এফবিআই এই চার দুষ্কৃতীর ছবি তৈরি করেছে তাদের ল্যাবরেটরিতে। যাত্রীদের মুখ থেকে শুনে দুষ্কৃতীদের চেহারার একটা ছবি তৈরি করিয়েছিল তারা। এর পর ২০০০ সালে ওই চার দুষ্কৃতীর ছবিও তাদের হাতে পড়ে। এর পর সংস্থা থেকে তৈরি স্কেচ আর ফটোগ্রাফের উপর ভিত্তি করে এখন বয়স বেড়ে গিয়ে তাদের কী রকম দেখতে হয়েছে, তার ছবি তৈরি করা হয়েছে। এফবিআই জানিয়েছে, এ ব্যাপারে তারা অত্যাধুনিক এজ-প্রসেসিং প্রযুক্তির সাহায্য নিয়েছে। আরও জানানো হয়েছে, এই চার অপরাধীর সম্পর্কে যে কোনো রকম খোঁজখবর দিতে পারলেই সংবাদদাতাকে ৫০ লক্ষ মার্কিন ডলার দিয়ে পুরস্কৃত করা হবে। ১৯৮৬ সালে প্যান অ্যাম সংস্থার ৭৩ নম্বর ফ্লাইট মুম্বই থেকে করাচি পৌঁছোয় হাইজ্যাক হয়ে। বিমানসেবিকা নীরজা ভানট সেই সময়ে যাত্রীদের প্রাণ বাঁচানোর যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলেন। পরিণামে গুলিবিদ্ধ হয়ে তাঁকে প্রাণ দিতে হয়। তাতেও অবশ্য শেষ রক্ষা হয়নি। এই ঘটনার কথা এখন সোনম কাপুর অভিনীত নীরজা ছবির সৌজন্যে সকলেরই জানা। ভারত সরকার মরণোত্তর অশোক চক্র দিয়ে অসম সাহসিকতার জন্য নীরজার ঋণ শোধ করে। কিন্তু অপরাধীরা আজও ফেরার। আশা করা যায়, এ বার হয়তো তাদের সনাক্ত করা যাবে। প্রকৃত অর্থেই শোধ করা যাবে নীরজা ভানটের প্রাণত্যাগের ঋণ।]]>
খবরের সব আপডেট পড়ুন খবর অনলাইনে। লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ। সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল।