জীবন যেমন
কনুইয়ের কালচে ভাব? রান্নার সামগ্রী দিয়ে দূর করার ৮টি টিপ

ওয়েবডেস্ক: লকডাউনে বাড়িতে বসে এখনই সময় ত্বকের ভালো করে যত্ন নেওয়ার। তাতে উপকারও যেমন হবে খানিকটা সময়ও কাটবে। বেশির ভাগ মানুষেরই একটা অভিন্ন সমস্যা তাহকে। তা হল ঘাড়, কনুই, হাঁটু কালো থাকা। শরীরের অন্য অংশের ত্বকের চেয়ে এই অংশের চামড়া বেশি পুরু। তাই সাধারণ ত্বকের যত্ন এখানে বিশেষ কাজে লাগে না। ফলে খুব তাড়াতাড়ি শুকনো হয়ে যায়। আবার এই অংশে মেলানিন তৈরি হয় বেশি। ফলে কালচে ভাবও বেশি। তাই শরীরের এই সব অংশের কালচে আর শুকনো ভাব কমিয়ে স্বাভাবিক করতে চাইলে বিশেষ যত্ন নিতেই হবে।
রান্নাঘরেই রয়েছে এমন কিছু উপাদান যা খুব সহজেই কনুই, হাঁটু ও ঘাড়ের কালো ছোপ কমিয়ে ত্বকের রং ধীরে ধীরে স্বাভাবিক করে তুলতে পারে, আর কোমলও রাখতে পারে! দরকার শুধু একটু নিয়মিত পরিচর্যা আর ধৈর্য। রইল টিপস –
১। লেবুর রস

পাতিলেবুর রসে ব্লিচিং এফেক্ট রয়েছে। তাই কনুইয়ের বিশ্রী কালো ছোপ তুলতে ভরসা করা যায় পাতিলেবুর ওপরে। একটা বড়ো আকারের পাতিলেবু আধখানা করে কেটে, রসটা ভালো ভাবে নিংড়ে একটি পাত্রে রাখতে হবে। এ বার একটি করে টুকরো নিয়ে কনুইয়ে খুব ভালো করে ঘষতে হবে।
২। লেবু চিনি
লেবুর সঙ্গে সামান্য চিনিও মাখিয়ে নেওয়া যায়। তাতে কনুইয়ের অংশটা এক্সফোলিয়েট করা হয়ে যাবে। এর পর আধ ঘণ্টা অপেক্ষা। তার পরে হালকা গরম জলে ধুয়ে ঘন ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নিলেই হল। প্রতি দিন নিয়ম করে এই ভাবে করলে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই কনুইয়ের কালো ভাব দূর হবে।
৩। শশার রস

একটা শশা থেকে একটু মোটা করে দু’টো টুকরো কেটে নিয়ে তা কনুইয়ে মিনিট দশেক ঘষতে হবে। তার পর পাঁচ মিনিট রেখে ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলতে হবে।
৪। শশা লেবুর রস
শশার রসের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়েও লাগানো যায়। এ ক্ষেত্রে দু’টো রসই সমপরিমাণে নিতে হবে। প্রতি দিন এই মিশ্রণটা মাখলে তফাত খুব তাড়াতাড়িই চোখে পড়বে।
৫। দুধের সর আর হলুদ
দুধের সর আর হলুদ ব্যবহার করে দেখতে পারেন কালো ভাব হালকা করতে। লেবুর মতো হলুদও একটি ব্লিচিং এজেন্ট এবং এটি ত্বকের মেলানিন কমিয়ে দিতে সক্ষম। বেশ খানিকটা দুধের সর নিয়ে তার মধ্যে আধ চামচ হলুদ দিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। কাঁচা হলুদ বেটে নিতে পারলে খুব ভালো হয়। না হলে গুঁড়ো হলুদও নেওয়া যেতে পারে। এই পেস্টটি পুরো কনুই হাঁটু বা ঘাড়ের কালো জায়গায় বৃত্তাকারে ঘষে ঘষে মেখে ১৫ মিনিট রেখে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
৬। দই হলুদ

