শিল্প-বাণিজ্য
এক মাসে দু’বার বাড়ার পর জানুয়ারিতে অপরিবর্তিত রান্নার গ্যাসের দাম
১৪.২ কেজি ওজনের ভরতুকিহীন এলপিজি সিলিন্ডারের দাম অপরিবর্তিত রইল।

খবর অনলাইন ডেস্ক: গত ডিসেম্বরে ১৪.২ কেজি ওজনের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম দু’টি পর্যায়ে বেড়েছিল ১০০ টাকা। তবে নতুন বছরের শুরুতে তা অপরিবর্তিত রইল।
সাধারণত প্রতিমাসের ১ তারিখেই ভরতুকিহীন এলপিজি সিলিন্ডারের সংশোধিত মূল্য প্রকাশিত হয়। প্রতি মাসের প্রথম দিন থেকেই এই পরিবর্তন কার্যকর হয়ে থাকে। স্থানীয়স্তরের করের হেরফেরের কারণে রান্নার গ্যাসের দাম দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকমের।
দেশের চারটি মেট্রো শহরে ১ জানুয়ারিতে ১৪.২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম:
শহর | ১ জানুয়ারি | ১৫ ডিসেম্বর | ১ ডিসেম্বর |
দিল্লি | ৬৯৪.০০ টাকা | ৬৯৪.০০ টাকা | ৬৪৪.০০ টাকা |
কলকাতা | ৭২০.৫০ টাকা | ৭২০.৫০ টাকা | ৬৭০.৫০ টাকা |
মুম্বই | ৬৯৪.০০ টাকা | ৬৯৪.০০ টাকা | ৬৪৪.০০ টাকা |
চেন্নাই | ৭১০.০০ টাকা | ৭১০.০০ টাকা | ৬৬০.০০ টাকা |
উপরের তালিকা থেকেই স্পষ্ট, দেশের চারটি মেট্রো শহরের তুলনায় কলকাতাতেই ভরতুকিহীন ১৪.২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম সব থেকে বেশি। গত ডিসেম্বরে দু’টি পর্যায়ে সিলিন্ডার প্রতি ১০০ টাকা দাম বাড়লেও ভরতুকির পরিমাণ বাড়েনি।
দাম বেড়েছে ১৯ কেজির সিলিন্ডারের
রাজধানী দিল্লিতে ১৯ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কিছুটা হলেও বেড়েছে। এর আগে ১৯ কেজির সিলিন্ডারের দাম ছিল ১,৩৩২ টাকা, এখন তা বেড়ে হয়েছে ১,৩৪৯ টাকা। অর্থাৎ, এ ধরনের সিলিন্ডারের প্রতি দাম বেড়েছে ১৭ টাকা।
কলকাতায় ১৯ কেজির সিলিন্ডারের দাম ছিল ১,৩৮৭.৫০ টাকা, তা বেড়ে হয়েছে ১,৪১০ টাকা। এ ক্ষেত্রে ২২.৫০ টাকা বেড়েছে প্রতি সিলিন্ডারে। মুম্বই এবং চেন্নাইয়ে বেড়েছে ১৭ টাকা প্রতি সিলিন্ডার।
আরও পড়তে পারেন: ১০০ টাকা দাম বাড়লেও ভরতুকি বাড়েনি রান্নার গ্যাসে
শিল্প-বাণিজ্য
পাঁচতলা থেকে পড়ে মৃত্যু মুথুট গ্রুপের চেয়ারম্যান জর্জ মুথুটের
মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখার জন্য এইমস্-এর ফরেনসিক বিভাগের তিন সিনিয়ার ডাক্তারকে নিয়ে একটি মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।

খবর অনলাইন ডেস্ক: নয়াদিল্লির ইস্ট কৈলাসে নিজের বাড়ির পাঁচতলা (ফোর্থ ফ্লোর) থেকে পড়ে মারা গিয়েছেন মুথুট গ্রুপের চেয়ারম্যান এমজি জর্জ মুথুট। পুলিশ এই খবর দিয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার রাত্রি ৯.২১-এ অমর কলোনি থানায় একটি ফোন আসে। সেই ফোনেই জানানো হয়, ৭২ বছরের মুথুট তাঁর বাড়ির পাঁচতলা থেকে পড়ে গিয়েছেন।
দিল্লি পুলিশের ডিএসপি (দক্ষিণপূর্ব) আরপি মিনা জানান, মুথুটকে ফোর্টিস এসকর্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসা চলাকালীন তিনি মারা যান।
ডিএসপি জানান, “ঘটনাস্থলে পরীক্ষানিরীক্ষা করতে পুলিশের অপরাধ সমন বিভাগের একটি দলকে পাঠানো হয়। এই মৃত্যু নিয়ে তদন্ত চলছে। পরিবারের সদস্যদের এবং ঘটনার সাক্ষীদের বয়ান নেওয়া হয়েছে। বাড়ির কাছাকাছি সিসিটিভি ফুটেজগুলি পরীক্ষা করা হচ্ছে।
