বিদেশ
আমেরিকার টাইমস স্কোয়ারে “ভারত মাতা কি জয়”, চিনা পণ্য বর্জনের দাবিতে হুঙ্কার
সেখানে “চিনা পণ্য বর্জন করুন”, “চিনা আগ্রাসন বন্ধ হোক” জাতীয় স্লোগানের পাশাপাশি “ভারত মাতা কি জয়” স্লোগানও উঠতে শোনা যায়।

ওয়েবডেস্ক: চিনা আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমেরিকার টাইমস স্কোয়ারে (Times Square) বিক্ষোভে শামিল হলেন একটা বড়ো অংশের ভারতীয়-আমেরিকানরা (Indian-American)।
ভারতের বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক চিনা পদক্ষেপের প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভকারীরা দাবি করেন, চিনা পণ্য বর্জন করে অর্থনৈতিক ভাবে বেজিংকে ‘শিক্ষা’ দিতে হবে। একই সঙ্গে কূটনৈতিক ভাবেও চিনের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে।
নিউ ইয়র্ক (New York) এবং নিউ জার্সিতে (New Jersey) বসবাসকারী ভারতীয় ও অভিবাসীদের সংগঠন ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান অ্য়াসোসিয়েশন (FIA) এই বিক্ষোভের দেখায়। সেখানে “চিনা পণ্য বর্জন করুন”, “চিনা আগ্রাসন বন্ধ হোক” জাতীয় স্লোগানের পাশাপাশি “ভারত মাতা কি জয়” স্লোগানও উঠতে শোনা যায়।
করোনাভাইরাস মহামারির (Coronavirus pandemic) কারণে প্রতিবাদীরা মাস্ক পরেই বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের হাতে ধরা পোস্টারে নিহত ভারতীয় জওয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধাও জানানো হয়।
চিনের বিরুদ্ধে অন্যান্যরাও!

ওই ভারতীয়-আমেরিকানদের ওই বিক্ষোভে শামিল হন তিব্বতি এবং তাইওয়ানিজরাও। তাঁরাও চিনা পণ্যে বর্জনের আওয়াজ তোলার পাশাপাশি “মানবতার বিরুদ্ধে চিনা পদক্ষেপে”র বিরুদ্ধে সরব হন। কারও কারও হাতে “ভারতের পাশে তিব্বত” জাতীয় পোস্টারও দেখা যায়।
“বয়কট চায়না” শীর্ষক এই প্রতিবাদসভা আয়োজক হিসাবে ছিলেন সংগঠনের নেতা প্রেম ভাণ্ডারি এবং জগদীশ সেহওয়ানি।
কেন বিক্ষোভ?

সংবাদ মাধ্যমের কাছে ভাণ্ডারি বলেন, “আজকের ভারত ১৯৬২ সালের ভারত থেকে আলাদা। আমরা চিনা আগ্রাসন এবং এর আন্তর্জাতিক বর্বরতা সহ্য করব না। আমরা চিনের অহঙ্কারকে যথাযথ জবাব দেব”।
তিনি বলেন, “গত ১৫ জুন ভারতের গলওয়ান উপত্যকায় চিনা সেনার আক্রমণে ২০ জন ভারতীয় জওয়ানের শহিদ হওয়ার ঘটনার পর থেকে আমরা চরম অস্বস্তির মধ্যে রয়েছি। যে কারণে আমরা চিনকে কঠোর বার্তা দিতে চাইছি। সারা বিশ্বের কোনায় কোনায় ছড়িয়ে থাকা ভারতীয়রা নিজের মাতৃভূমির পাশেই রয়েছেন”।
“চিন ১৪ দেশের সঙ্গে সীমানা ভাগ করেছে। আর ১৮টা দেশের সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। এটাই তাদের মুর্খামিকে প্রকাশ্যে নিয়ে আসছে। কিন্তু এটা বন্ধ করার সময় এসেছে। ভারতই তা করে দেখাবে”।
ভারতের অবস্থান

ভারত-চিন সীমান্ত উত্তেজনার রেশ ধরে একাধিক পদক্ষেপ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার। বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা এবং উদ্যোগ থেকে চিনা বিনিয়োগ ও পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের শুরুতেই ৫৯টি চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করে জোরালো বার্তা দিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে বিএসএনএল, রেল, জাতীয় সড়ক-সহ একাধিক সংস্থা এবং উদ্যোগ থেকে চিনা বিনিয়োগেও রাশ টানা হয়েছে।
বিদেশ
ফাইজারের করোনা ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে নরওয়েতে মৃত ২৩, শুরু তদন্ত
শারীরিক ভাবে অপেক্ষাকৃত দুর্বল, আশি বছরের বেশি বয়সিদের মধ্যে এই ভ্যাকসিনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে।

