শিল্প-বাণিজ্য
মে মাসের শেষ দিকে লকডাউন না উঠলে চার কোটি মানুষ মোবাইলহীন হয়ে পড়তে পারেন!

নয়াদিল্লি: মে মাসের শেষের দিকে ভারতে লকডাউন না উঠলে মোবাইলহীন হয়ে যেতে পারেন আনুমানিক চার কোটি ব্যবহারকারী। একটি শিল্প সংগঠনের তরফে দাবি করা হয়েছে, নতুন ফোন কিনতে না পারা এবং মোবাইলে ত্রুটি বা খারাপ হয়ে যাওয়ার কারণে পুরোনো ফোন সারাতে না পারার জন্যই এই বিশাল অংশের মানুষের হাতে মোবাইল নাও থাকতে পারে।
ইন্ডিয়া সেলুলার অ্যান্ড ইলেট্রনিক্স অ্য়াসোসিয়েশন (ICEA) দাবি করেছে, যন্ত্রাংশ এবং অন্যান্য সরঞ্জামের সরবরাহ ভেঙে পড়ায় এখনই প্রায় আড়াই কোটি মোবাইল ব্যবহারকারী সমস্যায় পড়েছেন। একই সঙ্গে লকডাউনের কারণে নতুন মোবাইল কিনতে না পারার সমস্যাও গুরুতর আকার ধারণ করেছে।
ভারতে করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাব (Coronavirus outbreak) রুখতে গত পাঁচ সপ্তাহ ধরে অত্যাবশ্যক ছাড়া বাকি পণ্যের বিক্রি এবং পরিষেবা বন্ধ রয়েছে। গত ২০ তারিখ থেকে অত্যাবশ্যক নয়, এমন পণ্যের অনলাইন বিক্রির অনুমতি দেওয়ার পরও তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। যে কারণে পরিস্থিতি ক্রমশ জটিল হচ্ছে বলে দাবি করেছে সংগঠনটি।
টেলিকম, ইন্টারনেট, সম্প্রচার এবং তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্র নিয়ম মেনে পরিষেবা চালু থাকলেও মোবাইল ফোন বিক্রি বন্ধ রয়েছে। এই ক্ষেত্রগুলির সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে রয়েছে মোবাইল। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করেছেন, লকডাউনের কারণে ভারতের মোবাইল ফোন সেক্টর প্রায় ১৫,০০০ কোটি টাকার লোকসানের মুখোমুখি হতে পারে।
অ্যাপেল, ফক্সকন এবং শাওমির মতো মোবাইল ফোন নির্মাতাদের সংগঠন আইসিইএ দাবি করেছে, ভারতে প্রতি মাসে প্রায় আড়াই কোটি নতুন মোবাইল ফোন বিক্রি হয়। যেখানে দেশের প্রায় ৮৫ কোটি মানুষের হাতে মোবাইল ফোন রয়েছে। নতুন ক্রেতার পাশাপাশি এই বিশাল অংশের মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরাও হ্যান্ডসেটে ত্রুটির কারণে অথবা আপডেট ভার্সানের জন্য নতুন সেট কিনে থাকেন। যা বর্তমানে প্রায় পুরোপুরি বন্ধ।
পরিস্থিতির দিকে নজর রেখে শিল্প সংগঠন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী-সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে মোবাইল ফোনকে অত্যাবশ্যক পণ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্তির আবেদন জানিয়েছেন। এ বিষয়ে যথাযথ ব্যাখ্যা দিয়ে চিঠিও লেখা হয়েছে বলে দাবি করেছেন সংগঠনের চেয়ারম্যান পঙ্কজ মহিন্দ্রু।
আরও পড়ুন: লকডাউনে জীবন চলছে অনলাইনে! অসতর্ক হলেই বিপদের ঝুঁকি পদে পদে
সরকার যেখানে আরোগ্যসেতু অ্যাপ (Aarogya Setu App) ডাউনলোড-সহ অন্যান্য প্রকল্পের সুবিধা পেতে স্মার্টফোন (Smartphone) ব্যবহারে জোর দিচ্ছে, সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে মানুষের হাতে মোবাইল না থাকলে কী পরিস্থিতি হতে পারে, সে সব বিষয়েই দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে।
শিল্প-বাণিজ্য
মহিলা ক্ষমতায়নের পথে ২০ বছর সঙ্গী বন্ধন ব্যাঙ্ক
আজ প্রায় ২০ বছর ধরে বন্ধন এইভাবেই এদেশের গ্রামীণ ও দরিদ্র মায়েদের ও মেয়েদের পাশে দাঁড়িয়েছে ও তাদের সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে চলেছে।

খবর অনলাইন ডেস্ক : মেয়েরা এগোলে তবেই সমাজ এগোবে। বন্ধন ব্যাঙ্ক এটা মনে-প্রাণে বিশ্বাস করে। সে কারণে তাদের সামাজিক সংস্কারমূলক কাজগুলির মধ্যে বেশিরভাগই নারীকল্যাণ, তাদের স্বাস্থ্য ও স্বাক্ষরতা, শিশুকন্যাদের উন্নতি, মেয়েদের আর্থিক সাক্ষরতা সংক্রান্ত। আজ প্রায় ২০ বছর ধরে বন্ধন এইভাবেই এদেশের গ্রামীণ ও দরিদ্র মায়েদের ও মেয়েদের পাশে দাঁড়িয়েছে ও তাদের সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে চলেছে।
টার্গেটিং হার্ডকোর পুয়োর Targeting the Hardcore Poor (THP)
এটি এমনই একটি কার্যক্রম যেখানে দারিদ্রসীমার নিচে থাকা দুস্থ মহিলাদের দৈনন্দিন রোজগারের একটা পথ তৈরী করে দেওয়া হয় ও পরিবারকে নিয়ে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার ব্যবস্থা করা হয়।
এই কর্মসূচিতে মূলধন হিসেবে তাদের কোনো দোকান শুরু করার জন্যে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বা হাঁস-মুরগি-গরু-ছাগল জাতীয় গৃহপালিত পশুপাখি কিনে দেওয়া হয়।
তাদের প্রাথমিক আর্থিক শিক্ষাও দেওয়া হয় যাতে ব্যবসা করে তারা উন্নত জীবনযাপন করতে পারেন।
এখনও অবধি দেশের ১১৮১২১ জন মহিলা এই কর্মসূচির মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন ও সমাজের মূল স্রোতে ফিরেছেন।
এদের মধ্যে ৫৪ হাজারই হল এই রাজ্যের মানুষ। বন্ধনের ১৪৮২ কর্মী এখন এই কাজের সঙ্গে যুক্ত।
বন্ধন হেলথ প্রোগ্রাম Bandhan Health Programme (BHP)
মহিলা ও শিশুদের স্বাস্থ্য ও সচেতনতা সংক্রান্ত কাজ করার জন্যে শুরু হয়েছিল এই প্রকল্প। গর্ভবতী মহিলা, সদ্য মা হওয়া মহিলা ও শিশুকন্যাদের উপর বিশেষ নজর দেওয়া হয় এই কর্মসূচিতে।
তাদের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও বিধিসম্মত চিকিৎসার ব্যাপারে যত্ন নেওয়া হয়। গ্রামেরই উৎসাহী মহিলাদের বেছে নিয়ে ও তাদের প্রয়োজনীয় ট্রেনিং দিয়ে স্বাস্থ্য সহায়িকা হিসেবে কাজে নিযুক্ত করা হয়।
তারা নিয়মিত গ্রামের মেয়েদের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত শিক্ষা দেন, গর্ভবতী মহিলাদের শারীরিক ও পুষ্টিগত দিকগুলি খেয়াল রাখেন ও প্রয়োজনে বিনামূল্যে ওষুধও বিতরণ করেন।
এছাড়াও, যে সব গ্রামে পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে, সেখানে বন্ধন বিশুদ্ধ পানীয় জলের বন্দোবস্তও করেছে।
এখনো অবধি ২০ লাখেরও বেশি মানুষ এই প্রকল্পের মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন, যার মধ্যে প্রায় ১২ লক্ষ এই রাজ্যেরই।
বন্ধনের ১২ হাজার স্বাস্থ্যকর্মীর অক্লান্ত পরিশ্রমে এটা সম্ভব হয়েছে।
বন্ধন এডুকেশন প্রোগ্রাম Bandhan Education Programme (BEP)
এছাড়াও, মেয়েদের শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাও খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়। এই প্রকল্পের অন্তর্গত ছোট ছোট অবৈতনিক স্কুল তৈরি করে গ্রামের শিশুদের সেখানে পড়ানোর ব্যবস্থা করা হয়।
