সাজপোশাক
আপনার অনন্য সাজে গ্রীষ্মকে করে তুলুন ‘সুপার কুল’
যত দিন যাবে, গরম তত বাড়বে… এতদিনে নিশ্চয়ই এই পরম সত্যটি বুঝে গিয়েছেন? তাই হাতের কাছে রাখুন সুন্দর ড্রেস, ফুরফুরে শার্ট, ফ্লোরাল প্রিন্টের মিষ্টি দেখতে ট্রাউজ়ার্স, শ্রাগস, হালকা অ্যাকসেসরিজ় আর থাকুন ফুরফুরে। সেই সঙ্গে মানানসই হালকা মেকআপ।


খবর অনলাইন ডেস্ক: শুরু থেকেই জমিয়ে ব্যাট করছে গ্রীষ্ম। ইতিমধ্যেই পারদ যে ভাবে চড়চড়িয়ে বাড়ছে, তাতে আগামী দিনে কী হতে চলেছে, তা আঁচ করেই শিউরে উঠছেন আমজনতা। যত দিন যাবে, গরম তত বাড়বে… এত দিনে নিশ্চয়ই এই পরম সত্যটি বুঝে গিয়েছেন? তাই হাতের কাছে রাখুন সুন্দর ড্রেস, ফুরফুরে শার্ট, ফ্লোরাল প্রিন্টের মিষ্টি দেখতে ট্রাউজ়ার্স, শ্রাগস, হালকা অ্যাকসেসরিজ় আর থাকুন ফুরফুরে। সেই সঙ্গে মানানসই হালকা মেকআপ।
টুপির বাহার: রকমারি টুপি এই গরমে আপনার স্টাইল স্টেটমেন্টে যোগ করতে পারে বাড়তি আকর্ষণ। কাউবয় টুপি থেকে বিগ বাকেট টুপি – এই মুহূর্তে ফ্যাশনে ইন।
সানগ্লাসের কারসাজি: প্রখর রোদে রোদচশমা না পরে বেরোনো কিন্তু ‘অপরাধ’। ওল্ড স্কুল কালো কাচের চশমা না পরে বেছে নিন কিছু রঙবেরঙের ফাঙ্কি ফ্রেম।
পোশাক বাহার: স্কুল-কলেজের মেয়েদের জন্য লাইট-ওয়েটেড ফ্যাব্রিকের জামাকাপড়ই এখন ট্রেন্ড, যা রয়েছে হ্যান্ডলুমে। ক্রপ টপ বা হ্যান্ডলুম কুর্তি। কুর্তি তো আগাগোড়াই ফর্মে ছিল৷ আড্ডা টু অফিস ছিলই, আনকোরা ডিজাইনে এ-ও এখন পাওয়া যাচ্ছে। গৃহবধূদের জন্যে বাটিক কিন্তু দারুণ অপশন।
সুতির ওপর ফ্লোরাল বাটিক প্রিন্টের শাড়ি থেকে হালকা সিফনের চুড়িদার বাজেটের মধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে। কেরল কটন বা পার্টিতে পরার জন্য কটন মলমল ও বেশ আরামদায়ক। ঢাকাইয়ের চলও এখন দেখা যাচ্ছে কারণ তার সুদিং কালার এবং লাইট ওয়েটেড ফ্যাব্রিক৷ কটন মলমলেও আরাম মিলছে৷ এই গরমে হ্যান্ডলুম ট্রেন্ডিং।
বেশির ভাগেরই ধারণা, গরম পড়ছে মানেই সাদা রঙের পোশাক৷ এমন দিব্যি কে দিয়েছে? তবে অতি উজ্জ্বল রঙের পোশাক কিন্তু গরমে বেশি ক্ষতিকারক হিসেবেই গণ্য। গরমকালে রঙিন পোশাক পরতে বাধা নেই, তবে ডার্ক শেড না পরাই শ্রেয়৷
সিজনের ট্রেন্ডে উঠে এসেছে হলুদ, কমলা, ফুশিলা – এগুলো, উজ্জ্বল হলেও বেশ আরামদায়ক, পারপেল রংটা বেশ ঝুঁকিদায়ক তবে হালকা শেডেড পরা যেতেই পারে। লাল টুকটুকে না বেছে ব্রিক রেড বা গোলাপি, ডিপ ব্লু এর বদলে স্কাই বা ওশানিক ব্লু নজরে নেওয়া যেতে পারে।
