কলকাতা
দফায় দফায় বৃষ্টি, বইমেলায় নাজেহাল ক্রেতা-বিক্রেতা

কলকাতা: বৃহস্পতিবার দফায় দফায় বৃষ্টির জেরে নাজেহাল কলকাতা বইমেলার ক্রেতা থেকে বিক্রেতা। বেলা ১২টা নাগাদ প্রথমবারের বৃষ্টিতে বইমেলার একাধিক স্টলে বৃষ্টির ঝাপটায় এবং জল চুঁইয়ে পড়ার দরুণ বিশাল সংখ্যক বই ভিজে যায়।
এ দিনের মেলা শুরুর মুখেই বৃষ্টির জেরে নাজেহাল হতে হয় দর্শনার্থীদেরও।ঢোকার মুখেই বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচতে দৌড়াদৌড়ি শুরু হয়ে যায়। শীতের সময় গায়ে জল পড়তেই যে যেখানে পারেন কোনো রকমে মাথা গুঁজে দেন। অন্য দিকে বৃষ্টির মেজাজও ছিল যথেষ্ট জাঁকালো। প্রথম দফার রেশ মিটতে না মিটতেই ফের ঘণ্টাখানকের মধ্যে বৃষ্টি জাঁকিয়ে নামে।

প্রথম দফার পর সবে ভিজে বই শুকনো করছিলেন বিক্রেতারা , এরই মধ্যে ফের এক পশলা বৃষ্টি সব লন্ডভণ্ড করে দেয়।
যদিও সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কে কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলার দর্শকের ভিড়ে বিন্দুমাত্র টান ধরাতে পারেনি অকাল বৃষ্টি।
অন্য দিকে জানা গিয়েছে, বুধবারের পর বৃহস্পতিবারও তুমুল বৃষ্টি হয় কলকাতার বিভিন্ন স্থানে। তবে বিকেল থেকে আকাশ পুরোপুরি পরিষ্কার হয়ে যেতে পারে। আর তার পরেই উত্তুরে হওয়ার মধ্যে দিয়ে প্রত্যাবর্তন হবে শীতের।
কলকাতা
মাস্ক থাকলেও কালীঘাট-দক্ষিণেশ্বরে শারীরিক দুরত্ব চুলোয়, গা ঘেষাঘেঁষি করে হল ভক্ত সমাগম
প্রতিবারের মতো এবারও সকাল থেকেই দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তদের সমাগম ছিল। কিন্তু, তা অন্যান্য বছরের তুলনায় বেশ কম।


কলকাতা : অতিমারির দ্বিতীয় ঢেউয়ে আতঙ্কিত রাজ্যবাসী। গত বারও পয়লা বৈশাখে করোনার প্রকোপ ছিল ঊর্ধ্বগগনে। দেশ জুড়ে তখন লকডাউন চলছিল। এক বছর ঘুরে গেলেও ছবিটা প্রায় একই। এই পরিস্থিতিতে ১৪২৮- এর শুরুটা আর যাই হোক ভালো বলা চলে না।
পয়লা বৈশাখে দক্ষিণেশ্বরে বা কালীঘাটের কালীমন্দিরে ভিড় জমে। বছরের প্রথম দিন পুজো দিয়ে নতুন বছরটা শুরু করতে চান অনেকে। এ ছাড়া ছোটো ও বড়ো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে এ দিন হালখাতা হয়। লক্ষ্মী ও গণেশের পুজো শেষে হালখাতায় স্বস্তিক এঁকে শুরু হয় নয়া বছরের বেচাকেনা।
প্রতি বারের মতো এ বারও সকাল থেকেই দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তদের সমাগম ছিল। কিন্তু তা অন্যান্য বছরের তুলনায় বেশ কম। করোনাবিধি মেনে ভক্তদের মাস্ক পরতে দেখা গিয়েছে। তবে একাংশকে চোখ পড়েছে মাস্ক ছাড়াই।
একই ছবি দেখা গিয়েছে কালীঘাটেও। ভিড় কম হলেও সকাল থেকে ব্যবসায়ীরা লক্ষ্মী-গণেশ পুজোর জন্য মন্দিরে পৌঁছে গিয়েছিলেন। মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সকলকে মন্দিরে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। মন্দিরের প্রবেশের আগে থার্মাল স্ক্রিনিং-ও করা হচ্ছে। সকলের জন্য ছিল স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা।
তবে দু’টি মন্দিরের ক্ষেত্রেই কাউকেই শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে দেখা যায়নি। দক্ষিণেশ্বরে গা ঘেঁষাঘেঁষি করেই মন্দিরের লাইনে দাঁড়াতে দেখা গিয়েছে ভক্তদের। একই ছবি ছিল কালীঘাটেও। গা ঘেঁষাঘেঁষি করেই পুজো দিতে দেখা গিয়েছে।
অন্য দিকে গত বছর লকডাউনের ঢেউ এসে লেগেছিল কুমোরটুলিতেও। আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছিলেন কুমোরটুলির শিল্পীরা। তাঁদের কারখানা বন্ধ থাকায় অনেক কারিগর দেশে ফিরে গিয়েছেন। গত বছরের শেষের দিক থেকে এই পরিস্থিতিতে কিছুটা হলেও পাল্টায়। শিল্পী প্রশান্ত পাল খবর অনলাইনকে জানান, ‘‘গত বছরের তুলনায় এ বার ব্যবসায় একটু হলেও উন্নতি হয়েছে। ক্ষতি কাটিয়ে আলোর মুখ দেখেছে শিল্পীরা। এ বারে পয়লা বৈশাখের আগে লক্ষ্মী-গণেশ কেনাবেচা বেড়েছে।’’
তবে বাড়তে থাকা করোনা সংক্রমণে তাঁরা ফের লকডাউনের সিঁদুরে মেঘ দেখেছেন।
আরও পড়তে পারেন : পয়লা বৈশাখ এমন এক আনন্দ-উৎসব যার কোনো সংজ্ঞা নেই
কলকাতা
Bengali New Year: সুরক্ষাবিধি মেনেই নববর্ষের পুজো হবে বিভিন্ন কালীমন্দিরে
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে অবস্থা আরও নাজেহাল। তা হলে এ বার পয়লা বৈশাখে কি বাঙালি আনন্দ করতে পারবে?


শুভদীপ রায় চৌধুরী
উৎসবপ্রিয় বাঙালির জীবনে দু’টি পার্বণ বেশ জনপ্রিয়, একটি দুর্গাপুজো আর একটি পয়লা বৈশাখ। দুর্গাপুজোর সময় যেমন বাঙালি মেতে ওঠে ঠাকুর দেখা, নতুন জামাকাপড় পরার আনন্দে, তেমনি পয়লা বৈশাখে মেতে ওঠে হালখাতা, মিষ্টিমুখ ইত্যাদির মধ্য দিয়ে বর্ষবরণের আনন্দে। তবে গত বছর করোনাভাইরাসের কারণে বাঙালিকে গৃহবন্দি থাকতে হয়েছিল এই দিনটিতে, পুজোতেও যে তেমন আনন্দ করতে পেরেছিল তারা তাও নয়।
এ বছরেও করোনা পরিস্থিতি একেবারেই ভালো নয়। বরং করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে অবস্থা আরও নাজেহাল। তা হলে এ বার পয়লা বৈশাখে কি বাঙালি আনন্দ করতে পারবে? উৎসবপ্রিয় মানুষে কি পৌঁছে যেতে পারবে বিভিন্ন মন্দিরে নতুন বছরের পুজো দিতে? কী বলছেন কলকাতার বিভিন্ন মন্দিরের সঙ্গে যুক্ত সদস্যরা? তাঁরা কতটা ছাড় দিচ্ছেন এ বার পয়লা বৈশাখে? সব কিছু নিয়েই এখন চলছে জোর আলোচনা। এরই মধ্যে হয়তো কলকাতার মানুষজন নতুন বছরের হালখাতা করতে দোকানে দোকানে পৌঁছে যাবেন এ বারও।
তিলোত্তমা মানেই ঐতিহ্য এবং সেই ঐতিহ্যের এক অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন হল কালীঘাট মন্দির। কথায় আছে বঙ্গদেশ কালীক্ষেত্র, অর্থাৎ এখানে মহামায়া আদ্যাশক্তি হলেন সর্বময় কর্ত্রী। ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়, সবার হাতে পুজোর থালা এবং সঙ্গে এক জোড়া লক্ষ্মী-গণেশ, পয়লা বৈশাখে এ যেন এক অতিপরিচিত ছবি কালীঘাটে।

গত বছর করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতিতে কেউই সে ভাবে নতুন বছরের প্রথম দিন প্রণাম করতে যেতে পারেননি কালীঘাটের কালীকে। তবে এ বছর পয়লা বৈশাখে ভক্তদের পুজো দিতে দেখা যাবে কালীঘাটে, বিভিন্ন নিয়মবিধি মেনেই। করোনার পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও নতুন বছরে তাঁরা সবাই মাকে দর্শন করতে যেতে পারবেন। তবে মাস্ক পরে যেতে হবে এবং মন্দির কমিটির তৈরি সমস্ত নিয়মবিধি মানতে হবে। তা ছাড়া একসঙ্গে সবাইকে মন্দিরে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না জানানো হয়েছে মন্দির কমিটির তরফ থেকে। সকলের জন্য স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এবং মন্দিরে প্রবেশের আগে থার্মাল স্ক্রিনিং-এর ব্যবস্থাও থাকছে।
কালীঘাটের মন্দির থেকে একটু দূরেই রয়েছে আরও এক প্রাচীন মন্দির। টালিগঞ্জের করুণাময়ী কালীমন্দির, যে মন্দিরের ইতিহাস বহু দিনের এবং বহু ভক্তের সমাগম ঘটে এই মন্দিরে। কালীঘাটের মন্দিরের মতো করুণাময়ী কালীমন্দিরও সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবারেরই প্রতিষ্ঠিত। নন্দদুলাল রায় চৌধুরী প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মা করুণাময়ী কালীকে এবং রানি রাসমণি এই বিগ্রহ দেখেই তৈরি করান দক্ষিণেশ্বরের ভবতারিণী। করুণাময়ী কালীমন্দিরেও সমস্ত প্রশাসনিক নিয়মবিধি মেনে পয়লা বৈশাখের পুজো দেওয়া যাবে।

সকাল ৬টা থেকে পুজো শুরু হবে বলেই জানালেন মন্দির কমিটির সদস্য অশোক রায় চৌধুরী। তিনি জানান, সকলকে মাস্ক পরে আসতে হবে মন্দিরে এবং সঙ্গে প্রসাদের মিষ্টি আনলেও কোনো ফুল নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না। এ ছাড়া স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা থাকবে হবে। মন্দিরের গর্ভগৃহের সামনে যে নাটমন্দির রয়েছে সেখানে পাঁচজন করে ভক্তের একসঙ্গে পুজো নেওয়া হবে। সব কিছুই হবে শারীরিক দূরত্ববিধি মেনেই।
বেহালার আনুমানিক ২৫০ বছরের পুরোনো সিদ্ধেশ্বরী কালীমন্দিরে ভোর ৫টা থেকে পুজো শুরু হয়ে যাবে বলেই জানালেন দেবজিৎ ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, মন্দিরের দালানে এক একবারে পনেরো জন করে ভক্ত আসবেন এবং পুজো দেবেন। সবাইকে মাস্ক মাক্স পরে আসতে হবে এবং অবশ্যই সঙ্গে রাখতে হবে স্যনিটাইজার। শারীরিক দূরত্ববিধি মেনেই সিদ্ধেশ্বরীতে পুজো হবে বলে জানান তিনি।

প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডের ঢাকা কালীবাড়িতেও সকাল থেকে পুজো শুরু হবে বলে জানান মন্দিরের পুরোহিতরা। তবে এ বার সমস্ত রকমের স্বাস্থ্যবিধি মেনে পুজো দিতে হবে ভক্তদের। শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে সকলকে মাস্ক পরে আসতে হবে মন্দির চত্বরে – এমনটাই জানালেন তাঁরা।
দক্ষিণ কলকাতার কসবা অঞ্চলের আদ্যাকালী মন্দির ১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত। তারাপীঠ সিদ্ধ শ্রীশ্রী জ্ঞানানন্দ ভৈরবদাস মহারাজ এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। এখানে ভোর ৫টা থেকে পুজো শুরু হবে বলে জানালেন মন্দিরের সেবায়েত গোপাল চক্রবর্তী।

গোপালবাবু বলেন, ১০ জন করে ভক্ত একবারে পুজো দিতে পারবেন এবং সকলকে মাস্ক পরে আসতে হবে এবং অবশ্যই মানতে হবে শারীরিক দূরত্ববিধি।
দক্ষিণ শহরতলির রাজপুর বিপত্তারিণী চণ্ডীবাড়িতেও সকাল থেকে পুজো শুরু হবে পয়লা বৈশাখে। চণ্ডীবাড়িতে কমপক্ষে ২০ জন করে ভক্ত একসঙ্গে পুজো দিতে পারবেন। তবে কোনো ফুল নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না বলেই জানাল চণ্ডীবাড়ি। শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে পুজো দিতে হবে চণ্ডীবাড়িতে।

একই ভাবে দক্ষিণ কলকাতার লেক কালীবাড়ি, ঢাকুরিয়া শীতলাতলা কালীবাড়িতেও একই নিয়ম রয়েছে সকল ভক্তের জন্য।
দক্ষিণ কলকাতা থেকে চলুন উত্তরে যাওয়া যাক। কলকাতার উত্তর শহরতলির বরানগর বাজারের কাছে রয়েছে আর এক প্রাচীন সিদ্ধেশ্বরী কালীমন্দির। সেই মন্দিরেও পয়লা বৈশাখে ভক্তদের ভিড় দেখার মতো হয় বলেই জানালেন মন্দিরের সেবায়ত সুদীপ্ত চক্রবর্তী।

সুদীপ্তবাবু বলেন, এ বছর করোনা ভাইরাসের কারণে নানা বিধিনিষেধ থাকছে এই মন্দিরেও। সকলকে মাস্ক পরে আসতে হবে আর সঙ্গে অবশ্যই রাখতে হবে স্যনিটাইজার। এই মন্দিরে সে দিন সকাল ৭টা থেকেই পুজো শুরু হয়ে যাবে এবং নাটমন্দিরে সর্বাধিক পাঁচ জন করে ভক্ত একবারে পুজো দিতে পারবেন বলেই জানান তিনি। সকলকে শারীরিক দূরত্ববিধি মানতে হবে।
কলকাতা
Bengal Corona Update: সংক্রমণের প্রথম চূড়াকে পেরিয়ে গেল কলকাতা, পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে
সাধারণ মানুষের একটা বড়ো অংশের নির্লজ্জ ভাবে করোনাবিধি শিকেয় তুলে দেওয়ার ফল ভুগতে হচ্ছে এখন কলকাতাকে।


খবরঅনলাইন ডেস্ক: রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ। কলকাতার পরিস্থিতি তো আরও ভয়াবহ। সাধারণ মানুষের একটা বড়ো অংশের নির্লজ্জ ভাবে করোনাবিধি শিকেয় তুলে দেওয়ার ফল ভুগতে হচ্ছে এখন কলকাতাকে। শহরের সক্রিয় রোগীর সংখ্যাটা এখন রোজ প্রায় পাঁচ-ছশো করে বাড়ছে।
মঙ্গলবার একটি অত্যন্ত খারাপ রেকর্ড করেছে কলকাতা। করোনা সংক্রমণের প্রথম ঢেউয়ে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছিল, সেটা এই দ্বিতীয় চূড়ায় ভেঙে গেল। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য দফতর প্রকাশিত রিপোর্ট বলছে কলকাতায় বর্তমানে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৮ হাজার ৪০৬।
গত বছর ১১ নভেম্বর সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ছিল ৭ হাজার ৬১৪। সেটাই ছিল সে সময়ের সর্বোচ্চ স্তর। এ বার সেটা পেরিয়ে গেল। কিছু দিন আগে দৈনিক সংক্রমণেও রেকর্ড করে ফেলেছে কলকাতা। প্রথম ঢেউয়ের সময়ে গত বছর ৩১ অক্টোবরে শহরে সর্বোচ্চ দৈনিক সংক্রমণ রেকর্ড করা হয়েছিল (৯৩১)। কিন্তু এ বার গত তিন দিন ধরে সেই সংক্রমণ ১১০০-এর ওপরে থাকছে।
আরও ভয়াবহ বিষয় হল কত দ্রুততার সঙ্গে এই সংক্রমণ বেড়ে গেল। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা সর্বনিম্ন স্তরে ছিল (১,০৬৫)। অর্থাৎ মাত্র ৫৫ দিনে, শহরে সক্রিয় রোগী বেড়েছে প্রায় ৭ হাজার ৪০০। পরিস্থিতি আর কতটা ভয়াবহ হবে ভেবে পাওয়া যাচ্ছে। এর পরেও মানুষ সচেতন হবেন কি না, সেটাও বোঝা যাচ্ছে না।
তবে একটা বিষয় ঘটবে, সংক্রমণ যখন কমতে শুরু করবে, তখন কিন্তু প্রথম ঢেউয়ের থেকেও দ্রুততায় কমবে, এটা কার্যত নিশ্চিত। এই চূড়াটা যে ভাবে পৌঁছেছিল, ঠিক সেই ভাবেই চূড়া থেকে নামবে। কিন্তু সেটা কবে হবে, তারই কোনো উত্তর নেই কারও কাছে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
-
রাজ্য2 days ago
স্বাগত ১৪২৮, জীর্ণ, পুরাতন সব ভেসে যাক, শুভ হোক নববর্ষ
-
কলকাতা2 days ago
মাস্ক থাকলেও কালীঘাট-দক্ষিণেশ্বরে শারীরিক দুরত্ব চুলোয়, গা ঘেষাঘেঁষি করে হল ভক্ত সমাগম
-
গাড়ি ও বাইক2 days ago
Bajaj Chetak electric scooter: শুরু হওয়ার ৪৮ ঘণ্টা পরেই বুকিং বন্ধ! কেন?
-
কোচবিহার2 days ago
Bengal Polls 2021: শীতলকুচির গুলিচালনার ভিডিও প্রকাশ্যে, সত্য সামনে এল, দাবি তৃণমূলের