তাদের বই-খাতা-পেন্সিল সবকিছুই বিনামূল্যে যোগান দেওয়া হয়। শিক্ষা ছাড়া যে কোনোভাবেই সমাজের মূলস্রোতে টিকে থাকা সম্ভব নয় সেটা বুঝেই বন্ধন গ্রামের দরিদ্র পরিবারগুলি থেকে শিশুদের নিয়মিত স্কুল যাবার বন্দোবস্ত করেছে।
আজ বন্ধনের ৫৪০০ টি স্কুলে ৪৪০ জন শিক্ষিকা নিযুক্ত। গ্রামীণ ভারতের ১,৬৬,৬৪৫ জন শিশু বন্ধনের এই অবৈতনিক স্কুল থেকে উপকৃত হয়েছে।
শুধু শিশুই নয়, মহিলাদের আর্থিক সাক্ষরতার ক্ষেত্রেও এগিয়ে রয়েছে বন্ধন।
বন্ধন ফিনান্সিয়াল লিটারেসি প্রোগ্রাম Bandhan Financial Literacy Programme (BFLP)
সংসার চালাতে ও ভবিষ্যতের জন্যে সঞ্চয় করতে যে ন্যূনতম আর্থিক শিক্ষাটুকুর প্রয়োজন হয়, তার ব্যবস্থা করতে বন্ধন শুরু করেছে এই প্রকল্প। এখানে মহিলাদের সেখান হয় ক্ষুদ্রঋণ নিলে তা কী করে যথাযথভাবে ব্যবহার করতে হয়, কিভাবে ব্যবসা চালাতে হয় ও খরচের হিসেব রাখতে হয়। সঞ্চয় ও বিনিয়োগের গুরুত্ব ও মহিলাদের হাতে ধরে বুঝিয়ে দেন এই কার্যক্রমের কর্মীরা। ইতিমধ্যেই ৬ লক্ষেরও বেশি মহিলা এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন ও আর্থিক শিক্ষালাভ করে ক্ষুদ্র ব্যবসায় উন্নতি করেছেন।
শিল্প-বাণিজ্য
পেটিএম ধামাকা! মোবাইল রিচার্জ এবং বিল পেমেন্টে ১,০০০ টাকার পুরস্কার
বর্তমান ব্যবহারকারীরা প্রতিটি রিচার্জে ১০০০ টাকা পর্যন্ত পুরষ্কার জিততে পারেন।

খবর অনলাইন ডেস্ক: আপনি কি মুদি দোকান থেকে পণ্য কেনার জন্য, জল এবং বিদ্যুতের বিল, সিলিন্ডার বুকিং, মোবাইল এবং ডিটিএইচ রিচার্জ বা অনলাইন অর্ডারের জন্য পেটিএম ওয়ালেট ব্যবহার করেন? তা হলে আপনার জন্য সুখবর!
এমনিতে পেটিএম সারা দেশে বৃহত্তম ডিজিটাল পেমেন্ট বিকল্প হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। একই সঙ্গে মোবাইল রিচার্জ এবং বিল পেমেন্টের জন্য নগদ ও পুরষ্কার ঘোষণা করেছে পেটিএম । সংস্থাটি তার প্ল্যাটফর্মে ‘৩ পে ৩০০ ক্যাশব্যাক অফার’ ঘোষণা করেছে।
এই অফারের আওতায় নতুন ব্যবহারকারীরা প্রথম তিনটি রিচার্জে ১০০ টাকা পর্যন্ত নিশ্চিত ক্যাশব্যাক পাবেন, এবং বর্তমান ব্যবহারকারীরা প্রতিটি রিচার্জে ১০০০ টাকা পর্যন্ত পুরষ্কার জিততে পারেন। এই অফারগুলি জিও, ভোডাফোন আইডিয়া, এয়ারটেল, বিএসএনএল এবং এমটিএনএল প্রিপেড রিচার্জ এবং পোস্ট-পেড বিল জমা করার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
অতিরিক্ত নগদ ফেরতের সুযোগ
রিচার্জ এবং বিল জমা দেওয়ার জন্য পুরষ্কার প্রাপ্তি ছাড়াও ব্যবহারকারীরা সংস্থার রেফারেল প্রোগ্রামে অংশ নিয়ে অতিরিক্ত ক্যাশব্যাক জিততে পারেন। সংস্থা বলেছে, যখনই কোনো ব্যবহারকারী পেটিএম-এ রিচার্জ শুরু করার জন্য বন্ধুবান্ধব এবং পরিচিতদের আমন্ত্রণ জানান, উভয়েই ১০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পেতে পারেন।
আরও পড়তে পারেন: বড়ো খবর! পরবর্তী বৈঠকেই পেট্রোল, ডিজেলকে জিএসটির আওতায় আনার প্রস্তাব দিতে পারে কেন্দ্র
শিল্প-বাণিজ্য
বড়ো খবর! পরবর্তী বৈঠকেই পেট্রোল, ডিজেলকে জিএসটির আওতায় আনার প্রস্তাব দিতে পারে কেন্দ্র
“দাম কমানো উচিত” বলে মনে করছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন!

খবর অনলাইন ডেস্ক: পেট্রোল, জিডেল, সিএনজি, পিএনজি এবং রান্নার গ্যাসের মতো জ্বালানির দাম বাড়ছে হু হু করে। এমন পরিস্থিতিতে শুক্রবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman) বললেন, তিনি পেট্রোল ও ডিজেলকে পণ্য ও সেবা করের (GST) আওতায় আনার প্রস্তাবটি উত্থাপন করতে পারেন জিএসটি কাউন্সিলের আগামী বৈঠকে।
“বোঝা” বলার মতো পরিস্থিতি
সংবাদ সংস্থা পিটিআই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, ক্রেতার জন্য “দাম কমানো উচিত”। পাশাপাশি “এটাকে একটা বোঝা” বলার মতো পরিস্থিতিও তৈরি হয়েছে।
এই মাসের সম্ভাব্য পরবর্তী সভায় কেন্দ্রীয় সরকার পেট্রোল ও ডিজেলকে জিএসটির আওতায় আনার প্রস্তাব গ্রহণ করবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “এ ধরনের প্রস্তাবের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জিএসটি কাউন্সিলের সভার কাছাকাছি সময়ে নেওয়া হবে”।
তিনি বলেন, জ্বালানিকে জিএসটির আওতায় আনার সিদ্ধান্তটি জিএসটি কাউন্সিলকেই নিতে হবে। তাঁর কথায়, “জিএসটি কাউন্সিল যখনই এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে, তখন তারা নিজেদের সুবিধার দিকগুলিও বিবেচনা করবে। তবে এ ব্যাপারে কাউন্সিলের তুলে ধরা হতে পারে”।
কেন ‘ধর্মসংকট’ শব্দটি ব্যবহার করলেন নির্মলা
সীতারমন স্বীকার করেছেন ক্রেতার উপর বোঝা কমাতে জ্বালানির উপর ট্যাক্স কমানো উচিত। পাশাপাশি সর্বকালীন উচ্চতায় থাকা পেট্রোল, ডিজেলের দামকে একপ্রকার উদ্বেগজনক বিষয় বলেও তিনি অভিহিত করা হয়েছে।
নির্মলা সীতারমন বলেন, “এ জন্যই আমি ‘ধর্মসংকট’ শব্দটি ব্যবহার করেছি”। তাঁর কথায় “এটা এমন একটি প্রশ্ন যা নিয়ে আমি রাজ্য এবং কেন্দ্রের সঙ্গে কথা বলতে চাই। কারণ পেট্রোপণ্যের দামের সঙ্গে শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় সরকার জড়িয়ে নেই, এর সঙ্গে রয়েছে রাজ্যগুলির শুল্কও”।
সাড়ে ৮ টাকা সস্তা হতে পারে!
প্রসঙ্গত, সর্বকালীন সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে পেট্রোল, ডিজেলের দাম। কোথাও কোথাও পেট্রোল পৌঁছেছে প্রতি লিটার ১০০ টাকার উপরে। বেশ কয়েকটি রাজ্য ইতিমধ্যেই নিজেদের ভাগের কর কমিয়েছে। তবে কেন্দ্রের তরফে এখনও পর্যন্ত তেমন কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি।
বিশ্লেষকরা অবশ্য বলেছেন, সরকার পেট্রোল ও ডিজেলের প্রতি লিটারে সাড়ে আট টাকা পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, সরকার শুল্ক বাবদ এই আয় কমালেও তা রাজস্বকে প্রভাবিত করবে না। অর্থাৎ, এমন পন্থা অবলম্বন করেই সরকার সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিতে পারে।
বিস্তারিত পড়তে পারেন এখানে: পেট্রোল, ডিজেল সাড়ে ৮ টাকা সস্তা হতে পারে! কী ভাবে
-
রাজ্য2 days ago
পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল
-
গাড়ি ও বাইক2 days ago
আরটিও অফিসে আর যেতে হবে না! চালু হল আধার ভিত্তিক যোগাযোগহীন পরিষেবা
-
ভ্রমণের খবর3 days ago
ব্যাপক ক্ষতির মুখে পর্যটন, রাঢ়বঙ্গে ভোট পেছোনোর আর্জি নিয়ে কমিশনের দ্বারস্থ পর্যটন ব্যবসায়ীদের সংগঠন
-
রাজ্য2 days ago
বিধান পরিষদ গঠন করে প্রবীণদের স্থান দেওয়া হবে, প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে বললেন মমতা