আরও পড়ুন : ঘরদোরের মেকওভার করতে চান? এগুলি খুবই উপযুক্ত
সাজপোশাক
নির্বাচনী প্রচারে ঝড় তুলতে ঝাড়গ্রামের দেদার বিকোছে ‘খেলা হবে’ টিশার্ট
মিটিং, মিছিল থেকে শুরু করে দেওয়াল লিখন, সব জায়গায় ‘খেলা হবে’।


খবরঅনলাইন ডেস্ক : বেজে উঠেছে ভোটের দাদামা। হাইভোল্টেজ নির্বাচনে কে বসে বাংলার সিংহাসনে সেই দিকে তাকিয়ে বঙ্গবাসী। একুশের নির্বাচনের প্রচারে শাসক থেকে বিরোধী – সকলের মুখেই একটাই সুর ‘খেলা হবে’।
মিটিং, মিছিল থেকে শুরু করে দেওয়াল লিখন, সব জায়গায় ‘খেলা হবে’। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রীর মুখেও ‘খেলা হবে’ স্লোগান শোনা গিয়েছে ।
ভোটের পারদ চড়তেই রাজনীতির আঙিনার সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা ও সামাজিক অনুষ্ঠানেও প্রভাব ফেলেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্লোগান। ‘খেলা হবে’ স্লোগান আরও এক ধাপ এগিয়ে চলে এসেছে ফ্যাশানে। এই স্লোগান লেখা টি-শার্ট দেদার বিক্রি হচ্ছে গ্রাম-শহরতলিতে।
ঝাড়গ্রাম শহরের কোর্ট রোড চত্ত্বরের দোকানগুলিতে দেদার বিক্রি হচ্ছে ‘খেলা হবে’ টি শার্ট। লাল, নীল, সাদা, হলুদ, গেরুয়া – সব রঙেই পাওয়া যাচ্ছে। যা এই ভোটের বাজারে বিক্রি হচ্ছে রমরমিয়ে বলে দাবি দোকানদারদের। জানা গিয়েছে, ক্রেতাদের মধ্যে নীল, গেরুয়া রঙের চাহিদা বেশি। এর থেকে এক কথা স্পষ্ট নির্বাচনে রাজনৈতিক লড়াইয়ের ময়দান এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে নারাজ ঘাস-পদ্ম শিবিরের সমর্থকরা।
অ্যামাজনেও পাওয়া যাচ্ছে ‘খেলা হবে’ টি শার্ট
টি-শার্টে রাজনীতির ছোঁয়া অবশ্য নতুন কিছু নয়। এর আগে লোকসভা ভোটের সময় অ্যামাজনে ( Amazon ) বিক্রি হয়েছে মোদী-রাহুল গান্ধী সব রাজনৈতিক ব্যক্তিদের মুখের ছবি ও স্লোগান লেখা টি শার্ট। পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা ভোটে উত্তাপ যে এ বার জনপ্রিয় এই অননাইন স্টোরে পৌঁছোবে তা আর নতুন কী। অ্যামাজনে পাওয়া যাচ্ছে ‘খেলা হবে’ স্লোগান লেখা টি-শার্ট।

জীবন যেমন
মোজা পরা পায়ের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেতে হলে

খবরঅনলাইন ডেস্ক: মোজার দুর্গন্ধে প্রায় বমি উঠে আসার অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে। কিন্তু এটা একটা বিড়ম্বনা বই আর কিছুই না। এ দিকে মোজা পরলে পায়ে গন্ধ হয় অন্য দিকে শীতকালে বা বিশেষ ক্ষেত্রে মোজা না পরলেই নয়।
তা হলে উপায়? যাদের পায়ে দুর্গন্ধ হয় তাদের জন্য রইল কয়েকটি পরামর্শ।
১। বাড়ি ফেরার পর নিয়মিত গরম জলে শ্যাম্পু দিয়ে পা পরিষ্কার করুন।
২। গরম জলে নুন দিয়ে পা ডুবিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। ১৫ মিনিট পর ব্রাশ বা পিউমিস পাথর দিয়ে পা ভালো করে পরিষ্কার করে নিন।
৩। নুনের পরিবর্তে গরম জলের খাবার সোডাও দিতে পারেন। কিছুক্ষণ পরে পা ঘষে ধুয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন। তার পর ফুট ক্রিম ময়শ্চারাইজার লাগান।
৪। রাতে ঘুমোনোর আগে পা ভালো করে পরিষ্কার করে পাতিলেবু ও গ্লিসারিন অ্যালোভেরা জেল পায়ের তলায় ভালো করে ঘষে ঘষে লাগিয়ে নিন। পা ফাটা যেমন কমবে, পায়ের দুর্গন্ধও আর হবে না।
৫। মোজা সব সময় কাচা পরুন। মোজা পরার আগে পায়ে ভালো করে পাউডার লাগিয়ে নিন। তা হলে আর পায়ে গন্ধ থাকবে না।
৬। এ বার যে পরামর্শটি দেওয়া হচ্ছে, তা অনেক সময়েই আমরা মানি না। কিন্তু এটিই সব থেকে জরুরি বিষয়। শরীরের যে কোনো অঙ্গে দুর্গন্ধ হওয়ার প্রাথমিক কারণ হল জল কম খাওয়া। তাই সব ঋতুতেই নিয়ম করে অন্তত ৩ লিটার জল খান।
৭। সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন করতে হবে খাদ্যাভাসও। বাইরের খাবার, তেলমশলাদার খাবার, পেঁয়াজ, রসুন দেওয়া খাবার অতিরিক্ত খাবেন না। পেট ঠান্ডা রাখুন। টমেটো, পাতিলেবু, টক দই, ধনে পাতা, পুদিনা পাতা ইত্যাদি খান।
৮। পোশাক সম্পর্কে সচেতন হন। সুতির পোশাক, সুতির মোজা পরার চেষ্টা করুন। প্রতি দিন কাচা পোশাক ও মোজা পরুন। তা হলে আর দুর্গন্ধে চারিপাশ মেতে উঠবে না।
আরও পা ফাটায় জেরবার? মুক্তি পেতে মেনে চলুন পরামর্শগুলি
জীবন যেমন
ব্যায়াম করার পোশাকের ক্ষেত্রে এই পরামর্শগুলি অবশ্যই মানুন

খবরঅনলাইন ডেস্ক: অনেকেই ব্যায়াম করেন, কিন্তু তার উপযুক্ত নিয়ম পালন করেন না। বিশেষ করে পরিধানের ব্যাপারে সচেতন হন না। ব্যায়ামের সুফল-কুফলের ক্ষেত্রে পরিধান কিন্তু বিশেষ ভূমিকা পালন করে। ভুল পরিধান অন্য দিকে ভুল ফল দেয়। জেনে নেওয়া যাক ব্যায়াম সময়ের উপযুক্ত পোশাক কী হবে?
১। সুতি নয়
ব্যায়ামের সময় সুতির পোশাক পরবেন না। তা সহজেই ঘাম শুষে নেয়। কিন্তু শুকোতে দেরি হয়। ফলে শরীরে ভিজে পোশাক থেকে ঠান্ডা লেগে বিপত্তি হয়।
২। আঁটোসাঁটো নয়
ব্যায়ামের সময় একটু ঢিলা পোশাক পড়ুন। যাতে হাত পা শরীর সহজেই নাড়াচাড়া যায়। শ্বাস নিতে সমস্যা না হয়। পাতলা টি-শার্ট বা স্লিভলেস গেঞ্জি এ ক্ষেত্রে বেশ উপযোগী।
৩। রং ও ধরন
হালকা পোশাকই সব চেয়ে ভালো। ধূসর, কালো, নীল, সাদা এই রংগুলো ওয়ার্কআউটের জন্য ভালো। তা ছাড়া স্ট্রেচেবল ব্যাপারটাও মাথায় রাখতে হবে।
৪। সঠিক মাপ
অতিরিক্ত ঢিলাঢালা পোশাকও ব্যায়ামের সময় অসুবিধার কারণ। তাই ঠিক মাপের পোশাক চয়ন জরুরি। সব চেয়ে ভালো ঢিলা শর্টস। হাটু পর্যন্ত হাফপ্যান্ট, থ্রিকোয়ার্টার প্যান্ট উপযুক্ত। একটু ঢিলা ট্রাউজারও পরতে পারেন।

৫। জুতো
অনেকেই জুতো পরে ব্যায়াম করেন। সে ক্ষেত্রে নরম কেডস পরা প্রয়োজন। কারণ শরীরের পুরো চাপটা পড়ে পায়ের ওপর। তা ছাড়া ছোটো মোজাও পরে নেওয়া ভালো। তাতে কোনো ভাবে পায়ের চামড়া ছিলে যাওয়ার সুযোগ থাকে না। মোজা অবশ্যই ১০০% সুতি হতে হবে।
৬। গয়নাগাটি
ব্যায়াম, জিম ইত্যাদির সময়ে গয়নাগাটি খুলে রাখুন। এতে অন্য কোনো শারীরিক ক্ষতি এড়ানো যাবে।
৭। স্পোর্টিং ব্রা পড়ুন
মহিলারা ব্যায়ামের সময় স্পোটস্ ব্রা পড়ুন। ব্যায়ামের জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি এটি। ব্যায়ামের সময় এটি বুকের অস্বস্তিবোধ, ব্যথা এবং কোথাও লেগে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। তাই অন্য কোনো রকম না নিয়ম করে স্পোর্টসব্রাই ব্যবহার করুন এই সময়। দু’রকম স্পোর্টস ব্রা আছে। একটা স্ট্রেচ ফ্যাব্রিক দিয়ে বানানো। এতে চেস্ট কমপ্রেশন টেকনিক ব্যবহার করা হয়। আর একটা হালকা মোল্ডের কাপ ব্যবহার করা হয়। সাধারণত হাই ইনটেনসিটি স্পোর্টস ব্রাই আদর্শ।
এতে শারীরিক গঠন সুন্দর থাকে, কোনো রকম অস্বস্তিতে পড়তে হয় না, শরীরের, পেশির, চামড়ার কোনো ক্ষতি হয় না।
৮। আন্ডারওয়্যার
১০০% সুতির ভালো মানের অন্তর্বাস পড়ুন। এতে ওই অংশ বেশি নড়াচড়ার ফলে পোশাক শরীরে ঘষা খেয়ে ছড়েকেটে যাওয়ার ভয় থাকে না। অস্বস্তিও কম হয়।
আরও পায়ের ব্যায়াম করার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখুন এই বিষয়গুলি
-
রাজ্য21 hours ago
Bengal Polls Live: পৌনে ৬টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৭৮.৩৬ শতাংশ
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার1 day ago
ICSE And ISC Exams: দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা পিছিয়ে দিল আইসিএসই বোর্ড
-
ক্রিকেট1 day ago
IPL 2021: দীপক চাহরের বিধ্বংসী বোলিং, চেন্নাইয়ের সামনে মুখ থুবড়ে পড়ল পঞ্জাব
-
মুর্শিদাবাদ1 day ago
Coronavirus Second Wave: কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন রাজ্যের আরও এক প্রার্থী