দেশ
মিজোরামে সন্ত্রাসীদের আস্তানা ধ্বংস করতে ভারতকে অনুরোধ বাংলাদেশের
বিএসএফ-এর মহাপরিচালক রাকেশ আস্থানা বলেন, সেখানে যদি এ ধরনের সস্ত্রাসী আস্তানা থাকলে তা হলে অবশ্যই যথাযথ ব্যবস্থা নেবে ভারত।

ঋদি হক: ঢাকা
ভারতের মিজোরাম রাজ্যের অভ্যন্তরে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের সশস্ত্র আঞ্চলিক বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর আস্তানা থাকার ঘটনায় বাংলাদেশের (Bangladesh) তরফে বিজিবি-বিএসএফ বৈঠকে (BGB-BSF meeting) উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে এই আস্তানাগুলো ধ্বংস করতে ভারতের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিজিবির (Border Guards Bangladesh) অনুরোধের জবাবে বিএসএফ-এর (Border Security Force) মহাপরিচালক রাকেশ আস্থানা (Rakseh Asthana) সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ভারত (India) সরকারের ‘জিরো টলারেন্স নীতি’র কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, সেখানে যদি এ ধরনের সস্ত্রাসী আস্তানা থাকলে তা হলে অবশ্যই যথাযথ ব্যবস্থা নেবে ভারত। দুই বাহিনীর মহাপরিচালকের যৌথ বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
গুয়াহাটিতে বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক
২২ ডিসেম্বর ভারতের গুয়াহাটিতে শুরু হওয়া বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষা বাহিনী বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের ৫১তম সীমান্ত সম্মেলন শনিবার শেষ হচ্ছে।
বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. সাফিনুল ইসলামের (Major General Md. Shafeenul Islam) নেতৃত্বে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, স্বরাষ্ট্র, বিদেশ মন্ত্রকের প্রতিনিধি-সহ ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদল সম্মেলনে যোগ দেয়।
বিএসএফ মহাপরিচালক রাকেশ আস্থানার নেতৃত্বে ভারতের স্বরাষ্ট্র ও বিদেশ মন্ত্রকের প্রতিনিধি-সহ ১২ সদস্যের প্রতিনিধিদল ওই সম্মেলনে যোগ দেন।
প্রসঙ্গ সীমান্ত-হত্যা
সীমান্তে বিএসএফ, ভারতীয় নাগরিক, দুর্বৃত্তদের হাতে বাংলাদেশের নিরস্ত্র নাগরিকদের হত্যা, আহত ও মারধরের ঘটনায় সম্মেলনে বিজিবি মহাপরিচালক উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বিজিবি মহাপরিচালক বলেন যে, বাংলাদেশের মানুষ দুই সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্কের প্রশংসা করে এবং তারা প্রত্যাশা করে যে, বিজিবি এবং বিএসএফ সীমান্ত-হত্যার ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
মানবাধিকারকে সমুন্নত রাখা এবং অপরাধীদের হত্যার পরিবর্তে নিজ নিজ দেশের প্রচলিত আইনের আওতায় আনার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান জানান মেজর জেনারেল ইসলাম। সীমান্তে হত্যার ঘটনা অদূর ভবিষ্যতে উল্লেখযোগ্য ভাবে কমিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হবে বলে বিএসএফ মহাপরিচালক আশ্বাস দেন।
সীমান্তে মানবাধিকার রক্ষা ও সহিংসতা রোধে যৌথ প্রচেষ্টার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে সীমান্ত-হত্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার লক্ষ্যে অধিক কার্যকর উদ্যোগ হিসেবে সীমান্তের স্পর্শকাতর এলাকাসমূহে রাত্রিকালীন যৌথ টহল পরিচালনার ব্যাপারে উভয় পক্ষ সম্মত হয়।

সীমান্তবর্তী এলাকায় জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি
এ ছাড়াও ঝুঁকিপূর্ণ সীমান্তবর্তী এলাকায় জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি আরও বেগবান করা, যথার্থ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মসূচি গ্রহণ-সহ সীমান্তে অতিরিক্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণে উভয় পক্ষ সম্মত হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার (সিবিএমপি, CBMP, coordinated border management plan) ওপর জোর দেন বিজিবি মহাপরিচালক। মাদক ও নেশাজাতীয় দ্রব্য বিশেষ করে ইয়াবা পাচার, আগ্নেয়াস্ত্র চোরাচালান, গবাদি পশু, জালমূদ্রা, স্বর্ণ প্রভৃতি চোরাচালানের ব্যাপারে উদে¦গ প্রকাশ করেন এবং এ সকল অপরাধ দমনের জন্য বিএসএফ-এর সহযোগিতা কামনা করেন।
বিএসএফ মহাপরিচালক বলেন যে, অবৈধ মাদক পাচারের ফলে উভয় দেশের যুব সমাজের মধ্যে মাদকাসক্তি মারাত্বক ভাবে বেড়েছে যা উভয়ের জন্যই বিপজ্জনক এবং কার্যকর ভাবে এর মোকাবিলা করা দরকার। উভয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী উপকৃত হবে চোরাকারবারীদের সম্পর্কিত এমন তাৎক্ষণিক ও দরকারী তথ্য পরস্পরের মধ্যে আদান-প্রদান করা এবং প্রয়োজনে যৌথ অভিযান পরিচালনা করার ব্যাপারে উভয় পক্ষ সম্মত হয়।
প্রচলিত আইন ও বিধি লঙ্ঘন করে ভারতীয় নাগরিক এবং বিএসএফ সদস্যরা প্রায়শই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে যা দু’টি বন্ধুত্বপূর্ণ সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি এবং অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। এ বিষয়ে বিজিবি মহাপরিচালক উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি উভয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ধরে রাখতে বিএসএফের সহযোগিতা কামনা করেন।
সীমান্ত লঙ্ঘনের ঘটনা
উভয় পক্ষই অবৈধ ভাবে সীমান্ত অতিক্রম ও লঙ্ঘন থেকে সীমান্তবর্তী জনসাধারণকে বিরত রাখতে সম্মত হয়েছে এবং একই সঙ্গে উভয় বাহিনীর সদস্যদের দ্বারা সীমান্তের নিয়মনীতি বজায় রাখার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
বিজিবি ও বিএসএফ-এর দুই মহাপরিচালকই সম্মেলনের সাফল্য নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। উভয়েই সীমান্তে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখতে যৌথ ভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। উভয় পক্ষ মহাপরিচালক পর্যায়ের পরবর্তী সীমান্ত সম্মেলন ২০২১ সালের এপ্রিল মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে ঢাকায় অনুষ্ঠানের ব্যাপারে একমত পোষণ করেছেন।
আরও পড়ুন: দোরাইস্বামী বললেন বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক রক্তের, কাদেরের আশা শীঘ্রই তিস্তার জল বণ্টন হবে
দেশ
করোনা টিকার শংসাপত্রে মোদীর ছবি, স্বাস্থ্যমন্ত্রকের জবাব তলব কমিশনের
গত শুক্রবার ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজ্যে আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি চালু হয়ে গিয়েছে। তার পরেও বিজেপির প্রচারক মোদীর ছবি-সহ করোনার শংসাপত্র বিলি নিয়ে আপত্তি তোলে তৃণমূল।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশের পরেও করোনা টিকার শংসাপত্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ছবি ব্যবহার করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার এই নিয়ে কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছিল তৃণমূলে। আর তার পরেই এই মর্মে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের জবাব তলব করেছে নির্বাচন কমিশন।
বিষয়টি নিয়ে কমিশনের তরফে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কমিশনের এক আধিকারিক ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, ‘‘প্রথমে সত্যটা জেনে নেওয়া প্রয়োজন। জানতে হবে, স্বাস্থ্যমন্ত্রকের নির্দেশেই প্রধানমন্ত্রীর ছবি দেওয়া শংসাপত্র বিলি করা হচ্ছিল কি না। এ ক্ষেত্রে সব পক্ষের মতামত জানা প্রয়োজন।’’
টিকার শংসাপত্রে মোদীর ছবি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকেই যে হেতু অভিযোগ জমা পড়েছে, তাই রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাবের কাছ থেকেও এ নিয়ে সবিস্তার রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে কমিশন।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজ্যে আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি চালু হয়ে গিয়েছে। তার পরেও বিজেপির প্রচারক মোদীর ছবি-সহ করোনার শংসাপত্র বিলি নিয়ে আপত্তি তোলে তৃণমূল। পাশাপাশি পেট্রোল পাম্পের বিজ্ঞাপনে মোদীর ছবি ব্যবহার নিয়েও প্রতিবাদ করেছিল তৃণমূল। এর পর পাম্পগুলিকে সেই ছবি নামিয়ে ফেলার নির্দেশ দেয় কমিশন।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
অপ্রয়োজনীয় ভিড় এড়াতে ব্যবস্থা, প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম তিনগুণ বাড়াল রেল
দেশ
অপ্রয়োজনীয় ভিড় এড়াতে ব্যবস্থা, প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম তিনগুণ বাড়াল রেল
এর আগে, মুম্বই এবং সংলগ্ন এলাকার প্ল্যাটফর্ম টিকিটের মূল্য বাড়িয়ে একধাক্কায় ১০ থেকে ৫০ টাকা করে দিয়েছিল রেল।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: অপ্রয়োজনীয় ভিড় এড়াতে ভাড়া বাড়ানোর পন্থা নিল রেল। এক ধাক্কায় তিনগুণ বাড়িয়ে দেওয়া হল প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম।
এখন থেকে প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম ১০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়াও বাড়ানো হয়েছে স্বল্প দূরত্বের যাত্রীবাহী ট্রেনের ভাড়াও। এখন থেকে এই ট্রেনে উঠতে গেলেও ৩০ টাকার টিকিট কাটতে হবে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মানুষ যাতে ট্রেনে না ওঠেন, তার জন্য এর আগে ফেব্রুয়ারি মাসেও স্বল্পদূরত্বের যাত্রীবাহী ট্রেনের ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল।
করোনা পরিস্থিতিতে স্টেশন চত্বর এবং ট্রেনে ভিড় রুখতেই এই ‘সাময়িক’ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে যদিও রেলের তরফে সাফাই দেওয়া হয়েছে। প্ল্যাটফর্ম টিকিট এবং স্বল্প দূরত্বের যাত্রীবাহী ট্রেনের টিকিটের বর্ধিত মূল্য নিয়ে শুক্রবার রেলের তরফে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্টেশন চত্বরে ভিড় সামাল দেওয়ার দায়িত্ব ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজারদের (ডিআরএম)। প্ল্যাটফর্ম টিকিটের মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টি সম্পর্কে তাঁরা অবগত।
এর আগে, মুম্বই এবং সংলগ্ন এলাকার প্ল্যাটফর্ম টিকিটের মূল্য বাড়িয়ে একধাক্কায় ১০ থেকে ৫০ টাকা করে দিয়েছিল রেল। ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস, দাদার এবং লোকমান্য তিলক টার্মিনাসের মতো স্টেশনে তা এখনও চালু রয়েছে। এ বার গোটা দেশেই প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম বাড়ল।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
কর্মীদের কোভিড টিকাকরণের খরচ জোগাবে রিলায়েন্স, জানালেন নীতা অম্বানি

খবরঅনলাইন ডেস্ক: ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠল ভারত-নেপাল সীমান্ত। নেপাল পুলিশের গুলিতে এক ভারতীয় যুবকের মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে উত্তরপ্রদেশের পিলিভিটে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বিশাল পুলিশবাহিনী এবং সশস্ত্র সীমা বল (এসএসবি) জওয়ানরা। নিহতের নাম গোবিন্দ সিংহ (২৬)। এই ঘটনায় এখনও নিখোঁজ আরও ১ যুবক।
পিলভিটের পুলিশ সুপার জয়প্রকাশ জানিয়েছেন, নেপাল সীমান্ত লাগোয় উত্তরপ্রদেশের পিলভিটের হাজারা থানা এলাকার রাঘবপুরী টিলা নম্বর ৪ গ্রাম থেকে গোবিন্দ সিংহ, গুরমিত সিংহ এবং পাপ্পু সিংহ নামক তিন বন্ধু নেপালের বেলোরি বাজারে কিছু কাজের জন্য গিয়েছিলেন।
কাজ সেরে বাড়ি ফেরার সময় কোনো বিষয় নিয়ে ওই তিন জনের বচসা হয় বলে জানা গিয়েছে। তখনই নেপাল পুলিশ গুলি চালায় বলে অভিযোগ। গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর জখম হন গোবিন্দ। হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর।
গোবিন্দর দুই সঙ্গীর মধ্যে এক জন এখনও নিখোঁজ। অন্য জন কোনোক্রমে প্রাণ বাঁচিয়ে ভারতে ফিরে আসেন বলে জানিয়েছেন ওই পুলিশ আধিকারিক।
এই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই সীমান্তলাগোয়া গ্রামবাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। তাঁরা সীমান্তে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ দেখান। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠায় ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশবাহিনী পৌঁছে গ্রামবাসীদের শান্ত করেন। পুলিশ জানিয়েছে, যে যুবক ফিরে এসেছেন, তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানার চেষ্টা চলছে সেখানে ঠিক কী হয়েছিল। কী থেকে বচসার সূত্রপাত— সব কিছু জানার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি, নেপাল পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
তবে এই প্রথম নয়, গত বছরের জুনে ভারত-নেপাল সীমান্তলাগোয়া বিহারের সীতামঢ়ী জেলার মাহোবা গ্রামের এক কৃষকের মৃত্যু হয় নেপাল পুলিশের গুলিতে। আহত হন আরও ৩ জন। এসএসবি সূত্রে জানা গিয়েছিল, লালবন্দি-জানকীনগর পঞ্চায়েত এলাকায় আন্তর্জাতিক সীমান্তে এসে ভারতীয় কৃষকদের চাষের কাজে বাধা দেয় নেপাল পুলিশের কয়েক জন অফিসার।
এই থেকে কৃষকদের সঙ্গে বচসা শুরু হয়। এবং আচমকা গুলি চালাতে শুরু করে নেপাল পুলিশ। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় বিকাশকুমার রাই নামে এক কৃষকের। আরও এক কৃষককে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে নেপাল পুলিশের বিরুদ্ধে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
দলিত যুবককে বিয়ে, আদালতের দেওয়া নিরাপত্তা সত্ত্বেও মেয়েকে খুন করল বাবা
-
রাজ্য8 hours ago
পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার2 days ago
কেন্দ্রের নতুন শিক্ষানীতির আওতায় মাদ্রাসায় পড়ানো হবে গীতা, রামায়ণ, বেদ-সহ অন্যান্য বিষয়
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার2 days ago
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় নয়া মোড়, ফের কলকাতা হাইকোর্টে রাজ্য
-
বিনোদন2 days ago
রাজনীতিতে অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, যোগ দিলেন তৃণমূলে