খবর অনলাইন: সড়কপথে পৌঁছে গেল ২৮ বছরের এক যুবকের হৃদযন্ত্র। ১৪ বছরের কিশোর সেই যুবকের হৃদযন্ত্র বুকে নিয়ে নতুন করে জীবন ফিরে পাওয়ার আশায়।
পুনের রুবি হল থেকে মুলুন্দের ফর্টিস হাসপাতাল। ১৪৯ কিলোমিটার। এই প্রথম গাড়িতে গেল হৃদযন্ত্র। যে পথ পাড়ি দিতে সাধারণত লাগে পৌনে ৩ ঘণ্টা, শুক্রবার সকালে গ্রিন করিডর ধরে সেই পথ পেরোনো সম্ভব হল ৯৫ মিনিটে।
বোরিভলির বৈভব পটেল জন্মগত হৃদরোগের শিকার। নিয়মিত হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে হত তাকে। সাড়ে তিন বছর আগে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। “তার হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছিল। এরই মধ্যে এগিয়ে এল ২৮ বছরের মৃত সেই যুবকের পরিবার। ওঁরা মৃতের হৃদযন্ত্র-সহ সব গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ দান করে দিয়েছেন। সাতারা জেলার ওয়াইনিবাসী সেই পরিবারটির প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। বৈভবের অবস্থা এখন স্থিতিশীল। ওকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা ওর জীবনের পক্ষে খুব গুরুত্বপূর্ণ। ওর ওপর সর্বক্ষণ নজরদারি চলবে” – জানালেন ফর্টিস হাসপাতালের হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপক দলের প্রধান ডাঃ অন্বয় মুলে। ফর্টিস হাসপাতালে এ বছরে এ পর্যন্ত ১২ জন রোগীর দেহে হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
খবরের সব আপডেট পড়ুন খবর অনলাইনে। লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ। সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল।