শরীরস্বাস্থ্য
এই দূষণে বাঁচবেন কী ভাবে? তার কয়েকটি টিপস
ওয়েবডেস্ক : দেখছেন তো দূষণ নিয়ে চার পাশে কেমন ঢিঢি পড়ে গিয়েছে। কালীপূজো আর দীপাবলি উপলক্ষ্যে আতসবাজি আর তার থেকে তৈরি নানা রকমের দূষণের কথা চিন্তা করে সুপ্রিমকোর্ট বেশ কয়েক দিন আগেই বেশ কিছু নির্দেশও জারি করেছিল। দেশময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল বাজি ফাটানোর সময়। বেঁধে দেওয়া হয়েছিল শব্দবাজি থেকে বেরোনো শব্দের মাত্রা ইত্যাদি কত কিছুই। […]

ওয়েবডেস্ক : দেখছেন তো দূষণ নিয়ে চার পাশে কেমন ঢিঢি পড়ে গিয়েছে। কালীপূজো আর দীপাবলি উপলক্ষ্যে আতসবাজি আর তার থেকে তৈরি নানা রকমের দূষণের কথা চিন্তা করে সুপ্রিমকোর্ট বেশ কয়েক দিন আগেই বেশ কিছু নির্দেশও জারি করেছিল। দেশময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল বাজি ফাটানোর সময়। বেঁধে দেওয়া হয়েছিল শব্দবাজি থেকে বেরোনো শব্দের মাত্রা ইত্যাদি কত কিছুই। কিন্তু ক’জন যে তার ধার ধারল সে তো সকলের কাছেই মোটামুটি স্পষ্ট। কথায় আছে নিজের ভালো পাগলেও বোঝে। কিন্তু বর্তমান সমাজ প্রমাণ করছে নিজের ভালো বোঝার আগে নিজের আনন্দ উল্লাসটাই বড়ো। ভালো বোঝার দিন তো রইল পড়ে। বাজি ফাটানোর দিন তো আর রোজ রোজ আসে না। ঠিক কথাই! এ তো অকাট্য যুক্তি।
আর এই আনন্দ উল্লাসের পরিণতি হাতে নাতে দেখিয়েও দিয়েছে পরিবেশ। এক কথায় প্রকৃতির প্রতিশোধ। দূষণের মাত্রা যে একটু না অনেকটাই ছাড়িয়ে গিয়েছে তার প্রমাণ কলকাতা, দিল্লি।
তবে যাঁরা প্রকৃতই নিজের আর পরিবারের ভালোটা বুঝে নিতে চান তাঁদের জন্য রইল এই মাত্রাছাড়া দূষণে সুরক্ষা কবচ তৈরির কয়েকটি টিপস।
প্রথমেই বলে নেওয়া যাক, কালীপূজো আর দীপাবলি চলে গেলেও রয়ে গিয়েছে তার কুফল। অর্থাৎ বাজি থেকে সৃষ্টি হওয়া প্রচুর পরিমাণ ধোঁয়া। এই ধোঁয়ার চাদর বেশ কয়েক দিন পরিবেশে থাকবে। তাই সকলের জন্যই যেটি মনে রাখা খুব দরকার —- সকাল বেলায় খোলা পরিবেশে ব্যায়াম করা ঠিক হবে না। মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আর পারতপক্ষে বাইরে না বেরোনোই ভালো।
শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা –
শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এইগুলি মেনে চলতে পারেন —-
আর্দ্রতা-
শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখা সুস্বাস্থ্যের নমুনা। তাই এই চূড়ান্ত দূষণের মধ্যেও শরীরকে ঠিক রাখতে খেতে হবে প্রচুর জল। সুস্থ শরীরে রোগের আক্রমণ কম হয়।
খাবারদাবার-
