বাংলাদেশ
ঢাকায় একুশে স্মরণ: ভাষাশহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন
ওয়েবডেস্ক: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে ভাষাশহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি মহম্মদ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে প্রথমে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি। এর পরই প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান। ভাষাশহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর সময় ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী/আমি কি ভুলিতে পারি’ গানের সুর বাজতে থাকে। পুষ্পস্তবক অর্পণ […]

ওয়েবডেস্ক: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে ভাষাশহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি মহম্মদ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে প্রথমে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি। এর পরই প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান।
ভাষাশহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর সময় ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী/আমি কি ভুলিতে পারি’ গানের সুর বাজতে থাকে। পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মৃতিতে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন দুই রাষ্ট্রনেতা।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পর একে একে অন্য নেতা ও জনপ্রতিনিধিরা শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
আরও পড়ুন ঢাকার রাসায়নিক গুদামে আগুন লেগে মৃত ৭০
একুশ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার গিয়ে সবাই যাতে নিরাপদে ভাষাশহিদদের উদ্দেশে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারেন তার জন্য কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার এলাকায় ছয় হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঢাকা শহরের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে আরও ১০ হাজার পুলিশকে কাজে লাগানো হয়েছে।
তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান সরকার ভাষা আন্দোলন দমন করতে ১৯৫২ সালের এই দিনটিতে ঢাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে। ছাত্ররা সেই নির্দেশ অমান্য করে মিছিল করেন। সেই মিছিলে পুলিশের গুলিতে শহিদ হন সালাম, রফিক, বরকত, জব্বার।
বাংলাদেশ
পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহারে গুলিবিদ্ধ মিলন বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম হাসপাতালে ভর্তি
মিলনের বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার সাহেবগঞ্জ থানার মাইদালের কুঠি গ্রামে।

ঋদি হক: ঢাকা
ভারতের (India) কোচবিহারে (Cooch Behar) গুলিবিদ্ধ মিলন মিয়াঁ বাংলাদেশের (Bangladesh) কুড়িগ্রাম (Kurigram) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এটি কী করে হল? এ সম্পর্কে কুড়িগ্রাম জেলায় সীমান্তবর্তী নাগেশ্বরী থানার পুলিশ সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, নাগেশ্বরী উপজেলার ভিতরবন্দ ইউনিয়নে তাঁর নানাবাড়িতে আসা ভারতীয় আহত যুবককে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে।
ডান পাঁজরে গুলিবিদ্ধ মিলন মিয়াঁর দাবি, নির্বাচনী সহিংসতার কারণে ভারতের কোচবিহার জেলার সাহেবগঞ্জ থানায় কার্ফু জারি ছিল। সেই কার্ফু চলাকালীন শনিবার সন্ধ্যায় সে বাড়ির বাইরে বের হয়। সে সময় চৌধুরীর হাট এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় প্রতিবেশীরা চিকিৎসার জন্য তাকে বাংলাদেশের কুড়িগ্রামে নানার বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। মিলন শনিবার রাতে ফুলবাড়ি উপজেলার অনন্তপুর সীমান্তের আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলার ৯৪৬/৫ এস-এর কাছ দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে।
অবশ্য বিএসএফ (BSF) বলছে, সীমান্তে মাদক পাচারের সময় তাকে গুলি করা হয়েছিল। মিলনের বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার সাহেবগঞ্জ থানার মাইদালের কুঠি গ্রামে। তার বাবার নাম জগু আলম।
পুলিশ রবিবার ভোর ৪টায় কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে মিলনকে ভর্তি করে। বর্তমানে তার অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে। হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা পুলক কুমার সরকার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, মিলনের পাঁজরের ডান দিকে গুলি লেগেছে।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-এর (BGB) লালমনিরহাট ১৫ ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল তৌহিদুল আলম বলেন, এ ঘটনায় সকালে বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠক হয়েছে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিএসএফএর ১৯২ ব্যাটালিয়নের কমান্ডার মি. রাওয়াড। বৈঠকে বিএসএফ জানায়, কাঁটাতারের বেড়ার কাছে মাদক চোরাচালানের সময় বাংলাদেশি ভেবে মিলনকে গুলি করা হয়। পরে আহত অবস্থায় সে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে।
মিলনের নানা মকবুল হোসেন জানান, দীর্ঘদিন ধরে তাঁর মেয়েজামাই এবং তিন নাতি ভারতে বসবাস করছে। তারা ভারতের নাগরিক। মিলন ভারতে গুলিবিদ্ধ হয়ে তাঁর বাড়িতে আসে। মিলনের অবস্থার অবনতি হলে রবিবার ভোরে চিকিৎসার জন্য তাকে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নাগেশ্বরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন কবির জানান, গুলিবিদ্ধ তরুণের নানার বাড়ি ভিতরবন্দ ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের দোয়ালিপাড়া গ্রামে। সেখান থেকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চলে গেলেন রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী মিতা হক
গান-বাজনা
চলে গেলেন রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী মিতা হক

ঋদি হক: ঢাকা
আবার দুঃসংবাদ! এ বারে চলে গেলেন প্রতিথযশা রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী মিতা হক। সকালবেলা বিছানা ছাড়ার পরেই টিভিতে নিউজ চ্যানেলের স্ক্রলে সংবাদ নজরে এল। প্রয়াত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী মিতা হক। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৯ বছর।
বুড়িগঙ্গার দক্ষিণ তীরে কেরাণীগঞ্জ এলাকা, যেখানে মা-বাবা এবং চাচা দেশের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অগ্রপথিক, বরেণ্য রবীন্দ্র গবেষক এবং ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা ওয়াহিদুল হক স্থায়ী বসতি গড়েছেন। সেই কেরাণীগঞ্জেই শেষ ঘুমে গেলেন মিতা। মা-বাবার কবরের পাশেই তাঁকে সমাহিত করা হয়েছে।
পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ‘ছায়ানট’-এর শিল্পীদের নিয়ে ৬০ দশকে ঢাকার রমনা বটমূলে ‘এসো হে বৈশাখ এসো’ অনুষ্ঠান শুরু করেছিলেন বরেণ্য রবীন্দ্রগবেষক, গায়ক, সংগঠক এবং সাংবাদিক ওয়াহিদুল হক। ‘ছায়ানট’-এর প্রতিষ্ঠাতাও তিনি। বাংলাদেশে রবীন্দ্রচর্চা এবং শুদ্ধ রবীন্দ্রসংগীতের প্রসারে আমৃত্য নিবেদিত ছিলেন ওয়াহিদুল হক। সেই ওয়াহিদুল হকের ভ্রাতুষ্পুত্রী মিতা হক। চাচার কাছেই সংগীতে হাতেখড়ি মিতার।
রবিবার সকাল ৬টা ২০ মিনিটে প্রয়াত হন মিতা। কয়েক দিন আগে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তবে সর্বশেষ দিন চারেক আগে করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। কিডনির রোগে আক্রান্ত মিতা হকের নিয়মিত ডায়ালিসিস হত। তবে ‘ছায়ানট’-এ নিয়মিতই আসতেন। রবিবার ভোর রাতে তাঁর অবস্থার অবনতি হলে ঢাকার একটি হাসপাতালে ভরতি করা হয়। সেখানেই চিচিৎসাধীন অবস্থায় প্রয়াত হন মিতা।
কথা অনুযায়ী বেলা ১১টা নাগাদ তাঁর মরদেহ নিয়ে আসা হয় ‘ছায়ানট’-এ। খবর পেয়ে এখানেই ছুটে আসেন তাঁর গুণমুগ্ধরা। তাঁরা ফুল আর অশ্রুতে শেষ বিদায় জানান মিতা হককে। ‘সুরতীর্থ’ নামের একটি সংগীতপ্রতিষ্ঠান ছিল তাঁর। সেখানে পরিচালক ও প্রশিক্ষক হিসেবে যুক্ত ছিলেন। তবে ‘ছায়ানট’ ছিল তাঁর হৃদস্পন্দন। এই সংগঠনটির ছায়াতেই নিজের বিকাশ ও বেড়ে ওঠা। এক পর্যায়ে ‘ছায়ানট’-এর রবীন্দ্রসংগীত বিভাগের প্রধান ছিলেন তিনি। দায়িত্ব পালন করেছেন রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের সহ-সভাপতি হিসেবে।
শিল্পীর জন্ম ১৯৬৩ সালে। প্রথমে চাচা ওয়াহিদুল হক এবং পরে ওস্তাদ মোহাম্মদ হোসেন খান ও সনজীদা খাতুনের কাছে গান শেখেন। ১৯৭৪ সালে তিনি বার্লিন আন্তর্জাতিক যুব ফেস্টিভালে যোগ দেন। ১৯৭৭ সাল থেকে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেতারে নিয়মিত সংগীত পরিবেশন করেছেন। তাঁর স্বামী অভিনেতা ও নির্দেশক খালেদ খান বেশ ক’ বছর আগে প্রয়াত হন। একমাত্র মেয়ে জয়িতাও রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী। তাঁর স্বামী অভিনেতা মুস্তাফিজ শাহিন।
১৯৯০ সালে ‘বিউটি কর্নার’ থেকে প্রকাশিত হয় মিতা হকের প্রথম রবীন্দ্রসংগীতের অ্যালবাম ‘আমার মন মানে না’। সংগীতায়োজনে ছিলেন সুজেয় শ্যাম। সব মিলিয়ে প্রায় ২০০টি রবীন্দ্রসংগীতে কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। তাঁর একক অ্যালবামের সংখ্যা ২৪টি, যার ১৪টি ভারত থেকে ও ১০টি বাংলাদেশ প্রকাশ পায়। শিল্পী মিতা হক ২০১৬ সালে শিল্পকলা পদক লাভ করেন। সংগীতে অসামান্য অবদানের জন্য ২০২০ সালে একুশে পদক পান।
আরও পড়ুন: বরেণ্য সাংবাদিক হাসান শাহরিয়ার আর নেই
বাংলাদেশ
বরেণ্য সাংবাদিক হাসান শাহরিয়ার আর নেই

ঋদি হক: ঢাকা
বরেণ্য সাংবাদিক হাসান শাহরিয়ার (Hassan Shahriar) আর নেই। শনিবার বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ রাজধানীর ইমপালস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গিয়েছেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সাবেক নির্বাহী সম্পাদক হাসান শাহরিয়ারের মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। তিনি কমনওয়েলথ জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনেরও (সিজেএ) দু’ দফায় সভাপতি ছিলেন।
পারিবারিক সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার রাত দেড়টার দিকে হাসান শাহরিয়ারের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে প্রথমে ল্যাবএইড, আনোয়ার খান হাসপাতাল এবং সর্বশেষ রাজধানীর ইমপালস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কোভিড ১৯-এর নানা উপসর্গ ছিল তাঁর। তবে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সম্পাদক মইনুল আলম জানান, সপ্তাহ খানেক আগে করানো করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছিল। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসে সংক্রমণ-সহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী-সহ বিশিষ্টজন ও সংগঠনের শোক
প্রবীণ সাংবাদিক হাসান শাহরিয়ারের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস ইউং থেকে পাঠানো এক শোকবার্তায় বলা হয়, এ দেশের সাংবাদিকতায় হাসান শাহরিয়ারের ভূমিকা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
সাংবাদিক হাসান শাহরিয়ারের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বিদেশমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেন, সাংবাদিকতায় হাসান শাহরিয়ারের অবদান এ দেশের মানুষ চির দিন স্মরণ রাখবে।
‘ইন্ডিয়ান মিডিয়া করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ’-এর (ইমক্যাব) সদস্য হাসান শাহরিয়ারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সংগঠনের সভাপতি বাসুদেব ধর ও সাধারণ সম্পাদক মাছুম বিল্লাহ। সংগঠনের তরফে এক শোকবার্তায় মরহুমের আত্মার শান্তি কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়েছে। শোকবার্তায় বলা হয়, এ দেশে সুস্থ ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার বিকাশে যাঁরা অবদান রেখেছেন হাসান শাহরিয়ার তাঁদের অন্যতম। তাঁর মৃত্যুতে সাংবাদিকতা জগতের এক অপূরণীয় ক্ষতি হল।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে এক শোকবার্তায় হাসান শাহরিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে মরহুমের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়েছে। এ ছাড়াও তাঁর মৃত্যুতে বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন গভীর শোক প্রকাশ করেছে।
সাংবাদিকতা শুরু ৬০-এর দশকে
হাসান শাহরিয়ার ১৯৪৪ সালের ২৫ এপ্রিল সুনামগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ৬০-এর দশকে দৈনিক ইত্তেফাক-এ সাংবাদিকতা শুরু করেন। এর পর পাকিস্তানের করাচিতে পড়াশোনা ও দৈনিক ডন পত্রিকায় কাজ করেন। সেখানে ইত্তেফাক-এরও প্রতিনিধি ছিলেন। সত্তরের দশকের শুরুতে ঢাকায় এসে দৈনিক ইত্তেফাক-এ কাজ শুরু করেন। ২০০৮ সালে নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে অবসর নেন।
হাসান শাহরিয়ার আন্তর্জাতিক সাময়িকী নিউজ উইক, আরব নিউজ, ডেকান হেরাল্ড-সহ বিভিন্ন পত্রিকায় বাংলাদেশের প্রতিনিধি ছিলেন। কমনওয়েলথ জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের (সিজেএ) আন্তর্জাতিক সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৩-৯৪ সালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ছিলেন। শনিবার বাদ আসর জাতীয় প্রেস ক্লাবে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এ ছাড়াও হাসান শাহরিয়ারের মৃত্যুতে বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন গভীর শোক প্রকাশ করেছে।
-
রাজ্য2 days ago
Bengal Polls Live: সাড়ে ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৭৫ শতাংশের বেশি
-
দেশ2 days ago
Corona Update: রেকর্ড তৈরি করে দেড় লক্ষের দিকে এগিয়ে গেল দৈনিক সংক্রমণ, তবুও কম মৃত্যুহারে কিছুটা স্বস্তি
-
বিদেশ2 days ago
Coronavirus Infection: কোনো বস্তু থেকে করোনায় সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা ১০ হাজারে মাত্র ১, জানাল মার্কিন সিডিসি
-
রাজ্য2 days ago
Bengal Polls 2021: বাহিনীর গুলিতে হত ৪, শীতলকুচি যাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়