দেশ
কর্নাটকে তাইওয়ানিজ কোম্পানির প্রযুক্তি কারখানায় আগুন, ভাঙচুর
এখানে বিভিন্ন সামগ্রীর মধ্যে অ্যাপল-এর আইফোন, লেনোভো ও মাইক্রোসফট-এর প্রযুক্তি পণ্য তৈরি করা হয়।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: কর্নাটকে তাইওয়ানিজ কোম্পানি (Taiwanese technology company) উইসট্রন কর্পোরেশনের প্রযুক্তি কারখানায় ভাঙচুর চালালেন এক দল কর্মী। ‘সঠিক সময়ে’ বেতন না মেলায় তাঁদের মধ্যে কর্মীদের একাংশের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। আর সেই ক্ষোভই শনিবার সকালে হিংসাত্মক চেহারা নেয় বলে জানা গিয়েছে।
উইসট্রন কর্পোরেশনের (Wistron Corporation) তরফ থেকে এ ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত কিছু বলা হয়নি। তবে কর্নাটক সরকারের ঘটনার সমালোচনা করা হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে বেঙ্গালুরু থেকে ৫০ কিমি পূর্বে কোলার জেলার নরসাপুরে। জানা গিয়েছে, গত কয়েক মাস ধরেই উইন্সট্রন কর্পোরেশনের নরসাপুর কারখানার কর্মীদের একাংশ তাঁদের বেতন নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে রয়েছেন। শনিবার সকালে এই ক্ষোভই হঠাৎ মাত্রাছাড়া হয়ে যায়। তাঁরা পরিচালন কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকেন, অফিসে ইট-পাথর ছোড়েন এবং কোম্পানির নাম লেখা একটি বোর্ডে ও একটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেন।
ওই কারখানা সম্পর্কে খোঁজখবর রাখেন এমন এক ট্রেড ইউনিয়ন নেতা অভিযোগ করলেন, ওখানকার বেশির ভাগ কর্মীই চুক্তিভিত্তিক এবং তাঁদের বেতন ‘ঠিক সময়ে’ দেওয়া হয় না। তা ছাড়া বেতন থেকে ‘নানা খাতে টাকা কাটা হয়’ বলে কর্মীরা খুব ক্ষুব্ধ।
কিছুক্ষণ পরে পুলিশ এসে মৃদু লাঠিচার্জ করে প্রতিবাদকারীদের হটিয়ে দেয়।
একাধিক টুইট করে কর্নাটকের উপ-মুখ্যমন্ত্রী ড. সি অশ্বত্থনারায়ণ ঘটনার সমালোচনা করেন। তিনি রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি ও রায়টেকনোলজি মন্ত্রীও। তিনি বলেছেন, “কেউ নিজের হাতে আইন তুলে নিতে পারেন না। এ রকম উচ্ছৃঙ্খল হিংসায় না মেতে অনেক মঞ্চ আছে যেখানে এর মীমাংসা করা যায়।”
তিনি বলেন, যারা ‘ভুল করেছে’, তাদের বিরুদ্ধে নেওয়া হবে। তবে সমস্ত কর্মীর অধিকার রক্ষা এবং সব রকম পাওনাগণ্ডা মিটিয়ে দেওয়ারও প্রতিশ্রুতি দেন মন্ত্রী।
উইসট্রন কর্পোরেশনের নরসাপুর হাজার দুয়েক কর্মী কাজ করেন। এঁদের বেশির ভাগই স্থানীয় বাসিন্দা। কোম্পানির ওয়েবসাইটে বেঙ্গালুরুর কাছে তাদের কারখানাকে ‘সার্ভিস সেন্টার’ ও ‘ম্যানুফাকচারিং সেন্টার’ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
এখানে বিভিন্ন সামগ্রীর মধ্যে অ্যাপল-এর আইফোন, লেনোভো ও মাইক্রোসফট-এর প্রযুক্তি পণ্য তৈরি করা হয়।
আরও পড়ুন: নয়া কৃষি আইন কৃষকদের আয় বাড়াবে, বিক্ষোভের আবহে বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী
দেশ
ধর্ষককে বিয়ে করতে বলেননি, জানিয়ে দিলেন প্রধান বিচারপতির
বোবদের বক্তব্য তাঁর কথার পুরোপুরি ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে

খবরঅনলাইন ডেস্ক: তিনি কখনোই ধর্ষককে বিয়ে করার নিদান দেননি। শুধুমাত্র একটা প্রশ্ন করেছিলেন। কিন্তু তাঁর বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক নারী দিবসে পরিষ্কার জানালেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি শরদ অরবিন্দ বোবদে।
গত সপ্তাহের সোমবার, ১ মার্চ বোবদের একটি বক্তব্য সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হলে তুমুল হইচই পড়ে যায়। দেশ জুড়ে নারী অধিকার নিয়ে আন্দোলনকারীরা তীব্র সমালোচনা শুরু করেন বোবদের। বোবদেকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতেও বলা হয়।
যদিও বোবদের বক্তব্য তাঁর কথার পুরোপুরি ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তাঁর কথায়, ‘‘সুপ্রিম কোর্টের মতামতকে এমন ভাবে প্রকাশ করা হয়েছে যাতে মনে হয়, মহিলাদের অসম্মান করেছে সুপ্রিম কোর্ট। অথচ এটা একেবারেই ঠিক নয়। কারণ সুপ্রিম কোর্ট বরাবরই নারীদের সর্বোচ্চ সম্মান প্রদর্শন করে এসেছে।’’
ধর্ষণের মতো অপরাধকে ‘লঘু’ করার চেষ্টা করেছে সুপ্রিম কোর্ট, এমনই অভিযোগ উঠেছিল দেশের প্রধান বিচারপতি বোবদের বিরুদ্ধে। গত সোমবার, ১ মার্চ, একটি ধর্ষণ মামলার রায় নিয়ে এই বিতর্কের সূত্রপাত। ওই মামলায় ধর্ষণে অভিযুক্ত মোহিত সুভাষ চবনের জামিনের আবেদনের শুনানি চলছিল আদালতে।
মহারাষ্ট্রের সরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন সংস্থার কর্মী মোহিতের বিরুদ্ধে এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ ছিল। পকসো আইনে অভিযুক্ত মোহিতের বিরুদ্ধে ওই মামলার শুনানিতেই সুপ্রিম কোর্ট মোহিতকে বলে, ‘‘যদি তুমি (ধর্ষিতকে) বিয়ে করতে চাও, আমরা সাহায্য করতে পারি। যদি না চাও, তবে তুমি তোমার চাকরি খোয়াবে। তোমাকে জেলেও যেতে হবে।’’
সুপ্রিম কোর্টে মামলাটির শুনানি চলছিল প্রধান বিচারপতি বোবদের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে। মামলাটির শুনানিতে তিনি বলেন, ‘‘তুমি মেয়েটিকে ফুঁসলিয়ে তাঁকে ধর্ষণ করেছ। তবে আমরা তোমাকে জোর করছি না। কারণ সে ক্ষেত্রে পরে তুমি বলবে আদালত তোমাকে বাধ্য করেছে।’’ সুপ্রিম কোর্টের এই রায়েরই নিন্দায় সরব হয় দেশের বিভিন্ন মহল।
বিষয়টিকে নারীদের প্রতি অবমাননাকর আখ্যা দেন দেশের বিদ্বজ্জন ও নারীবাদীরা। তাঁরা প্রশ্ন তোলেন, ধর্ষণের মতো অপরাধকে কী ভাবে প্রধান বিচারপতি এ ভাবে ‘লঘু’ করে দেখাতে পারেন। তিনি কি বিয়েকে ধর্ষণের মতো অপরাধের ‘প্রতিকার’ হিসাবে প্রতিপন্ন করতে চাইছেন? বিষয়টির তীব্র নিন্দা করে প্রধান বিচারপতিকে ক্ষমা চাইতে বলেন তাঁরা। তাঁর পদত্যাগের দাবিতে সই করেন ৫ হাজারের বেশি মানুষ।
এই সমালোচনা ওঠার পরেই প্রধান বিচারপতি বোবদে এ দিন পরিষ্কার বুঝিয়ে দিলেন তিনি কী বলতে চেয়েছিলেন।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
বিজেপিকে ভোট নয়, এটাই একুশের ডাক – কেন?

খবরঅনলাইন ডেস্ক: বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় দফার শুরুতেই হুলস্থুল কাণ্ড ঘটল সংসদে। পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে এমন কাণ্ড হল শুরুতেই, যে রাজ্যসভার অধিবেশন সকালে শুরু হওয়ার কয়েক মুহূর্তের মধ্যে মুলতুবি করে দিতে হল।
সভার শুরুতে কংগ্রেসের সাংসদরা পেট্রোপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে সংসদে বিতর্কের জন্য স্লোগান দিতে থাকেন। পেট্রল, ডিজেল এবং রান্নার গ্যাসের দাম লাফিয়ে বেড়েছে সাম্প্রতিক অতীতে। যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে দেখা গিয়েছে বিরোধী দলের অনেক নেতানেত্রীকেই। সোমবার কলকাতায় পেট্রলের দাম ৯১.৩৫, ডিজেলের দাম ৮৪.৩৫। রান্নার গ্যাসের দাম ৮৪৫.৫০ টাকা।
রবিবার কলকাতায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ব্রিগেড সমাবেশের দিন মমতা উত্তরবঙ্গ সফরে হাতিয়ার করেন পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিকেই। সেখানে গ্যাসের সিলিন্ডারের কাট আউট নিয়ে মিছিল করেন। তার পর এই হারে দাম বাড়া নিয়ে সরাসরি বেঁধেন মোদীকে।
সোমবার সংসদের অধিবেশনের শুরুতেই দেখা গেল বিরোধীদের কণ্ঠেও রান্নার তেল ও গ্যাসের দাম বাড়া নিয়ে প্রতিবাদের এক সুর। যার জেরে রাজ্যসভার চেয়ারম্যান এম বেঙ্কাইয়া নায়েডুকে বলতে হল, ‘‘প্রথম দিনই আমি কোনো চরম পদক্ষেপ করতে চাই না।’’
তার আগে অধিবেশনের শুরুতেই বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খড়্গে বলেন, বাকি বিষয় বাদ রেখে শুধু পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি নিয়েই আলোচনা হোক। কিন্তু মল্লিকার্জুনের দাবি নস্যাৎ করে দেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান।
এ দিকে ভোটের কথা মাথায় রেখে সংসদের অধিবেশন স্থগিত রাখার আবেদন জানান তৃণমূলের দুই সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন এবং সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। ডেরেক চিঠিতে লেখেন, “পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন সামনে। তাই সংসদের এই অধিবেশনে তৃণমূল সাংসদরা উপস্থিত থাকতে পারবেন না।” কিন্তু সেই আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
টিকিট পেয়েও বিজেপিতে যাওয়ার জল্পনা, হাবিবপুর রাতারাতি প্রার্থী বদল করল তৃণমূল

খবরঅনলাইন ডেস্ক: যত দিন যাচ্ছে মহারাষ্ট্রের কোভিড পরিস্থিতি ততই খারাপ হচ্ছে। কার্যত লাগামছাড়া ভাবে সংক্রমণ বাড়ছে সেখানে। যদিও বাকি দেশের পরিস্থিতির আহামরি কিছু অবনতি হয়নি। গোটা দেশের নতুন রোগীর ৬০ শতাংশই এসেছে এই মহারাষ্ট্র থেকে। সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও ক্রমশ বেড়ে চলেছে উদ্বেগজনক ভাবে।
নতুন আক্রান্ত সাড়ে ১৮ হাজার
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Ministry of Health and Family Welfare) তথ্য অনুযায়ী শুক্রবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ১২ লক্ষ ২৯ হাজার ৩৯৮। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৮ হাজার ৫৯৯ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ লক্ষ ৮৮ হাজার ৭৪৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী বেড়েছে ৪,২২৪ জন। বর্তমানে দেশে ১.৬৮ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
দৈনিক সংক্রমণের হারের ওঠানামা
দেশে দৈনিক সংক্রমণের হার এখনও নিয়ন্ত্রণের বাইরে যায়নি। কিন্তু কয়েকটি রাজ্যের কারণে সামগ্রিক ভাবে সেটা বাড়তে শুরু করেছে। সোমবার দেশে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫ লক্ষ ৩৭ হাজার ৭৬৪টি। এর ফলে দেশে দৈনিক সংক্রমণের হার ছিল ৩.৪৫ শতাংশ।
এ দিকে ৮ মার্চ পর্যন্ত ভারতে মোট ২২ কোটি ১৯ লক্ষ ৬৮ হাজার ২৭১টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন ৫.০৫ শতাংশ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। এই সংক্রমণের হার আগামী দিনে আরও কমবে এই আশা করাই যায়।
সংক্রমণ কোথায় কেমন
গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ১৪১ জন। এই রাজ্যের সংক্রমণ বাড়তে বাড়তে মাত্রাছাড়া জায়গায় পৌঁছে যাচ্ছে। তবে দেশের বাকি অংশে কিছুটা হলেও সংক্রমণ কমেছে। কেরলে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২১০০ জন, যা সেখানকার পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ারই লক্ষ্মণ।
এর বাইরে এখন সব থেকে বেশি চিন্তার কেন্দ্রবিন্দু পঞ্জাব (১,০৪৩), কর্নাটক (৬২২) এবং মধ্যপ্রদেশ (৪২৯)। রাজস্থান (১৭৬) এবং হরিয়ানাও (৩০৫) চিন্তা বাড়াচ্ছে। তবে পরিস্থিতির নতুন করে অবনতি হয়নি তামিলনাড়ু (৫৬৭), দিল্লি (২৮৬) এবং পশ্চিমবঙ্গে (১৮৮)।
সুস্থ হলেন ১৪ হাজারের একটু বেশি
তবে আক্রান্তের সংখ্যায় বৃদ্ধি আসা মানে স্বাভাবিক ভাবে ধীরে ধীরে সুস্থতার সংখ্যাতেও বৃদ্ধি আসা। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৪ হাজার ২৭৮ জন সুস্থ হয়েছেন দেশে। এর ফলে দেশে এখনও পর্যন্ত মোট সুস্থ হলেন ১ কোটি ৮ লক্ষ ৮২ হাজার ৭৯৮ জন। দেশে সুস্থতার হার বর্তমানে ৯৬.৯৫ শতাংশ।
মৃতের সংখ্যা একশোর কম
মহারাষ্ট্রে সংক্রমণ লাগামছাড়া ভাবে বাড়লেও মৃতের সংখ্যা তুলনামূলক ভাবে কমই রয়েছে। এর ফলে দেশে মৃতের সংখ্যাও রেকর্ড করা হচ্ছে একশোর নীচেই। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে মৃত্যু হয়েছে ৯৭ জনের। এর ফলে এখনও পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ১ লক্ষ ৫৭ হাজার ৮৫৩ জন। দেশে এখন মৃত্যুহার ১.৪১ শতাংশ রয়েছে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
রাজ্যের পাঁচ জেলায় সক্রিয় কোভিড রোগীর সংখ্যা দশের কম
-
রাজ্য2 days ago
কেন তড়িঘড়ি প্রার্থী তালিকা প্রকাশ তৃণমূলের, সরব পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য
-
রাজ্য2 days ago
লড়াই মুখোমুখি! নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী
-
রাজ্য2 days ago
অস্বস্তি বাড়াচ্ছে রাজ্যের করোনা সংক্রমণ, কলকাতাতেও বাড়ল আক্রান্তের সংখ্যা
-
রাজ্য1 day ago
বিজেপির ব্রিগেড: বাংলা চায় প্রগতিশীল বাংলা, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী