গাড়ি ও বাইক
পুরনো গাড়িতেও ফাসট্যাগ বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব কেন্দ্রের, কার্যকরী বিমার ক্ষেত্রেও
নতুন এই নিয়মটি কার্যকর হবে আগামী ২০২১ সালেই।

খবর অনলাইন ডেস্ক: ২০১৭ সালের ১ ডিসেম্বরের আগে কেনা সমস্ত পুরনো গাড়িতেই ফাসট্যাগ বাধ্যতামূলক করার একটি খসড়া বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ এবং জাতীয় সড়কমন্ত্রক। একই সঙ্গে তৃতীয়পক্ষের গাড়ি বিমার ক্ষেত্রেও ফাসট্যাগ বাধ্যতামূলক করার কথা জানানো হয়েছে ওই খসড়া বিজ্ঞপ্তিতে।
ফাসট্যাগ এক ধরনের ডিজিট্যাল ট্যাগ, যা রেডিও ফ্রিকোয়েন্সির আইডেন্টিফিকেশন প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল। জানা গিয়েছে, নতুন এই নিয়মটি কার্যকর হবে আগামী ২০২১ সালেই।
বৃহস্পতিবার মন্ত্রকের একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, জারি করার খসড়া বিজ্ঞপ্তি নম্বর ‘জিএসআর ৫৪১ (ই), তারিখ ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০’ অনুযায়ী, “১ ডিসেম্বর, ২০১৭-র আগে বিক্রি হওয়া পুরনো যানবাহনগুলিতে ফাসট্যাগ বাধ্যতামূলক করার বিষয়ে সমস্ত পক্ষের মতামত ও পরামর্শ চাওয়া হয়েছে। ১৯৮৯ সালের সেন্ট্রাল মোটর ভেহিকলস রুলস অনুযায়ী ১ জানুয়ারি, ২০২১ থেকে কার্যকর করার প্রস্তাব করা হয়েছে”।
বিজ্ঞপ্তিতে সংযোজন করা হয়েছে তৃতীয় পক্ষের বিমার বিষয়টিও। বলা হয়েছে, “বিমা শংসাপত্রের ‘ফর্ম ৫১’-এর সংশোধনীর মাধ্যমে তৃতীয় পক্ষের নতুন বিমা করানোর সময়েও একটি বৈধ ফাসট্যাগ বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রেও ফাসট্যাগ আইডির বিশদ ধরা পড়বে। এটি ২০২১ সালের ১ এপ্রিল কার্যকর করার প্রস্তাব করা হয়েছে”।
প্রসঙ্গত, নতুন চার চাকার গাড়ি রেজিস্ট্রেশনের জন্য সরকার ২০১৭ সাল থেকে ফাসট্যাগ বাধ্যতামূলক করেছিল। গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থা বা তাদের ডিলাররা এই ফাসট্যাগ ক্রেতাকে দিয়ে থাকে। একই সঙ্গে ফিটনেস সার্টিফিকেটের পুনর্নবীকরণেও ফাসট্যাগ বাধ্যতামূলক করা হয়। ২০১৯ সালে পরিবহণ ও সড়ক মন্ত্রক জানিয়ে দেয়, ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক উভয় ধরনের গাড়িতেই ফাসট্যাগ ইনস্টল করা আবশ্যিক।
আরও পড়তে পারেন: গাড়ি/বাইকের বিমা করানোর আগে দেখে নিন ৪টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
ওই বছরের ১ অক্টোবর থেক ন্যাশনাল পারমিটের ক্ষেত্রেও ফাসট্যাগ বাধ্যতামূলক করা হয়। ফাসট্যাগ লাগানোর ফলে টোলপ্লাজায় ক্যাশলেস উপায়ে লেনদেন হয়। যা ন্যাশনাল ইলেকট্রনিক টোল কালেকশন (এনইটিসি) প্রোগ্রামের আওতায় অন্তর্ভুক্ত হয়।
গাড়ি ও বাইক
সুখবর! ড্রাইভিং লাইসেন্স, গাড়ির কাগজপত্রের বৈধতার মেয়াদ বাড়াল কেন্দ্র
এটাই শেষ সুযোগ! সময়সীমা শেষ হওয়ার আগে নতুন নির্দেশিকা জারি হলেও, এটাই যে শেষ সুযোগ, স্পষ্ট ভাবে সেটাও উল্লেখ করা হয়েছে।

খবর অনলাইন ডেস্ক: চলমান কোভিড-১৯ (COVID-19) মহামারির কথা বিবেচনায় রেখে শুক্রবার ড্রাইভিং লাইসেন্স (DL), রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (RC) এবং পারমিটের মতো গাড়ির নথিপত্রের বৈধতার মেয়াদ ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিল কেন্দ্রীয় সরকার।
রাজ্যগুলিকে দেওয়া একটি নির্দেশিকায় কেন্দ্রের সড়ক পরিবহণ ও জাতীয় সড়ক মন্ত্রক (MoRTH) বলেছে,১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ থেকে ৩১ মার্চ, ২০২১-এর মধ্যে মেয়াদ উত্তীর্ণ ফিটনেস, পারমিট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, রেজিস্ট্রেশন এবং অন্যান্য নথিগুলির বৈধতা বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। লকডাউনের কারণে সেগুলি নির্দিষ্ট সময়ে পুনর্নবীকরণ সম্ভব হয়নি বলে ধরে নিয়েই এই মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
এর আগে মোটর ভেহিকলস অ্যাক্ট, ১৯৮৮ এবং কেন্দ্রীয় মোটর ভেহিকলস রুলস, ১৯৮৯-এর আওতায় নথিগুলির বৈধতার মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২০ সালের ৩০ মার্চ, ৯ জুন, ২৪ আগস্ট, ২৭ ডিসেম্বর এ ধরনের নির্দেশিকা জারি করা হয়েছিল।
মন্ত্রকের একটি পরামর্শবার্তায় রাজ্যগুলিকে বলা হয়েছে, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে যে নথিগুলির মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে, সেগুলির বৈধতা ৩০ জুন, ২০২১ অবধি বৈধ বলে গণ্য করা হবে।
সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলির উদ্দেশে মন্ত্রক বলেছে, এ জাতীয় নথিপত্রের বৈধতার মেয়াদ ২০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত মান্যতা দেবে সমস্ত সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ। এটা নাগরিকদের পরিবহণ সম্পর্কিত পরিষেবা পেতে সাহায্য করবে।
এর আগে একাধিক বার বৈধতার সময়সীমা বাড়ানো হলেও এটাই শেষ বার বলে উল্লেখ করেছে মন্ত্রক। নাগরিকরা যাতে অযথা হয়রানির শিকার না হন বা সমস্যায় না পড়েন, সে দিকে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রক।
এর আগে বিভিন্ন বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল যে ফিটনেস, পারমিটের (সমস্ত রকমের) লাইসেন্স, রেজিস্ট্রেশন বা অন্য কোনো সম্পর্কিত নথিপত্রের বৈধতা ৩১ মার্চ, ২০২১ অবধি বৈধ বলে গণ্য হবে। সেই সময়সীমা শেষ হওয়ার আগে নতুন নির্দেশিকা জারি হলেও, এটাই যে শেষ সুযোগ, স্পষ্ট ভাবে সেটাও উল্লেখ করা হয়েছে।
আরও পড়তে পারেন: এখন ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে আরও কঠিন পরীক্ষা, সংসদে জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী
গাড়ি ও বাইক
এখন ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে আরও কঠিন পরীক্ষা, সংসদে জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী
কী ধরনের দক্ষতা প্রমাণ করতে হবে?

খবর অনলাইন ডেস্ক: ড্রাইভিং লাইসেন্সের (driving licence) আবেদনকারীদের এখন আরও কঠোর পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে সংসদ জানানো হয়, এখন ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে নির্ভুল ভাবে গাড়ি চালানোর যোগ্যতা প্রমাণে আরও কঠোর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়।
কেন্দ্রের সড়ক পরিবহণ ও জাতীয় সড়ক মন্ত্রী নিতিন গডকরী সংসদে একটি লিখিত জবাবে জানিয়েছেন, সমস্ত আঞ্চলিক পরিবহণ অফিসগুলিতে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্য হিসেবে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য হার নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৯ শতাংশ।
কী ধরনের দক্ষতা প্রমাণ করতে হবে?
ড্রাইভিং দক্ষতা পরীক্ষায় যোগ্যতা অর্জনের জন্য অন্যতম মাপকাঠি হিসেবে তিনি বলেন, “রিভার্স গিয়ারের ক্ষেত্রে, গাড়িটি পিছনের দিকে চালনা করা, সেটাকে ডান বা বাম দিকে সীমিত জায়গার মধ্যে নির্ভুল ভাবে নিয়ন্ত্রণ করার মতো বিষয়গুলি হল অন্যতম মাপকাঠি”।
ড্রাইভিং লাইসেন্সের সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলি কেন্দ্রীয় মোটর ভেহিকলস অ্যাক্ট, ১৯৮৯-এর আওতাধীন। পরীক্ষামূলক ট্র্যাকটিতে শারীরিক পরীক্ষা ছাড়াও এলইডি স্ক্রিনে সমস্ত স্বয়ংক্রিয় ড্রাইভিং পরীক্ষা ট্র্যাকগুলিকে দেখানো হয়। তার পরেও বুকিং অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় আবেদনকারীর ড্রাইভিং দক্ষতা পরীক্ষার সুবিধায় একটি ভিডিও লিঙ্ক দেওয়া হয়। সেখানে ওই দক্ষতা পরীক্ষার একটি ডেমো থাকে।
আধার-ভিত্তিক ড্রাইভিং লাইসেন্স
আধার কার্ডের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্সের একাধিক সুবিধা দেওয়ার বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে বলে অন্য একটি প্রশ্নের উত্তরে জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
আধারের মাধ্যমে শংসাপত্র সম্পর্কিত কয়েকটি পরিষেবা সম্পূর্ণ অনলাইনে চালু করার বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানান গড়করী। তিনি বলেন, সড়ক পরিবহণ ও জাতী সড়ক মন্ত্রক সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়ার জন্য চিঠিও দিয়েছে, যাতে তারা এই পরিষেবাগুলি শীঘ্রই চালু করতে পারে।
এই পরিষেবার মধ্যে রয়েছে লার্নার লাইসেন্স, ড্রাইভিং লাইসেন্সের পুনর্নবীকরণ, ঠিকানা পরিবর্তন এবং রেজিস্টেশন সার্টিফিকেট, আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদন, মালিকানা হস্তান্তরের আবেদন ইত্যাদি। এই স্বেচ্ছাভিত্তিক আধার অথেন্টিকেশনের মাধ্যমে ভুয়ো নথি এবং ব্যক্তিকে চিহ্নিতকরণের কাজ সহজ হবে বলে আশা করছে মন্ত্রক। এক ব্যাক্তির কাছে একাধিক ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকলে, সেটাও সহজে ধরা পড়ে যাবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে যে কোনো সময় তা পুনর্নবীকরণ করানো যেতে পারে। পাশাপাশি শহর অথবা দেশ থেকে দূরে থাকা ব্যক্তিরা মেয়াদ শেষ হওয়ার এক বছর পরেও তা পুনর্নবীকরণ করাতে পারেন।
আরও পড়তে পারেন: অনলাইনে কত কম সময়ে ভোটার তালিকায় নিজের নাম দেখে নেওয়া যায়!
গাড়ি ও বাইক
বড়ো সতর্কতা! গাড়িতে এই নিয়ম না মানলে ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং ১ বছর জেল
নিয়মের ধরন এবং জরিমানার পরিমাণ দেখে নিন এক নজরে…

খবর অনলাইন ডেস্ক: যাঁরা রাস্তায় গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে ট্র্যাফিক নিয়ম মানেন না, তাঁদের জন্য বড়ো সতর্কতা। যদি কেউ মনে করেন, গাড়ি চালানোর সময় ট্র্যাফিক নিয়ম মেনে চলার ব্যাপারটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, তা হলে তাঁদের জন্য অপেক্ষা করছে ১০ হাজার টাকার জরিমানা এবং এক বছরের জেল। এ ব্যাপারে সড়ক পরিবহণ এবং জাতীয় সড়ক মন্ত্রক সতর্কতা জারি করেছে।
মন্ত্রক বলেছে, কোনো জনবহুল এলাকায় নিয়ম ভেঙে, দ্রুতগতিতে গাড়ি চালিয়ে ধরা পড়লে প্রথম অপরাধ হিসেবে পাঁচ হাজার টাকার জরিমানা এবং ৩ মাসের জেল হতে পারে। তবে এর পরেও যদি একই অপরাধে আপনি হাতেনাতে ধরা পড়েন, তা হলে ১০,০০০ টাকা জরিমানাও দিতে হতে পারে।
নিয়মের ধরন এবং জরিমানার পরিমাণ দেখে নিন নীচের তালিকায়-
ট্র্যাফিক নিয়ম লঙ্ঘন | পুরনো চালান/ জরিমানা | নতুন চালান/ জরিমানা |
সাধারণ | ১০০ টাকা | ৫০০ টাকা |
সড়ক নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘনের নিয়ম | ১০০ টাকা | ৫০০ টাকা |
ট্র্যাফিক আধিকারিকের আদেশ অগ্রাহ্য করা | ৫০০ টাকা | ২,০০০ টাকা |
লাইসেন্সবিহীন যানবাহনের অননুমোদিত ব্যবহার | ১,০০০ টাকা | ৫,০০০ টাকা |
ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়ি চালানো | ৫০০ টাকা | ৫,০০০ টাকা |
সক্ষম না হয়েও গাড়ি চালানো | ৫০০ টাকা | ১০,০০০ টাকা |
স্বাভাবিক যানবাহনের চেয়ে বেশি | কিছু নয় | ৫,০০০ টাকা |
উচ্চ গতিতে ড্রাইভিং | ৪০০ টাকা | ১,০০০ টাকা |
বিপজ্জনক ড্রাইভিং | ১,০০০ টাকা | ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত |
মদ্যপান করে ড্রাইভিং | ২,০০০ টাকা | ১০,০০০ টাকা |
স্পিডিং/ রেসিং | ৫০০ টাকা | ৫,০০০ টাকা |
পারমিটবিহীন গাড়ি চালানো | ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত | ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত |
লাইসেন্সের শর্ত লঙ্ঘন | কিছু নয় | ২৫,০০০ থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত |
ওভারলোডিং | ২ হাজার টাকা এবং অতিরিক্ত প্রত্যেক টনের জন্য ১ হাজার টাকা | ২০ হাজার টাকা এবং অতিরিক্ত প্রত্যেক টনের জন্য ২ হাজার টাকা |
যাত্রী ওভারলোডিং | কিছু নয় | প্রত্যেক অতিরিক্ত যাত্রীর জন্য ১,০০০ টাকা |
সিট বেল্টে না থাকলে | ১০০ টাকা | ১,০০০ টাকা |
প্রথম ২টি গাড়িতে ওভারলোডিংয়ের সময় | ১০০ টাকা | ২,০০০ টাকা এবং তিন মাসের জন্য লাইসেন্স স্থগিত |
হেলমেট না থাকলে | ১০০ টাকা | ১,০০০ টাকা এবং তিন মাসের জন্য লাইসেন্স স্থগিত |
জরুরি পরিষেবায় যুক্ত গাড়িকে সাইড না দেওয়ার জন্য | কিছু নয় | ১,০০০ টাকা |
বিমাবিহীন ড্রাইভিং | ১,০০০ টাকা | ২,০০০ টাকা |
কিশোর/কিশোরী সংগঠিত অপরাধ | কিছু নয় | ১. অভিভাবক বা গাড়ি মালিক দোষী সাব্যস্ত হন ২। ৩ বছরের কারাদণ্ডে সঙ্গে ২৫,০০০ টাকা জরিমানা। ৩. কিশোর/কিশোরীর বিরুদ্ধে জেজে অ্যাক্ট-এর আওতায় মামলা করা হবে। ৪. যানবাহন রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হবে। |
নতুন ট্রাফিক আইন অনুযায়ী, চালককে নিজের সমস্ত নথি মোবাইলে সংরক্ষণ করতে হবে। ফলে ওই সমস্ত নথির কপি সঙ্গে রাখতে হবে না। ট্র্যাফিক পুলিশ যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স বা অন্যান্য কাগজপত্রের জন্য জিজ্ঞাসা করে, তা হলে সফট কপি দেখাতে পারবেন।
আরও পড়তে পারেন: আরটিও অফিসে আর যেতে হবে না! চালু হল আধার ভিত্তিক যোগাযোগহীন পরিষেবা
-
ধর্মকর্ম2 days ago
অন্নপূর্ণাপুজো: উত্তর কলকাতার পালবাড়ি ও বালিগঞ্জের ঘোষবাড়িতে চলছে জোর প্রস্তুতি
-
ভিডিও2 days ago
Bengal Polls 2021: বিধাননগরে মুখোমুখি টক্কর সুজিত বসু-সব্যসাচী দত্তর, ময়দানে জোট প্রার্থী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
-
প্রবন্ধ1 day ago
First Man In Space: ইউরি গাগারিনের মহাকাশ বিজয়ের ৬০ বছর আজ, জেনে নিন কিছু আকর্ষণীয় তথ্য
-
ক্রিকেট20 hours ago
IPL 2021: কাজে এল না সঞ্জু স্যামসনের মহাকাব্যিক শতরান, পঞ্জাবের কাছে হারল রাজস্থান