শরীরস্বাস্থ্য
জেনে নিন, নাক-কান-দাঁতের সমস্যায় কী ভাবে কাজ করে জোয়ান?
ওয়েবডেস্ক : জোয়ান যে খাবার হজম করতে সাহায্য করে সে কথা বহু দিন ধরেই সবাই জানে। জোয়ানের মধ্যে আছে আয়ুর্বেদের গুণ। কিন্তু শুধু হজমে সাহায্য করা নয়, এ ছাড়াও জোয়ানে আছে আরও অনেক গুণ। জানেন কি নাক কান আর দাঁতের সমস্যা সমাধানের জন্যও জোয়ানের উপকারিতা খুব। কানের ব্যথ্যায় জোয়ান – Loading videos… জানেন কি কানের […]

ওয়েবডেস্ক : জোয়ান যে খাবার হজম করতে সাহায্য করে সে কথা বহু দিন ধরেই সবাই জানে। জোয়ানের মধ্যে আছে আয়ুর্বেদের গুণ। কিন্তু শুধু হজমে সাহায্য করা নয়, এ ছাড়াও জোয়ানে আছে আরও অনেক গুণ। জানেন কি নাক কান আর দাঁতের সমস্যা সমাধানের জন্যও জোয়ানের উপকারিতা খুব।
কানের ব্যথ্যায় জোয়ান –
জানেন কি কানের অসহ্য ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে জোয়ান ভীষণ উপকারী। কানের ব্যথা হলে দু’ ফোঁটা জোয়ানের তেল যথেষ্ট। তেল বানাতে গেলে প্রথমে জোয়ান বেটে নিতে হবে। বাটা জোয়ানে অল্প গরম জল দিয়ে চটকে নিয়ে হাত দিয়ে দলা পাকিয়ে নিতে হবে। দলাটা চেপে এ বার তেল বার করতে হবে। ছাকনির ওপর একটা পরিষ্কার কাপড় দিয়ে বেরিয়ে আসা তেলটা ভালো করে ছেঁকে নিতে হবে। তা হলেই তৈরি জোয়ান তেল।
নাকের সমস্যায় –
অনেকেই সারা বছর ধরে নাকের সমস্যায় ভোগেন। মূলত নাকবন্ধ থাকাটাই ব্যাপক সমস্যা তৈরি করে। লোকসমাজে কথা বলতে গেলেও কথাটাও শুনতে খারাপ লাগে। ফলে একটা অস্বস্তিতে ভুগতে হয়। এই সমস্যা যাঁদের আছে তাঁদের উদ্দেশে বলি জোয়ান এই সমস্যার একটা অন্যতম কার্যকর পথ্য। জোয়ান আর গুড় মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করে প্রতিদিন দু’ চামচ করে দিনে দু’ বার খেলেই নাকবন্ধের সমস্যা থেকে মুক্তি।
দাঁতের ব্যথায় জোয়ান –
নাক, কান শুধু নয়। দাঁতের ব্যথাতেও কাজ দেয় জোয়ান। লবঙ্গ তেল যেমন ভাবে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে, ঠিক তেমনই জোয়ান দিয়ে তৈরি জলও দাঁতের ব্যথা চট জলদি কমিয়ে ফেলে। এর জন্য ঈষৎউষ্ণ গরমজলে এক চা চামচ জোয়ান আর নুন মিশিয়ে গারগেল করতে হবে। তা ছাড়া জোয়ান পুড়িয়ে সেই ধোঁয়াটা নিলেও তা দাঁতের ব্যথায় মোক্ষম। এই কারণে ছাড়াও মাউথ ফ্রেশনার হিসেবে আর মুখের ভেতরের স্বাস্থ্য বজায় রাখতেও এই জল খুবই ভালো।
পেট ফোলা –
পেট ফোলার সমস্যায় আজ কাল অনেকেই ভোগেন। খাবার খাওয়ার কু-অভ্যাসের কারণে অনেকেই পেট নিয়ে এই সমস্যায় পড়েন। এর থেকে মুক্তি দিতে জোয়ান অব্যর্থ ওষুধ। এই জন্য খেতে হবে জোয়ান জল।
ওজন কমা –
সুস্থ ভাবে ঠিক পথে ওজন কমা সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ। এর অর্থ হল খাবারদাবার পেটে গিয়ে ঠিক মতো হজম হচ্ছে। যা বর্জ্য তৈরি হচ্ছে তা ঠিক উপায়ে নিয়ম করে শরীর থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। ফলে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে না। এই গোটা প্রক্রিয়াকে ঠিক ভাবে চালনা করতে সাহায্য করে জোয়ান জল।
ঋতুর সমস্যায় জোয়ান –
ঋতুর সমস্যায় উপকারী জোয়ান জল। এই জোয়ান জল তৈরি করতে হবে দু’ চা চামচ শুকনো খোলায় ভাজা জোয়ান জলে দিয়ে সেদ্ধ করে। তার পর জলটা ছেঁকে নিয়ে খেতে হবে।
শিশুদের হজমের কাজে –
শিশুদের হজমের কাজে উপকারী জোয়ান জল। ছোটোদের খাবার হজম হওয়ার সমস্যা থাকে। সেই সমস্যার হাত থেকে মুক্তি দিতে জোয়ান জল।
শরীরস্বাস্থ্য
Covid Infection: ছোঁয়াচে রোগে পুরুষদের বেশি সংক্রমিত হওয়ার কারণ কি টেস্টোস্টেরোন?

