দেশ
১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবসে ট্রেনের হুইসেল বাজবে চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথে
আগামী বছর ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে ঢাকা থেকে শিলিগুড়ি পর্যন্ত একটি যাত্রীবাহী ট্রেন চালানোরও পরিকল্পনা রয়েছে।

ঋদি হক: চিলাহাটি থেকে
আগামী ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের (Bangladesh) বিজয় দিবস। এ দিন বাংলাদেশের চিলাহাটি (Chilahati) ও ভারতের (India) পশ্চিমবঙ্গের হলদিবাড়ি (Haldibari) পথে ট্রেনের হুইসেল বাজবে। ৫৫ বছর পর ফের ওই রেলপথে চালানো হবে ট্রেন। ওই দিন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী (Bangladesh PM) শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী (Indian PM) নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) ভার্চুয়াল বৈঠকের কথা আগেই জানিয়েছে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রক।
২০২১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের সুবর্ণ জয়ন্তী এবং বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর। সে দিন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে চিলাহাটি-হলদিবাড়ি পথে যাত্রীট্রেন চলাচল উদ্বোধনের কথা রয়েছে শেখ হাসিনা এবং নরেন্দ্র মোদীর।
শনিবার চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথ পরিদর্শনে এসে রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, আগামী ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবসেই এ পথে ট্রেন চালু হবে। এ ছাড়া ২০২১ সালে বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীতে চালু হতে যাচ্ছে চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথে যাত্রীবাহী ট্রেন।
এলাকার বিশিষ্ট সমাজসেবক মাহবুবুল আলম ওবাবুল বলেন, পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলের পাশাপাশি এখানে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু করারও দাবি জানানো হয়েছে। এলাকাবাসী এমন দাবি জানিয়ে বলেছেন, চিকিৎসা-সহ অন্যান্য কাজে ভারতে যাওয়া সহজতর করতে চিলাহাটি-হলদিবাড়ি ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু করা অত্যাবশ্যক।

স্থানীয় বাসিন্দা মো. লিটন মনে করেন, এ পথে ট্রেন চলাচল শুরু হলে তাঁরা উপকৃত হবেন। এখানে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে।
স্থানীয় সাংবাদিক আবদুস সামাদ কাজল বলেন, ৫৫ বছর পর ফের চিলাহাটি হলদিবাড়ি ট্রেন চলাচলের পদক্ষেপে কেবল তিনি নন, এলাকার মানুষের মধ্যে রীতিমতো উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় অধিবাসী আতাউর রহমানের মতে, ’৬৫ সাল পর্যন্ত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে এ পথে ট্রেন চলাচল ছিল নিয়মিত। আচমকা যুদ্ধ বেধে যাওয়ায় ট্রেনের চাকা বন্ধ হয়ে যায়। নতুন করে এ পথে ট্রেন পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ ও ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান শিক্ষক রেজাউল করিম।
চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথ বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পঞ্চম রেলসংযোগ। রেলপথের পাশ দিয়ে জিরো পয়েন্ট যাওয়ার রাস্তা ধরে ৫ কিলোমিটার পথ এগিয়ে যাওয়ার পর বিজিবি (BGB, Border Guards Bangladesh) থামিয়ে দিল। বিজিবির টহলদারি দলের সঙ্গে জিরো পয়েন্টের অনতিদূরে দাঁড়িয়ে নজরে এল হলবাদিবাড়ি প্রবেশের গেট। এটি এখন বন্ধ। ট্রেন চলাচল শুরু হলে এটি খুলে দেওয়া হবে।

রেলের একজন কর্মকর্তা জানালেন, মংলা বন্দর থেকে পণ্য নিয়ে সরাসরি ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলে যাতায়ত করবে পণ্যবাহী ট্রেন। এ ছাড়া শিয়ালদা থেকে কোনো ট্রেন দর্শনা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে ঈশ্বরদি, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, সৈয়দপুর, নীলফামারী হয়ে চিলাহাটির বুক চিরে প্রবেশ করবে হলদিবাড়ি। তাতে কলকাতা থেকে জলপাইগুড়ির হলদিবাড়ির দূরত্ব অনেকটাই কমবে। এই রেলপথ চালু হলে দু’ দেশের মধ্যে বাণিজ্যের নতুন দুয়ার খুলে যাবে।
ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী তাঁর কর্মস্থল বাংলাদেশে এসেই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে দ্রুত সংযোগ স্থাপনের ওপর জোর দেন। রেলপথমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎকালে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল চিলাহাটি-হলদিবাড়ি নতুন লাইন উদ্বোধন ও ট্রেন চলাচলের বিষয়টি।
সে সময় রেলপথমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, ডিসেম্বরে বাংলাদেশের বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রী নতুন আন্তর্দেশীয় যোগাযোগের উদ্বোধন করবেন এবং শুরুতে পণ্যবাহী ট্রেন চলবে। এ ছাড়া আগামী বছর ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে ঢাকা থেকে শিলিগুড়ি পর্যন্ত একটি যাত্রীবাহী ট্রেন চালানোরও পরিকল্পনা রয়েছে।
বাংলা দেশে বেশ কিছু রেলপ্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল পদ্মা সেতু রেল সংযোগ। এই প্রকল্পটি চালু হওয়ার পর ভারত-বাংলাদেশ যাতায়াতকারী ট্রেন যশোরের বেনাপোল থেকে সহজেই স্বল্প সময়ে পণ্য ও যাত্রী ঢাকায় নিয়ে আসতে পারবে।

অপর দিকে সিরাজগঞ্জে একটি কন্টেনার টার্মিনাল ডিপো নির্মাণে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। এটি তৈরি হয়ে গেলে পণ্য পরিবহন খুব সহজ হবে। সৈয়দপুরে নতুন কোচ তৈরির কারখানা নির্মাণ সম্পর্কেও বৈঠকে আলোচনা হয়। তা ছাড়া ভারতের আদলে বাংলাদেশ রেলওয়েতে কনসালটেন্সি বিষয়ে একটি বিভাগ চালু করা হবে।
ভারতীয় হাই কমিশনার বাংলাদেশ রেলওয়েতে ক্যাটারিং সার্ভিস এবং ট্রেনিং অ্যাকাডেমি উন্নয়নে তাঁর আগ্রহের কথা জানান। রেলপথমন্ত্রী বাংলাদেশের রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভারতে প্রশিক্ষণ দেওয়ার বিষয়ে সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
খবরঅনলাইনে আরও পড়ুন
কালীপুজো উদ্বোধনের ‘অপরাধে’ ক্ষমা চাইতে হল সাকিব আল হাসানকে
দেশ
‘ত্বক থেকে ত্বকে সংযোগ’ ছাড়া ‘নিছক অনুভূতি’কে যৌন নিপীড়ন বলা যায় না: হাইকোর্ট

