বাংলাদেশ
তিন মাস চ্যাংরাবান্ধা দিয়ে বৈদেশিক বাণিজ্য বন্ধ, চরম ক্ষতির মুখে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা


অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে দু’ দেশের সরকার পর্যায়ে সিদ্ধান্ত হয়, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে থাকা সকল স্থলবন্দর দিয়ে বৈদেশিক বাণিজ্য চালু হবে। এর পর অন্যতম স্থলবন্দর বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর-সহ অন্যান্য স্থলবন্দর দিয়ে পুরোদমে আমদানি-রফতানি চালু থাকলেও বন্ধ রয়েছে চ্যাংরাবান্ধা-বুড়িমারি স্থলবন্দর। যার খেসারত গুনতে হচ্ছে বাংলাদেশের প্রায় শ’ তিনেক ব্যবসায়ীকে। রাত পোহালেই তাঁদের দিতে হচ্ছে ডেমারেজ। এরই মধ্যে অনেক পণ্য নষ্টও হয়ে যাচ্ছে। পণ্যবোঝাই অবস্থায় দাঁড়িয়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে ট্রাকের টায়ার, টিউব ও ইঞ্জিন।
বাংলাদেশের ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন জানান, তাঁর চারটি এলসির পণ্যবোঝাই ট্রাক বুড়িমারি প্রবেশের অপেক্ষায় চ্যাংরাবান্ধায় দাঁড়িয়ে রয়েছে দীর্ঘ দিন। এ অবস্থায় তাঁকে ক্ষতিপূরণ গুনতে হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ৭৮ দিন পর চাঞ্চল্য ফিরছে বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দরে
ব্যবসায়ী নুরুজ্জামান জানান, চলতি মাসের ৭ তারিখে বুড়িমারি আমদানি-রফতানি অ্যাসোসিয়েশন-সহ সংশ্লিষ্ট সকল সংগঠন এবং চ্যাংরাবান্ধার সকল ব্যবসায়ীর যৌথ বৈঠকও হয়। সেই বৈঠকের পর ১০ জুন বন্দর চালু হয় এবং মাত্র ২৫টি ট্রাক বুড়িমারি বন্দরে প্রবেশের পর তা ফের বন্ধ হয়ে যায় স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশে।
ভারতের চ্যাংরাবান্ধা বন্দরে পণ্যবাহী ২৬০০ ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষায় থাকার ৯০ দিন যে দিন পূর্ণ হল, সে দিন পশ্চিমবঙ্গের দুই মন্ত্রী, জেলাশাসক-সহ প্রশাসনের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। দিনব্যাপী বৈঠকে তাঁদের দাবি ছিল একটাই, চ্যাংরাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে বৈদেশিক বাণিজ্য চালু করতে হবে।

শুক্রবার রাতে ডুয়ার্স ইউনাইটেড ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক উৎপল কুমার রায় জানালেন, ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা সকালে পশ্চিমবঙ্গের বনমন্ত্রী বিনয় কৃষ্ণ বর্মন, দুপুরে উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এবং বিকালে কোচবিহারের জেলাশাসক ও অতিরিক্ত জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠক করেন। তাঁরা সবাই আশ্বাস দিয়েছেন, চ্যাংরাবান্ধা দিয়ে দ্রুত বৈদেশিক বাণিজ্য চালু করা হবে।
বৈঠকে ডুয়ার্স ইউনাইটেড ট্রাক ওনার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের ইদু সওদাগর, সম্পাদক উৎপল কুমার রায়, জয়গাঁ ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক পারভেজ রায়, চ্যাংরাবান্ধা ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক আবদুস সামাদ-সহ ব্যবসায়ী-প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বৈদেশিক বাণিজ্য চালুর ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসন এক পায়ে দাঁড়িয়ে। বাংলাদেশের তরফেও বিন্দুমাত্র সমস্যা নেই। যেমনটি ছিল না বেনাপোল-পেট্রাপোলের ব্যাপারেও। স্বাস্থ্যবিধি-সহ সকল প্রকার নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা সম্পন্ন করে অপেক্ষায় রয়েছে বুড়িমারি স্থলবন্দর।
দেশ
শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী
তিস্তা-সহ বিভিন্ন অভিন্ন নদীর জল বণ্টনের বিষয়ে শিগগিরই বাংলাদেশ ও ভারতের জল সম্পদ সচিবদের মধ্যে আলোচনা হবে।

ঋদি হক: ঢাকা
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী (Bangladesh PM) শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী (Indian foreign minister) ড. এস জয়শঙ্কর (Dr. S Jaishankar)। বৃহস্পতিবার বিকেলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন ‘গণভবন’-এ এই সৌজন্য সাক্ষাৎকার ঘটে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২৬ মার্চ সে দেশ সফরে আসছেন। তার আগে মোদীর সফরের বিষয়ে খুঁটিনাটি আলোচনা করতে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় ঢাকা পৌঁছোন ড. এস জয়শঙ্কর। তিনি একদিনের বিশেষ সফরে দিল্লি থেকে ঢাকায় আসেন।
সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন ‘পদ্মা’য় বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠকে বসেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। সেই বৈঠকে মোদীর সফর ছাড়াও দু’ দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে কথা হয়। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পর এক যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে নানা প্রশ্নের জবাব দেন দুই বিদেশমন্ত্রী।
ওই সম্মেলনে ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সফর চূড়ান্ত করতেই তিনি ঢাকায় এসেছেন। তবে এ ছাড়াও বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে তিনি বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেছেন।
তিস্তা-সহ বিভিন্ন অভিন্ন নদীর জল বণ্টনের বিষয়ে শিগগিরই বাংলাদেশ ও ভারতের জল সম্পদ সচিবদের মধ্যে আলোচনা হবে বলে জানান ভারতের বিদেশমন্ত্রী।
দুই দেশের সম্পর্ক প্রসঙ্গে এস জয়শঙ্কর বলেন, “ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কে রূপান্তর হচ্ছে। তারই প্রেক্ষিতে আমরা আমাদের সম্পর্কের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। যে সব বিষয় অমীমাংসিত রয়েছে, সেগুলো নিয়েও কথা হয়েছে। সম্প্রতি দু’ দেশের মধ্যে যে অগ্রগতি হয়েছে, তা নিয়েও পর্যালোচনা করেছি।”
আরও পড়ুন: সীমান্তে একটি হত্যাও দুঃখজনক, ঢাকায় যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে বললেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী
দেশ
সীমান্তে একটি হত্যাও দুঃখজনক, ঢাকায় যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে বললেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী
দু’ দেশের বিদেশমন্ত্রী সাড়ে ১১টা নাগাদ ‘পদ্মা’য় এক বৈঠকে মিলিত হন।

ঋদি হক: ঢাকা
সীমান্তে হত্যার ঘটনাকে দুঃখজনক আখ্যা দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী (Indian Foreign Minister) ড. এস জয়শঙ্কর (Dr. S Jaishankar)। তিনি মনে করেন, সীমান্তে যাতে হত্যার ঘটনা না ঘটে, কোনো অপরাধ না ঘটে, সেটা সুনিশ্চিত করাই দু’ দেশের অভীষ্ট লক্ষ্য হওয়া উচিত।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন ‘পদ্মা’য় এক যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে নানা প্রশ্নের জবাব দিচ্ছিলেন জয়শঙ্কর।
বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের (Dr. A K Abdul Momen) আমন্ত্রণে এক দিনের সংক্ষিপ্ত সফরে এ দিনই ঢাকায় আসেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। সকাল ১০টা নাগাদ বিশেষ ফ্লাইটে তিনি দিল্লি থেকে ঢাকায় পৌঁছোন। বঙ্গবন্ধু এয়ারবেসে তাঁকে স্বাগত জানান বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী (Bangladesh Foreign Minister)।
দু’ দেশের বিদেশমন্ত্রী সাড়ে ১১টা নাগাদ ‘পদ্মা’য় এক বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকের পর তাঁরা যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে যোগ দেন।

সীমান্তে হত্যা প্রসঙ্গে ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, “সাধারণত সীমান্তে হত্যা ভারতের ভিতরেই ঘটে। বিষয়টি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একটি হত্যা হলেও যে তা দুঃখজনক সে ব্যাপারে আমরা একমত। এখন আমাদের অভীষ্ট লক্ষ্য হওয়া উচিত অপরাধবিহীন সীমান্ত, যাতে একটি হত্যাকাণ্ডও সেখানে না ঘটে। আমার মনে হয়, দু’ পক্ষ এই সমস্যার সমাধান করতে পারবে।”
ড. জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশ এ বছর মুজিব বর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছে। এই উপলক্ষ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশ সফরে আসছেন। তাঁর সেই সফর উপলক্ষ্যে তিনি ঢাকায় এসেছেন।
মোদীর সফরকালে দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিষয়ে আলোচনা ও সমঝোতা-স্মারক চূড়ান্ত করতেই তাঁর এই সফর।
বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, তাঁদের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মূলত ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সফর নিয়েই আলোচনা হয়েছে। তাঁর সফরকালেই বঙ্গবন্ধু-বাপু জাদুঘর উদ্বোধন করা হবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফর দু’ দেশের সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে সকলের আশা।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২৬ মার্চ বাংলাদেশ সফরে আসছেন। ওই দিন ঢাকা থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত একটি যাত্রীবাহী ট্রেনের শুভ সূচনা করবেন দুই প্রধানমন্ত্রী। মোদীর সফরকালে দুই প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে যাত্রা শুরু করবে বঙ্গবন্ধু-বাপু জাদুঘর।
দেশ
বৃহস্পতিবার ঢাকা আসছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী, কথা হবে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে
বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করা ছাড়াও সে দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী।

ঋদি হক: ঢাকা
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে সামনে রেখে বৃহস্পতিবার ঢাকা সফরে আসছেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী (Indian Foreign Minister) ড. এস জয়শংকর (Dr. S Jaishankar)। বুধবার বাংলাদেশ বিদেশমন্ত্রক এই তথ্য নিশ্চিত করে জানিয়েছে, এ দিন দুপুর সোয়া ১২টা নাগাদ ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন ‘পদ্মা’য় বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী (Bangladesh Foreign Minister) ড. এ কে আবদুল মোমেনের (Dr. A K Abdul Momen) সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী।
ভারতের বিদেশমন্ত্রী ড. এস জয়শংকরের ঢাকা সফরে যাওয়ার খবর ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফেও জানানো হয়েছে। বুধবার নয়াদিল্লিতে প্রকাশিত এক প্রেস বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের আমন্ত্রণে বিদেশমন্ত্রী ড. এস জয়শংকর ৪ মার্চ ঢাকা যাচ্ছেন। ঢাকা সফরে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করা ছাড়াও সে দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী।
প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, দুই বিদেশমন্ত্রী দু’ দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে কতটা উন্নতি হল তা নিয়ে পর্যালোচনা করবেন। বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীতে ঢাকা থেকে নিউ জলপাইগুড়ি যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী (Bangladesh PM) শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই ট্রেনযাত্রার শুভ উদ্বোধন করবেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে দুই বিদেশমন্ত্রীর বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ঢাকা ও নিউ জলপাইগুড়ির মধ্যে ট্রেন
আগামী ২৬ মার্চ দু’ দিনের সফরে ঢাকা আসছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী (Indian PM) নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচলের সূচনা হওয়া ছাড়াও ওই সময়ে দুই প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে যাত্রা শুরু করবে বঙ্গবন্ধু-বাপু মিউজিয়ামও।
বাংলাদেশের রেল মন্ত্রক জানিয়েছে, দেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নতুন একটি আন্তর্দেশীয় যাত্রীবাহী ট্রেন চালু হচ্ছে। ঢাকা থেকে সরাসরি পশ্চিমবঙ্গের নিউ জলপাইগুড়ি রেল জংশন পর্যন্ত এই ট্রেন যাবে। নীলফামারী জেলার চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রুটে এই ট্রেন চলাচল করবে।
সপ্তাহে কত দিন ওই ট্রেন চলবে, ট্রেন ছাড়া ও পৌঁছোনোর সময় কী হবে, ভাড়া কত হবে, ইমিগ্রেশন নিয়মাবলি, রেলের নাম ইত্যাদি বিষয় উভয় দেশের রেল মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা পর্যায়ে আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারিত হবে বলে মঙ্গলবার বাংলাদেশের রেলপথ মন্ত্রক প্রকাশিত বার্তায় বলা হয়েছে।
-
রাজ্য2 days ago
পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল
-
গাড়ি ও বাইক3 days ago
আরটিও অফিসে আর যেতে হবে না! চালু হল আধার ভিত্তিক যোগাযোগহীন পরিষেবা
-
রাজ্য2 days ago
বিধান পরিষদ গঠন করে প্রবীণদের স্থান দেওয়া হবে, প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে বললেন মমতা
-
রাজ্য1 day ago
কেন তড়িঘড়ি প্রার্থী তালিকা প্রকাশ তৃণমূলের, সরব পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য