মৃত্যুর কারণ খতিয়ে মেডিক্যাল বোর্ড
শনিবার সকালে দিল্লির এইমস্-এ মুথুটের দেহের ময়নাতদন্ত করা হয়। জর্জ মুথুটের মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখার জন্য এইমস্-এর ফরেনসিক বিভাগের তিন সিনিয়ার ডাক্তারকে নিয়ে একটি মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. সুধীর কুমার গুপ্তা বলেন, যে হেতু এই মৃত্যু উপর থেকে পড়ে হয়েছে, তাই একে “স্বাভাবিক মৃত্যু” বলে ধরা হচ্ছে না। তাই সব সম্ভাবনাই খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ড. গুপ্তা বলেন, “আমরা ময়নাতদন্ত ভিডিওগ্রাফ করেছি। আরও ল্যাবরেটরি টেস্ট, হিস্টোলজিক্যাল টেস্ট এবং কেমিক্যাল টেস্টের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কী ভাবে মৃত্যু হল, সে ব্যাপারে এখন কিছু বলা হচ্ছে না। ওই সব পরীক্ষার পরেই আমরা নিশ্চিত করে বলত পারব, এটা আত্মহত্যা, না দুর্ঘটনা, না কি খুন।”
ড. গুপ্তা জানান, এইমস্-এর ফরেনসিক টিম সোমবার থেকে তাঁদের মূল্যায়ন শুরু করবে। এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিনের মধ্যে একটা সিদ্ধান্তে তাঁরা পৌছোতে পারবেন। এটা একটা নিরপেক্ষ রিপোর্ট হবে।
আরও পড়ুন: মহিলা ক্ষমতায়নের পথে ২০ বছর সঙ্গী বন্ধন ব্যাঙ্ক
শিল্প-বাণিজ্য
৩১ মার্চের আগে সেরে ফেলতে হবে এই ৫টি কাজ, নইলে বড়োসড়ো জরিমানা
প্যান কার্ডের সঙ্গে আধার লিঙ্ক থেকে আয়কর রিটার্ন- জানুন বিস্তারিত…

খবর অনলাইন ডেস্ক: ২০২০-২১ আর্থিক বছরের শেষ দিন, ৩১ মার্চের মধ্যে সেরে ফেলতে হবে টাকাকড়ি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি কাজ। নইলে বড়োসড়ো জরিমানার মুখে পড়েত হতে পারে।
১. আধারের সঙ্গে প্যান সংযুক্তি
আপনি যদি এখনও পর্যন্ত নিজের প্যান নম্বরের সঙ্গে আধার নম্বর সংযুক্ত না করে থাকেন, তা সেটা অবশ্যই করিয়ে নিতে হবে। এটা এখন বাধ্যতামূলক। আয়কর দাখিলের সময় প্যানের সঙ্গে আধারের লিঙ্ক প্রয়োজন। এর আগে আধার-প্যান লিঙ্কের মেয়াদ ছিল ৩০ জুন, ২০২০। পরে তা বাড়িয়ে ৩১ মার্চ, ২০২১ করা হয়। যাঁরা এই মেয়াদের মধ্যেও কাজটি করবেন না, তাঁদের প্যান কার্ড ১ এপ্রিল থেকে নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পারে।
২. অগ্রিম ট্যাক্স ফাইল
আয়কর আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তির করের পরিমাণ ১০ হাজার টাকার বেশি হলে তাঁকে চারটি কিস্তিতে অ্যাডভান্স ট্যাক্স দিতে হয়। কোনো আর্থিক বছরের ১৫ জুলাই, ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৫ ডিসেম্বর এবং ১৫ মার্চ অ্যাডভান্স ট্যাক্স দিতে হয়। যা সময় মতো না জমা করলে জরিমানা গুনতে হয়। অর্থাৎ, আগামী ১৫ মার্চের মধ্যেই চতুর্থ কিস্তির অ্যাডভান্স ট্যাক্স জমা করতে হবে।
৩. সংশোধিত রিটার্ন
সংশোধিত রিটার্ন তখনই কোনো কেউ ফাইল করেন, যখন মূল ট্যাক্স রিটার্নে কোনো ভুল-ত্রুটি থাকে। এগুলির মধ্যে রয়েছে আয়কর ছাড়ের দাবি ভুলে যাওয়া, আয় বা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের রিপোর্ট দাখিল না করা ইত্যাদির মতো ভুলগুলি। আপনি যদি নিজের আইটিআর ফাইল করে থাকেন, এবং সেখানে কোনো পরিবর্তন করতে চান তা হলে সংশোধিত রিটার্ন ফাইল করতে পারবেন।