সরের বদলে দইও নেওয়া যায়। বেশ খানিকটা টক দই, তার মধ্যে আধ চামচ হলুদ দিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। কাঁচা হলুদ বেটে নিতে পারলে খুব ভালো হয়। না হলে গুঁড়ো হলুদ। এই পেস্টটি পুরো কনুই হাঁটু বা ঘাড়ের কালো জায়গায় বৃত্তাকারে ঘষে ঘষে মেখে ১৫ মিনিট রেখে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
৭। দুধ আর বেকিং সোডা
দুধের ল্যাকটিক অ্যাসিড ত্বকের পিগমেন্টেশন কমায় আর বেকিং সোডা জমে থাকা মৃত কোষ তুলে ফেলতে সাহায্য করে। খানিকটা বেকিং সোডার সঙ্গে দুধ মিশিয়ে একটা থকথকে পেস্ট তৈরি করে কালো অংশে মেখে মিনিট তিনেক চক্রাকারে মাসাজ করতে হবে। ধীরে ধীরে কালচে ভাব কমে আসবে, দুধের ফ্যাট কনুইয়ের শুকনো ভাবও কমাবে।
করতে পারেন – মুখের অবাঞ্ছিত লোম বাড়িতে বসেই দূর করুন এই পদ্ধতিতে
৮। চিনি অলিভ অয়েল
অলিভ অয়েল না থাকলে নারকেল তেলও চলতে পারে। সমপরিমাণ চিনি আর অলিভ অয়েল বা নারকেল তেল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে কালো জায়গায় লাগিয়ে মিনিট পাঁচেক বৃত্তাকারে মাসাজ করে আরও পাঁচ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। নিয়ম করে সপ্তাহে দু’ দিন করলে উপকার হবে।
ময়শ্চারাইজার

এই প্যাকগুলি যে কোনোটিই লাগানো হোক না কেন, প্রতিবার প্যাক ধুয়ে এবং স্নানের পর ময়শ্চারাইজার মাখতে ভুললে হবে না। রাতেও ঘুমোতে যাওয়ার আগেও মুখ হাত পা এবং সঙ্গে সঙ্গে এই কালো অংশগুলিতে ঘন ক্রিম মাখতে হবে।
কী কী ময়শ্চারাইজার মাখবেন?
স্বাভাবিক ভাবেই পেট্রোলিয়াম জেলি, নারকেল তেল, কোকো বা শিয়া বাটার ময়শ্চারাইজার হিসেবে খুবই ভালো।
সানস্ক্রিন
রোদের দিনে বাড়ির বাইরে কেবল নয় বাড়ির ভিতরে থাকলেও সানস্ক্রিন মাখতেই হবে। পুরো হাতে কনুইয়ে ঘাড়ে ভালো করে সানস্ক্রিন মাখতে হবে।
অবশ্যই করে দেখুন – ত্বক ও চুলের যত্নে ঘিয়ের এই ব্যবহারগুলি কি জানেন
সাজপোশাক
নির্বাচনী প্রচারে ঝড় তুলতে ঝাড়গ্রামের দেদার বিকোছে ‘খেলা হবে’ টিশার্ট
মিটিং, মিছিল থেকে শুরু করে দেওয়াল লিখন, সব জায়গায় ‘খেলা হবে’।

খবরঅনলাইন ডেস্ক : বেজে উঠেছে ভোটের দাদামা। হাইভোল্টেজ নির্বাচনে কে বসে বাংলার সিংহাসনে সেই দিকে তাকিয়ে বঙ্গবাসী। একুশের নির্বাচনের প্রচারে শাসক থেকে বিরোধী – সকলের মুখেই একটাই সুর ‘খেলা হবে’।
মিটিং, মিছিল থেকে শুরু করে দেওয়াল লিখন, সব জায়গায় ‘খেলা হবে’। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রীর মুখেও ‘খেলা হবে’ স্লোগান শোনা গিয়েছে ।
ভোটের পারদ চড়তেই রাজনীতির আঙিনার সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা ও সামাজিক অনুষ্ঠানেও প্রভাব ফেলেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্লোগান। ‘খেলা হবে’ স্লোগান আরও এক ধাপ এগিয়ে চলে এসেছে ফ্যাশানে। এই স্লোগান লেখা টি-শার্ট দেদার বিক্রি হচ্ছে গ্রাম-শহরতলিতে।
ঝাড়গ্রাম শহরের কোর্ট রোড চত্ত্বরের দোকানগুলিতে দেদার বিক্রি হচ্ছে ‘খেলা হবে’ টি শার্ট। লাল, নীল, সাদা, হলুদ, গেরুয়া – সব রঙেই পাওয়া যাচ্ছে। যা এই ভোটের বাজারে বিক্রি হচ্ছে রমরমিয়ে বলে দাবি দোকানদারদের। জানা গিয়েছে, ক্রেতাদের মধ্যে নীল, গেরুয়া রঙের চাহিদা বেশি। এর থেকে এক কথা স্পষ্ট নির্বাচনে রাজনৈতিক লড়াইয়ের ময়দান এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে নারাজ ঘাস-পদ্ম শিবিরের সমর্থকরা।
অ্যামাজনেও পাওয়া যাচ্ছে ‘খেলা হবে’ টি শার্ট
টি-শার্টে রাজনীতির ছোঁয়া অবশ্য নতুন কিছু নয়। এর আগে লোকসভা ভোটের সময় অ্যামাজনে ( Amazon ) বিক্রি হয়েছে মোদী-রাহুল গান্ধী সব রাজনৈতিক ব্যক্তিদের মুখের ছবি ও স্লোগান লেখা টি শার্ট। পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা ভোটে উত্তাপ যে এ বার জনপ্রিয় এই অননাইন স্টোরে পৌঁছোবে তা আর নতুন কী। অ্যামাজনে পাওয়া যাচ্ছে ‘খেলা হবে’ স্লোগান লেখা টি-শার্ট।

সাজপোশাক
আপনার অনন্য সাজে গ্রীষ্মকে করে তুলুন ‘সুপার কুল’
যত দিন যাবে, গরম তত বাড়বে… এতদিনে নিশ্চয়ই এই পরম সত্যটি বুঝে গিয়েছেন? তাই হাতের কাছে রাখুন সুন্দর ড্রেস, ফুরফুরে শার্ট, ফ্লোরাল প্রিন্টের মিষ্টি দেখতে ট্রাউজ়ার্স, শ্রাগস, হালকা অ্যাকসেসরিজ় আর থাকুন ফুরফুরে। সেই সঙ্গে মানানসই হালকা মেকআপ।

খবর অনলাইন ডেস্ক: শুরু থেকেই জমিয়ে ব্যাট করছে গ্রীষ্ম। ইতিমধ্যেই পারদ যে ভাবে চড়চড়িয়ে বাড়ছে, তাতে আগামী দিনে কী হতে চলেছে, তা আঁচ করেই শিউরে উঠছেন আমজনতা। যত দিন যাবে, গরম তত বাড়বে… এত দিনে নিশ্চয়ই এই পরম সত্যটি বুঝে গিয়েছেন? তাই হাতের কাছে রাখুন সুন্দর ড্রেস, ফুরফুরে শার্ট, ফ্লোরাল প্রিন্টের মিষ্টি দেখতে ট্রাউজ়ার্স, শ্রাগস, হালকা অ্যাকসেসরিজ় আর থাকুন ফুরফুরে। সেই সঙ্গে মানানসই হালকা মেকআপ।
টুপির বাহার: রকমারি টুপি এই গরমে আপনার স্টাইল স্টেটমেন্টে যোগ করতে পারে বাড়তি আকর্ষণ। কাউবয় টুপি থেকে বিগ বাকেট টুপি – এই মুহূর্তে ফ্যাশনে ইন।
সানগ্লাসের কারসাজি: প্রখর রোদে রোদচশমা না পরে বেরোনো কিন্তু ‘অপরাধ’। ওল্ড স্কুল কালো কাচের চশমা না পরে বেছে নিন কিছু রঙবেরঙের ফাঙ্কি ফ্রেম।
পোশাক বাহার: স্কুল-কলেজের মেয়েদের জন্য লাইট-ওয়েটেড ফ্যাব্রিকের জামাকাপড়ই এখন ট্রেন্ড, যা রয়েছে হ্যান্ডলুমে। ক্রপ টপ বা হ্যান্ডলুম কুর্তি। কুর্তি তো আগাগোড়াই ফর্মে ছিল৷ আড্ডা টু অফিস ছিলই, আনকোরা ডিজাইনে এ-ও এখন পাওয়া যাচ্ছে। গৃহবধূদের জন্যে বাটিক কিন্তু দারুণ অপশন।
সুতির ওপর ফ্লোরাল বাটিক প্রিন্টের শাড়ি থেকে হালকা সিফনের চুড়িদার বাজেটের মধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে। কেরল কটন বা পার্টিতে পরার জন্য কটন মলমল ও বেশ আরামদায়ক। ঢাকাইয়ের চলও এখন দেখা যাচ্ছে কারণ তার সুদিং কালার এবং লাইট ওয়েটেড ফ্যাব্রিক৷ কটন মলমলেও আরাম মিলছে৷ এই গরমে হ্যান্ডলুম ট্রেন্ডিং।
বেশির ভাগেরই ধারণা, গরম পড়ছে মানেই সাদা রঙের পোশাক৷ এমন দিব্যি কে দিয়েছে? তবে অতি উজ্জ্বল রঙের পোশাক কিন্তু গরমে বেশি ক্ষতিকারক হিসেবেই গণ্য। গরমকালে রঙিন পোশাক পরতে বাধা নেই, তবে ডার্ক শেড না পরাই শ্রেয়৷
সিজনের ট্রেন্ডে উঠে এসেছে হলুদ, কমলা, ফুশিলা – এগুলো, উজ্জ্বল হলেও বেশ আরামদায়ক, পারপেল রংটা বেশ ঝুঁকিদায়ক তবে হালকা শেডেড পরা যেতেই পারে। লাল টুকটুকে না বেছে ব্রিক রেড বা গোলাপি, ডিপ ব্লু এর বদলে স্কাই বা ওশানিক ব্লু নজরে নেওয়া যেতে পারে।
আরও পড়ুন : ঘরদোরের মেকওভার করতে চান? এগুলি খুবই উপযুক্ত
জীবন যেমন
সরস্বতী পুজোয় নিজেকে চকচকে বানাতে রইল ঘরোয়া পরামর্শ

খবর অনলাইন ডেস্ক : বিভিন্ন ঋতুতে চুল, ত্বকের যত্ন আলাদা হয়। গ্রীষ্মে যে সমস্যা ও যত্ন, শীতে তা নয়। আবার বর্ষা অন্য আবহাওয়ায় ত্বক চুলের সমস্যা ও যত্ন আলাদা হয়। এই কথা মোটামুটি অনেকেই জানেন। তাই শীতকাল ভর রূপটানে যে টোটকা ছিল তা আসন্ন ঋতুতে বদলাবেই।
যদিও হাওয়া দফতরের তথ্য অনুযায়ী শীতের ব্যাটিং আরও কিছুদিন কম বেশি চলবে। তবে, ঋতুরাজের আগমনের বার্তাও মাঝে মাঝে গায়ে লাগছে। তাই এবার সরস্বতী পুজোর প্রাক্কালে শুরু করতে হবে বসন্তের রূপচর্চা। বাঙালির ভ্যালেন্টাইন ডে অর্থাৎ সরস্বতী পুজোয় ত্বকের জেল্লায় তাক লাগিয়ে দিন সকলকে।
তেমনই কয়েকটি ঘরোয়া পরামর্শ রইল আজ।
ঠোঁটের যত্ন
ঠোঁট ফাটা সকল আবহাওয়াতেই কমবেশি হয়েই থাকে। ফলে সুন্দর দেখানোর পথে প্রথম বাধাই এটি। খুব দ্রুত ঠোঁট ফাটে। এটি মনের মধ্যে একটি আলাদা অস্থিরতা তৈরি করে। তাই ঠোঁটকে সুস্থ সতেজ রাখতে, রইল একটি স্ক্রাবারের টোটকা।
আধ চামচ মধু, আধ চামচ নারকেল তেল ও আধ চামচ ব্রাউন সুগার ( বা সাধারণ চিনি) এক টেবিল চামচের চার ভাগের এক ভাগ ঈষদুষ্ণ গরম জল এক সঙ্গে মিশিয়ে হালকা হাতে ঠোঁটে চক্রাকারে মালিশ করুন। চার পাঁচবার করার পর জল দিয়ে ধুয়ে নিন। তারপর ঠোঁটে লিপবাম বা পেট্রোলিয়াম জেলি লাগিয়ে নিন।
ঘরোয়া ফেশিয়াল
ত্বকের জন্য খুবই উপকারী কমলালেবু, শশা, মধু, গোলাপজল, টক দই। এগুলি দিয়ে চটজলদি ঘরোয়া ফেস মাস্ক বানান।
একটা কমলালেবুর খোসা বাটা, চার ভাগের এক ভাগ শশা থেঁতো করা, এক চা চামচ মধু, আধ টেবিল চামচ গোলাপ জল, এক টেবিল চামচ টকদই মিশিয়ে নিন। মুখ পরিষ্কার করে মুখে লাগিয়ে আধ ঘণ্টা রেখে জল দিয়ে ধুয়ে নিন। পছন্দের ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।
চুলের দীপ্তি
রুক্ষ ও বিবর্ণ চুলে ব্যবহার করুন নারকেল ও আমন্ড তেল। সপ্তাহে এক থেকে দুই দিন যে কোনো একটি তেল ব্যবহার করলেও হবে।
পাশাপশি একটি প্যাক বানান – ডিম, মধু, টকদই, পাকাকলা দিয়ে। এটি শ্যাম্পু করা মাথায় লাগিয়ে আধ ঘণ্টা রেখে হালকা ধরনের শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
খাওয়া ঘুম
এই সব কিছু বাইরের ব্যবস্থার সঙ্গে দরকার ভেতরের পরিচর্যাও। তা সম্ভব সঠিক খাওয়া ও পর্যাপ্ত ঘুমে। টাটকা সবুজ শাকসবজি ফল খাওয়ার সঙ্গে খেতে হবে পর্যাপ্ত জল। ঘুমোতে হবে কম করে সাত থেকে আট ঘণ্টা। ঘুমের অভাব ঘটলে তার প্রভাব ত্বকের ওপরেও পড়বেই।
ঘুম ভালো হওয়ার জন্য ব্যবহার করা যায় সুবাস। তার জন্য বালিশে চন্দন তেল বা ল্যাভেন্ডার অয়েল ব্যবহার করতে পারেন যদি এসবে কোনো রকম অ্যালার্জির সমস্যা না থাকে।
এই পদ্ধতিগুলি প্রয়োগ করে দেখুন, সরস্বতী পুজোর আগে চেহারার হারানো জেল্লা ফিরে আসবেই।
-
রাজ্য1 day ago
Bengal Polls Live: সাড়ে ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৭৫ শতাংশের বেশি
-
ক্রিকেট2 days ago
IPL 2021: বলে ভেলকি হর্শল পটেলের, ব্যাটে জ্বলে উঠলেন ডেভিলিয়ার্স, বেঙ্গালুরুর কষ্টার্জিত জয়
-
রাজ্য1 day ago
Bengal Polls 2021: বাহিনীর গুলিতে হত ৪, শীতলকুচি যাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
-
দেশ1 day ago
Corona Update: রেকর্ড তৈরি করে দেড় লক্ষের দিকে এগিয়ে গেল দৈনিক সংক্রমণ, তবুও কম মৃত্যুহারে কিছুটা স্বস্তি