অনেকেরই অভ্যাস থাকে বাজারে আসা লেটেস্ট বিউটি প্রোডাক্ট না জেনেশুনেই ব্যবহার করার। কিন্তু জানেন কি সেটা করলে আদতে হিতে বিপরীত হয়। ত্বকেরই হয় ক্ষতি। তাই নতুন বিউটি প্রোডাক্ট ব্যবহার করার আগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতামত নেবেন। কারণ, রাসায়নিক মিশ্রিত বিউটি প্রোডাক্ট খারাপ মানের হলে তার থেকে ত্বকের প্রভূত ক্ষতি হতে পারে। বিউটি প্রোডাক্ট ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেকেই আবার বয়সের তোয়াক্কা না করে নস্টালজিয়ায় বাঁচেন। শিশুদের মতো নরম, তুলতুলে, দাগছোপহীন ত্বক পেতে মুখে বেবি ক্রিম ও লোশন লাগান। কিন্তু জানেন কি এটা আদৌ সঠিক পদ্ধতি কিনা?
কেন প্রাপ্তবয়স্কদের ত্বকে বেবি ক্রিম ও লোশন লাগানো অনুপযুক্ত
শিশুদের ত্বক খুবই নরম, তুলতুলে আর স্পর্শকাতর হয় প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায়। শিশুদের ত্বক নরম ও স্পর্শকাতর হওয়ার পাশাপাশি খুবই পাতলা হয়। কম সেবাম নিঃসরণ হয়। জলীয় পদার্থ বেশি পরিমাণে থাকে শিশুদের ত্বকে। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্কদের ত্বক অনেক বেশি পরিমাণে মোটা হয়। সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি, মানসিক উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা আর পরিবেশ দূষণের চাপ সহ্য করে প্রাপ্তবয়স্কদের ত্বক। বেশি পরিমাণে সেবামের নিঃসরণ হয়। তাই প্রাপ্তবয়স্কদের মুখে বেবি ক্রিম ও লোশন লাগালে যথাযথ সুরক্ষা মিলবে না। ত্বকের পর্যাপ্ত আর্দ্রতায় ঘাটতি থেকে যাবে। ত্বক মলিন, রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যাবে। প্রাপ্তবয়স্কদের ত্বকের জন্য উপযোগী সেরামাইড, পেপটাইড ও হায়লুরোনিক অ্যাসিড থাকে না বেবি ক্রিম ও লোশনে। লেখাটি সাজিয়ে দিন, হেডলাইন, স্লাগ, ট্যাগ ও মেটা দিন।
পড়ুন: নীরব মহামারী হয়ে দেখা দিচ্ছে! প্রতি ৫ জনের মধ্যে একজন ভারতীয় ভিটামিন ডি’র অভাবে ভুগছেন