৪. ফাইলিং বিলেটেড
৩১ মার্চ ২০২০-২১ আর্থিক বছরের শেষ দিন। সুতরাং, এটি ১৯-২০ অর্থ বছরের জন্য সংশোধিত বা দেরিতে আয়কর ফাইলের শেষ তারিখ ৩১ মার্চ। আর্থিক বছরের জন্য আয়কর রিটার্ন (আইটিআর) জমা দেওয়ার মূল সময়সীমা শেষ হওয়ার পরে একটি বিলেটেড রিটার্ন দাখিল করা যায়। তা না করা হলে করদাতাকে একটি জরিমানা দিতে হয়। ১০ হাজার টাকার জরিমানা দিয়ে ২০২১ সালের ৩১ মার্চের আগে বিলেটেড আইটিআর জমা দিতে হবে।
৫. বিরোধ সে বিশ্বাস
‘বিরোধ সে বিশ্বাস’ প্রকল্পের আওতায় ডিক্লেরেশন দায়েরের সময়সীমা ৩১ মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। প্রত্যক্ষ কর ‘বিরোধ সে বিশ্বাস’ আইন কার্যকর হয় ২০২০ সালের ১৭ মার্চ। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য মুলতুবি বিবাদগুলি সমাধান করা। সমস্ত আদালত মিলিয়ে ৯.৩২ লক্ষ কোটি টাকার প্রত্যক্ষ কর সম্পর্কিত ৪.৮৩ লক্ষ মামলা বিচারাধীন রয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় করদাতাদের শুধুমাত্র বিতর্কিত করের পরিমাণ পরিশোধ করতে হবে। তাঁরা সুদ এবং জরিমানার উপর পুরো ছাড় পাবেন।
আরও পড়তে পারেন: পেটিএম ধামাকা! মোবাইল রিচার্জ এবং বিল পেমেন্টে ১,০০০ টাকার পুরস্কার
শিল্প-বাণিজ্য
মহিলা ক্ষমতায়নের পথে ২০ বছর সঙ্গী বন্ধন ব্যাঙ্ক
আজ প্রায় ২০ বছর ধরে বন্ধন এইভাবেই এদেশের গ্রামীণ ও দরিদ্র মায়েদের ও মেয়েদের পাশে দাঁড়িয়েছে ও তাদের সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে চলেছে।

খবর অনলাইন ডেস্ক : মেয়েরা এগোলে তবেই সমাজ এগোবে। বন্ধন ব্যাঙ্ক এটা মনে-প্রাণে বিশ্বাস করে। সে কারণে তাদের সামাজিক সংস্কারমূলক কাজগুলির মধ্যে বেশিরভাগই নারীকল্যাণ, তাদের স্বাস্থ্য ও স্বাক্ষরতা, শিশুকন্যাদের উন্নতি, মেয়েদের আর্থিক সাক্ষরতা সংক্রান্ত। আজ প্রায় ২০ বছর ধরে বন্ধন এইভাবেই এদেশের গ্রামীণ ও দরিদ্র মায়েদের ও মেয়েদের পাশে দাঁড়িয়েছে ও তাদের সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে চলেছে।
টার্গেটিং হার্ডকোর পুয়োর Targeting the Hardcore Poor (THP)
এটি এমনই একটি কার্যক্রম যেখানে দারিদ্রসীমার নিচে থাকা দুস্থ মহিলাদের দৈনন্দিন রোজগারের একটা পথ তৈরী করে দেওয়া হয় ও পরিবারকে নিয়ে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার ব্যবস্থা করা হয়।
এই কর্মসূচিতে মূলধন হিসেবে তাদের কোনো দোকান শুরু করার জন্যে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বা হাঁস-মুরগি-গরু-ছাগল জাতীয় গৃহপালিত পশুপাখি কিনে দেওয়া হয়।
তাদের প্রাথমিক আর্থিক শিক্ষাও দেওয়া হয় যাতে ব্যবসা করে তারা উন্নত জীবনযাপন করতে পারেন।
এখনও অবধি দেশের ১১৮১২১ জন মহিলা এই কর্মসূচির মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন ও সমাজের মূল স্রোতে ফিরেছেন।
এদের মধ্যে ৫৪ হাজারই হল এই রাজ্যের মানুষ। বন্ধনের ১৪৮২ কর্মী এখন এই কাজের সঙ্গে যুক্ত।
বন্ধন হেলথ প্রোগ্রাম Bandhan Health Programme (BHP)