খবরঅনলাইন ডেস্ক: করোনা অতিমারিতে হিসাব নিলে দেখা যাচ্ছে, এই রোগে মহিলাদের তুলনায় পুরুষরা অনেক বেশি সংক্রমিত হচ্ছে। কিন্তু কেন? এই প্রশ্নটাই ভাবাচ্ছে গবেষকদের।
এ ব্যাপারে নানা মুনির নানা মত। একটা তত্ত্ব হল, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ওপর পুরুষদের যৌন হরমোন টেস্টোস্টেরোনের একটা নেতিবাচক প্রভাব কাজ করে। এই হরমোনের প্রভাবে পুরুষরা রোগ প্রতিরোধ করার ব্যাপারে কেমন একটা নিরুৎসাহ বোধ করে। ফলে নভেল করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে পুরুষরা বেশি সংবেদনশীল। কিন্তু প্রশ্ন হল এই তত্ত্ব কতটা সঠিক?
বৈজ্ঞানিক প্রমাণাদির তত্ত্বতালাশ করলে দেখা যায়, মহিলাদের মূল যৌন হরমোন ওয়েস্ট্রোজেন শরীরের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে এবং ওই ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ও দিকে টেস্টোস্টেরোন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় অথবা তাকে নিস্ক্রিয় করে ফেলে।
এই জন্যই পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মারাত্মক ধরনের সংক্রমণ অনেক কম হয় এবং টিকাকরণ হলে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও ভালো ভাবে সাড়া দেয়। আসলে টিকা মানে তো সেই ভাইরাসেরই একটা কম ক্ষমতাশালী সংস্করণ। যে সব পুরুষদের শরীরে বেশি মাত্রায় টেস্টোস্টেরোন নিঃসরণ হয়, তাদের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায়, ফ্লুয়ের বার্ষিক টিকাকরণের পরেও এদের অ্যান্টিবডি সাড়া কম মেলে।
তা হলে কি টেস্টোস্টেরোনের উপস্থিতির জন্য পুরুষরা ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সংবেদনশীল? বৈজ্ঞানিক প্রমাণাদির আরও গভীর ভাবে বিশ্লেষণ করলে এত সহজে এই সিদ্ধান্তে আসা যায় না।
টেস্টোস্টেরোনের এই নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে যে সব গবেষণা হয়েছে, তার বেশির ভাগই হয়েছে রোগ প্রতিরোধের একটিমাত্র ব্যবস্থা নিয়ে। কিন্তু মানুষের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা নানা ধরনের সেল, অরগ্যান, টিস্যু নিয়ে একটা জটিল ব্যবস্থা। একে দুটি ভাগে ভাগ করা যায় – ইনেট ইমিউনিটি অর্থাৎ সহজাত প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং অ্যাডাপ্টিভ ইমিউনিটি অর্থাৎ অভিযোজিত প্রতিরোধ ক্ষমতা।
সহজাত প্রতিরোধ ক্ষমতা মানে সামনের সারির প্রতিরোধব্যবস্থা। বাইরে থেকে কেউ আক্রমণ করলে সঙ্গে সঙ্গে সাড়া দেয় এবং লড়াই চালিয়ে সংক্রমণের প্রভাব কমাতে যতক্ষণ না শরীরের অ্যাডাপ্টিভ ইমিউনিটি তৈরি হয়।
শরীরের অ্যাডাপ্টিভ ইমিউনিটি সিস্টেম কাজ করতে সময় নেয়। বিদেশি শত্রুকে চিনতে তার কখনও কখনও কয়েক দিনও সময় লাগতে পারে। তার পর লড়াই করে সুনির্দিষ্ট অ্যান্টিবডি তৈরি করে। বিপদ চলে গেলে অ্যাডাপ্টিভ ইমিউনিটি সিস্টেম এই ঘটনা ‘মনে রেখে দেয়’। ওই একই ভাইরাস পরে আবার আক্রমণ করলে তখন অত্যন্ত দ্রুত, অনেক বেশি ক্ষমতা নিয়ে কার্যকর ভাবে তার মোকাবিলা করে।
পুরুষ মানুষ অসুস্থ হলে বা সংক্রমণের কবলে পড়লে তার টেস্টোস্টেরোনের মাত্রা কমে যায়। শরীরের এনার্জি তখন টেস্টোস্টেরোন নিঃসরণের কাজ না করে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে জোরদার করতে ব্যয়িত হয়। তা ছাড়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার নানা রকম অঙ্গ আছে। যখন একটা অঙ্গ খুব জোরদার ভাবে কাজ করে তখন অন্য অঙ্গ নিস্ক্রিয় থাকতে পারে। আর টেস্টোস্টেরোন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার সমস্ত অঙ্গের ক্ষমতা কমিয়ে দেয় তা নয়।
এর ওপর একটা বড়ো ফ্যাক্টর আছে। তা হল বয়স এবং অন্য কোনো রোগের প্রভাব। একটা সংক্রমণ কতটা মারাত্মক হবে, তা নির্ভর করছে যিনি সংক্রমিত হয়েছেন তাঁর বয়স এবং তাঁর কোনো রোগ আছে কিনা তার ওপর।
সব কিছু মিলিয়ে বলা যায়, করোনাভাইরাসে পুরুষদের বেশি সংক্রমিত হওয়ার কারণ যে শুধু টেস্টোস্টেরোন হরমোন তা নয়।
শরীরস্বাস্থ্য
সাবধান! বেশিক্ষণ ইয়ারফোন ব্যবহার করলে এই সব মারাত্মক সমস্যা হতে পারে
আপনিও যত্নবান সচেতন হন। কথায় কথায় ইয়ারফোন ব্যবহার বন্ধ করুন!


খবর অনলাইন ডেস্ক: মোবাইলে কারও সঙ্গে কথা বলা অথবা গান শোনা, ভিডিও দেখার সময় ইয়ারফোন ব্যবহার করা সাধারণ একটা বিষয়। তবে চারপাশে এমন কিছু মানুষকেও দেখা যায়, যাঁরা সারাক্ষণ কানে ইয়ারফোন গুঁজে রাখেন। এ ধরনের অভ্যেস কিন্তু বধিরতা পর্যন্ত ডেকে আনতে পারে।
সত্যিই তাই, ইয়ারফোন ব্যবহার করলে মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। কারণ ইয়ারফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার আপনার কানের ক্ষতি করতে পারে। আসুন অতিরিক্ত ইয়ারফোন ব্যবহারের অসুবিধাগুলি জেনে নিই-
বধিরতা সমস্যা
ঘন ঘন বা এক টানা ইয়ারফোন ব্যবহার শ্রবণ ক্ষমতা ৪০ থেকে ৫০ ডেসিবেল হ্রাস করে। কানের পরদায় কম্পন শুরু করে। দূরবর্তী শব্দ শুনতে সমস্যা তৈরি করে। এমনকি এটা বধিরতার কারণ হতে পারে।
সমস্ত ইয়ারফোন উচ্চ ডেসিবেল তরঙ্গ তৈরি করে। যা ব্যবহার করে আপনি চিরকালের জন্য শোনার ক্ষমতা হারাতে পারেন।
সংক্রমণের সম্ভাবনা
দীর্ঘ সময় ধরে গান শুনে কানে সংক্রমণও হতে পারে। অন্য কারও সঙ্গে ইয়ারফোন ভাগ করে নেওয়ার পরে স্যানিটাইজারের সাহায্যে পরিষ্কার করতে ভুলবেন না।
মানসিক সমস্যা
উচ্চস্বরে আওয়াজ শোনার ফলে মানসিক সমস্যা, হৃদরোগের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একই কারণে ক্যানসারের ঝুঁকিও বাড়ে।
মস্তিষ্কের উপর প্রভাব
দীর্ঘকাল ইয়ারফোন দিয়ে গান শোনার ফলে মস্তিষ্কেও খারাপ প্রভাব পড়ে। এই গুরুতর সমস্যাগুলি এড়াতে কথায় কথায় ইয়ারফোন ব্যবহার বন্ধ করুন।
আরও পড়তে পারেন: মাড়ির ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন? ব্যথা কমাতে ৫টি পরামর্শ
শরীরস্বাস্থ্য
মাড়ির ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন? ব্যথা কমাতে ৫টি পরামর্শ

খবরঅনলাইন ডেস্ক: মাঝেমধ্যেই দাঁতের মাড়ির ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন, তার ওপর শীতকাল বলে শিরশিরানি ভাবও বেশ সমস্যায় ফেলছে। এই সমস্যা অনেক কারণেই হতে পারে। তবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য রয়েছে বেশ কয়েকটি ঘরোয়া উপায়। এই উপায়গুলি অবলম্বন করলে স্বস্তি পেতে পারেন।
১। নুন জলে স্বস্তি
দাঁতের ক্ষেত্রে নুনের উপকারিতা অসীম। দাঁতের সমস্যায় খুবই সহজ একটি পদ্ধতি হল নুনজলে কুলকুচি করা। এক গ্লাস হালকা গরম জলে ১/৩ চা চামচ নুন ফেলে দিনের মধ্যে ৩ থেকে ৪ বার কুলকুচি করলে উপকার হবেই। এতে মুখে মধ্যে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা হ্রাস হয়। ফলে ব্যথা কমে। ফোলা ভাব হলে তা-ও কমে।
২। লেবুর রসে কমবে ব্যথা
লেবুতে ঔষধি গুণ প্রচুর। তারই মধ্যে একটি হল দাঁতের সমস্যায় এর উপকারিতা। এতে আছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল যৌগ। এই যৌগ সংক্রমণকারী জীবাণু মেরে ফেলে। মাড়িকে স্বস্তি দেয়, মুখের পিএইচ ভারসাম্যও বজায় রাখে। এক গ্লাস গরম জলে ১ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে দিনে দু’ বার করে কুলকুচি করুন ব্যথা না কমা পর্যন্ত।
৩। গ্রিন টির প্রভাব
কমবেশি অনেকেই জানেন, গ্রিন টিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজ হল প্রদাহ কমানো, ব্যাকটিরিয়া প্রতিরোধ করা। এই কাজটি মাড়ির ক্ষেত্রেও করে। ফলে গ্রিন টিতে দাঁতের ব্যথা কমানো যায়। ব্যথায় গরম গরম গ্রিনটি পান করে দেখতে পারেন।
৪। হলুদ দিয়ে ব্যথা দূর
দাঁতের ব্যথা হলে হলুদ ব্যবহার করুন। ১/৪ চা চামচ হলুদবাটা বা হলুদগুঁড়ো নিন। মাড়িতে যেখানে ব্যথা সেখানে মোটা করে প্রলেপ লাগিয়ে ৫ মিনিট রাখুন। এর পর গরম জলে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ব্যথা না কমা পর্যন্ত প্রতি দিন হলুদ পেস্ট ব্যবহার করুন। হলুদ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান সমৃদ্ধ। মাড়ির ব্যথা, ফোলা এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
৫। গরম ও ঠান্ডা সেঁক
মাড়ির ব্যথায় আর একটি সহজ ঘরোয়া ও উপকারী উপায় হল ঠান্ডা গরম সেঁক। খুবই আরামদায়ক একটি উপায়। মাড়ির ফোলা বা ব্যথা অংশে পরিষ্কার গরম কাপড় ও বরফ পুঁটলি দিয়ে সেঁক দিন। এক বার ঠান্ডা এক বার গরম এই ভাবে ৪ বার করুন। দিনে ২ বার করতে পারলে ভালো। ব্যথা না কমা পর্যন্ত করে পদ্ধতিটি করতে পারলে ভালো।
এই সমস্ত ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করা ছাড়াও চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিন।
আরও – জেনে নিন, নাক-কান-দাঁতের সমস্যায় কী ভাবে কাজ করে জোয়ান?
-
রাজ্য6 hours ago
Bengal Polls Live: ৪টে পর্যন্ত ভোট পড়ল প্রায় ৭০ শতাংশ
-
গাড়ি ও বাইক2 days ago
Bajaj Chetak electric scooter: শুরু হওয়ার ৪৮ ঘণ্টা পরেই বুকিং বন্ধ! কেন?
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার18 hours ago
ICSE And ISC Exams: দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা পিছিয়ে দিল আইসিএসই বোর্ড
-
রাজ্য1 day ago
Coronavirus Second Wave: আজ কমিশনের ডাকে সর্বদলীয় বৈঠক, ভোট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের আশায় রাজ্যবাসী