খবর অনলাইন ডেস্ক: “যৌন অভিপ্রায়ের সঙ্গে ত্বক থেকে ত্বকের সংযোগ” না ঘটলে সেই ঘটনাকে যৌন নির্যাতন হিসেবে গণ্য করা যায় না। এক নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত এক অভিযুক্তের আবেদনের শুনানিতে এমনটাই বলেছে বম্বে হাইকোর্ট।
বম্বে হাইকোর্টের নাগপুর বেঞ্চের সাম্প্রতিক রায়ে দেখা গিয়েছে যে, যৌন নিপীড়ন হিসাবে বিবেচিত হওয়ার জন্য “যৌন অভিপ্রায়ের সঙ্গে ত্বক থেকে ত্বকে সংযোগ হওয়া উচিত”। রায়টিতে আরও বলা হয়েছে যে ‘নিছক অনুভূতি’ বা সম্মতি ছাড়াই আচমকা স্পর্শ অনুভূত হওয়াকে যৌন নির্যাতনের শিকার বলা যাবে না।
আউটলুক ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, উচ্চ আদালত রায় দিতে গিয়ে আরও বলেছে, শুধুমাত্র নাবালিকার বুক স্পর্শ করলে সেই ঘটনাকে যৌন নির্যাতনের পরিমাণ হিসাবে গণ্য হবে না, যতক্ষণ না অভিযুক্ত তার পোশাক সরিয়ে বা পোশাকের ভিতরে হাত নিয়ে গিয়ে শারীরিক সংযোগ না করে।
বিচারপতি পুষ্প গণেদিওয়ালার নেতৃত্বে একক বিচারপতির বেঞ্চ ওই রায়ে একজনকে দোষী সাব্যস্ত করে। পকসো আইনের আওতায় যৌন নিপীড়নের মধ্যে যৌন অভিপ্রায় নিয়ে আক্রমণ করা এবং শিশুর ব্যক্তিগত অংশ স্পর্শ করা বা শিশুকে অভিযুক্তের ব্যক্তিগত অঙ্গে স্পর্শ করানোর মাধ্যমে শারীরিক সম্পর্কে জড়িত থাকার বিষয়টি ওই শুনানিতে উল্লেখ করেছেন বিচারপতি।
ফ্রি প্রেস জার্নাল বিচারপতির বক্তব্য উদ্ধৃত করে লিখেছে, “অভিযুক্ত নাবালিকার ঊর্ধ্বাংশের পোশাক সরিয়ে তার স্তনমর্দন করে। এ ক্ষেত্রে কোনো ‘শারীরিক সম্পর্ক’ নেই অর্থাৎ, সংসর্গ ছাড়াই যৌন অভিপ্রায়ে ত্বক থেকে ত্বকে সংযোগ”।
বিচারপতি বলেন, “১২ বছরের নাবালিকার স্তনমর্দনের কাজটি তার ঊর্ধ্বাংশের পোশাক সরিয়ে হয়েছে কি না, বা অভিযুক্তি পোশাকের ভিতরে হাত ঢুকিয়ে করেছে কি না, তা সুনির্দিষ্ট বিবরণ অভাবে ‘যৌন নির্যাতন’-এর সংজ্ঞায় বিবেচনা করা যায় না। এটা অবশ্যই ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৫৪ অনুচ্ছেদে বিচারাধীন হবে, যা একজন মহিলার শালীনতার ক্ষতি করে”।
ফ্রি প্রেস জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত পেয়ারা দেওয়ার অজুহাতে নাবালিকা প্রলোভন দেখায়। তার বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে, মেয়েটির মা ঘটনাস্থলে পৌঁছে তার মেয়েকে কাঁদতে দেখেন। মেয়েটি মায়ের কাছে পুরো ঘটনাটি বর্ণনা করে। মহিলা তখন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন।
আরও পড়তে পারেন: যৌন নির্যাতনের শিকার ব্যক্তিকে এক থানা থেকে অন্য থানায় পাঠানো উচিত নয়, বলল আদালত
দেশ
১ ফেব্রুয়ারি থেকে স্বাভাবিক ট্রেন পরিষেবা চালু করবে রেল? সত্য জানুন এখানে
১ ফেব্রুয়ারি থেকে সাধারণ ট্রেন পরিষেবা পুনরায় চালু করার বিষয়টি আনুষ্ঠানিক ভাবে অস্বীকার করেছে সরকার।

খবর অনলাইন ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে খুব দ্রুত কোনো গুজব বৃহত্তর অংশের মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। তার উপর সেটা যদি হয় কোভিড-১৯ মহামারিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়া রেল পরিষেবা নিয়ে, তা হলে তো আর মুহূর্তের অপেক্ষাও করতে হয় না!
একটি মরফড বা প্রযুক্তির সাহায্যে বিকৃত করা ছবিতে বলা হয়েছিল, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে স্বাভাবিক ট্রেন পরিষেবা পুনরায় চালু করা হবে।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হ্রাস পাওয়ায় অনেকেই আশা করছে, রেলওয়ে হয়তো কোভিডের আগের সময়ের মতো ট্রেন পরিষেবা পুনরায় চালু করবে।
তবে সরকারি ভাবে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে সাধারণ ট্রেন পরিষেবা পুনরায় চালু করার বিষয়টি আনুষ্ঠানিক ভাবে অস্বীকার করেছে কেন্দ্র। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ওই ছবিটিকে ‘ভুয়ো খবর’ হিসাবে অভিহিত করেছে।
ভারতীয় রেলের শীর্ষ আধিকারিকরা বলেছেন, নিয়মিত ভাবে দেশের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এবং সরকারের সমস্ত সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের সঙ্গে আলোচনা করার পরে তাঁরা স্বাভাবিক ট্রেন চলাচল শুরু করবেন।
প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো (পিআইবি)-এর টুইটে লেখা হয়েছে, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ট্রেন পরিষেবা পুনরায় চালু করার খবরটি আদতে ভুয়ো।
তবে এটাই প্রথম নয়। এর আগে সোশ্যাল মিডিয়ার আরও একটি ভাইরাস পোস্টে দাবি করা হয়েছিল, ১ ডিসেম্বর থেকে সমস্ত ট্রেন চলতে শুরু করবে। যদিও সেটাও যে আদতে ভুয়ো খবর, পরবর্তীতে তা প্রমাণিত হয়।
আরও পড়তে পারেন: কেরল, কর্নাটকে ফের চিন্তা বাড়াল করোনার দৈনিক সংক্রমণ
দেশ
নেতাজিকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের পর ভোলবদল বিজেপি সাংসদের
অদ্ভুত ঘটনা! আরটিআই-এর জবাবেই বা কেন্দ্র কী বলেছিল?

উন্নাও: শনিবার নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মজয়ন্তীতে তাঁর মৃত্যুর জন্য কংগ্রেসকে কাঠগড়ায় তুলেছিলেন বিজেপি সাংসদ সাক্ষী মহারাজ (Sakshi Maharaj)। যা নিয়ে শুরু হয় দেশজোড়া বিতর্ক। রবিবার তিনি জানান, এটা নিছকই তাঁর অনুমান।
কী বলেছিলেন সাক্ষী মহারাজ?
উন্নাওয়ের বিজেপি সাংসদ দাবি করেছিলেন, নেতাজির গোপন হত্যার সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে কংগ্রেসের।
নিজের সংসদীয় এলাকায় একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি বলেন, “আমার অভিযোগ, কংগ্রেস সুভাষচন্দ্র বসুকে (Subhas Chandra Bose) হত্যা করেছে …. মহাত্মা গান্ধী বা পণ্ডিত নেহরু কেউই তাঁর জনপ্রিয়তার সামনে দাঁড়াতে পারেননি”।
এখন কী বলছেন?
রবিবার সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সাক্ষী মহারাজ বলেন, “আমার বক্তব্যের সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই। এটা ছিল নিছকই আমার অনুমান। এটা হতে পারে অথবা নাও হতে পারে। তবে আমি এটা বিশ্বাস করি”।
তিনি আরও বলেন, “ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অন্যতম ভূমিকা ছিল সুভাষচন্দ্র বসুর। কেন তাঁর মৃত্যু এখনও রহস্যাবৃত। কেন পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু এ ব্যাপারে কোনো তদন্ত করেননি। তাঁর মৃত্যুরহস্য প্রকাশ্যে আসা উচিত। পণ্ডিত নেহরু তাঁর জনপ্রিয়তার ধারেকাছে ছিলেন না”।
আরটিআই-এ কেন্দ্রের জবাব
একই সঙ্গে বিজেপি সাংসদ দাবি করেন, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, লাল বাহাদুর শাস্ত্রী এবং নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মৃত্যুরহস্য প্রকাশ করতে হবে।
তবে বিজেপি সাংসদ যাই বলুন, নেতাজির অন্তর্ধান নিয়ে রহস্য থাকলেও কয়েক বছর আগের একটি আরটিআই-এ এ বিষয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদী সরকার। ২০১৭ সালে তথ্য জানার অধিকারের একটি আবেদনের জবাবে কেন্দ্র জানায়, ১৯৪৫ সালের ১৮ আগস্ট তাইপেইয়ে যে বিমান দুর্ঘটনা হয়েছিল, সেখানেই মৃত্য়ু হয় নেতাজির!
আরও পড়তে পারেন: উন্নয়ন দেখাতে ‘ছানিশ্রী’ প্রকল্প করবে সরকার, বিজেপিকে কটাক্ষ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের
-
কলকাতা3 days ago
ভয়াবহ বাইক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত সাংবাদিক ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ, সতীর্থের মৃত্যু
-
হাওড়া3 days ago
বালির বিধায়ক বৈশালী ডালমিয়াকে দল থেকে বহিষ্কার করল তৃণমূল
-
শরীরস্বাস্থ্য3 days ago
কেন খাবেন মটরশুঁটি, জেনে নিন এর উপকারিতা
-
জীবন যেমন3 days ago
কম বয়সে মুখে বলিরেখা? রান্না ঘরেই আছে এর সমাধান, একমাসে