বিনোদন
সঞ্জয়ের শেখানো এই কাজটি এখনও করেন, বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি মাধুরীর!
ওয়েবডেস্ক: এত দিন পর্যন্ত শোনা যাচ্ছিল, মাধুরী দীক্ষিত নেনে এক সময়ের ‘সাজন’ সঞ্জয় দত্তের মুখ পর্যন্ত দেখতে রাজি নন, তাঁর সঙ্গে এক ছবিতে কাজ করা তো দূরের কথা! তার পর জানা গেল- এক সঙ্গে এক ছবিতে কাজ করতে আপত্তি নেই, কিন্তু দুজনের ক্লোজ শট নেওয়া যাবে না! মানে, একটু একটু করে ওজর আর আপত্তির পাল্লা […]
ওয়েবডেস্ক: এত দিন পর্যন্ত শোনা যাচ্ছিল, মাধুরী দীক্ষিত নেনে এক সময়ের ‘সাজন’ সঞ্জয় দত্তের মুখ পর্যন্ত দেখতে রাজি নন, তাঁর সঙ্গে এক ছবিতে কাজ করা তো দূরের কথা! তার পর জানা গেল- এক সঙ্গে এক ছবিতে কাজ করতে আপত্তি নেই, কিন্তু দুজনের ক্লোজ শট নেওয়া যাবে না!
মানে, একটু একটু করে ওজর আর আপত্তির পাল্লা শেষ হচ্ছে আর কী! এবং এই নিয়ম মেনে চললে যা হওয়ার কথা পরের ধাপে, সেটা হয়েছেও। অর্থাৎ সঞ্জয় দত্তকে নিয়ে মুখ খুলেছেন মাধুরী দীক্ষিত নেনে।
তবে সরাসরি নয়। আসলে এটা তো অঙ্কের মতোই, এগোতে হয় যেখানে ধাপে ধাপে। তাই আপাতত ধাপ মেনেই একটু একটু করে কাটছে মাধুরীর বিরাগ। তা, ঠিক জানিয়েছেন মাধুরী সঞ্জয় দত্তকে নিয়ে?
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে মাধুরী কেবলই বলেছেন ‘সাজন’ আর সঞ্জয় দত্তের কথা। বলেছেন, ‘সাজন’ ছবি তাঁকে অনেক কিছু দিয়েছে। অনেক কিছু শিখিয়েছেও। তবে কী শিখিয়েছে, সে কথায় আসার আগেই শুরু হয়েছে সঞ্জয়-প্রসঙ্গ।
“আমি ইউনিটের লোকজনদের কাছে শুনতাম, সবাই বলত, সঞ্জয় দত্ত অ্যাকশন হিরো, সে খোঁড়া কবির চরিত্রে অভিনয় করলে ছবি চলবে না। কিন্তু ঠিক উল্টোটা হল। সাজন দারুণ ভাবে হিট করে গেল বক্স অফিসে”, বলেছেন মাধুরী।
আর তার পরেই নাম না করে এসেছে ছবি এবং সঞ্জয় দত্তের কাছ থেকে কী শিখেছেন নায়িকা। “ব্যাপারটা আমার চোখ খুলে দিল। বুঝতে পারলাম- আদতে বিখ্যাত হতে গেলে এক অভিনেতাকে একই রকম কাজ করে গেলে চলে না। তাকে এগোতে হয় নিজের ইমেজ ভেঙে। আমি এখনও সেটাই করি”, দাবি তাঁর!
বিনোদন
জন্মদিনে ফিরে দেখা দিব্যা ভারতীকে
মাত্র তিন বছরের ফিল্মি কেরিয়ারে দিব্যা ২১টি ছবিতে অভিনয় করেন।

খবর অনলাইন ডেস্ক: তাঁর চলচ্চিত্র-জীবন মাত্র তিন বছরের। সেই সামান্য সময়টুকুর মধ্যেই তিনি চলচ্চিত্রপ্রেমীদের মনে ঝড় তুলে দিয়েছিলেন। তাঁর স্বর্গীয় সৌন্দর্য আর সারল্যে ভরা মুখখানি মুগ্ধ করেছিল দর্শকদের।
প্রায় ২৮ বছর হল তিনি চলে গিয়েছেন, কিন্তু আজও টিভিতে তাঁর সিনেমা দেখানো হলে সবাই তাঁর টানে বসে পড়েন, বিশেষ করে তাঁরা, যাঁরা নব্বইয়ের দশকটাকে নিজেদের যৌবনের সঙ্গে মেলাতে পারেন।
তিনি দিব্যা ভারতী। ২৫ ফেব্রুয়ারি তাঁর ৪৭ বছর পুর্ণ হল। তাঁর মৃত্যু রহস্যাবৃত। মুম্বইয়ের আন্ধেরি ওয়েস্টে তাঁর অ্যাপার্টমেন্টের পাঁচ তলার ব্যালকনি থেকে তিনি পড়ে যান। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়। দিনটা ছিল ১৯৯৩-এর ৫ এপ্রিল। তাঁর মৃত্যু নিয়ে নানা জনে নানা কথা বলে। মুম্বই পুলিশ ১৯৯৮ সালে তাঁর মৃত্যুর তদন্ত বন্ধ করে দেয়। বলা হয়, দিব্যার মৃত্যু দুর্ঘটনাজনিত। মাত্র ১৯ বছর বয়সেই ইহলোক ত্যাগ করলেন দিব্যা।
মৃত্যুর এক বছর আগে প্রযোজক-পরিচালক সাজিদ নাদিয়াদওয়ালাকে বিয়ে করেন দিব্যা ভারতী। ‘শোলা আউর শবনম’-এর সেটে আলাপ হয় সাজিদের সঙ্গে। তারই জেরে পরিণয়। দিব্যা এই বিয়ের খবর অনেক দিন গোপন রেখেছিলেন।
দিব্যার জন্ম ১৯৭৪-এ মুম্বইয়ে। ১৯৮৮-তে ক্লাস নাইনে পড়ার সময়েই ফিল্মে অভিনয় করার সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু এক বার তাঁর জায়গায় নেওয়া হয় সংগীতা বিজলানিকে এবং আরও এক বার জুহি চাওলাকে। চলচ্চিত্রে দিব্যার অভিষেক পিছিয়ে যায়।

শেষ পর্যন্ত দিব্যার অভিষেক হয় দু’ বছর পরে তেলুগু ফিল্মে। বি গোপালের পরিচালনায় ‘বোব্বিলি রাজা’ ছবিতে অভিনয় করে তেলুগু ফিল্মে সর্বশ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসাবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান দিব্যা। দিব্যার বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন বিখ্যাত চলচ্চিত্র প্রযোজক ডি রামানায়ডুর পুত্র দাগগুবতি বেঙ্কটেশ।
১৯৯১-এ দিব্যা অভিনয় করলেন দুই বিখ্যাত দক্ষিণী অভিনেতা চিরঞ্জীবী ও মোহনবাবুর সঙ্গে। চিরঞ্জীবীর সঙ্গে করলেন ‘রাওডি আল্লুডু’ এবং মোহনবাবুর সঙ্গে ‘অ্যাসেমব্লি রাওডি’ ছবিতে। এরই মাঝে দিব্যা অভিনয় করেছেন তামিল ছবিতে। আরও কিছু তেলেগু ফিল্মে অভিনয় করলেন।

তেলুগু ফিল্মে তাঁর অভাবনীয় সাফল্যে এ বার নজর পড়ল বলিউডের চলচ্চিত্রকারদের। দেশব্যাপী খ্যাতির দরজা খুলে গেল দিব্যার সামনে। বলিউডে তাঁর অভিষেক হল ‘বিশ্বাত্মা’ (১৯৯২) ছবিতে। রাজীব রাইয়ের এই ছবিতে দিব্যার বিপরীতে ছিলেন সানি দেওল। এই ছবিরই সেই বিখ্যাত গান ‘সাত সমুন্দর পার’ আজও দিব্যাকে স্মরণীয় করে রেখেছে।

বলিউডে দিব্যার দ্বিতীয় ছবি ছিল ‘দিল কা কেয়া কসুর’ (১৯৯২)। লরেন্স ডিসুজা পরিচালিত ওই ছবিতে দিব্যার বিপরীতে অভিনয় করেন পৃথ্বী।

বক্সঅফিসে দিব্যার অন্যতম সুপারহিট ছবি ‘শোলা অউর শবনম’ (১৯৯২)। ডেভিড ধাওয়ান পরিচালিত ওই ছবিতে দিব্যা অভিনয় করেছিলেন গোবিন্দার সঙ্গে জুটি বেঁধে। এই ছবির বিখ্যাত গান ‘বোলে বোলে, দিল মেরা বোলে’।

১৯৯২-এ দিব্যার আরও একটি সুপারহিট ছবি ‘দিওয়ানা’। দিব্যার বিপরীতে ছিলেন দু’ জন নায়ক – বলিউডের অভিজ্ঞ অভিনেতা ঋষি কপুর এবং নবাগত শাহরুখ খান। ‘দিওয়ানা’য় দিব্যার অভিনয় বহুল প্রশংসিত হয়।

১৯৯২-এ দিব্যার আরও একটি সফল ছবি ‘বলবান’। এই ছবিতে অভিষেক হয় সুনীল শেট্টির। ‘বলবান’-এ ড্যানি ডেনজোংপা, টিনু আনন্দ এবং নীনা গুপ্ত।