খবর অনলাইন ডেস্ক: করোনা ভ্যাকসিন নেওয়ার পর নরওয়েতে (Norway) ২৩ জন বৃদ্ধের মৃত্যু উদ্বেগ বাড়িয়েছে। শুধু তাই নয়, ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে এই ২৩ জন ছাড়াও আরও বেশ কয়েক জন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু হরেছে।
ব্লুমবার্গের রিপোর্ট অনুযায়ী, ফাইজার-বায়োএনটেকের (Pfizer-BioNTech) করোনা ভ্যাকসিন (Coronavirus Vaccine) নেওয়ার স্বল্প সময়ের মধ্যেই ২৩ জন বৃদ্ধের মৃত্যুর তদন্ত করছেন নরওয়ের চিকিৎসকেরা। তাঁরা জানিয়েছেন, শারীরিক ভাবে অপেক্ষাকৃত দুর্বল, আশি বছরের বেশি বয়সিদের মধ্যে এই ভ্যাকসিনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে।
তবে যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের মৃত্যুর সঙ্গে ভ্যাকসিনের কোনো সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে কি না, সে বিষয়ে নিশ্চিত নন চিকিৎসকেরা। যে ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ১৩ জন ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব এবং জ্বরের মতো উপসর্গগুলি দেখা দিয়েছিল। যা অন্য়ান্য এমআরএনএ ভ্যাকসিনের সাধারণ লক্ষণ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
জানা গিয়েছে, নরওয়ের এই মৃত্য়ুর ঘটনার জেরে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা ফাইজার। তারা এখন ইউরোপে নিজেদের তৈরি ভ্যাকসিন সরবরাহ সাময়িক ভাবে হ্রাস করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, নরওয়েজিয়ান ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ ৮০ বছরের বেশি বয়সিদের টিকাকরণে সতর্কতা জারি করেছে। জানিয়েছে, যাঁদের আয়ু কম, তাঁরা এই ভ্যাকসিন থেকে খুব বেশি উপকৃত হবেন না।
উল্লেখ্য, গত ডিসেম্বর মাস থেকেই নরওয়েতে টিকাকরণ শুরু হয়েছে। ফাইজার এবং মোডার্না মিলিয়ে প্রায় ৩০ হাজার মানুষ টিকা নিয়েছেন। গত বছরের শেষদিকে নরওয়েতে অনুমতি পেয়েছিল ফাইজার-বায়োএনটেকের ভ্যাকসিন। জানুয়ারির শুরুতে মোডার্না (Moderna Inc) অনুমোদন পায়। তবে ২৩ জন বৃদ্ধের মৃত্যুর পর চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়েই টিকা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
এর আগে ফাইজারের ভ্য়াকসিন নেওয়ার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ফ্লোরিডা থেকে আসা এক ৫৬ বছর বয়সি চিকিৎসকের মৃত্যু হয়। আরও পড়তে পারেন এখানে: ফাইজারের করোনা টিকা নেওয়ার ১৬ দিন পর মৃত্যু চিকিৎসকের
বিদেশ
করোনা মহামারিতে সন্দেহের পাত্র হয়ে ওঠা বাদুড়ের নতুন রং অবাক করে দিল গবেষকদের
এ বার চর্চায় কমলা বাদুড়।

ওয়াশিংটন: আচমকা চোখের সামনে ঝুলন্ত বাদুড়, এমন দৃশ্য এক ঝলক দেখার পর যে কোনো মানুষই ঘাবড়ে যেতে পারেন। অনেকেই আবার করোনা অতিমারীর জন্য বাদুড়কেই চর্চায় তুলে নিয়ে এসেছেন। তবে কালো বা ধূসর বাদুড় দেখতে অভ্যস্ত অনেকেই এখনও কমলা বাদুড় সম্ভবত চাক্ষুষ করেননি, যেটাকে গবেষকরা সম্প্রতি খুঁজে পেয়েছেন।
নতুন এক প্রজাতির বাদুড়
গবেষকরা দাবি করেছেন যে, এটা বাদুড়ের সম্পূর্ণ নতুন একটি প্রজাতি। এটি শুধু কমলা রঙেরই নয়, এটির পশমের মতো লোম রয়েছে। বুধবার আমেরিকান জাদুঘর নোভাইটস-এর বিজ্ঞান বিষয়ক জার্নালে এই বাদুড়টিকে নিয়ে তাঁদের সমীক্ষা প্রকাশ করেছেন গবেষকরা। এই গবেষণায় প্রকাশিত হয়েছে, এটি বাদুড়ের সম্পূর্ণ নতুন প্রজাতি।
আফ্রিকায় সন্ধান মিলেছে কমলা বাদুড়ের
গবেষকরা পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনিতে এই আকর্ষণীয় প্রজাতির বাদুড়ের সন্ধান পেয়েছেন। টেক্সাসের অস্টিনের একটি অলাভজনক সংস্থা বেট কনজার্ভেশন ইন্টারন্যাশনালের ডিরেক্টর জন ফ্ল্যান্ডারস বলেছেন, ‘প্রতিটি প্রজাতি গুরুত্বপূর্ণ। তবে মানুষ সব সময়ই আকর্ষণীয় চেহারার প্রাণী দেখার জন্য অধীর আগ্রহহে অপেক্ষা করে।
তিনি বলেন, এখন গবেষণাগারে অনেক নতুন প্রজাতি আবিষ্কার করা হচ্ছে, তবে এ ভাবে সম্পূর্ণ নতুন প্রজাতির সন্ধান করতে জঙ্গলে যাওয়ার ঘটনা তাঁর কাছে একেবারে নতুন।
নিউইয়র্কের আমেরিকান মিউজিয়াম অফ ন্যাচারাল হিস্ট্রি-এর স্তন্যপায়ী প্রাণীর কিউরেটর ন্যানসি সিমন্স বলেছেন, “মনে হয় অভিজ্ঞ গবেষকরা স্পটে গিয়ে একটি প্রাণী ধরেছিলেন। এটা এমন একটি প্রাণী, যেটাকে আমরা সহজেই শনাক্ত করতে পারিনি”।
মিলেছে স্ত্রী এবং পুরুষ বাদুড়
মায়োটিস নিমবাঁইসিস নামের নতুন প্রজাতির বাদুড় বাস করে গিনির নিম্বা পর্বতমালায়। যদিও বিজ্ঞানীরা বলতে চাননি এটি একটি নতুন প্রজাতি। সুতরাং, তারা সঠিক তদন্তের জন্য এই বাদুড়ের একটি পুরুষ এবং একটি মহিলা প্রজাতিও ধরেছিলেন। সিমন্স তখন এই প্রজাতির নমুনাগুলির তুলনা করতে ওয়াশিংটন ডিসির স্মিথসোনিয়ান জাতীয় জাদুঘর এবং লন্ডনের ব্রিটিশ জাদুঘরেও গিয়েছিলেন।
জিনগত বিশ্লেষণে জানা গেছে যে এই কমলা রঙের বাদুড় তাদের নিকটাত্মীয়দের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। একটি নতুন প্রজাতি ঘোষণার ঘটনায় এটাই ছিল প্রথম পদক্ষেপ। কালো ডানাযুক্ত বাদুড়ের মতো আকারগত ভাবে এক রকম দেখতে দেখতে হলেও এদের কমলা রঙ প্রাণীটিকে আরও জনপ্রিয় করে তুলেছে।
আরও পড়তে পারেন: “করোনা ভ্যাকসিন কি বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে?” গুজব সামলাতে আসরে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বিদেশ
আমেরিকায় এই প্রথম! প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় বার ইমপিচমেন্টের মুখোমুখি ডোনাল্ড ট্রাম্প, এর পর কী
১৩ মাসের ব্যবধানে দ্বিতীয় বার ইমপিচমেন্টের মুখোমুখি ডোনাল্ড ট্রাম্প।

খবর অনলাইন ডেস্ক: হোয়াইট হাউস ছাড়ার কয়েক দিন আগে দ্বিতীয় বার ইমপিচমেন্টের মুখোমুখি হলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই প্রথম কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট দ্বিতীয় বারের জন্য ইমপিচমেন্টের মুখোমুখি হলেন। এর পর কী?
চূড়ান্ত ভোটের বেশ কয়েক মাস আগে সভায় তদন্ত ও শুনানি-সহ অতীতে ইমপিচমেন্টের মুখোমুখি হয়েছিলেন অ্যান্ড্রিউ জনসন, বিল ক্লিন্টন এবং ট্রাম্প। বছরখানেক আগে ইমপিচমেন্ট হয় ট্রাম্পের। ফের মার্কিন কংগ্রেসে তাঁর ইমপিচমেন্ট পাশ হয়েছে ২৩২-১৯৭ ভোটে। শুধু তাই নয়, ১০ জন রিপাবলিকানও এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছেন।
ডেমোক্র্যাটরা দাবি জানিয়েছিলেন, ২০ জানুয়ারি ট্রাম্পের অফিস ছাড়ার আগেই ট্রায়াল শুরু করতে। তবে বিদায়ী সেনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের নেতা মিচ ম্যাককনেল সেই প্রস্তাব খারিজ করে দিয়ে বলেছেন, ডেমোক্র্যাট জো বিডেন প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেওয়ার আগের দিন বা আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত সেনেটের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হবে না। অর্থাৎ, স্পিকার ঠিক করবেন, কত তাড়াতাড়ি ইমপিচমেন্ট আর্টিকল সেনেটে ট্রায়ালের জন্য পাঠানো হবে।
স্বাভাবিক ভাবই এখনও স্পষ্ট নয়, ঠিক কবে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হবে। অথবা, ট্রাম্প অফিস ছেড়ে যাওয়ার পর কত জন রিপাবলিকান সেনেট সদস্য ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভোট দিতে পারেন। তবে ট্রায়াল শুরু না হলেও পূর্ব নির্ধারিত ভাবে ট্রাম্পকে অফিস ছাড়তেই হচ্ছে।
কেন ইমপিচমেন্ট?
২০১৯-এ আগামী মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং তাঁর তৎকালীন প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেনের বিরুদ্ধে কাদা ছোঁড়ার জন্য তিনি ইউক্রেনের নেতাকে চাপ দেওয়ার অভিযোগে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট হয়। সে সময় ডেমোক্র্যাট নিয়ন্ত্রিত মার্কিন কংগ্রেস তাঁর ইমপিচমেন্ট করে। তবে রিপাবলিকান সংখ্যাগরিষ্ঠ সেনেট গত ফেব্রুয়ারিতে তাঁকে অভিযোগ থেকে মুক্তি দেয়।
এ বারের ইমপিচমেন্ট ইউএস ক্যাপিটলে হামলার ঘটনার জেরে। গত ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটলে ট্রাম্প সমর্থকদের তাণ্ডবের জেরেই ইমপিচমেন্টের মুখোমুখি হতে হচ্ছে ট্রাম্পকে। অর্থাৎ, ১৩ মাসের ব্যবধানে দ্বিতীয় বার ইমপিচমেন্টের মুখোমুখি ট্রাম্প।
এর পর কী?
এ বারের ট্রায়ালে দোষী সাব্যস্ত হলে ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আর দাঁড়াতে পারবেন না ট্রাম্প। সে ক্ষেত্রে সেনেটের দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর আইনসভার সদস্যরা একটি পৃথক ভোটের মাধ্যমে তাঁকে ভবিষ্যতে দায়িত্ব গ্রহণের অযোগ্য হিসেবে প্রমাণ করতে পারেন।
তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য দুই তৃতীয়াংশ সেনেট সদস্যের সমর্থন চাই, তবে ভবিষ্যতে তাঁকে সম্পূর্ণ ভাবে আটকাতে সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের ভোটের প্রয়োজন। দ্বিতীয় বার ইমপিচমেন্টের মুখে পড়ার পর ট্রাম্প অবশ্য নরম সুরেই কথা বলছেন। তিনি আমেরিকানদের উদ্দেশে ‘ঐক্যবদ্ধ’ থাকার এবং হিংসায় না জড়ানোর আরজি জানিয়েছেন। বাকিটা সময়ের হাতেই!
আরও পড়তে পারেন: টুইটারে বরাবরের জন্য নিষিদ্ধ হলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প, ‘চুপ করিয়ে রাখা’র ষড়যন্ত্রের অভিযোগ
-
রাজ্য1 day ago
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করতে সিপিএমের লাইনেই খেলছেন শুভেন্দু অধিকারী
-
দেশ3 days ago
করোনার টিকা নেওয়ার পর অসুস্থ হলে দায় নেবে না কেন্দ্র
-
দেশ2 days ago
নবম দফার বৈঠকেও কাটল না জট, ফের কৃষকদের সঙ্গে আলোচনায় বসবে কেন্দ্র
-
প্রযুক্তি2 days ago
হোয়াটসঅ্যাপে এ ভাবে সেটিং করলে আপনার আলাপচারিতা কেউ দেখতে পাবে না এবং তথ্যও থাকবে নিরাপদে