শিল্প-বাণিজ্য
দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে আরও কমল জিডিপি বৃদ্ধি!

ওয়েবডেস্ক: জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে ভারতের গ্রস ডোমেস্টিক প্রডাক্ট (জিডিপি) বৃদ্ধি ৪.৫ শতাংশে এসে ঠেকেছে। শুক্রবার সরকারি তথ্য প্রকাশ হওয়ার পর দেখা যাচ্ছে এই হার অর্থনীতিবিদদের অনুমানের থেকেও খারাপ ফল করেছে। অন্য দিকে এই বৃদ্ধির হার ছ’বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন হিসাবেই চিহ্নিত হয়েছে।
এটি ৩১ মার্চ, ২০১৩ শেষ ত্রৈমাসিকের পরে রেকর্ডকৃত অর্থনৈতিক বৃদ্ধির সব থেকে ধীর গতি হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে। গ্রাহক চাহিদা এবং বেসরকারি বিনিয়োগ দুর্বল হওয়া এবং রফতানির উপর বিশ্বব্যাপী মন্দার আঘাত ভারতীয় অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে বলেই ধারণা করা হয়েছে। চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকের থেকেও দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে বৃদ্ধির হার ৫.০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। চাহিদার অভাব এবং বিভিন্ন ক্ষেত্র জুড়ে হাজার হাজার কর্মী ছাঁটাই এই অর্থনৈতিক বৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
এ দিন সেন্ট্রাল স্ট্যাটিস্টিক অফিস বা সিএসও একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, মূলত তিনটি আর্থিক ক্ষেত্রে, যথা- ‘বাণিজ্য, হোটেল, পরিবহণ, যোগাযোগ ও সম্প্রচার সম্পর্কিত পরিষেবা’, ‘আর্থিক, রিয়েল এস্টেট এবং পেশাদার পরিষেবা’ এবং ‘জনপ্রশাসন, প্রতিরক্ষা ও অন্যান্য পরিষেবা’-য় সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে নিবন্ধিত বৃদ্ধির হার ৪.৩ শতাংশের উপরে।

অন্য দিকে কৃষি, বনজ এবং মৎস্যচাষে বৃদ্ধি মাত্র ২.১ শতাংশ।
[ আরও পড়ুন: বাংলাদেশ এবং নেপালের থেকেও পিছিয়ে পড়বে ভারতের বৃদ্ধি ]
এ ব্যাপারে কেন্দ্রের প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম অর্থনীতির মূলসূত্রগুলি শক্তিশালী থাকার উপর জোর দিয়ে বলেছেন, ডিসেম্বর ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধি বাড়তে পারে।

অন্য দিকে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ সম্প্রতি রাজ্যসভায় জানিয়েছেন, বৃদ্ধির হার কমলেও দেশে মন্দা এখনও হয়নি।
শিল্প-বাণিজ্য
পেট্রোল, ডিজেল সাড়ে ৮ টাকা সস্তা হতে পারে! কী ভাবে
রাজস্বের ক্ষতি না করেই প্রতি লিটার পেট্রোল এবং ডিজেলে সাড় ৮ টাকা দাম কমাতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার, বলছেন বিশ্লেষকরা!

খবর অনলাইন ডেস্ক: পেট্রোল এবং ডিজেলের লাগাতার দাম বাড়ার সমস্যায় পড়েছে প্রতিটি ক্ষেত্রই। তবে শীঘ্রই স্বস্তির খবর আসতে পারে। বিশ্লেষকরা সেই সম্ভাবনা প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলেছেন, সরকার পেট্রোল ও ডিজেলের প্রতি লিটারে সাড়ে আট টাকা পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, সরকার শুল্ক বাবদ এই আয় কমালেও তা রাজস্বকে প্রভাবিত করবে না। অর্থাৎ, এমন পন্থা অবলম্বন করেই সরকার সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিতে পারে।
গত ন’মাস ধরে পেট্রোল ও ডিজেলের দাম ক্রমাগত বৃদ্ধির পরে, বর্তমানে সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। এই ইস্যুতে সরকার শুধু বিরোধী দলের নিশানা নয়, সাধারণ মানুষও সমালোচনা করছেন এবং জ্বালানি তেলের দাম কমানোর প্রত্যাশা করছেন।
পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইসিআইসিআই সিকিউরিটিজ একটি নোটে অনুমান করেছে যে পেট্রোলিয়াম থেকে সরকারের অনুমানিত আয় ৩.২ লক্ষ কোটি টাকা। ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বাজেট অনুযায়ী, সরকার যদি জ্বালানির উপর কর না কমায় তা হলে সেই জায়গায় ৪.৩৫ লক্ষ কোটি টাকা আয় করতে পারে।
এমন পরিস্থিতিতে, ২০২১ সালের ১ এপ্রিল বা তার আগে যদি আবগারি শুল্ক প্রতি লিটারে সাড়ে ৮ টাকা কমিয়ে দেওয়া হয়, তবে সরকারের বাজেটের অনুমান পূরণ করা যেতে পারে। অর্থাৎ, এ ধরনের পদক্ষেপ নিলে সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হবে না।
শুল্ক গত বছর বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল
বর্তমানে পেট্রোলের উপরে শুল্কের মূল্য প্রতি লিটারে ৩২.৯০ টাকা এবং ডিজেলের উপর প্রতি লিটারে ৩১.৮০ টাকা। মনে রাখতে হবে, ২০২০ সালের মার্চ থেকে মে মাসের মধ্যে, পেট্রোলের উপর আবগারি শুল্ক প্রতি লিটারে ১৩ টাকা এবং ডিজেলের উপর শুল্কের মূল্য প্রতি লিটারে ১৬ টাকা বাড়ানো হয়েছিল।
আন্তর্জাতিক স্তরে, সরকার দুই দশকের সর্বনিম্ন স্তরে পৌঁছানো অপরিশোধিত তেলের দামের সুবিধা নিতে আবগারি শুল্ক বাড়িয়েছিল। পেট্রোল এবং ডিজেলের দামের উপর বড়ো প্রভাব ফেলে এই আবগারি শুল্কের হার।
শুল্ক শুধু বেড়েছে, কিন্তু হ্রাস করা হয়নি
আইসিআইসিআই সিকিওরিটিজ বলেছে, অপরিশোধিত তেলের বাজার ফিরে এলেও সরকার আবগারি শুল্ক কমেনি। সরকার যদি অনুমানের নীচে শুল্ক অর্থাৎ লিটারে সাড়ে ৮ টাকা করে কমিয়ে দেয়, তবে আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবের থেকেও রাজস্ব আয় উপরেই থাকবে ।
উল্লেখ্য, পেট্রোলের খুচরো মূল্যে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের করের অংশ রয়েছে প্রায় ৬০ শতাংশ, আর ডিজেলের খুচরো মূল্যে যা ৫৪ শতাংশ।
প্রসঙ্গত, বুধবার কলকাতায় প্রতি লিটার পেট্রোলের দাম ৯১.৩৫ টাকা, অন্যদিকে ডিজেলের দাম লিটার পিছু ৮৪.৩৫ টাকা।
আরও পড়তে পারেন: সেনসেক্সের লাফ ১,১৪৮ পয়েন্ট, নিফটি ১৫,২৫০-এর কাছে! উত্থানের নেপথ্যে কী কারণ?
শিল্প-বাণিজ্য
সেনসেক্সের লাফ ১,১৪৮ পয়েন্ট, নিফটি ১৫,২৫০-এর কাছে! উত্থানের নেপথ্যে কী কারণ?
কী কারণে উত্থান? শেয়ার বাজারের অভিমুখ কোন দিকে?

খবর অনলাইন ডেস্ক: ব্যাঙ্কিং ও আর্থিক শেয়ারের দাম বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ইক্যুইটি সূচকগুলি বুধবার তৃতীয় দিনের জন্য উত্থান ধরে রাখল। এ দিন সেনসেক্স বাড়ল ১১,০০ পয়েন্টের বেশি পাশাপাশি নিফটি ফিফটিও বেড়েছে প্রায় আড়াইশো পয়েন্ট।
৩০ স্টকের সূচক সেনসেক্স এ দিন বন্ধ হয়েছে ৫১,৪৪৫ পয়েন্টে (বেড়েছে ১,১৪৮ পয়েন্ট)। অন্যদিকে ৩২৭ পয়েন্ট বেড়ে নিফটি বন্ধ হয়েছে ১৫,২৪৬ পয়েন্টে।
অন্যতম বৃদ্ধি
এ দিনের শীর্ষস্থানীয় উপার্জনকারী স্টকগুলির মধ্যে রয়েছে বাজাজ ফিনসার্ভ, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ, বাজাজ ফিনান্স, এইচডিএফসি, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক এবং অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক।
অন্যদিকে মারুতি সুজুকি, বাজাজ অটো এবং মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রা এ দিন নীচে নেমেই বন্ধ হয়েছে।
এনএসই প্ল্যাটফর্মে এক মাত্র নিফটি অটো বাদ দিয়ে বাকি সমস্ত উপ-সূচকগুলি সবুজে বন্ধ হয়েছে এ দিন। নিফটি মেটাল উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়েছে ৩.৩৪ শতাংশ।
কী কারণে উত্থান?
মূলত ব্যাঙ্কিং এবং আর্থিক স্টকগুলিতে ভর দিয়েই এ দিন উপরের দিকে উঠেছে ভারতীয় শেয়ার বাজার। নিফটিতে প্রাইভেট ব্যাঙ্ক ইনডেক্স বেড়েছে ২.৭৫ শতাংশ, যেখানে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক ইনডেক্সের উত্থান ৩.১৬ শতাংশ।
নিফটি মেটাল বেড়েছে ৩.৩৪ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে এই সূচকের বৃদ্ধি ঘটেছিল ২৪.২ শতাংশ। যা মার্চেই বেড়েছে ৬ শতাংশ।
বন্ড ফলন হ্রাস পাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা ইউরোপ এবং এশিয়ার শেয়ার বাজারগুলিতে মনোনিবেশ করেছেন। এটি সম্ভাব্য সুদের হার বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগকে প্রশমিত করেছে।
তবে, আগামী মাসগুলিতে শক্তিশালী অর্থনৈতিক বৃদ্ধির প্রত্যাশাগুলি উদ্বেগকে বাড়িয়ে তুলেছে। ধারণা করা হচ্ছে সুদের হার আরও বেশি হবে।
করোনাভাইরাস মহামারি মোকাবিলায় ভারতের টিকাকরণ কর্মসূচিও নজর টেনেছে বিনিয়োগকারীদের। সাধারণ মানুষকে দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত টিকা সরকারের ভাঁড়ারে মজুত রয়েছে, এমন একটা বিশ্বাস সাহস জুগিয়েছে শেয়ার বাজারের বিনিয়োগকারীদেরও।
করোনা মহামারির জেরে লকডাউনের ধাক্কা সামলে অর্থনীতি ফের ধীরে হলেও ঘুরে দাঁড়াচ্ছে, তার বেশ কিছু ইঙ্গিত মিলেছে। ডিসেম্বর ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধি, ফেব্রুয়ারিতে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বৃদ্ধি, ইত্যাদি।
আরও পড়তে পারেন: বেড়েছে নিয়োগের হদিশ দেওয়া সংস্থার সংখ্যা, বেশি সুযোগ আর্থিক এবং তথ্যপ্রযুক্তিতে
শিল্প-বাণিজ্য
অবসর জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলতে চাইলে, ভবিষ্যতের পরিকল্পনাগুলি এ ভাবেই তৈরি করুন
যত তাড়াতাড়ি ভাবা যায়, ততই ভালো। দেখে নিন কয়েকটি সেরা বিকল্প।

খবর অনলাইন ডেস্ক: হেল্পেজ ইন্ডিয়া এবং ইউনাইটেড নেশন পপুলেশন ফান্ডের সমীক্ষা অনুযায়ী, ভারতের জনসংখ্যার ১২.৫ শতাংশের বয়স ৬০ বছরের বেশি হতে পারে। ২০৫০ সালের মধ্যে, এই জনসংখ্যা আমাদের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
আবার এটাও বাস্তব সত্য যে ভারতে সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা নিম্নমানের এবং মুদ্রাস্ফীতিও ধারাবাহিক ভাবে বাড়ছে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে অবসরকালীন জীবনের পরিকল্পনা করা অত্যন্ত জরুরি। সব থেকে বড়ো কথা, নিজের ৬০ বছর বয়সের পর জীবন কেমন হবে, আপনাকে এখন থেকেই তা ভাবতে হবে।
যত তাড়াতাড়ি ভাবা যায়, ততই ভালো
অবসরকালীন জীবনের জন্য যত তাড়াতাড়া চিন্তাভাবনা শুরু করা যাবে, ততই ভালো। কারণ, কম বয়স থেকে অবসরকালীন প্রকল্পে সঞ্চয় করলে রিটার্নের পরিমাণও বেশি হবে। অর্থাৎ, ৪০ বছর বয়সের তুলনায় যদি ৩০ বছর বয়সেই এটা শুরু করে দেওয়া যায়, তা হলে ৬০ বছর বয়সের পর হাতে পাওয়া টাকার অঙ্কের পরিমাণ বেশি হওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে মাথায় রাখতে হবে, বিনিয়োগ যেখানে করা হবে, সেটার নিশ্চয়তা কতটা?
এনপিএস এবং পিপিএফ সেরা বিকল্প
জাতীয় পেনশন প্রকল্প (NPS) এবং পিপিএফ (PPF) অবসর গ্রহণের সেরা বিকল্প হতে পারে। কারণ দু’টিই নিরাপদ। বিনিয়োগে ট্যাক্স ছাড় পাওয়া যায় পিপিএফ-এ । পিপিএফ এবং এনপিএস রিটার্নের ক্ষেত্রেও দুর্দান্ত। সুতরাং, অবসর গ্রহণের পরে আরও ভালো তহবিল তৈরির জন্য এই উভয় মাধ্যমের উপর নির্ভর করা উচিত।
ইপিএফের সঙ্গে ভিপিএফ
অবসরকালীন জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য বজায় রাখতে ইপিএফের (EPF) করা যেতে পারে ভিপিএফ (VPF)। পিপিএফ থেকে সর্বোচ্চ সুদ পাওয়া যায়। বছরে আড়াই লক্ষ টাকার বেশি বিনিয়োগের উপর কর আয়কর ধার্য হয়।
মিউচুয়াল ফান্ড
এই সঞ্চয় প্রকল্পে টাকা রাখলে ন্যূনতম ঝুঁকি থেকেই যায়। ফলে বিনিয়োগের ব্যাপারে বিশদ চিন্তাভাবনা করা ভালো। কিন্তু বর্তমানে মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা রাখলে অন্যান্য মাধ্যমগুলির থেকে বেশি রিটার্ন পাওয়া যায়। আবার এই প্রকল্পে বিনিয়োগের সঙ্গে যেহেতু সময়ের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে, ফলে প্রবীণ বয়সে এসে লাভের পরিমাণ অনেকাংশে বেশি পাওয়া যায়।
যাঁরা ইতিমধ্যে অবসর নিয়েছেন
এটা শুধুমাত্র প্রবীণ নাগরিকদের জন্য চালু করা সঞ্চয় প্রকল্প। প্রধানমন্ত্রী বয় বন্দনা যোজনা (PMVVY)-র তত্তাবধায়ক একমাত্র ভারতীয় জীবনবিমা নিগম। প্রকল্পের মেয়াদ ১০ বছর। স্বামী-স্ত্রী উভয়ে বা একক ভাবে সর্বাধিক ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লগ্নি করতে পারেন। ২০২০-২১ অর্থবর্ষের জন্য প্রাথমিক ভাবে বার্ষিক ৭.৪০ শতাংশ রিটার্ন গ্যারান্টি যুক্ত হার অনুমোদিত হয়েছে এবং পরবর্তীতে এই একই হার অনুমোদন করা হবে। এই প্রকল্পে টাকা রেখে ঋণও নেওয়া যায়। ভারত সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন হওয়ায় সম্পূর্ণ নিরাপদে থাকবে লগ্নির অর্থ।
২০২০-র ৩১ মার্চের পরিবর্তে আরও তিন বছরের জন্য অর্থাৎ ২০২৩-র ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী বয় বন্দনা যোজনার সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
আরও পড়তে পারেন: ৫ বছর বা তার বেশি মেয়াদের ফিক্সড ডিপোজিটে ৫.৪% সুদ দিচ্ছে এসবিআই, বিস্তারিত জানুন এখানে
-
বিনোদন3 days ago
বিজেপিতে যোগ দিলেন অভিনেত্রী শ্রাবন্তী, ভোটে কি দাঁড়াবেন?
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার3 days ago
৮ লক্ষ যুবক-যুবতীকে প্রশিক্ষণ দিয়ে কাজের সুযোগ করে দিচ্ছে কেন্দ্রের এই প্রকল্প, জানুন বিস্তারিত
-
দেশ3 days ago
স্বস্তি দিয়ে দেশে নতুন সংক্রমণ নামল ১৫ হাজারের ঘরে, তবে সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও আরও বৃদ্ধি
-
রাজ্য2 days ago
৯২ আসনে লড়বে কংগ্রেস, জানালেন অধীর, আব্বাসকে নিয়ে জট অব্যাহত