শিল্প-বাণিজ্য
অবসর জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলতে চাইলে, ভবিষ্যতের পরিকল্পনাগুলি এ ভাবেই তৈরি করুন
যত তাড়াতাড়ি ভাবা যায়, ততই ভালো। দেখে নিন কয়েকটি সেরা বিকল্প।


খবর অনলাইন ডেস্ক: হেল্পেজ ইন্ডিয়া এবং ইউনাইটেড নেশন পপুলেশন ফান্ডের সমীক্ষা অনুযায়ী, ভারতের জনসংখ্যার ১২.৫ শতাংশের বয়স ৬০ বছরের বেশি হতে পারে। ২০৫০ সালের মধ্যে, এই জনসংখ্যা আমাদের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
আবার এটাও বাস্তব সত্য যে ভারতে সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা নিম্নমানের এবং মুদ্রাস্ফীতিও ধারাবাহিক ভাবে বাড়ছে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে অবসরকালীন জীবনের পরিকল্পনা করা অত্যন্ত জরুরি। সব থেকে বড়ো কথা, নিজের ৬০ বছর বয়সের পর জীবন কেমন হবে, আপনাকে এখন থেকেই তা ভাবতে হবে।
যত তাড়াতাড়ি ভাবা যায়, ততই ভালো
অবসরকালীন জীবনের জন্য যত তাড়াতাড়া চিন্তাভাবনা শুরু করা যাবে, ততই ভালো। কারণ, কম বয়স থেকে অবসরকালীন প্রকল্পে সঞ্চয় করলে রিটার্নের পরিমাণও বেশি হবে। অর্থাৎ, ৪০ বছর বয়সের তুলনায় যদি ৩০ বছর বয়সেই এটা শুরু করে দেওয়া যায়, তা হলে ৬০ বছর বয়সের পর হাতে পাওয়া টাকার অঙ্কের পরিমাণ বেশি হওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে মাথায় রাখতে হবে, বিনিয়োগ যেখানে করা হবে, সেটার নিশ্চয়তা কতটা?
এনপিএস এবং পিপিএফ সেরা বিকল্প
জাতীয় পেনশন প্রকল্প (NPS) এবং পিপিএফ (PPF) অবসর গ্রহণের সেরা বিকল্প হতে পারে। কারণ দু’টিই নিরাপদ। বিনিয়োগে ট্যাক্স ছাড় পাওয়া যায় পিপিএফ-এ । পিপিএফ এবং এনপিএস রিটার্নের ক্ষেত্রেও দুর্দান্ত। সুতরাং, অবসর গ্রহণের পরে আরও ভালো তহবিল তৈরির জন্য এই উভয় মাধ্যমের উপর নির্ভর করা উচিত।
ইপিএফের সঙ্গে ভিপিএফ
অবসরকালীন জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য বজায় রাখতে ইপিএফের (EPF) করা যেতে পারে ভিপিএফ (VPF)। পিপিএফ থেকে সর্বোচ্চ সুদ পাওয়া যায়। বছরে আড়াই লক্ষ টাকার বেশি বিনিয়োগের উপর কর আয়কর ধার্য হয়।
মিউচুয়াল ফান্ড
এই সঞ্চয় প্রকল্পে টাকা রাখলে ন্যূনতম ঝুঁকি থেকেই যায়। ফলে বিনিয়োগের ব্যাপারে বিশদ চিন্তাভাবনা করা ভালো। কিন্তু বর্তমানে মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা রাখলে অন্যান্য মাধ্যমগুলির থেকে বেশি রিটার্ন পাওয়া যায়। আবার এই প্রকল্পে বিনিয়োগের সঙ্গে যেহেতু সময়ের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে, ফলে প্রবীণ বয়সে এসে লাভের পরিমাণ অনেকাংশে বেশি পাওয়া যায়।
যাঁরা ইতিমধ্যে অবসর নিয়েছেন
এটা শুধুমাত্র প্রবীণ নাগরিকদের জন্য চালু করা সঞ্চয় প্রকল্প। প্রধানমন্ত্রী বয় বন্দনা যোজনা (PMVVY)-র তত্তাবধায়ক একমাত্র ভারতীয় জীবনবিমা নিগম। প্রকল্পের মেয়াদ ১০ বছর। স্বামী-স্ত্রী উভয়ে বা একক ভাবে সর্বাধিক ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লগ্নি করতে পারেন। ২০২০-২১ অর্থবর্ষের জন্য প্রাথমিক ভাবে বার্ষিক ৭.৪০ শতাংশ রিটার্ন গ্যারান্টি যুক্ত হার অনুমোদিত হয়েছে এবং পরবর্তীতে এই একই হার অনুমোদন করা হবে। এই প্রকল্পে টাকা রেখে ঋণও নেওয়া যায়। ভারত সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন হওয়ায় সম্পূর্ণ নিরাপদে থাকবে লগ্নির অর্থ।
২০২০-র ৩১ মার্চের পরিবর্তে আরও তিন বছরের জন্য অর্থাৎ ২০২৩-র ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী বয় বন্দনা যোজনার সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
আরও পড়তে পারেন: ৫ বছর বা তার বেশি মেয়াদের ফিক্সড ডিপোজিটে ৫.৪% সুদ দিচ্ছে এসবিআই, বিস্তারিত জানুন এখানে
শিল্প-বাণিজ্য
পেট্রোল, ডিজেলের পর এ বার দাম বাড়ল রাসায়নিক সারের, ডিএপি-তে ৫৮ শতাংশ বৃদ্ধি
ব্যয় বাড়ছে কৃষি কাজে, সংকটে কৃষকরা। ন্যূনতম সহায়ক মূল্যে সুরাহা মিলবে কি?


খবর অনলাইন ডেস্ক: পেট্রোল, ডিজলের দাম বেড়ে যাওয়ার পরে এখন রাসায়নিক সারের দামবৃদ্ধির কারণে সমস্যায় পড়ছেন কৃষকরা।
দেশের বৃহত্তম রাসায়নিক সার বিক্রেতা সংস্থা ইন্ডিয়ান ফার্মার্স ফার্টিলাইজার কো-অপারটিভ (IFFCO) ইউরিয়ার পরে সব থেকে বেশি ব্যবহৃত রাসায়নিক সার ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (DAP)-র ৫০ কেজির বস্তার দাম ১,২০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১,৯০০ টাকা করেছে বলে জানা গিয়েছে। এই সারের দামে ৫৮ শতাংশ বৃদ্ধি ঘটেছে।
তবে ইফকো শুধু যে পটাশের দাম বাড়িয়েছে, তেমনটা নয়। এনপিকেএস (নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাশ এবং সালফার) সমৃদ্ধ সমস্ত রাসায়নিকের দাম-ও বাড়ানো হয়েছে।
ইফকো সূত্রে খবর, ডিএপি তৈরিতে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত ফসফোরিক অ্যাসিড এবং রক ফসফেটের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়ে যাওয়ার কারণেই এই রাসায়নিক সারের দাম বেড়েছে। আমাদের দেশে এই উপাদানের সরবরাহ যথেষ্ট কম। ফলে বাইরে থেকে এ ধরনের উপাদান আমদানি করতে হয়।
এর ফলস্বরূপ খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ার আশঙ্কা করছে ওয়াকিবহাল মহল। রাসায়নিকের দাম বাড়ার অর্থ কৃষিক্ষেত্রে ব্যয়বৃদ্ধি। যার ফলে খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিও একপ্রকার নিশ্চিত। এ ক্ষেত্রে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (MSP) বৃদ্ধির মাধ্যমেই কৃষকদের সংকট থেকে সুরাহা দেওয়া সম্ভব।
আরও পড়তে পারেন: কোভিড টিকাকরণ অভিযানে গতি আনতে সদর দফতরের একাংশ ছেড়ে দিচ্ছে Facebook
শিল্প-বাণিজ্য
পোস্ট অফিসের এই ৪টি সঞ্চয় প্রকল্পে বিনিয়োগ নিরাপদ, ফিক্সড ডিপোজিটের থেকে বেশি রিটার্ন
এই সঞ্চয় প্রকল্পগুলিতে বিনিয়োগ করে আরও বেশি সুদ পেতে পারেন। এই সমস্ত প্রকল্পে বিনিয়োগ সম্পূর্ণ নিরাপদ।


খবর অনলাইন ডেস্ক: ফিক্সড ডিপোজিট (FD) এখন বিনিয়োগের জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। তবে আপনি যদি এফডি-র থেকেও বেশি রিটার্ন পেতে চান, তা হলে পোস্ট অফিসের এই সঞ্চয় প্রকল্পগুলিতে বিনিয়োগ করতে পারেন।
বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞদের মতে, কিসান বিকাশ পত্র (KVP), ন্যাশনাল সেভিং সার্টিফিকেট (NSC), টাইম ডিপোজিট স্কিম (POTD) এবং মান্থলি ইনকাম স্কিম (MIS)-এর মতো প্রকল্পগুলিতে বিনিয়োগ করে আরও বেশি সুদ পেতে পারেন। এই সমস্ত প্রকল্পে বিনিয়োগ সম্পূর্ণ নিরাপদ।
কিসান বিকাশ পত্র (KVP)
এই প্রকল্পে প্রায় ৬.৯ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। এখানে ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১,০০০ টাকা হলেও কোনো ঊর্ধ্বসীমা নেই। বিনিয়োগকারীর বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে। নাবালকের নামে বিনিয়োগ করলে অভিভাবকের মাধ্যমে করতে হয়। একক ভাবে ছাড়াও যৌথ ভাবে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। জমা হওয়া টাকার উপর আয়কর আইনের ৮০ সি ধারার কর ছাড় পাওয়া যায়।
ন্যাশনাল সেভিং সার্টিফিকেট (NSC)
পোস্ট অফিসে (Post Office) পাঁচ বছরের ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটে (National Savings Certificate) সুদের হার ৬.৮ শতাংশ। সুদ বার্ষিক ভিত্তিতে গণনা করা হয়, তবে সুদের পরিমাণ ম্যাচিউরিটির দেওয়া হয়। ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১,০০০ টাকা হলেও কোনো ঊর্ধ্বসীমা নেই। একজন নাবালকের নামে এনএসসি অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে এবং ৩ জন প্রাপ্তবয়স্কের নামে একটি যৌথ অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। আপনি আয়কর আইনের ধারা ৮০সি ধারায় ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কর ছাড়ের সুবিধা পাবেন।
টাইম ডিপোজিট স্কিম (POTD)
এই প্রকল্পের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এককালীন টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। এটা এক ধরনের এফডি। পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট অ্যাকাউন্টে এক থেকে পাঁচ বছর সময়সীমার জন্য ৫.৫ থেকে ৬.৭ শতাংশ হারে সুদ পেতে পারেন। ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১,০০০ টাকা হলেও কোনো ঊর্ধ্বসীমা নেই। এখানে বিনিয়োগের উপর আয়কর আইনের ৮০সি ধারায় কর ছাড়ের সুবিধা রয়েছে।
মান্থলি ইনকাম স্কিম (MIS)
এই প্রকল্পটি বিনিয়োগকারীদের প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সুদ উপার্জনের সুযোগ দেয়। এই প্রকল্পে বার্ষিক সুদের হার ৬.৬ শতাংশ। যদি অ্যাকাউন্টটি একক হয় তবে আপনি পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জমা দিতে পারবেন। যৌথ অ্যাকাউন্ট থাকলে সর্বোচ্চ ৯ লক্ষ টাকা জমা দেওয়া যায়। ম্যাচিউরিটির সময়কাল পাঁচ বছর। টাকা জমা করার পর প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট হারে সুদ আপনার অ্যাকাউন্টে চলে আসবে।
আরও পড়তে পারেন: পোস্ট অফিসের এই সঞ্চয় প্রকল্পে ফেরত পান দ্বিগুণ
শিল্প-বাণিজ্য
টানা পঞ্চম বার সুদের হার অপরিবর্তিত রাখল RBI
রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সুদের হার কী ভাবে অন্য়ান্য ব্যাঙ্কের ঋণকে প্রভাবিত করে?


খবর অনলাইন ডেস্ক: এই নিয়ে টানা পঞ্চম বারের জন্য সুদের হার অপরিবর্তিত রাখল ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI)। বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের আর্থিক নীতি নির্ধারণ কমিটির (MPC) বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, লেনদেনের মূল দুই হার একই রাখা হবে।
আরবিআই গভর্নর শক্তিকান্ত দাসের নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের ছয় সদস্যের আর্থিক নীতি কমিটি সিদ্ধান্ত নেয়, বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে রেপো রেট ৪ শতাংশ এবং রিভার্স রেপো রেট ৩.৩৫ শতাংশেই রাখা হবে।
গত ৫ এপ্রিল শুরু হয়েছিল আরবিআই-এর আর্থিক নীতি নির্ধারণ কমিটির বৈঠক। তিন দিনের মাথায় বুধবার সংশোধিত সুদের হার ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক।
কী কারণে অপরিবর্তিত?
ওয়াকিবহাল মহলের মতে, করোনার সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ চলছে ভারতে। এমন পরিস্থিতিতে বেশ কয়েকটি রাজ্যে ফিরেছে নাইট কারফিউ, সপ্তাহান্তে লকডাউন-সহ অন্যান্য বিধিনিষেধ। অন্যদিকে রয়েছে অন্যদিকে মূল্যবৃদ্ধির হার। স্বাভাবিক ভাবেই অর্থনীতিকে চাঙ্গা রাখতে ঋণের হার অপরিবর্তিত রাখল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
এমনিতে মার্কিন বন্ডে ফলন বৃদ্ধি পাওয়ায় ভারতীয় বাজারে আপাত অনীহা প্রকাশ করছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। স্বভাবতই, সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনা করেই আরবিআই-এর এই অবস্থান যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।
রেপো রেট এবং রিভার্স রেপো রেট কী?
আরবিআই বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক এবং অন্যান্য ব্যাঙ্কগুলিকে যে সুদের হারে ঋণ দেয় তাকে রেপো রেট বলে। লো রেপো রেটের অর্থ ব্যাঙ্ক থেকে সমস্ত ধরনের ঋণ সস্তা হবে। এটি আপনার আমানতের সুদের হারও বাড়ায়।
অন্যদিকে আরবিআই-এর কাছে নিজেদের গচ্ছিত অর্থের জন্য সুদ পায় ব্যাঙ্কগুলি। আরবিআই-এ তাদের জমা হওয়া টাকার জন্য ব্যাঙ্কগুলি যে হারে সুদ পায়, তাকে বলা হয় রিভার্স রেপো রেট।
রেপো রেট এবং রিভার্স রেপো রেট কী ভাবে ব্যাঙ্কের ঋণকে প্রভাবিত করে?
রেপো রেট এবং রিভার্স রেপো রেট একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত। একদিকে, রিভার্স রেপো রেট হ্রাস করে আরবিআই ব্যাঙ্কগুলির হাতে আরও বেশি অর্থ ছেড়ে দেয়, যাতে তারা আরও বেশি ঋণ দিতে পারে। অন্যদিকে, রেপো রেট হ্রাস করলে ব্যাঙ্কগুলি সস্তায় ঋণ সরবরাহ করে, যাতে গ্রাহকরা লাভবান হতে পারেন।
প্রসঙ্গত, শেষ চারটি আর্থিক নীতি কমিটির বৈঠকে মূল দুই সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক। করোনা লকডাউন শুরু হওয়ার পর ২০২০ সালের ২২ মে শেষ বার রেপো রেট এবং রিভার্স রেটে পরিবর্তন এনেছিল আরবিআই।
আরও পড়তে পারেন: Home loan: বাড়ি কেনার খরচ আরও বাড়ল! সুদের হার বাড়াল SBI
-
দেশ2 days ago
Vaccination Drive: এসে গেল তৃতীয় টিকা, স্পুটনিক ফাইভে অনুমোদন দিয়ে দিল কেন্দ্র
-
দেশ2 days ago
Sputnik V: এপ্রিলের শেষে ভারতের বাজারে চলে আসবে টিকা, জানাল রাশিয়া
-
প্রযুক্তি1 day ago
বাড়ির কাছাকাছি রেশন দোকান কোনটা, খুব সহজেই জেনে নিতে পারেন ‘মেরা রেশন’ মোবাইল অ্যাপ থেকে
-
রাজ্য1 day ago
Bengal Polls 2021: এ বার অনুব্রত মণ্ডলকে শোকজ নোটিশ নির্বাচন কমিশনের