাসভার দাবি- বইয়ের প্রসঙ্গ ছবিতেও থাকছে! ছবির বাণিজ্যিক দিকটা জোরদার করার জন্য এ রকম একটা উপাদান বাদ দিতে চাইবেন না ছবির নির্মাতারা।
“আমরা জানতে পেরেছি যে ব্রিটিশ অফিসার এবং রানি লক্ষ্মীবাঈয়ের প্রণয়ের কথা ছবিতেও থাকছে। রাজস্থানে যখন ছবির শুটিং হয়েছে, তখন আমাদের দলের অনেক সমর্থকই সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা শুটিং দেখে এসে ঘটনাটার কথা আমাদের জানিয়েছেন। আমরা তাই পরিচালকের এই মনোভাবের তীব্র বিরোধিতা করছি। আমাদের দাবি- ছবিতে কী কী থাকছে, তা পরিচালককে বিশদে জানাতে হবে। না হলে আমরা ছবির শুটিং হতে দেবো না”, একটি সাংবাদিক বৈঠকে এই কথা জানিয়েছেন সর্ব ব্রাহ্মণ মহাসভার মুখপাত্র সুরেশ মিশ্র। জানা গিয়েছে, ঘটনায় তাঁদের সমর্থন জোগাচ্ছে শ্রী রাজপুত কর্নি সেনাও!
যদিও ছবিটির নির্মাতারা মহাসভার এই বক্তব্যকে অমূলক বলেই দাবি করছেন। “এটা ঠিক যে ছবির চিত্রনাট্য বইটা থেকে তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু বইয়ের যে সব অংশ বিতর্কিত, তার বিন্দুমাত্রও আমাদের চিত্রনাট্যে নেই। আমরা এমন ভাবেই ছবিটা বানাচ্ছি যাতে তা কারও ভাবাবেগেই আঘাত না দেয়। রানি লক্ষ্মীবাঈ আমাদের গর্বের জায়গা! সেটাকে খামোখা বিকৃত করতে যাবই বা কেন”, পাল্টা প্রশ্ন তুলেছেন ছবির প্রযোজক কমল জৈন।
যদিও ব্রাহ্মণদের বিক্ষোভ এই যুক্তিতে প্রশমিত হচ্ছে না। সে কাশীর গঙ্গার ঘাটে ব্রাহ্মণদের পায়ের কাছে বসে ছবির পোস্টার-মুক্তি উপলক্ষে গঙ্গা আরতি এবং বিশেষ পূজায় কঙ্গনা রানাউত অংশ নিলেও!
বিনোদন
বিজেপিতে যোগ দিলেন অভিনেত্রী শ্রাবন্তী, ভোটে কি দাঁড়াবেন?
এ দিন শ্রাবন্তী বলেন, বিজেপিতে যোগ দিতে পেরে তিনি আপ্লুত। এটা তাঁর কাছে একেবারেই একটা নতুন যাত্রা।