১৯৯২-এই মুক্তি পেল দিব্যার ‘দিল আশনা হ্যায়’। বিপরীতে শাহরুখ খান। পরিচালক হিসাবে হেমা মালিনীর প্রথম ছবি।
মাত্র তিন বছরের ফিল্মি কেরিয়ারে দিব্যা ২১টি ছবিতে অভিনয় করেন। এর মধ্যে ১টি তামিল, ৭টি তেলেগু এবং বাদবাকি হিন্দি ছবিতে।

মৃত্যুর পর দিব্যার তিনটি ছবি মুক্তি পেয়েছিল। এর মধ্যে শেষ ছবি ‘শতরঞ্জ’ (১৯৯৩)। ছবিতে দিব্যা অভিনয়ের কাজ শেষ করে গেলেও ডাবিং করে যেতে পারেননি। অন্য শিল্পীকে দিয়ে ডাবিং করাতে হয়।
সেই সময় আরও একটি ফিল্মে কাজ করছিলেন দিব্যা – তেলুগু ছবি ‘থোলি মুদ্ধু’। এই ছবিতে অভিনয় করতে করতেই দিব্যার অকালমৃত্যু হয়। তাঁর অসমাপ্ত কাজ শেষ করেন দক্ষিণী অভিনেত্রী রম্ভা।

খবর অনলাইন ডেস্ক: বিধানসভা ভোটের আগে রাজনীতিতে চাঁদের হাট। গত বুধবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হুগলির সভায় একাধিক চলচ্চিত্র অভিনেতা-পরিচালক তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পর দিন বিজেপিতে যোগ দিলেন অভিনেত্রী পায়েল সরকার (Payel Sarkar)।
বৃহস্পতিবার হেস্টিংসে বিজেপির নির্বাচনী কার্যালয়ে রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) হাত থেকে গেরুয়া পতাকা তুলে নেন পায়েল। উত্তরীয় পরিয়ে তাঁকে স্বাগত জানান দিলীপ।
সপ্তাহখানেক আগেই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন টলি অভিনেতা যশ দাশগুপ্ত-সহ আরও অনেকেই। সে সময়েই শোনা যায়, পায়েলও নাম লেখাতে চলেছেন গেরুয়া শিবিরে। তবে সে দিন মিন্টোপার্কের একটি বিলাসবহুল হোটেলে যশ ছাড়াও পাপিয়া অধিকারী, সৌমিলি বিশ্বাস, রাজ মুখোপাধ্যায়, অশোক ভদ্র, মীনাক্ষী ঘোষ, মল্লিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, ত্রমিলা ভট্টাচার্য-সহ আরও কয়েক জন বিজেপিতে যোগ দিলেও দেখা যায়নি পায়েলকে।

তবে পায়েল যে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন, তা প্রায় নিশ্চিতই ছিল। বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে এ ব্যাপারে আলোচনা চলছিল বলে জানা যায়। ফলে, আনুষ্ঠানিক ভাবে পায়েলের বিজেপি-যোগ ছিল শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা। এই সেই অপেক্ষারই অবসান হল। এ দিন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডার (JP Nadda) উপস্থিতিতেই তিনি বিজেপিতে নাম লেখালেন।
প্রসঙ্গত, বুধবার তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক, জুন মাল্য, মানালি দে ও সায়নী ঘোষ। পাশাপাশি যোগদানের তালিকায় ছিলেন চলচ্চিত্র পরিচালক রাজ চক্রবর্তী ও সুদেষ্ণা রায়। এ ছাড়া তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন শিক্ষাবিদ অনন্যা চট্টোপাধ্য়ায়, ভারতীয় দলের ক্রিকেটার মনোজ তিওয়ারি, ফুটবলার সৌমিক দে-সহ আরও কয়েক জন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব।
আরও পড়তে পারেন: তৃণমূলে যোগ দিলেন শিক্ষাবিদ, ক্রীড়া ও অভিনয় জগতের এক ঝাঁক তারকা
বিনোদন
পর্ন ‘লাইভ স্ট্রিমিং’ থেকে আয় কোটি টাকা, অ্যাপের মাধ্যমে চিত্রনাট্য-সহ পরিবেশিত হচ্ছে অশ্লীলতা
মাসে ১৯৯ টাকা! সাবস্ক্রিপশনের ভিত্তিতে পর্ন পৌঁছে দেওয়া হচ্ছিল অ্যাপের মাধ্যমে!

ওয়েবডেস্ক: লকডাউনের পরে ওটিটি এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলিতে হু হু করে বেড়ে গিয়েছে বিনোদনের উপকরণ। তবে এরই মাঝে অনেকগুণ বেড়ে গিয়েছে পর্ন কন্টেন্টের চাহিদা।
চাহিদার কথা মাথায় রেখেই প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন আঙ্গিকে পরিবেশিত হচ্ছে পর্ন। সম্প্রতি মুম্বই পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ এমনই একটি চক্রের কার্যকলাপ ফাঁস করে দিয়েছে। তাদের কাজের ধরন এবং আয়ের বহর দেখে পুলিশও অবাক।
সাবস্ক্রিপশনের ভিত্তিতে পর্ন!
ঘটনায় প্রকাশ, এই চক্রটি সাবস্ক্রিপশনের ভিত্তিতে গ্রাহকদের কাছে পর্ন পৌঁছে দিচ্ছিল। সপ্তাহে এক দিন একটি করে পর্ব তৈরি করছিল তারা। এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্মে ওরিজিনাল কন্টেন্ট নামে ওই পর্নগ্রাফিতে ভরা উপকরণ ভরে দেওয়া হচ্ছিল।
এটি অ্যাপের মাধ্যমে চালানো হয়েছিল। পুলিশ এই মামলায় অভিনেতা-সহ সাতজনকে গ্রেফতার করেছে। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ এই অভিযানে অসংখ্য পৃষ্ঠার স্ক্রিপ্ট, মোবাইল ক্যামেরা, লাইট এবং অন্যান্য সরঞ্জাম উদ্ধার করে। স্ক্রিপ্টে অশ্লীল সংলাপ-সহ পুরো দৃশ্যটিও একে একে বর্ণনা করা হয়েছে। ওই চক্র এক সপ্তাহের দীর্ঘ পর্বে শুটিং করত এক দিনে। অনেক সদস্যের দল এর জন্য কাজ করছিল।
অ্যাপ ভিত্তিক প্ল্যাটফর্মে পর্ন
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, এ ধরনের অনেকগুলি অ্যাপ ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম চলছে। যেখানে সাবক্রিপশনের মাধ্যমে গ্রাহককে পর্ন সামগ্রী সরবরাহ করা হয়। এ ধরনের প্ল্যাটফর্মের গ্রাহক সংখ্যা কয়েক লক্ষ। যেখান থেকে কোটি টাকা আয় হয়।
পুলিশ বলছে, তদন্ত চলছে। এই সংখ্যাটি উল্লেখযোগ্য হারে বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হল এই শুটিংটি একজন মহিলার মোবাইল থেকে করা হচ্ছিল।
পুলিশ যখন অভিযান চালায় তখন শুটিং চলছিল। পুলিশ সেখান থেকে এক মহিলাকেও উদ্ধার করে। ওই মহিলা জানিয়েছেন, ওয়েব সিরিজে কাজ করার প্রলোভন দেখিয়ে তাঁকে সেখানে ডাকা হয়েছিল। সেখানে গিয়ে তিনি জানতে পারেন, তাঁকে পর্ন ছবির শুটিংয়ে ব্যবহার করা হবে।
মাসিক সাবস্ক্রিপশন ১৯৯ টাকা
পুলিশ দাবি করেছে, তারা এই ধরনের ১২টি অ্যাপ খুঁজে পেয়েছে, যেখানে এই কাজ চলছে। যে চক্রটি ধরা পড়েছে, তাদের চ্যানেলের সাবস্ক্রিপশন প্রতিমাসে ১৯৯ টাকা। তাদের গ্রাহক সংখ্যা লক্ষেরও বেশি। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, ওই চক্রটি মাসে দু’কোটি টাকা আয় করছিল। তবে কলাকুশলিদের পারিশ্রমিক নিতান্তই কম!
তবে একটি মহলের দাবি, সেখানে পর্ন তৈরি করা হচ্ছিল না। একটি প্রেমের গল্প ভিত্তিক ছবির শুটিং চলছিল। ওই সাহসী প্রেমের গল্পের সঙ্গে পর্নের তফাত রয়েছে। যদিও পুলিশ নিজেদের দাবিতে অনড়। তারা দাবি করেছে, সেখানে পর্নেরই শুটিং হচ্ছিল।
আরও পড়তে পারেন: কেন পর্নহাবের বিরুদ্ধে মামলা করছেন ৪০ জন মহিলা, যৌনপাচারের ভিডিও সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার
-
দেশ2 days ago
পশ্চিমবঙ্গে ৮ দফায় ভোট, কলকাতায় ভোট ২৬ ও ২৯ এপ্রিল
-
কলকাতা3 days ago
শুধু দড়ি বেঁধে ম্যানহোলের কাজ করতে নেমে কুঁদঘাটে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, মৃত ৪ শ্রমিক
-
প্রযুক্তি2 days ago
আরবিআই-এর নতুন নির্দেশিকা, ঝক্কি বাড়বে ডেবিট, ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে!
-
দেশ2 days ago
শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গ-সহ ৫ রাজ্যের ভোটের দিনক্ষণ প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন