কলকাতা
ফুটপাথে সংসার, রাস্তায় পার্কিং, কিছু অভিভাবকের উদাসীনতা, ত্ৰ্যহস্পর্শে নাজেহাল মধ্য কলকাতার স্কুলপাড়া
নিজস্ব প্রতিবেদন: ফুটপাথ জুড়ে ছাদহীন মানুষের বসবাস। সঙ্গে রয়েছে পথচলতি মানুষের চাহিদা মেটানোর ডালি নিয়ে অসংখ্য গুমটি দোকান। রাস্তার দু’ পাশে ২৪ ঘণ্টা সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে ব্যক্তিগত গাড়ি থেকে শুরু করে পণ্যবাহী যান। ফলে বউবাজার অঞ্চলের যদুনাথ দে রোড এবং পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলিতে স্কুল শুরু আর ছুটির সময় সাংঘাতিক যানজট নিত্য দিনের ঘটনা। আর এই […]

নিজস্ব প্রতিবেদন: ফুটপাথ জুড়ে ছাদহীন মানুষের বসবাস। সঙ্গে রয়েছে পথচলতি মানুষের চাহিদা মেটানোর ডালি নিয়ে অসংখ্য গুমটি দোকান। রাস্তার দু’ পাশে ২৪ ঘণ্টা সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে ব্যক্তিগত গাড়ি থেকে শুরু করে পণ্যবাহী যান। ফলে বউবাজার অঞ্চলের যদুনাথ দে রোড এবং পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলিতে স্কুল শুরু আর ছুটির সময় সাংঘাতিক যানজট নিত্য দিনের ঘটনা। আর এই যানজটে বিপন্ন হতে পারে পড়ুয়ারাও।
এক দিকে বিপিনবিহারী গাঙ্গুলি স্ট্রিট, তারই প্রায় সমান্তরাল ভাবে যদুনাথ দে রোড মিশেছে চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউতে। এই এক ফালি এলাকায় রয়েছে কলকাতার তিনটি শতাব্দী প্রাচীন স্কুল। বউবাজার লোরেটো, সেন্ট জর্জেস স্কুল এবং সেন্ট জোসেফস কলেজ (আদতে প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত)। স্বাভাবিক ভাবেই দিনের নির্দিষ্ট সময়ে কয়েক হাজার পড়ুয়া এবং তাদের অভিভাবকদের বিচরণে গোটা এলাকাকেই গ্রাস করে নেয় তীব্র যানজট। যা নিয়ে রীতিমতো নাভিশ্বাস ওঠে পথচারী থেকে শুরু করে স্থানীয় বাসিন্দা এবং ব্যবসায়ীদের, এবং ওই তিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পড়ুয়াদেরও।
তিনটি স্কুলের মধ্যে সেন্ট জোসেফের মূল প্রবেশপথ যদুনাথ দে রোডের উপর। যে কারণে এই রাস্তার ট্র্যাফিকের সমস্যা সব থেকে বেশি। একে তো দখল হয়ে যাওয়া ফুটপাথে হাঁটার কোনো উপায় নেই, তার উপর দু’ ধারেই পার্কিং থাকায় মাঝের সামান্য মাত্র অংশও সরু নালার মতো হয়ে যায়। এই পরিস্থিতিতে স্কুল শুরু বা ছুটির সময় কিছু অভিভাবকও বেহিসাবি হয়ে যান। ফলে পুরো রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে বলে জানালেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় বাসিন্দা ধীরাজ কুমার বলেন, ছুটির সময় পড়ুয়াদের নিতে আসা পুলকার এবং কিছু অভিভাবকের ব্যক্তিগত বাইক-গাড়ি অনিয়ন্ত্রিত ভাবে একাধিক লাইন করে রাস্তা দখল করে নেয়। সকাল আটটা থেকে রাস্তা একমুখী হয়ে গেলেও বড়ো পণ্যবাহী গাড়িগুলি চলতে থাকে বহাল তবিয়তেই। ফলে ছোটোখাটো দুর্ঘটনা এবং বিতণ্ডা প্রায়শই লেগে থাকে। এর থেকে যে ভবিষ্যতে বড়োসড়ো কোনো দুর্ঘটনা ঘটে যাবে না, তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। কোনো ব্যবস্থা নিয়েছে কি সেন্ট জোসেফ কলেজ কর্তৃপক্ষ?
স্কুলে ঢোকা-বেরোনোর সময় পড়ুয়াদের সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রণের জন্য নিরাপত্তাকর্মী থেকে শিক্ষকরাও উদ্যোগ নেন নিয়মিত। এমনকি স্কুলের প্রিন্সিপালকেও দুর্ঘটনা এড়াতে প্রতি দিন কার্যত রাস্তায় নেমে রাস্তার ট্র্যাফিক সামলানোর চেষ্টা করতে দেখা যায়। তাঁকে সাহায্য করেন স্কুলেরই সিনিয়র ছাত্ররা। অভিযোগ, এ ব্যাপারে তিনি প্রশাসনিক দফতরে চিঠিপত্র লিখেও কোনো সুফল পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানান, “আমরা চাই পড়ুয়া বা পথচারীরা নিরাপদে তাঁদের গন্তব্যে পৌঁছোন। আমরা সামনের রাস্তা যানজটমুক্ত রাখতে সব রকমের চেষ্টা চালাচ্ছি। সংবাদ মাধ্যমের কাছে অনুরোধ করব, এ ব্যাপারে তারাও যেন সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়”। কী বলছে ট্রাফিক বিভাগ?
বউবাজার থানার নিয়ন্ত্রণাধীন এই এলাকা হেড কোয়ার্টার ট্রাফিক গার্ড থেকেও খুব একটা দূরে নয়। যানজট এড়াতে ট্রাফিকের তরফেও ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। রাস্তাটিতে গাড়ি চলাচল উভমুখী হলেও সকাল আটটার পর থেকে একমুখী করে দিয়েছে ট্রাফিক বিভাগ। কিন্তু আটটা থেকে স্কুল শুরু হওয়ায় তার কোনো বিশেষ সুবিধে পড়ুয়ারা পায় না। তবে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের উপর অবস্থিত যোগাযোগ ভবনের দিকে যদুনাথ দে রোডের মুখে সর্বক্ষণের জন্য কর্মী নিয়োগ করে ট্রাফিক বিভাগ। এমনকি ছুটিরও সময়েও স্কুলগেটের সামনে এক জন হোমগার্ড পাঠানো হয় নিয়মিত।
স্কুল কর্তৃপক্ষ, অভিভাবক মায় স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এই গাড়ির পাহাড় সামাল দিতে তা পর্যাপ্ত নয়। এ ব্যাপারে কর্তব্যরত ট্রাফিক কর্মী জানান, আগে এক জন ট্রাফিক সার্জেন্ট আসতেন। কিন্তু এক শ্রেণির অভিভাবকের বেহিসাবি মনোভাব ঠিক না হলে পরিস্থিতি বদলাবে না।
অবশ্য কয়েক জন অভিভাবক দাবি করেন, সকাল ৮টার পরিবর্তে সকাল ৭টা থেকে রাস্তাটিকে একমুখী করতে হবে। পাশাপাশি তাঁরা কলকাতা পুরসভার প্রতি অভিযোগ তুলে বলেন, গোটা রাস্তাটাই সাধারণের পার্কিংয়ের জন্য বিক্রি হয়ে গিয়েছে। অভিভাবকরা নিজেদের গাড়ি রাখবেন কোথায়? পাশাপাশি স্কুল শুরু এবং ছুটির সময় পণ্যবাহী গাড়ির চলাচল নিয়ন্ত্রণ করার ব্যাপারেও তাঁরা দাবি তুললেন।
কলকাতা
Bengal Polls 2021: ভোটের পর তৃণমূলকে সমর্থন করা নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য অধীররঞ্জন চৌধুরীর
“সংযুক্ত মোর্চা নবান্ন দখল করবে”, অধীর নিশ্চিত।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারণা এ বার পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ত্রিশঙ্কু হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ভীষণ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে বাম-কংগ্রেস-আইএসএফের সংযুক্ত মোর্চার ভূমিকা। ভোটের পর তৃণমূলকে সমর্থন করা নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী।
বুধবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে বহরমপুরের সাংসদকে প্রশ্ন করা হয়, ভোট পরবর্তী পরিস্থিতিতে কি কংগ্রেস মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সমর্থন করবে? এমন প্রশ্নের সরাসরি যেমন কোনো উত্তর দেননি অধীর, তেমনই আবার রাজনৈতিক সমঝোতার প্রশ্ন পুরোপুরি উড়িয়ে দেননি তিনি।
অধীর এই প্রসঙ্গেই বলেন, ‘‘কাল্পনিক প্রশ্নের এটা সময় নয়। আমরা সংযুক্ত মোর্চা নবান্ন দখলের লক্ষ্যে এগোচ্ছি। সংযুক্ত মোর্চাকে কারা সমর্থন করবেন সেটা তাঁদের ব্যাপার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হেরে গেলে কোথায় যাবেন আমরা জানি না। এমনও হতে পারে সংযুক্ত মোর্চা যখন নবান্ন দখল করতে যাচ্ছে তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই বাঁচার জন্য সংযুক্ত মোর্চার সঙ্গী হলেন। বা সংযুক্ত মোর্চার কাছে আবেদন জানালেন।’’
এর পরেই কংগ্রেস সভাপতির তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য, ‘‘পলিটিক্স ইজ দি আর্ট অফ পসিবিলিটিজ (Politics is the art of possibility)।’’
সম্প্রতি রাজ্যের ভোট পরিস্থিতি নিয়ে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী-সহ দেশের সমস্ত বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলকে চিঠি লিখে একজোট হয়ে লড়াইয়ে আবেদন জানিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী এমন আবেদনকে কংগ্রেসের নৈতিক জয় হিসেবেই দেখেছেন অধীর। তাঁর কথায়, ‘‘যে তৃণমূল নেত্রী কথায় কথায় বলতেন ‘কংগ্রেসকে তো আমি মিউজিয়ামে পাঠিয়ে দিয়েছি। কখনও আমি কংগ্রেস করেছি ভাবতে লজ্জা হয়’, সেই দিদি এখন সনিয়া গান্ধীর কাছে চিঠি লিখছেন।’’
অধীরের মতে, ভারতবর্ষের ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক রাজনীতি সনিয়া ও কংগ্রেস-কে ঘিরেই আবর্তিত হয়। সেটা মুখ্যমন্ত্রী স্বীকার করছেন বলেই তাঁকে চিঠি লিখতে হচ্ছে। কংগ্রেস তো তাঁকে চিঠি লেখেনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিতে হয়েছে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
শিশির অধিকারীকে রাজ্যপাল করার কথা ভাবছে কেন্দ্রীয় সরকার, কোন রাজ্যে
কলকাতা
Bengal Polls 2021: বাড়ছে করোনা, ভোট বন্ধের দাবিতে কমিশন অফিসের কাছে রাস্তায় শুয়ে প্রতিবাদ
পিপিই কিট পরে রাস্তায় শুয়ে অবিলম্বে ভোট বন্ধের দাবিতে অভিনব প্রতিবাদ!

খবর অনলাইন ডেস্ক: সারা দেশে ফের হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। শেষ কয়েক দিন ধরে বাড়তে বাড়তে পশ্চিমবঙ্গেও দৈনিক কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা দু’হাজারের গণ্ডি পার করেছে। মহামারি আবহেই রাজ্যে চলছে বিধানসভা ভোট। এমন পরিস্থিতিতে ভোট বন্ধের আর্জি জানিয়ে বুধবার নির্বাচন কমিশনের অফিসের কাছে রাস্তায় শুয়ে অভিনব প্রতিবাদ জানাল একটি অরাজনৈতিক দল।
কলকাতায় নির্বাচন কমিশনের অফিস থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে পিপিই কিট পরে রাস্তায় শুয়ে পড়ে প্রতিবাদ জানান প্রতিবাদী দলটি। আট-দশ জন এই প্রতিবাদ কর্মসূচিতে সক্রিয় ভাবে অংশ নেন। তাঁদের দেখে পথচলতি মানুষের ভিড় জমে যায়।
প্রতিবাদকারীরা বলেন, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী চার সপ্তাহ খুবই সংকটজনক। সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ আগামী ৪ সপ্তাহে ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে বলে পূর্বাভাসও দিয়েছে কেন্দ্র। ফলে অবিলম্বে এ ভাবে ভোটগ্রহণ বন্ধ হোক। নির্বাচনী সভা, মিটিং-মিছিল বন্ধ হোক। বিকল্প পথের সন্ধান করা হোক। এই দাবিতেই পিপিই কিট পরে রাস্তায় শুয়ে প্রতিবাদ জানানোর পাশাপাশি কমিশনকে চিঠিও দিয়েছেন তাঁরা।
প্রতিবাদীদের হাতে ছিল বিভিন্ন ধরনের স্লোগান লেখা পোস্টার। যেমন একটিতে লেখা-চারিদিকে কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউ। নেই সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং, ভোটের জন্য বিশাল সমাবেশ, যেন ভোটটাই ভ্যাকসিন, ইত্যাদি।
পোস্টার থেকে বোঝা যায়, এই কর্মসূচির উদ্যোক্তা ‘আমরা সাধারণ নন-পলিটিক্যাল, আমরা খেটে খাওয়া নাগরিক’ নামের একটি দল।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণের দিন রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণ পার হয়েছে দু’হাজারের গণ্ডি। ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ২,০৫৮ জন। এর ফলে রাজ্যে মোট কোভিডরোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৯৭ হাজার ৬৩৪ জন।
আরও পড়তে পারেন: Coronavirus Second Wave: “আগামী চার সপ্তাহ অত্যন্ত উদ্বেগের”, সাফ কথা কেন্দ্রের

খবরঅনলাইন ডেস্ক: খবরঅনলাইন জানিয়েছিল রবিবার কলকাতায় বৃষ্টি হতে পারে। কলকাতাবাসীকে স্বস্তি দিয়ে অবশেষে মরশুমের প্রথম কালবৈশাখী হানা দিল কলকাতায়। সঙ্গে নামল জোর বৃষ্টি। তীব্র গরমের পর অবশেষে শান্তি পেলেন কলকাতার সাধারণ মানুষ।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি শেষ বার কিছু বৃষ্টি পেয়েছিল কলকাতা। কিন্তু শেষ জোর বৃষ্টি পেয়েছিল নভেম্বরের শেষে। অর্থাৎ, চার মাস পর জোর বৃষ্টি নামল শহরে।
সাধারণত এপ্রিলের এই সময়ের মধ্যে কলকাতা তথা দক্ষিণবঙ্গের ৩-৪টি কালবৈশাখী হওয়ার কথা। কিন্তু এ বার বায়ুমণ্ডলের পরিস্থিতি এতটাই অদ্ভুত ছিল যে বৃষ্টির অনুকূল পরিস্থিতি তৈরিই হয়নি। উলটে মধ্যে ভারত থেকে শুষ্ক বাতাস ঢুকে গিয়ে গরমের দাপট ক্রমশ বেড়ে গিয়েছিল শহরে। অন্য দিকে বৃষ্টির অভাবে শহরে মাটির তলার জলস্তরও কিছুটা হলেও কমে যাচ্ছিল।
এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচার জন্য দরকার ছিল জোর বৃষ্টির। সেটা আজ রবিবারই সন্ধ্যায় এল। এ দিন দুপুরের থেকে মুর্শিদাবাদে বজ্রগর্ভ মেঘের সৃষ্টি হয়। ধীরে ধীরে সেটি বীরভূম, নদিয়া, পূর্ব বর্ধমান, হুগলি, হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগণা হয়ে কলকাতার দিকে নেমে আসে। সন্ধ্যা ৭টার কিছু পরে কলকাতায় ঝড় শুরু হয়। তার পরেই নামে জোর বৃষ্টি। বিক্ষিপ্ত শিলাবৃষ্টিও হয় শহরে।
উত্তর কলকাতার থেকে দক্ষিণেই বৃষ্টির দাপট এ দিন বেশি ছিল। গড়ে ৭ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে দক্ষিণ কলকাতার বিভিন্ন জায়গায়। এর জেরে এক ধাক্কায় তাপমাত্রাও অনেকটাই কমে গিয়েছে। রাত ৮টা নাগাদ পারদ রেকর্ড করা হয়েছে ২০.৬ ডিগ্রি।
তবে স্বস্তি বেশিক্ষণের জন্য নয়। সোমবার ভোরে শীত শীত ভাব থাকবে। তবে তার পরেই বাড়তে থাকবে পারদ। ফের ফিরবে গরম।
-
ক্রিকেট24 hours ago
IPL 2021: কাজে এল না সঞ্জু স্যামসনের মহাকাব্যিক শতরান, পঞ্জাবের কাছে হারল রাজস্থান
-
প্রবন্ধ1 day ago
First Man In Space: ইউরি গাগারিনের মহাকাশ বিজয়ের ৬০ বছর আজ, জেনে নিন কিছু আকর্ষণীয় তথ্য
-
দেশ2 days ago
Kumbh Mela 2021: করোনাবিধিকে শিকেয় তুলে এক লক্ষ মানুষের সমাগম, আজ কুম্ভের প্রথম শাহি স্নান হরিদ্বারে
-
ক্রিকেট2 days ago
IPL 2021: সাড়ে ৭টায় খেলা শুরু হওয়া নিয়ে তীব্র অসন্তুষ্ট মহেন্দ্র সিংহ ধোনি