কলকাতা : ভোট ঘোষণার কিছুদিন আগেই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন যশ দাশগুপ্ত, হিরণ চট্টোপাধ্যায় সহ টলিউডের একঝাঁক তারকা। এবার পদ্ম পতাকা হাতে নিলেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়।
বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, কৈলাশ বিজয়বর্গীয়র উপস্থিতিতে সোমবার তিনি দলে যোগ দেন। হোটেল ড্বলুজে ম্যারিয়টে হয় এই যোগদান অনুষ্ঠান।
এ দিন শ্রাবন্তী বলেন, বিজেপিতে যোগ দিতে পেরে তিনি আপ্লুত। এটা তাঁর কাছে একেবারেই একটা নতুন যাত্রা।
অভিনেত্রী বলেন, ‘‘আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে অনুসরণ করি। আমাকে যোগ্য মনে করায় বিজেপি নেতৃত্বকে ধন্যবাদ। অন্য যারা ইতিমধ্যেই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন তাঁদের মতো শ্রাবন্তীরও লক্ষ্য সোনার বাংলা গড়ে তোলা।
শ্রাবন্তী কেন বিজেপিতে গেলেন?
এতদিন তিনি তৃণমূল সমর্থক বলেই পরিচিত ছিলেন, তবে হঠাৎ কেন তিনি পদ্ম শিবিরে যোগ দিলেন? সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে শ্রাবন্তী জানিয়েছেন, ‘‘অনেকই তৃণমূল সমর্থক ছিলেন। তাঁদের মধ্যে অনেকে বিজেপিতে গিয়েছেন। আমারও মনে হয়েছিল রাজ্যের মানুষের জন্য মঙ্গলের জন্য কাজ করতে হলে এই দলে গিয়েই করতে হবে।’’
শ্রাবন্তী কি প্রার্থী হচ্ছেন?
পদ্ম শিবিরে নাম লেখানোর পর থেকেই জল্পনা শুরু হয়েছে, তিনি ভোটে প্রার্থী হতে পারেন।
এ প্রসঙ্গে কৈলাশ বিজয়বর্গীয় বলেছেন, ‘‘শ্রাবন্তী দলে যোগ দেওয়ায় ভালই হবে। তবে শ্রাবন্তী ভোটে দাঁড়াবেন কিনা সেটা পরে ঠিক হবে। ভবিষ্যতে আর কী কী হয় সেটা দেখতে থাকুন।’’
আরও পড়ুন : অমিত শাহের বঙ্গসফর বাতিল
বিনোদন
জন্মদিনে ফিরে দেখা দিব্যা ভারতীকে
মাত্র তিন বছরের ফিল্মি কেরিয়ারে দিব্যা ২১টি ছবিতে অভিনয় করেন।

খবর অনলাইন ডেস্ক: তাঁর চলচ্চিত্র-জীবন মাত্র তিন বছরের। সেই সামান্য সময়টুকুর মধ্যেই তিনি চলচ্চিত্রপ্রেমীদের মনে ঝড় তুলে দিয়েছিলেন। তাঁর স্বর্গীয় সৌন্দর্য আর সারল্যে ভরা মুখখানি মুগ্ধ করেছিল দর্শকদের।
প্রায় ২৮ বছর হল তিনি চলে গিয়েছেন, কিন্তু আজও টিভিতে তাঁর সিনেমা দেখানো হলে সবাই তাঁর টানে বসে পড়েন, বিশেষ করে তাঁরা, যাঁরা নব্বইয়ের দশকটাকে নিজেদের যৌবনের সঙ্গে মেলাতে পারেন।
তিনি দিব্যা ভারতী। ২৫ ফেব্রুয়ারি তাঁর ৪৭ বছর পুর্ণ হল। তাঁর মৃত্যু রহস্যাবৃত। মুম্বইয়ের আন্ধেরি ওয়েস্টে তাঁর অ্যাপার্টমেন্টের পাঁচ তলার ব্যালকনি থেকে তিনি পড়ে যান। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়। দিনটা ছিল ১৯৯৩-এর ৫ এপ্রিল। তাঁর মৃত্যু নিয়ে নানা জনে নানা কথা বলে। মুম্বই পুলিশ ১৯৯৮ সালে তাঁর মৃত্যুর তদন্ত বন্ধ করে দেয়। বলা হয়, দিব্যার মৃত্যু দুর্ঘটনাজনিত। মাত্র ১৯ বছর বয়সেই ইহলোক ত্যাগ করলেন দিব্যা।
মৃত্যুর এক বছর আগে প্রযোজক-পরিচালক সাজিদ নাদিয়াদওয়ালাকে বিয়ে করেন দিব্যা ভারতী। ‘শোলা আউর শবনম’-এর সেটে আলাপ হয় সাজিদের সঙ্গে। তারই জেরে পরিণয়। দিব্যা এই বিয়ের খবর অনেক দিন গোপন রেখেছিলেন।
দিব্যার জন্ম ১৯৭৪-এ মুম্বইয়ে। ১৯৮৮-তে ক্লাস নাইনে পড়ার সময়েই ফিল্মে অভিনয় করার সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু এক বার তাঁর জায়গায় নেওয়া হয় সংগীতা বিজলানিকে এবং আরও এক বার জুহি চাওলাকে। চলচ্চিত্রে দিব্যার অভিষেক পিছিয়ে যায়।

শেষ পর্যন্ত দিব্যার অভিষেক হয় দু’ বছর পরে তেলুগু ফিল্মে। বি গোপালের পরিচালনায় ‘বোব্বিলি রাজা’ ছবিতে অভিনয় করে তেলুগু ফিল্মে সর্বশ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসাবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান দিব্যা। দিব্যার বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন বিখ্যাত চলচ্চিত্র প্রযোজক ডি রামানায়ডুর পুত্র দাগগুবতি বেঙ্কটেশ।
১৯৯১-এ দিব্যা অভিনয় করলেন দুই বিখ্যাত দক্ষিণী অভিনেতা চিরঞ্জীবী ও মোহনবাবুর সঙ্গে। চিরঞ্জীবীর সঙ্গে করলেন ‘রাওডি আল্লুডু’ এবং মোহনবাবুর সঙ্গে ‘অ্যাসেমব্লি রাওডি’ ছবিতে। এরই মাঝে দিব্যা অভিনয় করেছেন তামিল ছবিতে। আরও কিছু তেলেগু ফিল্মে অভিনয় করলেন।

তেলুগু ফিল্মে তাঁর অভাবনীয় সাফল্যে এ বার নজর পড়ল বলিউডের চলচ্চিত্রকারদের। দেশব্যাপী খ্যাতির দরজা খুলে গেল দিব্যার সামনে। বলিউডে তাঁর অভিষেক হল ‘বিশ্বাত্মা’ (১৯৯২) ছবিতে। রাজীব রাইয়ের এই ছবিতে দিব্যার বিপরীতে ছিলেন সানি দেওল। এই ছবিরই সেই বিখ্যাত গান ‘সাত সমুন্দর পার’ আজও দিব্যাকে স্মরণীয় করে রেখেছে।

বলিউডে দিব্যার দ্বিতীয় ছবি ছিল ‘দিল কা কেয়া কসুর’ (১৯৯২)। লরেন্স ডিসুজা পরিচালিত ওই ছবিতে দিব্যার বিপরীতে অভিনয় করেন পৃথ্বী।

বক্সঅফিসে দিব্যার অন্যতম সুপারহিট ছবি ‘শোলা অউর শবনম’ (১৯৯২)। ডেভিড ধাওয়ান পরিচালিত ওই ছবিতে দিব্যা অভিনয় করেছিলেন গোবিন্দার সঙ্গে জুটি বেঁধে। এই ছবির বিখ্যাত গান ‘বোলে বোলে, দিল মেরা বোলে’।

১৯৯২-এ দিব্যার আরও একটি সুপারহিট ছবি ‘দিওয়ানা’। দিব্যার বিপরীতে ছিলেন দু’ জন নায়ক – বলিউডের অভিজ্ঞ অভিনেতা ঋষি কপুর এবং নবাগত শাহরুখ খান। ‘দিওয়ানা’য় দিব্যার অভিনয় বহুল প্রশংসিত হয়।

১৯৯২-এ দিব্যার আরও একটি সফল ছবি ‘বলবান’। এই ছবিতে অভিষেক হয় সুনীল শেট্টির। ‘বলবান’-এ ড্যানি ডেনজোংপা, টিনু আনন্দ এবং নীনা গুপ্ত।

১৯৯২-এই মুক্তি পেল দিব্যার ‘দিল আশনা হ্যায়’। বিপরীতে শাহরুখ খান। পরিচালক হিসাবে হেমা মালিনীর প্রথম ছবি।
মাত্র তিন বছরের ফিল্মি কেরিয়ারে দিব্যা ২১টি ছবিতে অভিনয় করেন। এর মধ্যে ১টি তামিল, ৭টি তেলেগু এবং বাদবাকি হিন্দি ছবিতে।

মৃত্যুর পর দিব্যার তিনটি ছবি মুক্তি পেয়েছিল। এর মধ্যে শেষ ছবি ‘শতরঞ্জ’ (১৯৯৩)। ছবিতে দিব্যা অভিনয়ের কাজ শেষ করে গেলেও ডাবিং করে যেতে পারেননি। অন্য শিল্পীকে দিয়ে ডাবিং করাতে হয়।
সেই সময় আরও একটি ফিল্মে কাজ করছিলেন দিব্যা – তেলুগু ছবি ‘থোলি মুদ্ধু’। এই ছবিতে অভিনয় করতে করতেই দিব্যার অকালমৃত্যু হয়। তাঁর অসমাপ্ত কাজ শেষ করেন দক্ষিণী অভিনেত্রী রম্ভা।

খবর অনলাইন ডেস্ক: বিধানসভা ভোটের আগে রাজনীতিতে চাঁদের হাট। গত বুধবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হুগলির সভায় একাধিক চলচ্চিত্র অভিনেতা-পরিচালক তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পর দিন বিজেপিতে যোগ দিলেন অভিনেত্রী পায়েল সরকার (Payel Sarkar)।
বৃহস্পতিবার হেস্টিংসে বিজেপির নির্বাচনী কার্যালয়ে রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) হাত থেকে গেরুয়া পতাকা তুলে নেন পায়েল। উত্তরীয় পরিয়ে তাঁকে স্বাগত জানান দিলীপ।
সপ্তাহখানেক আগেই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন টলি অভিনেতা যশ দাশগুপ্ত-সহ আরও অনেকেই। সে সময়েই শোনা যায়, পায়েলও নাম লেখাতে চলেছেন গেরুয়া শিবিরে। তবে সে দিন মিন্টোপার্কের একটি বিলাসবহুল হোটেলে যশ ছাড়াও পাপিয়া অধিকারী, সৌমিলি বিশ্বাস, রাজ মুখোপাধ্যায়, অশোক ভদ্র, মীনাক্ষী ঘোষ, মল্লিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, ত্রমিলা ভট্টাচার্য-সহ আরও কয়েক জন বিজেপিতে যোগ দিলেও দেখা যায়নি পায়েলকে।

তবে পায়েল যে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন, তা প্রায় নিশ্চিতই ছিল। বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে এ ব্যাপারে আলোচনা চলছিল বলে জানা যায়। ফলে, আনুষ্ঠানিক ভাবে পায়েলের বিজেপি-যোগ ছিল শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা। এই সেই অপেক্ষারই অবসান হল। এ দিন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডার (JP Nadda) উপস্থিতিতেই তিনি বিজেপিতে নাম লেখালেন।
প্রসঙ্গত, বুধবার তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক, জুন মাল্য, মানালি দে ও সায়নী ঘোষ। পাশাপাশি যোগদানের তালিকায় ছিলেন চলচ্চিত্র পরিচালক রাজ চক্রবর্তী ও সুদেষ্ণা রায়। এ ছাড়া তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন শিক্ষাবিদ অনন্যা চট্টোপাধ্য়ায়, ভারতীয় দলের ক্রিকেটার মনোজ তিওয়ারি, ফুটবলার সৌমিক দে-সহ আরও কয়েক জন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব।
আরও পড়তে পারেন: তৃণমূলে যোগ দিলেন শিক্ষাবিদ, ক্রীড়া ও অভিনয় জগতের এক ঝাঁক তারকা
-
রাজ্য2 days ago
ব্রিগেড সমাবেশ: দরকারে ‘শান্তিনিকেতন’ বাড়ি নিলাম করে প্রতারিত মানুষের টাকা ফেরত, হুঁশিয়ারি মহম্মদ সেলিমের
-
রাজ্য2 days ago
পশ্চিমবঙ্গে ফিরতে পারে তৃণমূল সরকার, কী বলছে সমীক্ষা
-
ভ্রমণের খবর3 days ago
দোলেই ভোট! পর্যটন ব্যবসায়ে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কায় হতাশ রাঢ়বঙ্গ
-
ফুটবল2 days ago
পাঁচ গোল করেও ওড়িশার কাছে ছয় গোলের মালা পরল ইস্টবেঙ্গল