সম্পর্ক
মেজাজ হারিয়ে ফেলছেন? জেনে নিন নিয়ন্ত্রণের এই ৭টি পদ্ধতি
ওয়েবডেস্ক: সম্পর্ক! এই ছোটো শব্দটির মানে যেমন বিশাল, আবার তেমনই এই শব্দটির মানেও এক এক জায়গায় এক এক রকম। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে, সেই সম্পর্কের মধ্যে সবই যে আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ তা কিন্তু একেবারেই নয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক সম্পর্কের বাঁধন যেমন আলগা হয়ে যায়, আবার কিছু সম্পর্ক জীবনের গতিপথটাই […]

ওয়েবডেস্ক: সম্পর্ক! এই ছোটো শব্দটির মানে যেমন বিশাল, আবার তেমনই এই শব্দটির মানেও এক এক জায়গায় এক এক রকম।
বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে, সেই সম্পর্কের মধ্যে সবই যে আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ তা কিন্তু একেবারেই নয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক সম্পর্কের বাঁধন যেমন আলগা হয়ে যায়, আবার কিছু সম্পর্ক জীবনের গতিপথটাই বদলে দেয়।
অনেক সময়ে ভালোবাসার ক্ষেত্রে দেখা যায়, দু’জন মানুষের মধ্যে তুমুল ঝামেলা-অশান্তি লেগেই আছে। কারণে-অকারণে মাঝে মধ্যেই নিজের মেজাজ হারিয়ে ফেলছেন? কিন্তু এটা তো খুব ভালো কথা নয়।
এই ভাবে যদি দিনের পর দিন খুব ছোটো ছোটো ব্যাপারে আপনি রেগে যান বা নিজের মেজাজকে ধরে না রাখতে পারেন তা হলে কিন্তু আপনার ভালোবাসার মানুষটি খুব বেশি দিন আপনার সঙ্গে সম্পর্ক রাখবে বলে মনে হয় না। তাই সময় থাকতে থাকতে নিজেকে সংযত করুন।
মাথায় রাখবেন, একটা সম্পর্ক টিকে থাকে ভালোবাসা, বিশ্বাস, শ্রদ্ধা, দু’জনের মধ্যে বন্ধুত্ব সব কিছুর ওপরে ভিত্তি করে।
তাই কথায় কথায় মেজাজ হারানো কোনো কাজের কথা নয়। বরং এখানে আপনার দোষ অথবা আপনার ভুলই হয়ত হয়ে দাঁড়াল আপনার সম্পর্ক ভাঙার একটি বড়ো কারণ।
তা হলে জেনে নেওয়া যাক মাথা ঠান্ডা রাখার সহজ ৭টি উপায়-
১। ভালো ভালো বই পড়ুন।
২। সময় পেলেই নিজের পছন্দমতো গান শুনুন।
৩। ভালো ভালো চিন্তাভাবনা করুন।
৪। মেডিটেশন করুন।
৫। যে কোনো কথা বলার আগে ভাবনাচিন্তা করে গুছিয়ে বলুন।
৬। সময় পেলে মনটা হালকা রাখার জন্য কাছে-পিঠে কোথাও ঘুরে আসুন।
৭। এমন কোনো কাজ করুন যেখানে দু’জনের মন ভালো থাকে। যেমন ধরুন, খুব সামান্য কিন্তু দু’জনের কাছে সেই উপহারটা খুব দামী। এই রকম কোনো উপহার দিতেই পারেন।
রাগকে নিয়ন্ত্রনে রাখবেন কী ভাবে আরও বিস্তারিত ভাবে জানিতে এই বইটি পড়তে পারেন।
যোগা এন্ড স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট , দাম ১৫৯.০০ পেপারব্যাক
জীবন যেমন
সম্পর্ক কতটা ঘনিষ্ঠ হলে পাসওয়ার্ড শেয়ার করবেন?

খবরঅনলাইন ডেস্ক: স্বামী-স্ত্রী বা প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে পাসওয়ার্ড শেয়ার করাটাই কি পারস্পরিক বিশ্বাসের পরাকাষ্ঠা, আস্থার প্রতীক নাকি আসলে এটা পরস্পরের প্রতি দখলদারিরই একটা রূপ? এই প্রশ্নের উত্তর এক কথায় দেওয়া কঠিন।
তবে ব্যক্তিগত স্পেসে কিছুটা গোপনীয়তা রাখলে আসলে সম্পর্কটাকেই সম্মান জানানো হয় বলে অনেকেই মনে করেন। আবার উলটো মতবাদের লোকও আছেন।
কিন্তু দিন বদলেছে আমূল, ফোনের পাসকোড দেওয়ার আগে তাই কয়েকশো বার ভাবতে হবে। কারণ কোনো কালেই সম্পর্কে স্বচ্ছতা রাতারাতি আসেনি, এখনও আসে না। তা ছাড়া বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বিশ্বাস গড়ে উঠতে সময়ও লাগে বহু বছর। সেই সময়টা দিতে তো হবেই, তার পরেও অবশ্যই সচেতন থাকা দরকার।
প্রথমত,
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন সম্পর্কে পাসওয়ার্ড শেয়ার না করাই ভালো। সদ্য প্রেমে পড়ে আবেগে ভেসে নিজের যাবতীয় গোপন তথ্য ফাঁস করবেন না। কারণ সম্পর্কটির স্থায়িত্ব বিষয়ে কোনো গ্যারেন্টি নেই। সম্পর্ক ভেঙে গেলে পাসওয়ার্ডগুলো বেহাত হয়ে যাবে।
দ্বিতীয়ত,
পার্টনারের সঙ্গে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠতা গাঢ় হলেও কোনো পাসওয়ার্ডই জানিয়ে দেওয়া ঠিক নয়। এর মানে আইডেন্টিটি চুরির সুযোগ করে দেওয়া। আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে এমন কিছু পোস্ট শেয়ার হতে পারে যা হয়ত আপনার মতবিরোধী। বা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের পিন ব্যবহার করে টাকা ফাঁকা হবে না, সে ব্যাপারেও কোনো নিশ্চয়তা নেই।
তৃতীয়ত,
শুধু তা-ই নয়, দীর্ঘদিনের সম্পর্কেও পাসওয়ার্ড শেয়ার করা যায় কিনা, তা নির্ভর করে পারস্পরিক রসায়নের ওপর। দশ বছর এক সঙ্গে থাকলেও সেই সমঝোতা নাও থাকতে পারে। তেমন হলে পাসওয়ার্ড শেয়ারের প্রশ্নই নেই।
চতুর্থত,
অনলাইন অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসির ক্ষেত্রে সকলের মত আলাদা হতেই পারে। এক জন পাসওয়ার্ড দিতে রাজি থাকলেও অন্য জন দিতে নাও চাইতে পারেন। এটা খুব স্বাভাবিক। তাই এই সব নিয়ে কোনো রকম ঝগড়াঝাঁটি বা দোষারোপ না করাই শ্রেয়। এতে খুব বড়ো সমস্যা তৈরি হয়। পাসওয়ার্ডের চেয়ে সম্পর্কে সুস্থতা অনেক বেশি কাম্য। তাই পাসওয়ার্ডে বাড়তি মাথা না ঘামিয়ে সম্পর্কের বন্ধন দৃঢ় করাই ভালো।
পড়ুন – সম্পর্কের মধ্যে দৃঢ়তা বাড়াতে চান? মেনে চলুন এই পদ্ধতি
আরও – সন্তানের সঙ্গে এই ৫টি ভুল কখনওই করবেন না
জীবন যেমন
সন্তানের সঙ্গে এই ৫টি ভুল কখনওই করবেন না

খবরঅনলাইন ডেস্ক : প্রত্যেকেই একদিন ছোটো থাকে। তার পর বড়ো হয়ে অভিভাবক হন। সুতরাং যে পথ নিজেরা পেরিয়ে আসেন সেই পথেই ছোটোদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার গুরুদায়িত্ব এসে যায়। সে ক্ষেত্রে নিজেদের অভিজ্ঞতা খারাপ লাগা ভালো লাগা ইত্যাদি মনে রেখে যদি ছোটোদের শাসন ও পালন করা যায় অনেকটাই ভালো ফল পাওয়া যায়। অবশ্যই তার মানে এই নয়, প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে উঠতে হবে, বা আমার সঙ্গে কোনো ভুল হয়েছিল যখন আমি তা শোধরাব না। বা আমি যা পাইনি তা কেন করতে দেব? বা আমার ইচ্ছে পূরণের দায়িত্ব নতুন প্রজন্ম গ্রহণ করবে…।
এমন ভেবে যদি পালন ও শাসনের দায়িত্ব নেওয়া হয় তা হলে পুরো ব্যাপারটাই কিন্তু ‘ঘেঁটে ঘ’ হয়ে যাবে। তাই কিছু বিষয়ে অভিভাবকদের অবশ্যই সচেতন ও যত্নশীল হতে হবে।
১) মাতৃভাষা না শেখানো
আজকাল ট্রেন্ড হয়েছে ইংরাজি মাধ্যমের স্কুলে পড়ানো, ফলে যেটা হচ্ছে মাতৃভাষা সম্পর্কে ধারণাই হচ্ছে না ছোটোদের। মাতৃভাষা না জানাকে স্মার্টনেসের বৈশিষ্ট্য মনে করছে তারা। বাবা-মায়েরাও গর্বিত হন বহু ক্ষেত্রে। এটি সম্পূর্ণ ভুল একটি পদক্ষেপ। তাই মাতৃভাষা সব থেকে আগে আত্মস্থ করে তার পর অন্যান্য ভাষার প্রতি মনোযোগ দিতে হবে।
২) ভালো ও খারাপ স্পর্শ না বোঝানো
বেশির ভাগ বাবা-মাই ছোটোদের ভালো স্পর্শ বা খারাপ স্পর্শের ব্যাপারে কোনো কথাই শেখান না। হয় বিষয়টি আড়াল করেন অথবা গুরুত্ব দেন না। কিন্তু এটিই হল শিশুদের যৌন হেনস্থা হওয়ার, চরম দুঃখজনক পরিণতি পাওয়ার অন্যতম ও বড়ো কারণ। ছেলে হোক বা মেয়ে উভয়েই যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। তাই কথা বুঝতে পারার বয়সে পৌঁছোনোর পর থেকেই তাদের গুড টাচ বা ব্যাড টাচ নিয়ে সচেতন করতে হবে। শুধু এক বার নয়, বারংবার তাদের বিষয়গুলি মনে করিয়ে দিতে হবে। পাশাপাশি যে কোনো ঘটনাই যেন লুকিয়ে না রেখে, বাবা-মায়ের দায়িত্ব হল সব কিছু খুলে বলে সেই বিষয়েও বার বার শেখাতে হবে।
৩) আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ না দেওয়া
ছোটোদের পড়াশোনার পাশাপাশি অভিভাবকরা অনেক কিছুই শেখান। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শেখানো হয় না আত্মরক্ষার উপায়। বর্তমান পরিস্থিতি ও আত্মরক্ষার কারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হল ক্যারাটের মতো কোনো মার্শাল আর্ট শেখা। অভিভাবকরা সঙ্গে না থাকলে নিজেদের বাঁচানোর জন্য এইগুলি সব থেকে বেশি কাজে দেবে।
৪) অন্ধ ভালোবাসা
অনেক অভিভাবককেই দেখা যায় নিজের সন্তানকে অন্ধের মতো সমর্থন করে যান। অন্যায় করলেও শুধরে দেন না, শাসন করেন না। এতে ছোটোরা ভুল পথে চালিত হয়। বাবা-মায়ের এই অন্ধ ভালোবাসা তাদের ভবিষ্যৎকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়। তাই শিশুরা ভুল করলে তাদের শাসন করুন। তারা যা ভুল করেছে সেটা বুঝিয়ে বলুন।
৫) গম্ভীর সম্পর্কের বর্ম
অনেক পরিবারের অভিভাবকরা এক গম্ভীর সম্পর্কের বর্ম পরে থাকেন। সেখানে শিশুরা মন খুলে নিঃশ্বাস নিতে পারে না। সব সময় ভয়ে কাঁটা হয়ে থাকে। কোনো সমস্যায় পড়লেও তা মন খুলে অভিভাবকদের জানায় না। এই বিষয়টা এক দম ঠিক নয়। তাদের সঙ্গে যেমন শাসনের সম্পর্ক রাখতে হবে তেমনই বন্ধুত্বের সম্পর্কও রাখতে হবে। তা না হলে কোনো ভুল করলে যেমন শোধরানো যাবে না। বাবামায়ের সঙ্গে দূরত্বের কারণে তেমনই তারা নিজেরা কোনো বিপদে পড়লে তা থেকে মুক্তও করা যাবে না।
পড়ুন – বাবা হিসাবে আপনিও এই কাজগুলি করছেন তো?
আরও পড়ুন – শিশুসন্তানের সঙ্গে বাবা-মায়েরা কী রকম আচরণ করবেন
জীবন যেমন
সম্পর্কের মধ্যে দৃঢ়তা বাড়াতে চান? মেনে চলুন এই পদ্ধতি

খবর অনলাইন ডেস্ক: আজকাল সাধারণ ভাবে সকলেই খুব ব্যস্ত। সঙ্গের মানুষটির সঙ্গেই কথা বলার সময় দিনের মধ্যে হাতে বাঁধা কয়েক মিনিট। তাই অনেক সম্পর্কই কেমন যেন ফ্যাকাসে হয়ে যাচ্ছে। তাই সম্পর্কের মধ্যে নতুন করে স্পার্ক আনতে ও দৃঢ়তা বাড়াতে এই কয়েকটি টিপ সুযোগ পেলে মেনে চলতে পারেন।
১। সঙ্গীর প্রতি আগ্রহ প্রকাশ
জীবন এখন খুব আত্মকেন্দ্রিক। এক সঙ্গে থাকলেও নিজেদের কাজের, পেশার চিন্তা করতে করতে করতে সময় কেটে যায়। তাই পাশের মানুষটির দিকে তাকানোর বা তার জীবন সম্পর্কে আগ্রহ প্রকাশ করার বা সময় অসময়ে পাশে থাকা হয়ে ওঠে না। তাই তাকে বুঝে ওঠাও হয়ে ওঠে না। সমস্যা বাড়তে থাকে। দিনের মধ্যে কিছুটা সময় নিয়ম করে তাকে দিন, কথা বলুন, তার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করুন।
২। আমি, তুমি ও স্মার্ট ফোন
আজকাল গেম খেলার আকর্ষণ বা সোশ্যাল মিডিয়া চ্যাট বা নিজের কাজের কারণ যে কোনো কারণেই স্মার্টফোন আমাদের জীবনের বহু মূল্যবান সময় কেড়ে নিয়েছে। ফাঁকা সময়ও আমরা স্মার্টফনে মুখ গুঁজে কাটিয়ে দিই। এটিও সম্পর্ক খারাপ হওয়ার একটি অন্যতম কারণ। তাই স্মার্টফোনকে যথাসম্ভব মাঝে ঢুকতে দেবেন না। তা বন্ধ রাখুন। না হলে দূরে রাখুন। এই কাজটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
৩। কমন ফ্যাক্টর খুঁজে বের করুন
সকলের সখ আলাদা হয়, স্বভাবও। এক জন চুপচাপ হলে অন্য জন বকবক করতে ভালোবাসেন। কিন্তু তা সত্বেও চেষ্টা করুন কোনো কোনো বিষয়ে দুই জনের মিল খুঁজে বার করতে। তা না হলেও একে অপরকে নিজেদের সখ পূরণে সঙ্গে রাখুন। এতে দাম্পত্যের বন্ধন অটুট হয়। এটা আপনাদের ঘনিষ্ঠতা বাড়াবে।
৪। সাধারণ কাজগুলি এক সঙ্গে করুন
কাজের জন্য সারা দিন সময় কাটান আলাদা। আলাদা থাকতে বাধ্য হন। তাই বাকি সময়টা এক সঙ্গে থাকার চেষ্টা করুন। সে ক্ষেত্রে এক সঙ্গে খেতে বসতে পারেন। এক সঙ্গে ঘুমোতে যাওয়ার নিয়মটিও বেশ কাজের। এমনটি করতে পারলে ভালো সময় কাটানোর জন্য আলাদা করে সময় বের করতে হয় না। এই বিষয়টি নিজেই সম্পর্ক ভালো করতে সাহায্য করে।
৫। রোমান্সকে তুচ্ছ মনে করবেন না
হতেই পারে দু’ জনেই খুবই বাস্তববাদী। তবুও প্রেম, ভালোবাসার ওপর থেকে ভরসা হারাবেন না। জীবনে এর প্রয়োজনও কম নয়। তাই কারণে অকারণে সঙ্গীকে ‘ভালোবাসি’ বলুন। তাকে চমকে দেওয়ার, আনন্দ দেওয়ার জন্য নিত্য নতুন উপায় বের করুন। নিজেকে রোমান্টিক করে তুলুন। রাতে বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করুন, বাড়িতেই আমেজ করে দু’ জনের খাওয়াদাওয়ার আয়োজন করুন। মাঝে মধ্যে ছোটোখাটো ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করুন, এক আধ দিন বাইরে খান। অথবা রাতে শোওয়ার সময়টাকে আনন্দময় করে তুলুন। দেখবেন পাশের মানুষটিও বাস্তবতার আবরণ ছেড়ে আপনার সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে আনন্দ করছে। এতে সম্পর্ক দৃঢ় হয়।
পড়ুন – বদরাগী মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক সামলাবেন কী করে ? রইল টিপস
আরও – শিশুসন্তানের সঙ্গে বাবা-মা এই ভুল আচরণ প্রায়ই করে থাকেন
-
রাজ্য1 day ago
পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল
-
গাড়ি ও বাইক1 day ago
আরটিও অফিসে আর যেতে হবে না! চালু হল আধার ভিত্তিক যোগাযোগহীন পরিষেবা
-
ভ্রমণের খবর2 days ago
ব্যাপক ক্ষতির মুখে পর্যটন, রাঢ়বঙ্গে ভোট পেছোনোর আর্জি নিয়ে কমিশনের দ্বারস্থ পর্যটন ব্যবসায়ীদের সংগঠন
-
রাজ্য24 hours ago
বিধান পরিষদ গঠন করে প্রবীণদের স্থান দেওয়া হবে, প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে বললেন মমতা