শিল্প-বাণিজ্য
২৯ জানুয়ারি থেকে শুরু সংসদের প্রথম ‘কাগজবিহীন’ বাজেট অধিবেশন
স্বাধীনতার পর থেকে এই প্রথম সংসদের ‘কাগজবিহীন’ বাজেট অধিবেশন।

খবর অনলাইন ডেস্ক: আগামী ২৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের বাজেট অধিবেশন। ১ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। তবে করোনা মহামারির জেরে এ বারের বাজেট অধিবেশনে বদল হচ্ছে বেশ কয়েকটি ঐতিহ্যগত প্রথায়।
এর আগেই কেন্দ্রীয় সংসদ বিষয়কমন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশি জানিয়েছেন, সংসদের বাজেট অধিবেশন দু’টি পর্যায়ের হবে অধিবেশন। প্রথমটি হবে ২৯ জানুয়ারি থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। দ্বিতীয়টি হবে ৮ মার্চ থেকে ৮ এপ্রিল পর্যন্ত।
৩০ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে সর্বদল বৈঠক। সেখানে উপস্থিত থাকবেন নির্মলা। এই অধিবেশনে সরকার সমস্ত রকমের আলোচনার জন্য প্রস্তুত।
কাগজবিহীন বাজেট
তবে স্বাধীনতার পর থেকে এই প্রথম কোনো পেপারলেস বা কাগজবিহীন অধিবেশন হতে চলেছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ এড়াতে হার্ড কপিগুলির কোনো প্রিন্ট করা হবে না।
প্রতিবছরই কেন্দ্রীয় বাজেট অর্থমন্ত্রকের নিজস্ব প্রেসে মুদ্রিত হয়। এই কাজের সঙ্গে মন্ত্রকের প্রায় শ’খানেক কর্মচারী জড়িত থাকেন। যাঁদের বাজেটের জন্য কাগজপত্র মুদ্রণ, সিল করা এবং বিতরণ করা পর্যন্ত প্রায় ১৫ দিনের জন্য একত্রে থাকতে হয়।
তবে করোনাভাইরাস মহামারির কারণে সেই ঐতিহ্যে এ বার প্রথম বারের জন্য ছেদ পড়তে চলেছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, এর পরিবর্তে বাজেটের সফট কপিগুলি ভাগ করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
এক নজরে এ বারের পরিবর্তন
*সূত্রের খবর অনুয়ায়ী, কেন্দ্রীয় বাজেট এবং অর্থনৈতিক সমীক্ষা-সহ বাজেটের যাবতীয় কাগজপত্র প্রিন্ট করা হবে না এবং সফট কপি সরবরাহ করা হবে।
*সংসদের সমস্ত সদস্যকে ওই সফট কপি দেওয়া হবে।


*কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ তৈরির সূচনায় হালুয়া অনুষ্ঠানের চল বেশ পুরনো। হালুয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমেই বাজেট পেশের মূলপর্বের কাজ শুরু হয়। করোনার জন্য এ বার সেটা হবে না।
আরও পড়তে পারেন: প্রথম দিন ৩ লক্ষ! টিকাকরণ কর্মসূচির সূচনা করতে পারেন নরেন্দ্র মোদী, রাজ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
শিল্প-বাণিজ্য
বন্ধন ব্যাঙ্কের মোট ব্যবসা গত আর্থিক বছরের তুলনায় বাড়ল ২৬ শতাংশ
২.২৫ কোটি গ্রাহককে পরিষেবা দেয় বন্ধন ব্যাঙ্ক।

খবর অনলাইন ডেস্ক: দেশের অন্যতম বেসরকারি ব্যাঙ্ক- বন্ধন ব্যাঙ্ক চলতি ২০২০-২১ অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের আর্থিক ফলাফল ঘোষণা করল বৃহস্পতিবার। সংস্থা জানায়, বন্ধন ব্যাঙ্কের মোট ব্যবসা (আমানত ও ঋণ) গত আর্থিক বছরের তুলনায় ২৬ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১.৫১ লক্ষ কোটি টাকা।
২০২০ সালের আগস্ট মাসে ব্যাঙ্কের পাঁচ বছর পূর্ণ হয়েছে। মাত্র ৫ বছরেই দেশ জুড়ে ৫ হাজার ১৯৭টি ব্যাঙ্কিং আউটলেট ও শাখার মাধ্যমে ২.২৫ কোটি গ্রাহককে পরিষেবা দেয় বন্ধন ব্যাঙ্ক। বন্ধন ব্যাঙ্কের মোট কর্মী সংখ্যা এখন ৪৭ হাজার ২৬০।
দেশে আনলক পর্ব শুরু হয়েছে আগেই। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ক্রমশ বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে বন্ধন ব্যাঙ্কের আমানতের বহর গত আর্থিক বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের তুলনায় চলতি আর্থিক বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ৩০ শতাংশ হারে বেড়েছে। বর্তমানে আমানতের পরিমাণ ৭১,১৮৮ কোটি টাকা। গত অর্থবর্ষের তুলনায় কাসা ( কারেন্ট অ্যাকাউন্ট সেভিংস অ্যাকাউন্টে) ৬২ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং মোট আমানতের মধ্যে এখন কাসা অনুপাত হল ৪৩ শতাংশ।
বন্ধন ব্যাঙ্কের ঋণের খাতাতেও বৃদ্ধি ধরা পড়েছে। গত অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে গ্রাহকদের প্রদত্ত ঋণের তুলনায় চলতি অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে প্রদত্ত ঋণের পরিমাণ ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে। মোট প্রদত্ত ঋণের পরিমাণ এখন ৮০,২৫৫ কোটি টাকা। ক্যাপিটাল অ্যাডিকোয়েসি রেশিও (সিএআর) যে কোনো ব্যাঙ্কের সুস্থিরতা প্রতিফলিত করে। বন্ধন ব্যাঙ্কের সিএআর এখন ২৬.২ শতাংশ, যা প্রয়োজনীয় মাত্রার তুলনায় অনেকটাই বেশি।
ব্যাঙ্কের আর্থিক ফলাফল প্রসঙ্গে বন্ধন ব্যাঙ্কের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিইও চন্দ্রশেখর ঘোষ বলেন, “মহামারির তীব্রতা হ্রাস পাওয়ায় অর্থনীতি ধীরে ধীরে আবার পুরুজ্জীবনের দিকে ফিরে আসায়, ২০২০-২১ অর্থবছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে আমানত এবং প্রদত্ত ঋণ উভয় ক্ষেত্রেই আমাদের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি হয়েছে। আমরা আমাদের গ্রাহকদের বিশ্বাস ও আস্থা বজায় রাখতে এবং তাঁদের বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট ও ব্যাঙ্কিং চ্যানেলগুলির মাধ্যমে পরিষেবা প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”
এক নজরে
*মোট গ্রাহক সংখ্যা ২.২৫ কোটি
*গত অর্থবর্ষের তুলনায় মোট আমানত ৩০ শতাংশ হারে বেড়ে হয়েছে ৭১,১৮৮ কোটি টাকা
*গত অর্থবর্ষের তুলনায় প্রদত্ত ঋণের বহর ২৩ শতাংশ হারে বেড়ে হয়েছে ৮০,২৫৫ কোটি টাকা
*গত অর্থবর্ষের তুলনায় কাসা ( কারেন্ট অ্যাকাউন্ট সেভিংস অ্যাকাউন্টে) আমানত বৃদ্ধি হয়েছে ৬২ শতাংশ হারে
*কাসা অনুপাত রয়েছে ৪৩ শতাংশে
আরও পড়তে পারেন: ৩৪ বছরে এই প্রথম! ৫০ হাজার ছাড়িয়ে গেল সেনসেক্স
শিল্প-বাণিজ্য
৩৪ বছরে এই প্রথম! ৫০ হাজার ছাড়িয়ে গেল সেনসেক্স
শেয়ার বাজারের এই ঐতিহাসিক উচ্চতায় পৌঁছে যাওয়ার নেপথ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি কারণ।

খবর অনলাইন ডেস্ক: ৩৪ বছর আগে চালু হওয়ার পর থেকে এই প্রথম ৫০ হাজার পয়েন্ট ছাপিয়ে গেল ভারতীয় শেয়ার বাজারের (Stock market) অন্যতম সূচক সেনসেক্স (Sensex)।
শেষ কয়েক সপ্তাহ ধরেই শেয়ার বাজারের উত্থান ছিল তুঙ্গে। তবে বৃহস্পতিবার রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের স্টকে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ এবং আর্থিক ও তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলির স্টক কেনার হিড়িকে সর্বকালীন সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছে গেল সেনসেক্স। এই সময়ের মধ্যে স্টক মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা ২০০ লক্ষ কোটি টাকার সম্পদ সংগ্রহ করেছেন।
এ দিন বাজার খোলার কিছুক্ষণের মধ্যে সেনসেক্স ৫০ হাজারের গণ্ডি ছাড়িয়ে পাড়ি দেয় ৫০,১২৬ পয়েন্ট। পরে অবশ্য কিছুটা নেমে আসে।
কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা
এ দিকে করোনা মহামারি এবং লকডাউনের ধাক্কা কাটিয়ে উপরের দিকে উঠতে থাকা সেনসেক্সে অক্সিজেন জুগিয়েছে ভারতের টিকাকরণ কর্মসূচি। করোনা টিকায় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বাজারকে কতটা নিরাপদ মনে করছেন, সেটা এ দিনের ঘটনায় স্পষ্ট হল বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞদের!
পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের সতর্ক হওয়ার পরামর্শও দিচ্ছেন বাজার বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, ভারতে ইক্যুইটি সংস্কৃতি ভিত শক্ত করেছে। সঠিক গবেষণা এবং সঠিক স্টক অথবা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে লাভের মুখ দেখা যাচ্ছে। তবে সূচক সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছানোর পর কিছুটা সতর্ক হওয়া উচিত।
এ দিনের একাধিক ইতিবাচক কারণ
শেয়ার বাজারের এই ঐতিহাসিক উচ্চতায় পৌঁছে যাওয়ার নেপথ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি কারণ। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সেগুলিরই অন্যতম কয়েকটি।
*আমেরিকার রাষ্ট্রপতিপদে জো বাইডেনের শপথগ্রহণ।
*বেশ কয়েকটি করোনা টিকার অনুমোদন দিতে চলেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
*ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক আর্থিক নীতি অপরিবর্তিত রাখতে পারে।
*বেক্সিট এবং ব্রিটেনের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার এ বছর চূড়ান্ত হওয়ার আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়তে পারেন: এসবিআই অবসরকালীন সুবিধা তহবিলের এনএফও-তে বিনিয়োগের আগে ১০টি বিষয় জানতে হবে
শিল্প-বাণিজ্য
এসবিআই অবসরকালীন সুবিধা তহবিলের এনএফও-তে বিনিয়োগের আগে ১০টি বিষয় জানতে হবে
মনে রাখবেন, এসবিআই-এর এই এনএফও বন্ধ হবে আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি।

খবর অনলাইন ডেস্ক: দেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক এসবিআই-এর রিটায়ারমেন্ট বেনেফিট ফান্ড (SBI Retirement Benefit Fund)-এর নতুন ফান্ড অফার (NFO) শুরু হয়েছে। এই প্রকল্পের বিনিয়োগের উদ্দেশ্য হল ইক্যুইটির মতো বড়ো সম্পদ শ্রেণিতে দীর্ঘমেয়াদি বৈচিত্রময় বিনিয়োগের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন অবসরকালীন চাহিদা পূরণের একটি বিস্তৃত সুবিধা দেওয়া হয়।
মনে রাখবেন, এসবিআই (SBI)-এর এই এনএফও বন্ধ হবে আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি। অবসরকালীন সুবিধা তহবিল সম্পর্কে বিনিয়োগকারীদের ১০টি বিষয় জেনে নেওয়া দরকার।
১) এই তহবিল একটি উন্মুক্ত, অবসরগ্রহণ সমাধান-ভিত্তিক প্রকল্প। যেখানে বিনিয়োগের পরিমাণ পাঁচ বছরের জন্য বা অবসর গ্রহণের সময় পর্যন্ত (যেমন ৬৫ বছর পূর্ণ হওয়া) লকড থাকে, এটা আগেও হতে পারে। ৬৫ বছরের বেশি বয়সের কোনো বিনিয়োগকারী এই প্রকল্পে অংশ নিতে পারেন না।
২) এই প্রকল্পটিতে চার ধরনের বিনিয়োগের প্ল্যান রয়েছে। অ্যাগ্রেসিভ (৮০-১০০ শতাংশ ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ), অ্যাগ্রেসিভ হাইব্রিড (৬৫-৮০ শতাংশ ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ), কনজারভেটিভ হাইব্রিড (৬০-৯০ শতাংশ ডেট ফান্ডে বিনিয়োগ) এবং কনজারভেটিভ (৮০-১০০ শতাংশ ডেট ফান্ডে বিনিয়োগ)।
৩) যদিও ৫ বছরের লকড-ইন মেয়াদ বা অবসর গ্রহণের আগে পর্যন্ত প্রকল্পের বিভিন্ন প্ল্যানে বদল করা সম্ভব।
৪) স্কিমটিতে যে কোনো সদস্যের সব থেকে কম প্রাথমিক বিনিয়োগের পরিমাণ পাঁচ হাজার টাকা এবং তার গুণিতকে।
৫) এই এনএফও তহবিল এসআইপি (SIP)-র সুবিধাও দিয়ে থাকে। এসআইপির কিস্তি দৈনিক, সাপ্তাহিক, মাসিক, ত্রৈমাসিক, অর্ধবার্ষিক বা বার্ষিক হতে পারে। ন্যূনতম এসআইপি পরিমাণ দৈনিক এসআইপির জন্য পাঁচশো টাকা, সাপ্তাহিক এবং মাসিক এসআইপির জন্য এক হাজার টাকা, ত্রৈমাসিক এসআইপির জন্য দেড় হাজার টাকা, অর্ধবার্ষিক এসআইপির জন্য তিন হাজার টাকা এবং বার্ষিক এসআইপির জন্য পাঁচ হাজার টাকা হতে হবে।
৬) এই প্রকল্প থেকে বেরিয়ে যেতেও কোনো ঝঞ্ঝাট নেই। একই ভাবে একটি প্ল্যান থেকে অন্য প্ল্যানে যাওয়ার ক্ষেত্রেও কোনো বাড়তি শর্ত নেই।
৭) এসবিআই অবসরকালীন তহবিল দু’টি বিনিয়োগের বিকল্প দেয় – অটো ট্রান্সফার প্ল্যান এবং মাই চয়েস প্ল্যান।
৮) ‘মাই চয়েস’ সুবিধার আওতায় বিনিয়োগকারী নিজের পছন্দ অনুযায়ী পরিকল্পনাটি বেছে নিতে পারেন। বয়স নির্বিশেষে এবং পরবর্তী স্বল্প ঝুঁকিতে কোনো প্ল্যানে যেতে সক্ষম হলেও একই প্ল্যানে বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে পারেন।
৯) তহবিলের পাশাপাশি এসআইপি বিমা সুবিধা দিয়ে থাকে। এই সুবিধার আওতায় বিনিয়োগকারীকে এসআইপি-সহ একটি জীবন বিমা কভার সরবরাহ করা হয়।
১০) প্রকল্পটিতে প্রাপ্ত বিমা কভারের (insurance cover) পরিমাণ মেয়াদের সঙ্গেই বাড়তে থাকে।
*যে কোনো আর্থিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রেই শর্তগুলি ভালো করে জেনে নিন
-
রাজ্য3 days ago
বুধবার রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ
-
প্রবন্ধ2 days ago
শিল্পী – স্বপ্ন – শঙ্কা: সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে যেমন দেখেছি, ৮৭তম জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য
-
দেশ2 days ago
রবিবার পর্যন্ত করোনাহীন ছিল লাক্ষাদ্বীপ, পরের দু’ দিনে পজিটিভ ১৫
-
রাজ্য3 days ago
বিজেপি আসন বাড়ালেও রাজ্যে ক্ষমতায় থাকবে তৃণমূলই, ইঙ্গিত সি ভোটারের সমীক্ষায়