দেশ
‘পদ্মশ্রী’ সম্মাননায় ভূষিত বাংলাদেশের সনজীদা খাতুন ও কাজী সাজ্জাদ আলী জহির
এক জন হলেন ‘ছায়ানট’-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও বর্তমান সভাপতি এবং অন্য জন বীর মুক্তিযোদ্ধা বীর প্রতীক খেতাবধারী।।

ঋদি হক: ঢাকা
এ বার ভারত সরকার বাংলাদেশের দু’ জন কৃতী মানুষকে ‘পদ্মশ্রী’ (Padmashri) উপাধিতে ভূষিত করেছে। এঁদের মধ্যে এক জন হলেন ‘ছায়ানট’-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও বর্তমান সভাপতি সনজীদা খাতুন (Sanjida Khatun), বাংলাদেশে যাঁর হাত ধরে রবীন্দ্রচর্চার স্রোতস্বিনী বয়ে চলেছে। আর অন্য জন হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা বীর প্রতীক খেতাবধারী লে. কর্নেল কাজী সাজ্জাদ জহির (Quazi Sazzad Ali Jahir)।
সোমবার সন্ধ্যায় ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশন সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করে। উল্লেখ্য, ভারত সরকার ১৯৫৪ থেকে প্রতি বছর প্রজাতন্ত্র দিবস (Republic Day) উপলক্ষ্যে সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার হিসেবে ভারতরত্ন, পদ্মবিভূষণ, পদ্মভূষণ এবং পদ্মশ্রী পুরস্কার দিয়ে আসছে।
সনজীদা খাতুন
পারিবারিক ভাবেই রবীন্দ্র-নজরুল আবহাওয়ায় বেড়ে ওঠেন সনজীদা খাতুন। বাবা ছিলেন খ্যাতিমান লেখক ও শিক্ষক কাজী মোতাহার হোসেন, যাঁর লেখা প্রথম প্রবন্ধ গ্রন্থ ‘সঞ্চরণ’ পড়ে মুগ্ধ হয়ে ১৩৪৪ সনের ২ ভাদ্র কবিগুরু পত্র পাঠিয়েছিলেন এবং তাতে লিখেছিলেন, “আপনি বিচিত্র ভাবকে এবং আলোচনার বিষয়কে স্বচ্ছ প্রাঞ্জল ভাষায় রূপ দিয়ে যে প্রবন্ধগুলি আপনার গ্রন্থে প্রকাশ করেছেন তা পড়ে পরিতৃপ্ত হয়েছি। আপনার বলবার সাহস এবং চিন্তার স্বকীয়তা সাধুবাদের যোগ্য।”
বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব সনজীদা খাতুন বাহান্নর ভাষা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সাংস্কৃতিক ফ্রন্টে, রূপান্তরের গানে, মুক্তিসংগ্রামী শিল্পী সংস্থার সভাপতি হিসেবে ভারতে কাজ করেছেন। ১৯৩৩ সালের ৪ এপ্রিল অবিভক্ত ভারতবর্ষে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
বাবা কাজী মোতাহার হোসেন ১৯২৬ সালে শহর ঢাকায় সমমনা বন্ধুদের নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন ‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’। পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলা ভাষাকে স্বীকৃতিদান এবং শিক্ষার সর্বস্তরে বাংলা ভাষা চালুর দাবিতে যেমন ছিলেন সরব, তেমনি পাকিস্তান সরকারের রবীন্দ্রবিরোধী অবস্থানের বিরুদ্ধেও হয়েছেন বলিষ্ঠ-কণ্ঠ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ও বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক রূপে কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন নিঃশঙ্ক সমাজভাবুক, অনলস জ্ঞানতাপস এবং একজন দক্ষ দাবাড়ু।
সনজীদা খাতুন একাধারে রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী, লেখক, গবেষক, সংগঠক, সংগীতজ্ঞ এবং শিক্ষক। দীর্ঘদিন অধ্যাপনার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা থেকে অবসর নেন। কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পেয়েছেন বহু পুরস্কার। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একুশে পদক, বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার, রবীন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার (পশ্চিমবঙ্গ সরকার), দেশিকোত্তম পুরস্কার (বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়)। এ ছাড়া কলকাতার টেগোর রিসার্চ ইনস্টিটিউট ১৯৮৮ সালে তাঁকে ‘রবীন্দ্র তত্ত্বাচার্য’ উপাধি প্রদান করে। ২০১৯ সালে ‘নজরুল মানস’ প্রবন্ধ গ্রন্থের জন্য তাঁকে ব্র্যাক ব্যাংক-সমকাল সাহিত্য পুরস্কার প্রদান করা হয়।
কাজী সাজ্জাদ আলী জহির
লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাঁর জন্ম কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলার চৌসই গ্রামে। জন্ম ১৯৫১ সালের ১১ এপ্রিল। ১৯৭১ সালে তিনি সিলেট অঞ্চলে ৪ নম্বর সেক্টরের অধীনে দ্বিতীয় গোলন্দাজ বাহিনীকে সংগঠিত করেন।
’৭১-এর আগস্ট মাসে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আর্টিলারি কোরে কমিশন লাভ করেন সাজ্জাদ আলী জহির। পোস্টিং হয় ৭৮ ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্ট শিয়ালকোটে। কয়েক দিন পর সেখান থেকে পালিয়ে ভারতে যান। মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন সেপ্টেম্বর মাসে। এ সময় ভারত সরকার মুক্তিবাহিনীকে কয়েকটি ১০৫ এমএম গান দেয়। তা দিয়ে মুক্তিবাহিনীর জন্য একটি ফিল্ড আর্টিলারি ব্যাটারি গঠন করা হয়। এর নাম দেওয়া হয় রওশন আরা ব্যাটারি। এই ব্যাটারিতে অন্তর্ভুক্ত হন কাজী সাজ্জাদ আলী জহির। এ গ্রুপের সহ-অধিনায়ক ছিলেন তিনি।
রওশন আরা ব্যাটারিতে ছিল ছ’টি গান। অক্টোবর মাস থেকে এই ব্যাটারি ১০৫ এমএম কামান দিয়ে বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলে মুক্তিবাহিনীর জেড ফোর্সকে আর্টিলারি ফায়ার সাপোর্ট দিয়ে সহায়তা করে। সাজ্জাদ জহিরের পরিচালনায় রওশন আরা ব্যাটারি কয়েক বার পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থানে গোলাবর্ষণ করে। সঠিক নিশানায় গোলাবর্ষণ করার ক্ষেত্রে তিনি যথেষ্ট কৃতিত্ব ও দক্ষতা প্রদর্শন করেন। এর ফলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। মুক্তিযুদ্ধের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি পেয়েছেন বীর প্রতীক খেতাব। এ ছাড়াও পেয়েছেন স্বাধীনতা পদক ২০১৩।
আরও পড়ুন: ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস প্যারেডে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী কন্টিনজেন্টের অংশগ্রহণ
দেশ
শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গ-সহ ৫ রাজ্যের ভোটের দিনক্ষণ প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন
আজ বিকেল সাড়ে ৪টে সাংবাদিক বৈঠক নির্বাচন কমিশনের!

খবর অনলাইন ডেস্ক: শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টা নাগাদ সাংবাদিক বৈঠক করবে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। জানা গিয়েছে, ওই বৈঠকেই পশ্চিমবঙ্গ-সহ পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করবে কমিশন।
কয়েক মাসের মধ্যেই বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে দেশের পাঁচ রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। যেগুলির মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, অসম, কেরল, তামিলনাড়ু এবং পুদুচেরি। বাংলায় ২৯৪, অসমে ১২৬, কেরলে ১৪০, তামিলনাড়ুতে ২৩৪ এবং পুদুচেরিচে ৩০টি আসনে ভোট হবে।
পশ্চিমবঙ্গে বাড়তে পারে দফার সংখ্যা
বর্তমান পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ৩০ মে। অর্থাৎ, ভোট হওয়ার কথা এপ্রিল-মে মাস। তবে মে মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই শুরু হচ্ছে সিবিএসই বোর্ড পরীক্ষা। স্বাভাবিক ভাবেই পরীক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখেই ভোটের দিনক্ষণ নির্ধারণ করতে পারে কমিশন।
গত ২০১৬ সালের বিধানসভা ভোট হয় ছয় দফায়। সে বার ২৯৪ আসনের রাজ্য বিধানসভার ভোট হয়েছিল ৪ এপ্রিল থেকে ৫ মে পর্যন্ত। তবে এ বার কোভিড-১৯ মহামারির আবহে দফার সংখ্যা বাড়তে পারে বলেই দাবি করেছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। দাবি করা হয়েছে, সাত থেকে ন’দফায় ভোট হতে পারে।
প্রকাশিত হয়েছে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা
২০২১ বিধানসভা ভোটের আগে রাজ্যের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। গত কয়েক মাস ধরে ধারাবাহিক ভাবে জমা পড়া সংযোজন, সংশোধন ও বিয়োজন সংক্রান্ত আবেদনের বিষয়গুলি খতিয়ে দেখা হয়। ভোটার তালিকার যাবতীয় সংশোধনীর কাজ শেষ হওয়ার পর শুক্রবার চূড়ান্ত তালিকা পেশ করেছে কমিশন।
নতুন তালিকা অনুযায়ী, রাজ্যে এখন মোট ভোটারের সংখ্যা ৭ কোটি ৩২ লক্ষ ৯৪ হাজার ৯৮০। ভোটারের সংখ্যা বেড়েছে ২০ লক্ষ ৪৫ হাজার ৫৯৩। সংশোধিত তালিকায় পুরুষ ভোটার ৩ কোটি ৭৩ লক্ষ ৬৬ হাজার ৩০৬ এবং মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৩ কোটি ৫৯ লক্ষ ২৭ হাজার ৮৪, পাশাপাশি তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন ১ হাজার ৭৯০ জন।
আপডেট পেতে দেখুন: খবর অনলাইন
দেশ
এক দিনে প্রায় ৫ হাজার সক্রিয় রোগী বাড়ল মহারাষ্ট্রে
গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ হাজার ৫৭৭ জন।

খবর অনলাইন ডেস্ক: ভারতের শেষ কয়েকদিনের করোনা-গ্রাফ নতুন করে সতর্কতামূলক ইঙ্গিত দিচ্ছে। শুক্রবার সকালে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, শেষ ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা পার হল ১৬ হাজারের গণ্ডি, অন্য দিকে শুধুমাত্র মহরাষ্ট্রেই সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বাড়ল হাজার পাঁচেক!
নতুন আক্রান্ত ১৬ হাজারের বেশি
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ১০ লক্ষ ৬৩ হাজার ৪৯১। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ হাজার ৫৭৭ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ লক্ষ ৫৫ হাজার ৯৮৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী বেড়েছে ৪ হাজার ২৭৮ জন। বর্তমানে দেশে ১.৪১ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
গত ২৪ ঘণ্টায় মৃতের সংখ্যা আগের দিনের থেকে কিছুটা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১২০ জনের, এর মধ্যে ৫৬ জনের মৃত্যু হয়েছে মহারাষ্ট্রে। ভারতে এখন মোট মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ৫৬ হাজার ৮২৫। মৃত্যুহার ১.৪২ শতাংশের আশেপাশে রয়েছে।
দৈনিক সুস্থতার সংখ্যাটি এ দিন ফের ১২ হাজারের উপরে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ১৭৯ জন। দেশে এখনও পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ৭ লক্ষ ৫০ হাজার ৬৮০ জন। দেশে এখন সুস্থতার হার রয়েছে ৯৭.১৭ শতাংশ।
দৈনিক সংক্রমণের হার ২-এর কাছাকাছি
দেশে সামগ্রিক ভাবে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় দৈনিক সংক্রমণের হারের বড়োসড়ো পরিবর্তন ধরা পড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৮ লক্ষ ৩১ হাজার ৮০৭টি। ফলে গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার ছিল ১.৯৯ শতাংশ।
এ দিকে, ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভারতে মোট ২১ কোটি ৪৬ লক্ষ ৬১ হাজার ৪৬৫টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন ৫.১৭ শতাংশ।
মহারাষ্ট্রে নতুন করে সংকট!
শেষ ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে নতুন করে করোনাভাইরাস সংক্রামিতের সংখ্যা রইল আট হাজারের উপরেই। বৃহস্পতিবার রাতে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, শেষ ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ৮ হাজার ৭০২। যা আগের দিনের থেকে সামান্য কমলেও মোটেই স্বস্তিদায়ক নয়।
অন্যদিকে শেষ ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রের সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ৭৪৪ জন। ফলে সক্রিয় রোগী বেড়েছে ৪ হাজার ৯০২।
পশ্চিমবঙ্গের করোনা-পরিস্থিতি
বৃহস্পতিবার রাজ্যে দৈনিক করোনা সংক্রমণ রইল দু’শোর মধ্যেই। মহারাষ্ট্র, পঞ্জাব, কেরল, কর্নাটক এবং ছত্তীসগঢ়ে যে হারে নতুন করে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, তাতে কিছুটা হলেও স্বস্তি দিচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের এই সর্বশেষ পরিসংখ্যান।
আরও পড়তে পারেন: নতুন আক্রান্ত দু’শোর মধ্যেই! কিছুটা হলেও স্বস্তি পশ্চিমবঙ্গের করোনা পরিসংখ্যানে
দেশ
ভারত বন্ধে শামিল ব্যবসায়ী, কৃষক সংগঠন, প্রভাব কলকাতায়
সকাল ৬টা শুরু হয়েছে ভারত বন্ধ। চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত।

নয়াদিল্লি: শুক্রবার ভারত বন্ধে শামিল হয়েছে ব্যবসায়ী এবং কৃষক সংগঠনগুলি। পেট্রোল-ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি, নতুন ই-বিল এবং জিএসটি সংশোধনের প্রতিবাদে এ দিনের বন্ধ চলছে।
কনফেডারেশন অব অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স-এর ডাকা এই বন্ধকে সমর্থন জানিয়েছেন প্রায় ৪০ হাজার ব্যবসায়ী সংগঠন ও বেশ কিছু কৃষক সংগঠন। দেখে নেওয়া যাক গুরুত্বপূর্ণ আপডেট-
*কলকাতায় ভারত বন্ধের বিক্ষিপ্ত প্রভাব। বেশ কয়েকটি জায়াগায় বন্ধ রয়েছে বাজার।
*দেশের বেশ কয়েকটি রাজ্যের ভারত বন্ধের প্রভাব। বন্ধ রয়েছে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, বাজার। অনেক জায়গাতেই রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখান ব্যবসায়ীরা।
*কৃষকদের শান্তিপূর্ণ ভাবে বন্ধ পালনের আহ্বান জানাল সংযুক্ত কিসান মোর্চা। একটি বিবৃতিতে বলা হয়, “দেশের সমস্ত কৃষকদের প্রতি আমাদের আবেদন, শান্তিপূর্ণ ভাবে সমর্থনের মাধ্যমে ভারত বন্ধকে সফল করে তুলুন”।
*সকাল ৬টা শুরু হয়েছে ভারত বন্ধ। চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত।
*বাণিজ্যিক বাজারগুলি আজ বন্ধ থাকবে এবং সারা দেশ জুড়ে দেড় হাজার শহর এবং শহরতলিতে এ ধরনের বাজারগুলিতে ধরনা অনুষ্ঠিত হবে।
*ইতিমধ্যেই ভারত বন্ধকে সমর্থন করেছে অল ইন্ডিয়া ট্রান্সপোর্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন। তারা এ দিন সারা দেশে পরিবহণ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
*প্রায় আট কোটি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ভারত বন্ধে অংশ নিতে পারেন। এর সঙ্গে দেশের প্রায় ১ কোটি পরিবহণ ও ক্ষুদ্র শিল্প ও মহিলা উদ্যোক্তারাও এতে অংশ নেবেন বলে দাবি করা হয়েছে।
আপডেট আসছে…
আরও পড়তে পারেন: ব্যয় বেড়েছে পরিবহণে, এক ধাক্কায় অনেকটাই বাড়ছে প্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম
-
প্রযুক্তি2 days ago
রান্নার গ্যাসের ভরতুকির টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে কি না, কী ভাবে দেখবেন
-
ক্রিকেট3 days ago
অমদাবাদ টেস্টের প্রথম একাদশে চমকপ্রদ পরিবর্তন করবে ভারত? জোর জল্পনা
-
দেশ2 days ago
বঙ্গবন্ধুর ফাঁসি আটকাতে ৩০টি দেশে ছুটে গেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী, ভারতের এই ঋণ মনে রেখেছে বাংলাদেশ: তথ্যমন্ত্রী
-
ক্রিকেট3 days ago
কপিল দেবের পর প্রথম ভারতীয় পেসার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে চলেছেন ইশান্ত শর্মা