মহিলা ও শিশুদের স্বাস্থ্য ও সচেতনতা সংক্রান্ত কাজ করার জন্যে শুরু হয়েছিল এই প্রকল্প। গর্ভবতী মহিলা, সদ্য মা হওয়া মহিলা ও শিশুকন্যাদের উপর বিশেষ নজর দেওয়া হয় এই কর্মসূচিতে।
তাদের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও বিধিসম্মত চিকিৎসার ব্যাপারে যত্ন নেওয়া হয়। গ্রামেরই উৎসাহী মহিলাদের বেছে নিয়ে ও তাদের প্রয়োজনীয় ট্রেনিং দিয়ে স্বাস্থ্য সহায়িকা হিসেবে কাজে নিযুক্ত করা হয়।
তারা নিয়মিত গ্রামের মেয়েদের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত শিক্ষা দেন, গর্ভবতী মহিলাদের শারীরিক ও পুষ্টিগত দিকগুলি খেয়াল রাখেন ও প্রয়োজনে বিনামূল্যে ওষুধও বিতরণ করেন।
এছাড়াও, যে সব গ্রামে পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে, সেখানে বন্ধন বিশুদ্ধ পানীয় জলের বন্দোবস্তও করেছে।
এখনো অবধি ২০ লাখেরও বেশি মানুষ এই প্রকল্পের মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন, যার মধ্যে প্রায় ১২ লক্ষ এই রাজ্যেরই।
বন্ধনের ১২ হাজার স্বাস্থ্যকর্মীর অক্লান্ত পরিশ্রমে এটা সম্ভব হয়েছে।
বন্ধন এডুকেশন প্রোগ্রাম Bandhan Education Programme (BEP)
এছাড়াও, মেয়েদের শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাও খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়। এই প্রকল্পের অন্তর্গত ছোট ছোট অবৈতনিক স্কুল তৈরি করে গ্রামের শিশুদের সেখানে পড়ানোর ব্যবস্থা করা হয়।
তাদের বই-খাতা-পেন্সিল সবকিছুই বিনামূল্যে যোগান দেওয়া হয়। শিক্ষা ছাড়া যে কোনোভাবেই সমাজের মূলস্রোতে টিকে থাকা সম্ভব নয় সেটা বুঝেই বন্ধন গ্রামের দরিদ্র পরিবারগুলি থেকে শিশুদের নিয়মিত স্কুল যাবার বন্দোবস্ত করেছে।
আজ বন্ধনের ৫৪০০ টি স্কুলে ৪৪০ জন শিক্ষিকা নিযুক্ত। গ্রামীণ ভারতের ১,৬৬,৬৪৫ জন শিশু বন্ধনের এই অবৈতনিক স্কুল থেকে উপকৃত হয়েছে।
শুধু শিশুই নয়, মহিলাদের আর্থিক সাক্ষরতার ক্ষেত্রেও এগিয়ে রয়েছে বন্ধন।
বন্ধন ফিনান্সিয়াল লিটারেসি প্রোগ্রাম Bandhan Financial Literacy Programme (BFLP)
সংসার চালাতে ও ভবিষ্যতের জন্যে সঞ্চয় করতে যে ন্যূনতম আর্থিক শিক্ষাটুকুর প্রয়োজন হয়, তার ব্যবস্থা করতে বন্ধন শুরু করেছে এই প্রকল্প। এখানে মহিলাদের সেখান হয় ক্ষুদ্রঋণ নিলে তা কী করে যথাযথভাবে ব্যবহার করতে হয়, কিভাবে ব্যবসা চালাতে হয় ও খরচের হিসেব রাখতে হয়। সঞ্চয় ও বিনিয়োগের গুরুত্ব ও মহিলাদের হাতে ধরে বুঝিয়ে দেন এই কার্যক্রমের কর্মীরা। ইতিমধ্যেই ৬ লক্ষেরও বেশি মহিলা এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন ও আর্থিক শিক্ষালাভ করে ক্ষুদ্র ব্যবসায় উন্নতি করেছেন।
-
রাজ্য2 days ago
কেন তড়িঘড়ি প্রার্থী তালিকা প্রকাশ তৃণমূলের, সরব পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য
-
রাজ্য2 days ago
লড়াই মুখোমুখি! নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী
-
রাজ্য2 days ago
অস্বস্তি বাড়াচ্ছে রাজ্যের করোনা সংক্রমণ, কলকাতাতেও বাড়ল আক্রান্তের সংখ্যা
-
রাজ্য1 day ago
বিজেপির ব্রিগেড: বাংলা চায় প্রগতিশীল বাংলা, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী