নদিয়া
শান্তিপুরে পালিত হচ্ছে রাস উৎসব, অন্যতম আকর্ষণ রাইরাজা
যে শিশুকন্যা রাইরাজা হন তাঁকে আগের দিন নিরামিষ আহার করতে হয়। পরের দিন যথাযথ ভাবে নিয়ম মেনে তাঁকে সাজানো হয় এবং যুগলবিগ্রহের সামনে তাঁকে বসানো হয়।

শুভদীপ রায় চৌধুরী
আজ ১৪ অগ্রহায়ণ, গোস্বামীমতে শ্রীকৃষ্ণের রাসযাত্রা উৎসব। করোনা-আবহে নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেই এই উৎসব উদযাপিত হচ্ছে শান্তিপুরেও। আর এই শান্তিপুরে রাস উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ রাইরাজা।
কার্তিকীপূর্ণিমা তিথিতে উদযাপিত এই রাসযাত্রা বৈষ্ণবদের অন্যতম উৎসব। রাধাকৃষ্ণের যুগল বিগ্রহকে নানা ভাবে সাজিয়ে রাসমঞ্চে নিয়ে আসা হয় আর ধুমধাম করে পালন করা হয় রাস উৎসব।
এই রাস উৎসবকে কেন্দ্র করে এক বিশেষ কাহিনি রয়েছে। একবার বৃন্দাবনের রাস উৎসব দেখার ইচ্ছা জেগে ওঠে স্বয়ং দেবাদিদেব মহাদেবের। কিন্তু রাস উৎসবে কৃষ্ণ ব্যতীত অন্য কোনো পুরুষের প্রবেশের অধিকার ছিল না। মহাদেব তখন ছদ্মবেশে রাসের উৎসবে প্রবেশ করলে যোগমায়া তাঁকে চিনে ফেলেন। বলা বাহুল্য মহাদেবের ত্রিনয়ন দেখে শ্রীকৃষ্ণও তাঁকে চিনে ফেলেন এবং অন্য পুরুষ রাসের উৎসবে প্রবেশ করেছে বুঝতে পেরে তিনি প্রস্থান করেন। এই অবস্থায় সখীরা চিন্তায় পড়ে যান – শ্রীকৃষ্ণ ছাড়া রাস উৎসব হবে কী করে? সেই সময় তাঁরা ঠিক করেন, শ্রীরাধাকে একদিনের জন্য কৃষ্ণ সাজিয়ে দোলায় চাপিয়ে নগর পরিভ্রমণ করা হবে। তাই ওই একদিন রাই হলেন রাইরাজা।
সেই প্রথা আজও পালিত হয় শান্তিপুরের রাস উৎসবে এবং ভাঙারাসের শোভাযাত্রা ও রাইরাজাদের নিয়ে নগরপরিক্রমা যেন এক মহোৎসব শান্তিপুরে। ঐতিহ্যবাহী বড়ো গোস্বামীবাড়ির বিগ্রহদের নিয়ে এবং অন্যান্য বিগ্রহ নিয়ে শোভাযাত্রা শান্তিপুর পরিক্রমা করে। সেই শোভাযাত্রা দেখার জন্য ভিড় করেন দূরদূরান্তের মানুষজনও। আর তাঁরা সাক্ষী থাকেন এক ঐতিহ্যের। তবে জনশ্রুতি অনুযায়ী, মহাদেব যে হেতু দ্বাপরে রাস ভেঙেছিলেন তাই তিনি কলিযুগে শ্রীঅদ্বৈতাচার্য অবতারে জন্মগ্রহণ করে মর্ত্যে রাস উৎসবের সূচনা করেন।

মূলত দুই জায়গার রাসযাত্রা খুবই সমাদৃত – শান্তিপুর আর নবদ্বীপ। এই দুই জায়গার রাস উৎসবের মাহাত্ম্যও অপরিসীম। দুই অঞ্চলের মানুষজনই চায় তাদের অঞ্চলে রাস উৎসবের সাড়ম্বর বেশি হোক। তাই শান্তিপুরের গোস্বামীপ্রভুরা ঠিক করলেন নবদ্বীপের রাসের উৎসবকে টেক্কা দিতে গেলে পুরাণের আশ্রয় নেওয়া প্রয়োজন। আর সেই পুরাণেই তাঁরা পেয়ে গেলেন রাইরাজার কথা।
আর এই রাইরাজাই শান্তিপুরের এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য। তবে শান্তিপুরে যাঁদের রাইরাজা করা হয়, তাঁদের অবশ্যই হতে হয় ১২ বছরের নীচে এবং ব্রাহ্মণবাড়ির কন্যা। যে শিশুকন্যা রাইরাজা হন তাঁকে আগের দিন নিরামিষ আহার করতে হয়। পরের দিন যথাযথ ভাবে নিয়ম মেনে তাঁকে সাজানো হয় এবং যুগলবিগ্রহের সামনে তাঁকে বসানো হয়। সাধারণ মানুষের কাছে এ ভাবেই বেড়ে যায় শান্তিপুরের রাস উৎসবের গুরুত্ব, যা আজ এক মহোৎসবে পরিণত হয়েছে।
শান্তিপুরের রাস উৎসবের কেন্দ্রে যিনি থাকেন তিনি হলেন শ্রীরাধারমণ জিউ, যিনি আগে ‘দোলগোবিন্দ’ নামে সেবা পেতেন পুরীর রাজা ইন্দ্রদ্যুম্নের আমলে। তার পরে এই বিগ্রহ যশোরে চলে যায়। কিন্তু মানসিংহ বাংলা আক্রমণ করলে প্রতাপাদিত্য (বারো ভুঁইয়ার এক ভুঁইয়া) সেই বিগ্রহ গুরু অদ্বৈতাচার্যের পৌত্র মথুরেশ গোস্বামীর হাতে তুলে দেন। সেই থেকে শান্তিপুরের বড়ো গোস্বামীদের বাড়িতে আজও পুজো পেয়ে আসছেন তিনি।

পরবর্তী কালে গোস্বামীবাড়ির শ্রীরাধারমণের পাশে নিয়ে আসা হয় অষ্টধাতুর শ্রীরাধারানিকে। এ ছাড়া রয়েছে আরও বিখ্যাত সব বিগ্রহ-বাড়ি – মধ্যম গোস্বামীবাড়ি, মদনগোপাল বাড়ি, সাহাবাড়ি, পাগলা গোস্বামীবাড়ি ইত্যাদি। সেই সব বিগ্রহকে নিয়ে শুরু হয় শোভাযাত্রা, সঙ্গে থাকেন রাইরাজারা। বেনারসি শাড়ি, নানা রকমের গহনা, ফুলের গহনা দিয়ে সাজানো হয় রাইরাজাদের এবং তাঁদের নিয়ে নগরপরিক্রমা করা হয়। এই ভাবে ঐতিহ্যের সঙ্গে শান্তিপুরে আজও পালিত হয় রাসযাত্রা, যার মূল আকর্ষণ রাইরাজা।
খবরঅনলাইনে আরও পড়ুন
শান্তিপুরের রাস উৎসবের কেন্দ্রে থাকেন বড়ো গোস্বামীবাড়ির শ্রীশ্রীরাধারমণ জিউ
নদিয়া
মা-বোনেরা হাতা-খুন্তি নিয়ে রেডি থাকবেন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
যে মা-বোনেরা রাঁধে, তারা চুল-ও বাঁধে, রানাঘাটের সভায় মনে করিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

খবর অনলাইন ডেস্ক: সোমবার রানাঘাটের সভা থেকে তৃণমূল সরকারের জমানায় রাজ্যের উন্নয়নের খতিয়ান তুলে ধরার পাশাপাশি বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করলেন তৃণমূলনেত্রী এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।
যে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সুর চড়াচ্ছে বিজেপি, সেই দলেরই একের পর এক নেতাকে ভেড়ানো হচ্ছে গেরুয়া শিবিরে। এ প্রসঙ্গে মমতা বলেন, “তৃণমূলে থাকলেই কালো, আর বিজেপিতে গেলেই সব ভালো। বিজেপি হল ওয়াশিং মেশিন। কালো হয়ে যাচ্ছে, আর সাদা হয়ে মালা পরছে”।
ডুগডুগি বাজিয়ে সব পালিয়ে যাবে

ভোটের আগে বিজেপির প্রতিশ্রুতি প্রসঙ্গে মমতার মন্তব্য, “মিথ্যে কথা বলার কোনো জুড়িদার নেই বিজেপির। ভোট এলেই বলে, সবার চাকরি করে দেব, সবার ঘরে টাকা দিয়ে দেব, সব বিনা পয়সায় করে দেব, সব মতুয়াদের নাগরিক করে দেব। আর নির্বাচন মিটে গেলেই ডুগডুগি বাজিয়ে সব পালিয়ে যাবে”।
মাস কয়েক বাদেই রাজ্যের বিধানসভা ভোটে। এ দিনের সভায় প্রচারের পারদ তুঙ্গে তুলে মমতা বললেন, “বাংলা বাংলার মতো চলবে। বাংলা কখনোই গুজরাত হবে না। অনেক কিছুই তো দেবেন বলেছিলেন, দু’বছর হয়ে গেল, কিছুই তো দেননি। তাই বলছি, বিনা পয়সায় শিক্ষা, স্বাস্থ্য পরিষেবা পেতে এবং ভালো থাকতে তৃণমূলকে ভোট দিন”।
যে মা-বোনেরা রাঁধে, তারা চুল-ও বাঁধে

সারা ভারতের মধ্যে বিজেপি যে শুধুমাত্র মমতাকেই একটু ভয় পায়, যে কারণে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে তাঁকে হারানোর জন্য সমস্ত রকমের পদক্ষেপ নিচ্ছে বিজেপি। বললেন, “ওরা সবাই এখানে এসে তো পড়বেই, কারণ সারা দেশের মধ্যে আমাকে ওরা ভয় পায়। কারণ ওরা জানে, আমি বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে মৃত্য়ুবরণ করব, কিন্তু মাথা বিক্রি করব না”।
এ দিন মমতার সভায় মহিলাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতোই। তাঁদের হাতেই বাড়তি দায়িত্ব তুলে দিলেন মমতা। বলেন, “যে মা-বোনেরা রাঁধে, তারা চুল-ও বাঁধে। তাই আগামী দিন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিজেপি কোনো তাণ্ডব করলে মা-বোনেরা দায়িত্ব নেবেন। বাড়িতে রান্নাও করবেন, আর হাতা-খুন্তি নিয়ে রেডি থাকবেন। কোনো তাণ্ডব করলে শান্তিপূর্ণ ভাবে জবাব দেব আমরা। মা-বোনেরাই জবাব দেবেন। উঠে এস আমার বঙ্গজননী…”।
আরও পড়তে পারেন: কৃষি আইন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেল কেন্দ্র
নদিয়া
তৃণমূল বিধায়ক সত্যজিৎ বিশ্বাস খুনে সিআইডি-র চার্জশিট রানাঘাট আদালতে
সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে মকুল রায় ছিলেন ‘সন্দেহভাজন’, চার্জশিটে হলেন ‘চক্রান্তকারী’, দাবি সিআইডি সূত্রে।

খবর অনলাইন ডেস্ক: নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক সত্যজিৎ বিশ্বাস খুনের ঘটনায় (Satyajit Biswas murder case) চার্জশিট জমা দিল সিআইডি।
২০১৯ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি নদিয়ার হাঁসখালিতে সরস্বতীপুজোর জলসা চলাকালীন খুব কাছ থেকে গুলি করা হয় তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress) বিধায়ককে। গুলিবিদ্ধ হয়ে সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর। খুনের ঘটনায় তদন্তভার নেয় সিআইডি। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে দাবি, অভিজিৎ পুণ্ডারি এবং নির্মল ঘোষ নামে দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয় এই খুনের ঘটনায় সরাসরি যুক্ত থাকার অভিযোগে।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে সিআইডি (CID)-র তরফে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দাখিল করা হয় রানাঘাট আদালতে। সেই চার্জশিটে নাম ছিল রানাঘাটের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকারের (Jagannath Sarkar)। সিআইডি-র দাবি, খুনের আগে এবং পরে মূল দুই অভিযুক্তের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন সাংসদ। ফলে তিনিও এই খুনের ঘটনার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত। তবে ওই সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের নাম ছিল ‘সন্দেহভাজন’ হিসেবে।
শনিবার জানা যায়, সিআইডি-র হোমিসাইড বিভাগের আধিকারিকরা রানাঘাট আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এই চার্জশিটে ‘চক্রান্তকারী’ হিসেবে নাম রয়েছে মুকুলের। পরবর্তী তদন্তে মুকুলের আরও বৃহত্তর ভূমিকার কথা উঠে এসেছে বলে দাবি করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের মার্চে তৃণমূল বিধায়ক খুনের মামলায় ভবানী ভবনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় মুকুলকে। প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। আরও পড়তে পারেন: তৃণমূল বিধায়ক খুনে মুকুল রায়কে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ সিআইডির
নদিয়া
ঐতিহ্যের হৈমন্তীপর্ব: ছমছমে পরিবেশ, পঞ্চবটী বৃক্ষ, পঞ্চমুণ্ডীর আসন – স্থান মাহাত্ম্যেই অনন্য ব্রহ্মশাসনের জগদ্ধাত্রীপুজো
তবে এক সময় এই ব্রহ্মশাসন গ্রামের জগদ্ধাত্রীপুজো বন্ধ হয়ে গিয়েছিল মহামারির কারণে।

শুভদীপ রায় চৌধুরী
আজ জগদ্ধাত্রীপুজো, বঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে মায়ের আরাধনা হচ্ছে নিষ্ঠার সঙ্গে। কথিত আছে, নদিয়ার মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রই শুরু করেছিলেন দেবী জগদ্ধাত্রীর আরাধনা, তবে তা ছিল দেবীঘটে পূজা। পরবর্তী কালে শান্তিপুর, চন্দননগর, কলকাতা ইত্যাদি স্থানে পুজোর প্রচলন হয়েছে।
নদিয়ার শান্তিপুরে জগদ্ধাত্রীপুজো শুরু করেছিলেন মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের প্রপৌত্র গিরিশচন্দ্র রায়। সময়টা ছিল ১৮০২ খ্রিস্টাব্দ।
১৮০২ সালে গিরিশচন্দ্র রায় রাজসভার পণ্ডিত চন্দ্রচূড় তর্কপঞ্চাননকে পাঠিয়েছিলেন শান্তিপুর অঞ্চলের ব্রহ্মশাসন গ্রামে। চন্দ্রচূড় তর্কপঞ্চানন সাধনায় জগদ্ধাত্রীর অগ্নিবর্ণা রূপ দর্শন করেছিলেন। তখন থেকেই সেই অগ্নিবর্ণা দেবীর পূজা সাড়ম্বরে পালন করা শুরু করেন গিরিশচন্দ্র রায়।
আজ অনাড়ম্বর ভাবেই পুজো হয়ে আসছে চন্দ্রচূড় তর্কপঞ্চাননের সেই সাধনপীঠে যেখানে দেবী প্রথম আবির্ভূতা হয়েছিলেন। শান্তিপুরের এই অঞ্চলেই প্রথম জগদ্ধাত্রীর আরাধনা শুরু হয়েছিল এবং পঞ্চমূণ্ডির আসনে বসে ওই পণ্ডিতই জগদ্ধাত্রীপূজার বিধি সৃষ্টি করেন বলে জানা যায়।

তবে এক সময় এই ব্রহ্মশাসন গ্রামের জগদ্ধাত্রীপুজো বন্ধ হয়ে গিয়েছিল মহামারির কারণে। বেশ কয়েক বছর পর ব্রহ্মশাসনে মানুষের যাতায়াত শুরু হলে প্রবীণ এবং ধর্মপ্রাণ মানুষ আবার পুজো করার ব্যাপারে উদ্যোগী হন। সেখানে জগদ্ধাত্রীর ঘট পুনঃপ্রতিষ্ঠা হয়।
জনৈক শিবচন্দ্র ঘোষের উদ্যোগে দীর্ঘদিন ঘটে পুজো হয়ে আসার পর এলাকার মানুষেরা আবার মূর্তিপুজো শুর করেন। স্থানীয় এক ব্যক্তি জায়গাটি পাঁচিল দিয়ে ঘিরে একটি ঘর নির্মাণ করে দেন। বর্তমানে সেখানে বারো মাস প্রতি দিন ঘটে পুজো হয়। জগদ্ধাত্রীপুজোর দিন মূর্তি গড়িয়ে পুজো হয়।
এই পুজোয় আড়ম্বর না থাকলেও ভক্তি ও নিষ্ঠায় এই পুজোর তুলনা হয় না। গা ছমছম করা নির্জন পরিবেশ, পাশেই পঞ্চবটী বৃক্ষ ও পঞ্চমুণ্ডীর আসন – এই স্থান মাহাত্ম্যেই আলাদা হয়ে রয়েছে ব্রহ্মশাসনের পুজো। পুজো উপলক্ষে মহোৎসব হয়। পরের দিন দিনের আলো থাকতেই দেবীর বিসর্জন হয়। এ বছরও পুজো হচ্ছে, তবে করোনাভাইরাস সংক্রমণের জন্য প্রশাসনের বিধিনিষেধ মেনে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়ুন
ঐতিহ্যের হৈমন্তীপর্ব: শিবপুরে যে বারোয়ারি জগদ্ধাত্রীপুজোর সূচনা হয়েছিল রায় চৌধুরীদের উঠোনে
-
শরীরস্বাস্থ্য3 days ago
থাইরয়েড ধরা পড়েছে? এই খাবারগুলি সম্পর্কে সচেতন হন
-
রাজ্য2 days ago
তৃণমূলে যোগ দিলেন অভিনেত্রী কৌশানী মুখোপাধ্যায়, প্রিয়া সেনগুপ্ত
-
ফুটবল1 day ago
বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু ব্রাজিলের ফুটবল ক্লাবের প্রেসিডেন্ট ও চার ফুটবলারের
-
রাজ্য2 days ago
উন্নয়ন দেখাতে ‘ছানিশ্রী’ প্রকল্প করবে সরকার, বিজেপিকে কটাক্ষ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের