জীবন যেমন
সন্তানের সঙ্গে এই ৫টি ভুল কখনওই করবেন না

খবরঅনলাইন ডেস্ক : প্রত্যেকেই একদিন ছোটো থাকে। তার পর বড়ো হয়ে অভিভাবক হন। সুতরাং যে পথ নিজেরা পেরিয়ে আসেন সেই পথেই ছোটোদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার গুরুদায়িত্ব এসে যায়। সে ক্ষেত্রে নিজেদের অভিজ্ঞতা খারাপ লাগা ভালো লাগা ইত্যাদি মনে রেখে যদি ছোটোদের শাসন ও পালন করা যায় অনেকটাই ভালো ফল পাওয়া যায়। অবশ্যই তার মানে এই নয়, প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে উঠতে হবে, বা আমার সঙ্গে কোনো ভুল হয়েছিল যখন আমি তা শোধরাব না। বা আমি যা পাইনি তা কেন করতে দেব? বা আমার ইচ্ছে পূরণের দায়িত্ব নতুন প্রজন্ম গ্রহণ করবে…।
এমন ভেবে যদি পালন ও শাসনের দায়িত্ব নেওয়া হয় তা হলে পুরো ব্যাপারটাই কিন্তু ‘ঘেঁটে ঘ’ হয়ে যাবে। তাই কিছু বিষয়ে অভিভাবকদের অবশ্যই সচেতন ও যত্নশীল হতে হবে।
১) মাতৃভাষা না শেখানো
আজকাল ট্রেন্ড হয়েছে ইংরাজি মাধ্যমের স্কুলে পড়ানো, ফলে যেটা হচ্ছে মাতৃভাষা সম্পর্কে ধারণাই হচ্ছে না ছোটোদের। মাতৃভাষা না জানাকে স্মার্টনেসের বৈশিষ্ট্য মনে করছে তারা। বাবা-মায়েরাও গর্বিত হন বহু ক্ষেত্রে। এটি সম্পূর্ণ ভুল একটি পদক্ষেপ। তাই মাতৃভাষা সব থেকে আগে আত্মস্থ করে তার পর অন্যান্য ভাষার প্রতি মনোযোগ দিতে হবে।
২) ভালো ও খারাপ স্পর্শ না বোঝানো
বেশির ভাগ বাবা-মাই ছোটোদের ভালো স্পর্শ বা খারাপ স্পর্শের ব্যাপারে কোনো কথাই শেখান না। হয় বিষয়টি আড়াল করেন অথবা গুরুত্ব দেন না। কিন্তু এটিই হল শিশুদের যৌন হেনস্থা হওয়ার, চরম দুঃখজনক পরিণতি পাওয়ার অন্যতম ও বড়ো কারণ। ছেলে হোক বা মেয়ে উভয়েই যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। তাই কথা বুঝতে পারার বয়সে পৌঁছোনোর পর থেকেই তাদের গুড টাচ বা ব্যাড টাচ নিয়ে সচেতন করতে হবে। শুধু এক বার নয়, বারংবার তাদের বিষয়গুলি মনে করিয়ে দিতে হবে। পাশাপাশি যে কোনো ঘটনাই যেন লুকিয়ে না রেখে, বাবা-মায়ের দায়িত্ব হল সব কিছু খুলে বলে সেই বিষয়েও বার বার শেখাতে হবে।
৩) আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ না দেওয়া
ছোটোদের পড়াশোনার পাশাপাশি অভিভাবকরা অনেক কিছুই শেখান। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শেখানো হয় না আত্মরক্ষার উপায়। বর্তমান পরিস্থিতি ও আত্মরক্ষার কারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হল ক্যারাটের মতো কোনো মার্শাল আর্ট শেখা। অভিভাবকরা সঙ্গে না থাকলে নিজেদের বাঁচানোর জন্য এইগুলি সব থেকে বেশি কাজে দেবে।
৪) অন্ধ ভালোবাসা
অনেক অভিভাবককেই দেখা যায় নিজের সন্তানকে অন্ধের মতো সমর্থন করে যান। অন্যায় করলেও শুধরে দেন না, শাসন করেন না। এতে ছোটোরা ভুল পথে চালিত হয়। বাবা-মায়ের এই অন্ধ ভালোবাসা তাদের ভবিষ্যৎকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়। তাই শিশুরা ভুল করলে তাদের শাসন করুন। তারা যা ভুল করেছে সেটা বুঝিয়ে বলুন।
৫) গম্ভীর সম্পর্কের বর্ম
অনেক পরিবারের অভিভাবকরা এক গম্ভীর সম্পর্কের বর্ম পরে থাকেন। সেখানে শিশুরা মন খুলে নিঃশ্বাস নিতে পারে না। সব সময় ভয়ে কাঁটা হয়ে থাকে। কোনো সমস্যায় পড়লেও তা মন খুলে অভিভাবকদের জানায় না। এই বিষয়টা এক দম ঠিক নয়। তাদের সঙ্গে যেমন শাসনের সম্পর্ক রাখতে হবে তেমনই বন্ধুত্বের সম্পর্কও রাখতে হবে। তা না হলে কোনো ভুল করলে যেমন শোধরানো যাবে না। বাবামায়ের সঙ্গে দূরত্বের কারণে তেমনই তারা নিজেরা কোনো বিপদে পড়লে তা থেকে মুক্তও করা যাবে না।
পড়ুন – বাবা হিসাবে আপনিও এই কাজগুলি করছেন তো?
আরও পড়ুন – শিশুসন্তানের সঙ্গে বাবা-মায়েরা কী রকম আচরণ করবেন
সাজপোশাক
নির্বাচনী প্রচারে ঝড় তুলতে ঝাড়গ্রামের দেদার বিকোছে ‘খেলা হবে’ টিশার্ট
মিটিং, মিছিল থেকে শুরু করে দেওয়াল লিখন, সব জায়গায় ‘খেলা হবে’।

খবরঅনলাইন ডেস্ক : বেজে উঠেছে ভোটের দাদামা। হাইভোল্টেজ নির্বাচনে কে বসে বাংলার সিংহাসনে সেই দিকে তাকিয়ে বঙ্গবাসী। একুশের নির্বাচনের প্রচারে শাসক থেকে বিরোধী – সকলের মুখেই একটাই সুর ‘খেলা হবে’।
মিটিং, মিছিল থেকে শুরু করে দেওয়াল লিখন, সব জায়গায় ‘খেলা হবে’। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রীর মুখেও ‘খেলা হবে’ স্লোগান শোনা গিয়েছে ।
ভোটের পারদ চড়তেই রাজনীতির আঙিনার সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা ও সামাজিক অনুষ্ঠানেও প্রভাব ফেলেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্লোগান। ‘খেলা হবে’ স্লোগান আরও এক ধাপ এগিয়ে চলে এসেছে ফ্যাশানে। এই স্লোগান লেখা টি-শার্ট দেদার বিক্রি হচ্ছে গ্রাম-শহরতলিতে।
ঝাড়গ্রাম শহরের কোর্ট রোড চত্ত্বরের দোকানগুলিতে দেদার বিক্রি হচ্ছে ‘খেলা হবে’ টি শার্ট। লাল, নীল, সাদা, হলুদ, গেরুয়া – সব রঙেই পাওয়া যাচ্ছে। যা এই ভোটের বাজারে বিক্রি হচ্ছে রমরমিয়ে বলে দাবি দোকানদারদের। জানা গিয়েছে, ক্রেতাদের মধ্যে নীল, গেরুয়া রঙের চাহিদা বেশি। এর থেকে এক কথা স্পষ্ট নির্বাচনে রাজনৈতিক লড়াইয়ের ময়দান এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে নারাজ ঘাস-পদ্ম শিবিরের সমর্থকরা।
অ্যামাজনেও পাওয়া যাচ্ছে ‘খেলা হবে’ টি শার্ট
টি-শার্টে রাজনীতির ছোঁয়া অবশ্য নতুন কিছু নয়। এর আগে লোকসভা ভোটের সময় অ্যামাজনে ( Amazon ) বিক্রি হয়েছে মোদী-রাহুল গান্ধী সব রাজনৈতিক ব্যক্তিদের মুখের ছবি ও স্লোগান লেখা টি শার্ট। পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা ভোটে উত্তাপ যে এ বার জনপ্রিয় এই অননাইন স্টোরে পৌঁছোবে তা আর নতুন কী। অ্যামাজনে পাওয়া যাচ্ছে ‘খেলা হবে’ স্লোগান লেখা টি-শার্ট।

সাজপোশাক
আপনার অনন্য সাজে গ্রীষ্মকে করে তুলুন ‘সুপার কুল’
যত দিন যাবে, গরম তত বাড়বে… এতদিনে নিশ্চয়ই এই পরম সত্যটি বুঝে গিয়েছেন? তাই হাতের কাছে রাখুন সুন্দর ড্রেস, ফুরফুরে শার্ট, ফ্লোরাল প্রিন্টের মিষ্টি দেখতে ট্রাউজ়ার্স, শ্রাগস, হালকা অ্যাকসেসরিজ় আর থাকুন ফুরফুরে। সেই সঙ্গে মানানসই হালকা মেকআপ।

খবর অনলাইন ডেস্ক: শুরু থেকেই জমিয়ে ব্যাট করছে গ্রীষ্ম। ইতিমধ্যেই পারদ যে ভাবে চড়চড়িয়ে বাড়ছে, তাতে আগামী দিনে কী হতে চলেছে, তা আঁচ করেই শিউরে উঠছেন আমজনতা। যত দিন যাবে, গরম তত বাড়বে… এত দিনে নিশ্চয়ই এই পরম সত্যটি বুঝে গিয়েছেন? তাই হাতের কাছে রাখুন সুন্দর ড্রেস, ফুরফুরে শার্ট, ফ্লোরাল প্রিন্টের মিষ্টি দেখতে ট্রাউজ়ার্স, শ্রাগস, হালকা অ্যাকসেসরিজ় আর থাকুন ফুরফুরে। সেই সঙ্গে মানানসই হালকা মেকআপ।
টুপির বাহার: রকমারি টুপি এই গরমে আপনার স্টাইল স্টেটমেন্টে যোগ করতে পারে বাড়তি আকর্ষণ। কাউবয় টুপি থেকে বিগ বাকেট টুপি – এই মুহূর্তে ফ্যাশনে ইন।
সানগ্লাসের কারসাজি: প্রখর রোদে রোদচশমা না পরে বেরোনো কিন্তু ‘অপরাধ’। ওল্ড স্কুল কালো কাচের চশমা না পরে বেছে নিন কিছু রঙবেরঙের ফাঙ্কি ফ্রেম।
পোশাক বাহার: স্কুল-কলেজের মেয়েদের জন্য লাইট-ওয়েটেড ফ্যাব্রিকের জামাকাপড়ই এখন ট্রেন্ড, যা রয়েছে হ্যান্ডলুমে। ক্রপ টপ বা হ্যান্ডলুম কুর্তি। কুর্তি তো আগাগোড়াই ফর্মে ছিল৷ আড্ডা টু অফিস ছিলই, আনকোরা ডিজাইনে এ-ও এখন পাওয়া যাচ্ছে। গৃহবধূদের জন্যে বাটিক কিন্তু দারুণ অপশন।
সুতির ওপর ফ্লোরাল বাটিক প্রিন্টের শাড়ি থেকে হালকা সিফনের চুড়িদার বাজেটের মধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে। কেরল কটন বা পার্টিতে পরার জন্য কটন মলমল ও বেশ আরামদায়ক। ঢাকাইয়ের চলও এখন দেখা যাচ্ছে কারণ তার সুদিং কালার এবং লাইট ওয়েটেড ফ্যাব্রিক৷ কটন মলমলেও আরাম মিলছে৷ এই গরমে হ্যান্ডলুম ট্রেন্ডিং।
বেশির ভাগেরই ধারণা, গরম পড়ছে মানেই সাদা রঙের পোশাক৷ এমন দিব্যি কে দিয়েছে? তবে অতি উজ্জ্বল রঙের পোশাক কিন্তু গরমে বেশি ক্ষতিকারক হিসেবেই গণ্য। গরমকালে রঙিন পোশাক পরতে বাধা নেই, তবে ডার্ক শেড না পরাই শ্রেয়৷
সিজনের ট্রেন্ডে উঠে এসেছে হলুদ, কমলা, ফুশিলা – এগুলো, উজ্জ্বল হলেও বেশ আরামদায়ক, পারপেল রংটা বেশ ঝুঁকিদায়ক তবে হালকা শেডেড পরা যেতেই পারে। লাল টুকটুকে না বেছে ব্রিক রেড বা গোলাপি, ডিপ ব্লু এর বদলে স্কাই বা ওশানিক ব্লু নজরে নেওয়া যেতে পারে।
আরও পড়ুন : ঘরদোরের মেকওভার করতে চান? এগুলি খুবই উপযুক্ত
জীবন যেমন
সরস্বতী পুজোয় নিজেকে চকচকে বানাতে রইল ঘরোয়া পরামর্শ

খবর অনলাইন ডেস্ক : বিভিন্ন ঋতুতে চুল, ত্বকের যত্ন আলাদা হয়। গ্রীষ্মে যে সমস্যা ও যত্ন, শীতে তা নয়। আবার বর্ষা অন্য আবহাওয়ায় ত্বক চুলের সমস্যা ও যত্ন আলাদা হয়। এই কথা মোটামুটি অনেকেই জানেন। তাই শীতকাল ভর রূপটানে যে টোটকা ছিল তা আসন্ন ঋতুতে বদলাবেই।
যদিও হাওয়া দফতরের তথ্য অনুযায়ী শীতের ব্যাটিং আরও কিছুদিন কম বেশি চলবে। তবে, ঋতুরাজের আগমনের বার্তাও মাঝে মাঝে গায়ে লাগছে। তাই এবার সরস্বতী পুজোর প্রাক্কালে শুরু করতে হবে বসন্তের রূপচর্চা। বাঙালির ভ্যালেন্টাইন ডে অর্থাৎ সরস্বতী পুজোয় ত্বকের জেল্লায় তাক লাগিয়ে দিন সকলকে।
তেমনই কয়েকটি ঘরোয়া পরামর্শ রইল আজ।
ঠোঁটের যত্ন
ঠোঁট ফাটা সকল আবহাওয়াতেই কমবেশি হয়েই থাকে। ফলে সুন্দর দেখানোর পথে প্রথম বাধাই এটি। খুব দ্রুত ঠোঁট ফাটে। এটি মনের মধ্যে একটি আলাদা অস্থিরতা তৈরি করে। তাই ঠোঁটকে সুস্থ সতেজ রাখতে, রইল একটি স্ক্রাবারের টোটকা।
আধ চামচ মধু, আধ চামচ নারকেল তেল ও আধ চামচ ব্রাউন সুগার ( বা সাধারণ চিনি) এক টেবিল চামচের চার ভাগের এক ভাগ ঈষদুষ্ণ গরম জল এক সঙ্গে মিশিয়ে হালকা হাতে ঠোঁটে চক্রাকারে মালিশ করুন। চার পাঁচবার করার পর জল দিয়ে ধুয়ে নিন। তারপর ঠোঁটে লিপবাম বা পেট্রোলিয়াম জেলি লাগিয়ে নিন।
ঘরোয়া ফেশিয়াল
ত্বকের জন্য খুবই উপকারী কমলালেবু, শশা, মধু, গোলাপজল, টক দই। এগুলি দিয়ে চটজলদি ঘরোয়া ফেস মাস্ক বানান।
একটা কমলালেবুর খোসা বাটা, চার ভাগের এক ভাগ শশা থেঁতো করা, এক চা চামচ মধু, আধ টেবিল চামচ গোলাপ জল, এক টেবিল চামচ টকদই মিশিয়ে নিন। মুখ পরিষ্কার করে মুখে লাগিয়ে আধ ঘণ্টা রেখে জল দিয়ে ধুয়ে নিন। পছন্দের ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।
চুলের দীপ্তি
রুক্ষ ও বিবর্ণ চুলে ব্যবহার করুন নারকেল ও আমন্ড তেল। সপ্তাহে এক থেকে দুই দিন যে কোনো একটি তেল ব্যবহার করলেও হবে।
পাশাপশি একটি প্যাক বানান – ডিম, মধু, টকদই, পাকাকলা দিয়ে। এটি শ্যাম্পু করা মাথায় লাগিয়ে আধ ঘণ্টা রেখে হালকা ধরনের শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
খাওয়া ঘুম
এই সব কিছু বাইরের ব্যবস্থার সঙ্গে দরকার ভেতরের পরিচর্যাও। তা সম্ভব সঠিক খাওয়া ও পর্যাপ্ত ঘুমে। টাটকা সবুজ শাকসবজি ফল খাওয়ার সঙ্গে খেতে হবে পর্যাপ্ত জল। ঘুমোতে হবে কম করে সাত থেকে আট ঘণ্টা। ঘুমের অভাব ঘটলে তার প্রভাব ত্বকের ওপরেও পড়বেই।
ঘুম ভালো হওয়ার জন্য ব্যবহার করা যায় সুবাস। তার জন্য বালিশে চন্দন তেল বা ল্যাভেন্ডার অয়েল ব্যবহার করতে পারেন যদি এসবে কোনো রকম অ্যালার্জির সমস্যা না থাকে।
এই পদ্ধতিগুলি প্রয়োগ করে দেখুন, সরস্বতী পুজোর আগে চেহারার হারানো জেল্লা ফিরে আসবেই।
-
রাজ্য2 days ago
Bengal Polls Live: সাড়ে ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৭৫ শতাংশের বেশি
-
দেশ2 days ago
Corona Update: রেকর্ড তৈরি করে দেড় লক্ষের দিকে এগিয়ে গেল দৈনিক সংক্রমণ, তবুও কম মৃত্যুহারে কিছুটা স্বস্তি
-
বিদেশ2 days ago
Coronavirus Infection: কোনো বস্তু থেকে করোনায় সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা ১০ হাজারে মাত্র ১, জানাল মার্কিন সিডিসি
-
রাজ্য2 days ago
Bengal Polls 2021: বাহিনীর গুলিতে হত ৪, শীতলকুচি যাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়