অনুষ্ঠান এলেই উলটোপালটা খাওয়া হয়ে যায়। সেই তালিকায় থাকে মশলাদার খাবার, সঙ্গে প্রচুর ফ্যাট আছে এমন খাবারও। তাই তার পর মেনে চলতে হবে স্বাস্থ্যকর খাবার তালিকা। যাতে থাকবে প্রচুর পরিমাণ খনিজ পদার্থ।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট –
বিশেষজ্ঞরা বারবারই বলছেন, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরকে সতেজ আর সুস্থ করে। এটি বাড়ায় প্রতিরোধ ক্ষমতাও। আর এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বাড়াতে সাহায্য করে আমলকী। এখন শীতের মরশুম আসছে। মানে আমলকীর ফলন হয় এই সময়ে। ফলে জোগান থাকবে। প্রতি দিন একটি করে আমলকি খেলে শরীরে এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সরবরাহ ভালো হয়। তা ছাড়াও অন্য সময়ে খাওয়া যেতে পারে আপেল, ব্রকোলি, ওয়ালনাট ইত্যাদি।
শ্বাসের সমস্যা-
যাঁদের শ্বাসের সমস্যা আছে তাঁদের উদ্দেশে বলা – দূষণের ফলে শ্বাসের সমস্যা বাড়ে। তাই মাস্ক ব্যবহার করাই ভালো। সঙ্গে অবশ্যই রাখতে হবে ইনহেলার। অসুস্থ মানুষ ছাড়াও দূষিত বাতাসে নিঃশ্বাস নিতে অনেকেরই কষ্ট হয়ে থাকে। সেই কষ্ট বেশি হলে বদ্ধ জায়গা থেকে বেরিয়ে গিয়ে কিছুটা সময় কাটাতে হবে। তবে চেষ্টা করতে হবে ধোঁয়ায় যাতে কম থাকা যায়, তা সে যে কোনো রকম ধোঁয়াই হোক। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
শিশুদের জন্য-
এটি সব সময়ের জন্যই প্রযোজ্য। শিশুদের কখনোই আগুন বা বাজির কাছে একা ছাড়া উচিত নয়। সঙ্গে ধোঁয়া থেকেও দূরে রাখতে হবে সদ্যোজাত আর শিশুদের। কালীপূজো বা দীপাবলি চলে গেলেও এখনও উৎসব আনন্দ শেষ হয়ে যায়নি। তাই সতর্কতা কমালে চলবে না।
সোনা রুপোর দাম কমে কত হল? জানুন
বয়স্কদের জন্য-
শিশু আর বৃদ্ধের জন্য ব্যবস্থা কমবেশি একই রকম হয়। নজর রাখতে হবে যাতে মাস্কের ব্যবহার যথাযথ হয়। চেষ্টা করতে হবে ধোঁয়া থেকে দূরে থাকতে।
সুতরাং সচেতন হন আর সচেতন করুন। দেখবেন দূষণ অনেকটা কম থাবা বসাবে।
শরীরস্বাস্থ্য
Covid Infection: ছোঁয়াচে রোগে পুরুষদের বেশি সংক্রমিত হওয়ার কারণ কি টেস্টোস্টেরোন?

খবরঅনলাইন ডেস্ক: করোনা অতিমারিতে হিসাব নিলে দেখা যাচ্ছে, এই রোগে মহিলাদের তুলনায় পুরুষরা অনেক বেশি সংক্রমিত হচ্ছে। কিন্তু কেন? এই প্রশ্নটাই ভাবাচ্ছে গবেষকদের।
এ ব্যাপারে নানা মুনির নানা মত। একটা তত্ত্ব হল, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ওপর পুরুষদের যৌন হরমোন টেস্টোস্টেরোনের একটা নেতিবাচক প্রভাব কাজ করে। এই হরমোনের প্রভাবে পুরুষরা রোগ প্রতিরোধ করার ব্যাপারে কেমন একটা নিরুৎসাহ বোধ করে। ফলে নভেল করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে পুরুষরা বেশি সংবেদনশীল। কিন্তু প্রশ্ন হল এই তত্ত্ব কতটা সঠিক?
বৈজ্ঞানিক প্রমাণাদির তত্ত্বতালাশ করলে দেখা যায়, মহিলাদের মূল যৌন হরমোন ওয়েস্ট্রোজেন শরীরের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে এবং ওই ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ও দিকে টেস্টোস্টেরোন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় অথবা তাকে নিস্ক্রিয় করে ফেলে।
এই জন্যই পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মারাত্মক ধরনের সংক্রমণ অনেক কম হয় এবং টিকাকরণ হলে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও ভালো ভাবে সাড়া দেয়। আসলে টিকা মানে তো সেই ভাইরাসেরই একটা কম ক্ষমতাশালী সংস্করণ। যে সব পুরুষদের শরীরে বেশি মাত্রায় টেস্টোস্টেরোন নিঃসরণ হয়, তাদের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায়, ফ্লুয়ের বার্ষিক টিকাকরণের পরেও এদের অ্যান্টিবডি সাড়া কম মেলে।
তা হলে কি টেস্টোস্টেরোনের উপস্থিতির জন্য পুরুষরা ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সংবেদনশীল? বৈজ্ঞানিক প্রমাণাদির আরও গভীর ভাবে বিশ্লেষণ করলে এত সহজে এই সিদ্ধান্তে আসা যায় না।
টেস্টোস্টেরোনের এই নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে যে সব গবেষণা হয়েছে, তার বেশির ভাগই হয়েছে রোগ প্রতিরোধের একটিমাত্র ব্যবস্থা নিয়ে। কিন্তু মানুষের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা নানা ধরনের সেল, অরগ্যান, টিস্যু নিয়ে একটা জটিল ব্যবস্থা। একে দুটি ভাগে ভাগ করা যায় – ইনেট ইমিউনিটি অর্থাৎ সহজাত প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং অ্যাডাপ্টিভ ইমিউনিটি অর্থাৎ অভিযোজিত প্রতিরোধ ক্ষমতা।
সহজাত প্রতিরোধ ক্ষমতা মানে সামনের সারির প্রতিরোধব্যবস্থা। বাইরে থেকে কেউ আক্রমণ করলে সঙ্গে সঙ্গে সাড়া দেয় এবং লড়াই চালিয়ে সংক্রমণের প্রভাব কমাতে যতক্ষণ না শরীরের অ্যাডাপ্টিভ ইমিউনিটি তৈরি হয়।
শরীরের অ্যাডাপ্টিভ ইমিউনিটি সিস্টেম কাজ করতে সময় নেয়। বিদেশি শত্রুকে চিনতে তার কখনও কখনও কয়েক দিনও সময় লাগতে পারে। তার পর লড়াই করে সুনির্দিষ্ট অ্যান্টিবডি তৈরি করে। বিপদ চলে গেলে অ্যাডাপ্টিভ ইমিউনিটি সিস্টেম এই ঘটনা ‘মনে রেখে দেয়’। ওই একই ভাইরাস পরে আবার আক্রমণ করলে তখন অত্যন্ত দ্রুত, অনেক বেশি ক্ষমতা নিয়ে কার্যকর ভাবে তার মোকাবিলা করে।
পুরুষ মানুষ অসুস্থ হলে বা সংক্রমণের কবলে পড়লে তার টেস্টোস্টেরোনের মাত্রা কমে যায়। শরীরের এনার্জি তখন টেস্টোস্টেরোন নিঃসরণের কাজ না করে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে জোরদার করতে ব্যয়িত হয়। তা ছাড়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার নানা রকম অঙ্গ আছে। যখন একটা অঙ্গ খুব জোরদার ভাবে কাজ করে তখন অন্য অঙ্গ নিস্ক্রিয় থাকতে পারে। আর টেস্টোস্টেরোন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার সমস্ত অঙ্গের ক্ষমতা কমিয়ে দেয় তা নয়।
এর ওপর একটা বড়ো ফ্যাক্টর আছে। তা হল বয়স এবং অন্য কোনো রোগের প্রভাব। একটা সংক্রমণ কতটা মারাত্মক হবে, তা নির্ভর করছে যিনি সংক্রমিত হয়েছেন তাঁর বয়স এবং তাঁর কোনো রোগ আছে কিনা তার ওপর।
সব কিছু মিলিয়ে বলা যায়, করোনাভাইরাসে পুরুষদের বেশি সংক্রমিত হওয়ার কারণ যে শুধু টেস্টোস্টেরোন হরমোন তা নয়।
শরীরস্বাস্থ্য
সাবধান! বেশিক্ষণ ইয়ারফোন ব্যবহার করলে এই সব মারাত্মক সমস্যা হতে পারে
আপনিও যত্নবান সচেতন হন। কথায় কথায় ইয়ারফোন ব্যবহার বন্ধ করুন!


খবর অনলাইন ডেস্ক: মোবাইলে কারও সঙ্গে কথা বলা অথবা গান শোনা, ভিডিও দেখার সময় ইয়ারফোন ব্যবহার করা সাধারণ একটা বিষয়। তবে চারপাশে এমন কিছু মানুষকেও দেখা যায়, যাঁরা সারাক্ষণ কানে ইয়ারফোন গুঁজে রাখেন। এ ধরনের অভ্যেস কিন্তু বধিরতা পর্যন্ত ডেকে আনতে পারে।
সত্যিই তাই, ইয়ারফোন ব্যবহার করলে মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। কারণ ইয়ারফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার আপনার কানের ক্ষতি করতে পারে। আসুন অতিরিক্ত ইয়ারফোন ব্যবহারের অসুবিধাগুলি জেনে নিই-
বধিরতা সমস্যা
ঘন ঘন বা এক টানা ইয়ারফোন ব্যবহার শ্রবণ ক্ষমতা ৪০ থেকে ৫০ ডেসিবেল হ্রাস করে। কানের পরদায় কম্পন শুরু করে। দূরবর্তী শব্দ শুনতে সমস্যা তৈরি করে। এমনকি এটা বধিরতার কারণ হতে পারে।
সমস্ত ইয়ারফোন উচ্চ ডেসিবেল তরঙ্গ তৈরি করে। যা ব্যবহার করে আপনি চিরকালের জন্য শোনার ক্ষমতা হারাতে পারেন।
সংক্রমণের সম্ভাবনা
দীর্ঘ সময় ধরে গান শুনে কানে সংক্রমণও হতে পারে। অন্য কারও সঙ্গে ইয়ারফোন ভাগ করে নেওয়ার পরে স্যানিটাইজারের সাহায্যে পরিষ্কার করতে ভুলবেন না।
মানসিক সমস্যা
উচ্চস্বরে আওয়াজ শোনার ফলে মানসিক সমস্যা, হৃদরোগের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একই কারণে ক্যানসারের ঝুঁকিও বাড়ে।
মস্তিষ্কের উপর প্রভাব
দীর্ঘকাল ইয়ারফোন দিয়ে গান শোনার ফলে মস্তিষ্কেও খারাপ প্রভাব পড়ে। এই গুরুতর সমস্যাগুলি এড়াতে কথায় কথায় ইয়ারফোন ব্যবহার বন্ধ করুন।
আরও পড়তে পারেন: মাড়ির ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন? ব্যথা কমাতে ৫টি পরামর্শ
শরীরস্বাস্থ্য
মাড়ির ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন? ব্যথা কমাতে ৫টি পরামর্শ

খবরঅনলাইন ডেস্ক: মাঝেমধ্যেই দাঁতের মাড়ির ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন, তার ওপর শীতকাল বলে শিরশিরানি ভাবও বেশ সমস্যায় ফেলছে। এই সমস্যা অনেক কারণেই হতে পারে। তবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য রয়েছে বেশ কয়েকটি ঘরোয়া উপায়। এই উপায়গুলি অবলম্বন করলে স্বস্তি পেতে পারেন।
১। নুন জলে স্বস্তি
দাঁতের ক্ষেত্রে নুনের উপকারিতা অসীম। দাঁতের সমস্যায় খুবই সহজ একটি পদ্ধতি হল নুনজলে কুলকুচি করা। এক গ্লাস হালকা গরম জলে ১/৩ চা চামচ নুন ফেলে দিনের মধ্যে ৩ থেকে ৪ বার কুলকুচি করলে উপকার হবেই। এতে মুখে মধ্যে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা হ্রাস হয়। ফলে ব্যথা কমে। ফোলা ভাব হলে তা-ও কমে।
২। লেবুর রসে কমবে ব্যথা
লেবুতে ঔষধি গুণ প্রচুর। তারই মধ্যে একটি হল দাঁতের সমস্যায় এর উপকারিতা। এতে আছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল যৌগ। এই যৌগ সংক্রমণকারী জীবাণু মেরে ফেলে। মাড়িকে স্বস্তি দেয়, মুখের পিএইচ ভারসাম্যও বজায় রাখে। এক গ্লাস গরম জলে ১ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে দিনে দু’ বার করে কুলকুচি করুন ব্যথা না কমা পর্যন্ত।
৩। গ্রিন টির প্রভাব
কমবেশি অনেকেই জানেন, গ্রিন টিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজ হল প্রদাহ কমানো, ব্যাকটিরিয়া প্রতিরোধ করা। এই কাজটি মাড়ির ক্ষেত্রেও করে। ফলে গ্রিন টিতে দাঁতের ব্যথা কমানো যায়। ব্যথায় গরম গরম গ্রিনটি পান করে দেখতে পারেন।
৪। হলুদ দিয়ে ব্যথা দূর
দাঁতের ব্যথা হলে হলুদ ব্যবহার করুন। ১/৪ চা চামচ হলুদবাটা বা হলুদগুঁড়ো নিন। মাড়িতে যেখানে ব্যথা সেখানে মোটা করে প্রলেপ লাগিয়ে ৫ মিনিট রাখুন। এর পর গরম জলে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ব্যথা না কমা পর্যন্ত প্রতি দিন হলুদ পেস্ট ব্যবহার করুন। হলুদ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান সমৃদ্ধ। মাড়ির ব্যথা, ফোলা এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
৫। গরম ও ঠান্ডা সেঁক
মাড়ির ব্যথায় আর একটি সহজ ঘরোয়া ও উপকারী উপায় হল ঠান্ডা গরম সেঁক। খুবই আরামদায়ক একটি উপায়। মাড়ির ফোলা বা ব্যথা অংশে পরিষ্কার গরম কাপড় ও বরফ পুঁটলি দিয়ে সেঁক দিন। এক বার ঠান্ডা এক বার গরম এই ভাবে ৪ বার করুন। দিনে ২ বার করতে পারলে ভালো। ব্যথা না কমা পর্যন্ত করে পদ্ধতিটি করতে পারলে ভালো।
এই সমস্ত ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করা ছাড়াও চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিন।
আরও – জেনে নিন, নাক-কান-দাঁতের সমস্যায় কী ভাবে কাজ করে জোয়ান?
-
রাজ্য2 days ago
স্বাগত ১৪২৮, জীর্ণ, পুরাতন সব ভেসে যাক, শুভ হোক নববর্ষ
-
কলকাতা2 days ago
মাস্ক থাকলেও কালীঘাট-দক্ষিণেশ্বরে শারীরিক দুরত্ব চুলোয়, গা ঘেষাঘেঁষি করে হল ভক্ত সমাগম
-
গাড়ি ও বাইক2 days ago
Bajaj Chetak electric scooter: শুরু হওয়ার ৪৮ ঘণ্টা পরেই বুকিং বন্ধ! কেন?
-
ক্রিকেট2 days ago
দুর্নীতির অপরাধে ক্রিকেট থেকে ৮ বছরের জন্য বহিষ্কৃত জিম্বাবোয়ের কিংবদন্তি হিথ স্ট্রিক