কলকাতা
শুধু দড়ি বেঁধে ম্যানহোলের কাজ করতে নেমে কুঁদঘাটে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, মৃত ৪ শ্রমিক
বেশ কিছুদিন ধরেই কুঁদঘাট এলাকায় ম্যানহোল পরিষ্কারের কাজ চলছিল।


কলকাতা : উপযুক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়া শুধুমাত্র দড়ি বেঁধে ম্যানহোল পরিষ্কার করতে গিয়ে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটল খাস কলকাতায়। মারা গেলেন চার শ্রমিক।
বেশ কিছুদিন ধরেই কুঁদঘাট এলাকায় ম্যানহোল পরিষ্কারের কাজ চলছিল। বৃহস্পতিবারও ওই এলাকায় কাজের জন্য ম্যানহোলের ভিতর নেমেছিলেন ওই চার শ্রমিক। বেশ খানিকক্ষণ ধরে তাঁরা কাজও করছিলেন। কিন্তু হঠাৎ জল চলে আসায় তোড়ে ভেসে যান ওই শ্রমিকরা।
এ দিন বেলা ১২টা নাগাদ শ্রমিকদের চিৎকার শুনতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা খবর দেন দমকল ও পুলিশে।
দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান দমকল আধিকারিকরা। চারজনকে উদ্ধার করা গেলেও উদ্ধারের সময় তারা অচৈতন্য ছিলেন। তড়িঘড়ি তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই শ্রমিকদের মৃত্যু হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, শুধুমাত্র দড়ি বেঁধে শ্রমিকরা ম্যানহোলের নিচে নেমেছিলেন। তাদের কাছে ছিল না কোন নিরাপত্তার সরঞ্জাম।
অভিযোগ উঠছে জল সরবরাহ বন্ধ না কারণে এই বিপত্তি ঘটেছে।
আরও পড়ুন : ব্যয় বেড়েছে পরিবহণে, এক ধাক্কায় অনেকটাই বাড়ছে প্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম
কলকাতা
Bengali New Year: সুরক্ষাবিধি মেনেই নববর্ষের পুজো হবে বিভিন্ন কালীমন্দিরে
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে অবস্থা আরও নাজেহাল। তা হলে এ বার পয়লা বৈশাখে কি বাঙালি আনন্দ করতে পারবে?


শুভদীপ রায় চৌধুরী
উৎসবপ্রিয় বাঙালির জীবনে দু’টি পার্বণ বেশ জনপ্রিয়, একটি দুর্গাপুজো আর একটি পয়লা বৈশাখ। দুর্গাপুজোর সময় যেমন বাঙালি মেতে ওঠে ঠাকুর দেখা, নতুন জামাকাপড় পরার আনন্দে, তেমনি পয়লা বৈশাখে মেতে ওঠে হালখাতা, মিষ্টিমুখ ইত্যাদির মধ্য দিয়ে বর্ষবরণের আনন্দে। তবে গত বছর করোনাভাইরাসের কারণে বাঙালিকে গৃহবন্দি থাকতে হয়েছিল এই দিনটিতে, পুজোতেও যে তেমন আনন্দ করতে পেরেছিল তারা তাও নয়।
এ বছরেও করোনা পরিস্থিতি একেবারেই ভালো নয়। বরং করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে অবস্থা আরও নাজেহাল। তা হলে এ বার পয়লা বৈশাখে কি বাঙালি আনন্দ করতে পারবে? উৎসবপ্রিয় মানুষে কি পৌঁছে যেতে পারবে বিভিন্ন মন্দিরে নতুন বছরের পুজো দিতে? কী বলছেন কলকাতার বিভিন্ন মন্দিরের সঙ্গে যুক্ত সদস্যরা? তাঁরা কতটা ছাড় দিচ্ছেন এ বার পয়লা বৈশাখে? সব কিছু নিয়েই এখন চলছে জোর আলোচনা। এরই মধ্যে হয়তো কলকাতার মানুষজন নতুন বছরের হালখাতা করতে দোকানে দোকানে পৌঁছে যাবেন এ বারও।
তিলোত্তমা মানেই ঐতিহ্য এবং সেই ঐতিহ্যের এক অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন হল কালীঘাট মন্দির। কথায় আছে বঙ্গদেশ কালীক্ষেত্র, অর্থাৎ এখানে মহামায়া আদ্যাশক্তি হলেন সর্বময় কর্ত্রী। ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়, সবার হাতে পুজোর থালা এবং সঙ্গে এক জোড়া লক্ষ্মী-গণেশ, পয়লা বৈশাখে এ যেন এক অতিপরিচিত ছবি কালীঘাটে।

গত বছর করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতিতে কেউই সে ভাবে নতুন বছরের প্রথম দিন প্রণাম করতে যেতে পারেননি কালীঘাটের কালীকে। তবে এ বছর পয়লা বৈশাখে ভক্তদের পুজো দিতে দেখা যাবে কালীঘাটে, বিভিন্ন নিয়মবিধি মেনেই। করোনার পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও নতুন বছরে তাঁরা সবাই মাকে দর্শন করতে যেতে পারবেন। তবে মাস্ক পরে যেতে হবে এবং মন্দির কমিটির তৈরি সমস্ত নিয়মবিধি মানতে হবে। তা ছাড়া একসঙ্গে সবাইকে মন্দিরে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না জানানো হয়েছে মন্দির কমিটির তরফ থেকে। সকলের জন্য স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এবং মন্দিরে প্রবেশের আগে থার্মাল স্ক্রিনিং-এর ব্যবস্থাও থাকছে।
কালীঘাটের মন্দির থেকে একটু দূরেই রয়েছে আরও এক প্রাচীন মন্দির। টালিগঞ্জের করুণাময়ী কালীমন্দির, যে মন্দিরের ইতিহাস বহু দিনের এবং বহু ভক্তের সমাগম ঘটে এই মন্দিরে। কালীঘাটের মন্দিরের মতো করুণাময়ী কালীমন্দিরও সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবারেরই প্রতিষ্ঠিত। নন্দদুলাল রায় চৌধুরী প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মা করুণাময়ী কালীকে এবং রানি রাসমণি এই বিগ্রহ দেখেই তৈরি করান দক্ষিণেশ্বরের ভবতারিণী। করুণাময়ী কালীমন্দিরেও সমস্ত প্রশাসনিক নিয়মবিধি মেনে পয়লা বৈশাখের পুজো দেওয়া যাবে।

সকাল ৬টা থেকে পুজো শুরু হবে বলেই জানালেন মন্দির কমিটির সদস্য অশোক রায় চৌধুরী। তিনি জানান, সকলকে মাস্ক পরে আসতে হবে মন্দিরে এবং সঙ্গে প্রসাদের মিষ্টি আনলেও কোনো ফুল নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না। এ ছাড়া স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা থাকবে হবে। মন্দিরের গর্ভগৃহের সামনে যে নাটমন্দির রয়েছে সেখানে পাঁচজন করে ভক্তের একসঙ্গে পুজো নেওয়া হবে। সব কিছুই হবে শারীরিক দূরত্ববিধি মেনেই।
বেহালার আনুমানিক ২৫০ বছরের পুরোনো সিদ্ধেশ্বরী কালীমন্দিরে ভোর ৫টা থেকে পুজো শুরু হয়ে যাবে বলেই জানালেন দেবজিৎ ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, মন্দিরের দালানে এক একবারে পনেরো জন করে ভক্ত আসবেন এবং পুজো দেবেন। সবাইকে মাস্ক মাক্স পরে আসতে হবে এবং অবশ্যই সঙ্গে রাখতে হবে স্যনিটাইজার। শারীরিক দূরত্ববিধি মেনেই সিদ্ধেশ্বরীতে পুজো হবে বলে জানান তিনি।

প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডের ঢাকা কালীবাড়িতেও সকাল থেকে পুজো শুরু হবে বলে জানান মন্দিরের পুরোহিতরা। তবে এ বার সমস্ত রকমের স্বাস্থ্যবিধি মেনে পুজো দিতে হবে ভক্তদের। শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে সকলকে মাস্ক পরে আসতে হবে মন্দির চত্বরে – এমনটাই জানালেন তাঁরা।
দক্ষিণ কলকাতার কসবা অঞ্চলের আদ্যাকালী মন্দির ১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত। তারাপীঠ সিদ্ধ শ্রীশ্রী জ্ঞানানন্দ ভৈরবদাস মহারাজ এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। এখানে ভোর ৫টা থেকে পুজো শুরু হবে বলে জানালেন মন্দিরের সেবায়েত গোপাল চক্রবর্তী।

গোপালবাবু বলেন, ১০ জন করে ভক্ত একবারে পুজো দিতে পারবেন এবং সকলকে মাস্ক পরে আসতে হবে এবং অবশ্যই মানতে হবে শারীরিক দূরত্ববিধি।
দক্ষিণ শহরতলির রাজপুর বিপত্তারিণী চণ্ডীবাড়িতেও সকাল থেকে পুজো শুরু হবে পয়লা বৈশাখে। চণ্ডীবাড়িতে কমপক্ষে ২০ জন করে ভক্ত একসঙ্গে পুজো দিতে পারবেন। তবে কোনো ফুল নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না বলেই জানাল চণ্ডীবাড়ি। শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে পুজো দিতে হবে চণ্ডীবাড়িতে।

একই ভাবে দক্ষিণ কলকাতার লেক কালীবাড়ি, ঢাকুরিয়া শীতলাতলা কালীবাড়িতেও একই নিয়ম রয়েছে সকল ভক্তের জন্য।
দক্ষিণ কলকাতা থেকে চলুন উত্তরে যাওয়া যাক। কলকাতার উত্তর শহরতলির বরানগর বাজারের কাছে রয়েছে আর এক প্রাচীন সিদ্ধেশ্বরী কালীমন্দির। সেই মন্দিরেও পয়লা বৈশাখে ভক্তদের ভিড় দেখার মতো হয় বলেই জানালেন মন্দিরের সেবায়ত সুদীপ্ত চক্রবর্তী।

সুদীপ্তবাবু বলেন, এ বছর করোনা ভাইরাসের কারণে নানা বিধিনিষেধ থাকছে এই মন্দিরেও। সকলকে মাস্ক পরে আসতে হবে আর সঙ্গে অবশ্যই রাখতে হবে স্যনিটাইজার। এই মন্দিরে সে দিন সকাল ৭টা থেকেই পুজো শুরু হয়ে যাবে এবং নাটমন্দিরে সর্বাধিক পাঁচ জন করে ভক্ত একবারে পুজো দিতে পারবেন বলেই জানান তিনি। সকলকে শারীরিক দূরত্ববিধি মানতে হবে।
কলকাতা
Bengal Corona Update: সংক্রমণের প্রথম চূড়াকে পেরিয়ে গেল কলকাতা, পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে
সাধারণ মানুষের একটা বড়ো অংশের নির্লজ্জ ভাবে করোনাবিধি শিকেয় তুলে দেওয়ার ফল ভুগতে হচ্ছে এখন কলকাতাকে।


খবরঅনলাইন ডেস্ক: রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ। কলকাতার পরিস্থিতি তো আরও ভয়াবহ। সাধারণ মানুষের একটা বড়ো অংশের নির্লজ্জ ভাবে করোনাবিধি শিকেয় তুলে দেওয়ার ফল ভুগতে হচ্ছে এখন কলকাতাকে। শহরের সক্রিয় রোগীর সংখ্যাটা এখন রোজ প্রায় পাঁচ-ছশো করে বাড়ছে।
মঙ্গলবার একটি অত্যন্ত খারাপ রেকর্ড করেছে কলকাতা। করোনা সংক্রমণের প্রথম ঢেউয়ে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছিল, সেটা এই দ্বিতীয় চূড়ায় ভেঙে গেল। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য দফতর প্রকাশিত রিপোর্ট বলছে কলকাতায় বর্তমানে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৮ হাজার ৪০৬।
গত বছর ১১ নভেম্বর সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ছিল ৭ হাজার ৬১৪। সেটাই ছিল সে সময়ের সর্বোচ্চ স্তর। এ বার সেটা পেরিয়ে গেল। কিছু দিন আগে দৈনিক সংক্রমণেও রেকর্ড করে ফেলেছে কলকাতা। প্রথম ঢেউয়ের সময়ে গত বছর ৩১ অক্টোবরে শহরে সর্বোচ্চ দৈনিক সংক্রমণ রেকর্ড করা হয়েছিল (৯৩১)। কিন্তু এ বার গত তিন দিন ধরে সেই সংক্রমণ ১১০০-এর ওপরে থাকছে।
আরও ভয়াবহ বিষয় হল কত দ্রুততার সঙ্গে এই সংক্রমণ বেড়ে গেল। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা সর্বনিম্ন স্তরে ছিল (১,০৬৫)। অর্থাৎ মাত্র ৫৫ দিনে, শহরে সক্রিয় রোগী বেড়েছে প্রায় ৭ হাজার ৪০০। পরিস্থিতি আর কতটা ভয়াবহ হবে ভেবে পাওয়া যাচ্ছে। এর পরেও মানুষ সচেতন হবেন কি না, সেটাও বোঝা যাচ্ছে না।
তবে একটা বিষয় ঘটবে, সংক্রমণ যখন কমতে শুরু করবে, তখন কিন্তু প্রথম ঢেউয়ের থেকেও দ্রুততায় কমবে, এটা কার্যত নিশ্চিত। এই চূড়াটা যে ভাবে পৌঁছেছিল, ঠিক সেই ভাবেই চূড়া থেকে নামবে। কিন্তু সেটা কবে হবে, তারই কোনো উত্তর নেই কারও কাছে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
কলকাতা
Bengal Polls 2021: ভোটের পর তৃণমূলকে সমর্থন করা নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য অধীররঞ্জন চৌধুরীর
“সংযুক্ত মোর্চা নবান্ন দখল করবে”, অধীর নিশ্চিত।


খবরঅনলাইন ডেস্ক: রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারণা এ বার পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ত্রিশঙ্কু হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ভীষণ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে বাম-কংগ্রেস-আইএসএফের সংযুক্ত মোর্চার ভূমিকা। ভোটের পর তৃণমূলকে সমর্থন করা নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী।
বুধবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে বহরমপুরের সাংসদকে প্রশ্ন করা হয়, ভোট পরবর্তী পরিস্থিতিতে কি কংগ্রেস মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সমর্থন করবে? এমন প্রশ্নের সরাসরি যেমন কোনো উত্তর দেননি অধীর, তেমনই আবার রাজনৈতিক সমঝোতার প্রশ্ন পুরোপুরি উড়িয়ে দেননি তিনি।
অধীর এই প্রসঙ্গেই বলেন, ‘‘কাল্পনিক প্রশ্নের এটা সময় নয়। আমরা সংযুক্ত মোর্চা নবান্ন দখলের লক্ষ্যে এগোচ্ছি। সংযুক্ত মোর্চাকে কারা সমর্থন করবেন সেটা তাঁদের ব্যাপার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হেরে গেলে কোথায় যাবেন আমরা জানি না। এমনও হতে পারে সংযুক্ত মোর্চা যখন নবান্ন দখল করতে যাচ্ছে তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই বাঁচার জন্য সংযুক্ত মোর্চার সঙ্গী হলেন। বা সংযুক্ত মোর্চার কাছে আবেদন জানালেন।’’
এর পরেই কংগ্রেস সভাপতির তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য, ‘‘পলিটিক্স ইজ দি আর্ট অফ পসিবিলিটিজ (Politics is the art of possibility)।’’
সম্প্রতি রাজ্যের ভোট পরিস্থিতি নিয়ে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী-সহ দেশের সমস্ত বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলকে চিঠি লিখে একজোট হয়ে লড়াইয়ে আবেদন জানিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী এমন আবেদনকে কংগ্রেসের নৈতিক জয় হিসেবেই দেখেছেন অধীর। তাঁর কথায়, ‘‘যে তৃণমূল নেত্রী কথায় কথায় বলতেন ‘কংগ্রেসকে তো আমি মিউজিয়ামে পাঠিয়ে দিয়েছি। কখনও আমি কংগ্রেস করেছি ভাবতে লজ্জা হয়’, সেই দিদি এখন সনিয়া গান্ধীর কাছে চিঠি লিখছেন।’’
অধীরের মতে, ভারতবর্ষের ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক রাজনীতি সনিয়া ও কংগ্রেস-কে ঘিরেই আবর্তিত হয়। সেটা মুখ্যমন্ত্রী স্বীকার করছেন বলেই তাঁকে চিঠি লিখতে হচ্ছে। কংগ্রেস তো তাঁকে চিঠি লেখেনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিতে হয়েছে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
শিশির অধিকারীকে রাজ্যপাল করার কথা ভাবছে কেন্দ্রীয় সরকার, কোন রাজ্যে
-
দেশ2 days ago
Vaccination Drive: এসে গেল তৃতীয় টিকা, স্পুটনিক ফাইভে অনুমোদন দিয়ে দিল কেন্দ্র
-
দেশ2 days ago
Sputnik V: এপ্রিলের শেষে ভারতের বাজারে চলে আসবে টিকা, জানাল রাশিয়া
-
প্রযুক্তি1 day ago
বাড়ির কাছাকাছি রেশন দোকান কোনটা, খুব সহজেই জেনে নিতে পারেন ‘মেরা রেশন’ মোবাইল অ্যাপ থেকে
-
রাজ্য1 day ago
Bengal Polls 2021: এ বার অনুব্রত মণ্ডলকে শোকজ নোটিশ নির্বাচন কমিশনের