দেশ
গোটা দেশে নতুন সংক্রমণ ১৩২০৩, শুধুমাত্র কেরলে ছ’হাজারের বেশি
গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ১৩১ জনের।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: বিশেষজ্ঞরাও ভেবে পাচ্ছেন না যে কেরলের সংক্রমণ এ ভাবে মাত্রাছাড়া কী ভাবে হচ্ছে। বাকি দেশে যখন ধীরে ধীরে ঝিমিয়ে আসছে কোভিডের সংক্রমণ, তখন কেরলের পরিস্থিতি রীতিমতো চিন্তাদায়ক। গত ২৪ ঘণ্টায় গোটা দেশে যত জন নতুন আক্রান্ত হলেন তার প্রায় ৫০ শতাংশই হয়েছেন কেরলে।
নতুন আক্রান্ত ১৩ হাজারের একটু বেশি
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Ministry of Health and Family Welfare) তথ্য অনুযায়ী সোমবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৬ লক্ষ ৬৭ হাজার ৭৩৬। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৩ হাজার ২০৩ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ লক্ষ ৮৪ হাজার ১৮২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী কমেছে ২২৬ জন। বর্তমানে দেশে মাত্র ১.৭২ শতাংশ কোভিডরোগী বর্তমানে চিকিৎসাধীন।
দৈনিক সংক্রমণের হারের ওঠানামা
সাধারণত সোমবার দিন দেশে দৈনিক সংক্রমণের হার অন্যান্য দিনের তুলনায় কিছুটা বেশিই হয়। এ দিনও সেটাই হল। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ লক্ষ ৭০ হাজার ২৪৬টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। ফলে এ দিন দৈনিক সংক্রমণের হার ছিল ২.৩১ শতাংশ।
তবে সামগ্রিক সংক্রমণের হার আরও কমছে। ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভারতে মোট ১৯ কোটি ২৩ লক্ষ ৩৭ হাজার ১১৭টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন মাত্র ৫.৫৪ শতাংশ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। এই সংক্রমণের হার আগামী দিনে আরও কমবে এই আশা করাই যায়।
সংক্রমণ কোথায় কেমন?
দেশে এখন সব থেকে বেশি দৈনিক সংক্রমণের ঘটনা ঘটছে কেরলে। গত ২৪ ঘণ্টায় সেখানে আক্রান্ত হয়েছেন ৬,০৩৬ জন। দুশ্চিন্তা আরও বাড়িয়ে সেখানে দৈনিক সংক্রমণের হার উঠে গিয়েছে সাড়ে ১২ শতাংশে।
কিন্তু সংক্রমণের নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে মহারাষ্ট্র (২,৭৫২) থাকলেও সেখানেও ক্রমশ কমছে দৈনিক সংক্রমণের হার। গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে প্রতি একশো টেস্টে পজিটিভ হয়েছেন ৪.৫ জন। কোভিডের সংক্রমণের শুরু থেকে গত অক্টোবর পর্যন্তও মহারাষ্ট্রে একশো টেস্টে পজিটিভ হতেন গড়ে ১৫-১৬ জন করে।
এর পাশাপাশি, গত ২৪ ঘণ্টায় যে যে জায়গায় সংক্রমণ তিন অঙ্কে থাকলেও তুলনামূলক ভাবে বেশি ছিল সেগুলি হল কর্নাটক (৫৭৩), তামিলনাড়ু (৫৬৯), গুজরাত (৪১০), পশ্চিমবঙ্গ (৩৮৯)।
সুস্থ হলেন ১৩ হাজারের একটু বেশি
এ দিকে দৈনিক সুস্থতার সংখ্যা গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ হাজার ১৩০ জন সুস্থ হয়েছেন। এর ফলে দেশে এখনও পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ৩ লক্ষ ৮৩৮ জন। দেশে সুস্থতার হার বর্তমানে রয়েছে ৯৬.৮১ শতাংশ।
সুস্থতার হারের নিরিখে দেশে শীর্ষ দশটি স্থানে রয়েছে অরুণাচল প্রদেশ (৯৯.৪০%), অন্ধ্রপ্রদেশ (৯৯.০২%), ওড়িশা (৯৯%), দাদরা ও দমনদিউ (৯৯.৮০%), ত্রিপুরা (৯৮.৭০%), মিজোরাম (৯৮.৩৪%), অসম (৯৮.৩১%), বিহার (৯৮.৩১%), আন্দামান (৯৮.৩০%), হরিয়ানা (৯৮.২০%)।
মৃতের সংখ্যা কমল
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে কোভিডের কারণে মৃত্যু হয়েছে ১৩১ জনের। এর ফলে এখনও পর্যন্ত ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১ লক্ষ ৫৩ হাজার ৪৭০ জনের। ভারতে মৃত্যুহার একটু কমে ১.৪৩ শতাংশের ঘরে এসে গিয়েছে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
মেঘ-কুয়াশার যুগলবন্দিতে বাড়ল পারদ, তবে শীত ফিরবে দ্রুত
দেশ
মুকেশ অম্বানির বাড়ির সামনে বিস্ফোরক রাখার দায় স্বীকার করল জঈশ-উল-হিন্দ
ইজরায়েলি দূতাবাসের সামনে বিস্ফোরণের আগে পর্যন্ত এই সংগঠনটির নাম শোনা যায়নি।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: শিল্পপতি মুকেশ অম্বানির বাড়ির সামনে বিস্ফোরক রাখার দায় স্বীকার করল জঈশ-উল-হিন্দ নামক একটি সংগঠন। ‘টেলিগ্রাম’-এ মেসেজ পাঠিয়ে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে তারা। সম্প্রতি দিল্লিতে ইজরায়েলি দূতাবাসের সামনে বিস্ফোরণের পিছনেও এই সংগঠন দায় নিয়েছিল। যদিও ওই টেলিগ্রাম-বার্তাটির কোনো সত্যতা যাচাই করা যায়নি।
জঈশ-উল-হিন্দের নামে যে বার্তাটি পাঠানো হয়েছে, তাতে রীতিমত হুমকি দেওয়া হয়েছে ভারতীয় গোয়েন্দাদের। সেখানে লেখা হয়েছে, “আটকাতে পারলে আটকে দেখাও। দিল্লিতে তোমাদের নাকের ডগায় বিস্ফোরণ ঘটানোর সময়ও কিছু করতে পারোনি। নির্দেশ মেনে শুধু টাকা পাঠিয়ে দাও।”
নগদের বদলে টাকা বিটকয়েনে দিতে হবে বলেও দাবি করা হয়েছে ওই বিবৃতিতে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে পুলিশ। তবে এই ঘটনার সঙ্গে কে বা কারা যুক্ত থাকতে পারে, এখনও তেমন কোনো ইঙ্গিত মেলেনি।
গত শুক্রবার মুম্বইয়ে অম্বানীর বাড়ি ‘অ্যান্টিলিয়া’র বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা একটি গাড়ি থেকে বিস্ফোরক এবং ২০টি জিলেটিন স্টিক উদ্ধার হয়। গাড়ির ভিতর থেকে মেলে একাধিক নম্বর প্লেটও। এর মধ্যে অম্বানি পরিবারের নিরাপত্তারক্ষীদের গাড়ির নম্বরের হুবহু নেমপ্লেটও উদ্ধার হয়। এই ঘটনার পর থেকেই অম্বানিদের বাড়ির নিরাপত্তা আরও বাড়ানো হয়।
উল্লেখ্য, ইজরায়েলি দূতাবাসের সামনে বিস্ফোরণের আগে পর্যন্ত এই সংগঠনটির নাম শোনা যায়নি। ফলে, এই নামের আদৌ কোনো জঙ্গি সংগঠন রয়েছে কি না, সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারছেন না গয়েন্দারা।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
বেড়েছে রাজস্ব ঘাটতি, জানুয়ারির শেষে পৌঁছেছে ১২.২৩ লক্ষ কোটি টাকায়

খবরঅনলাইন ডেস্ক: শনিবারের তুলনায় রবিবার ভারতে ফের কিছুটা বাড়ল দৈনিক সংক্রমণ। তবে সংক্রমণের হার এখনও বেশি বাড়েনি, যা কিছুটা স্বস্তির খবর। শনিবারের পর রবিবারও দেশে মোট সংক্রমণের অর্ধেকই ঘটেছে মহারাষ্ট্রে।
নতুন আক্রান্ত ১৬ হাজারের বেশি
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Ministry of Health and Family Welfare) তথ্য অনুযায়ী রবিবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ১০ লক্ষ ৯৬ হাজার ৭৩১। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ হাজার ৭৫২ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ লক্ষ ৪৬ হাজার ৯০৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী কমেছে ৩৯৯ জন। বর্তমানে দেশে ১.৪৮ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
দৈনিক সংক্রমণের হারের ওঠানামা
দেশে সামগ্রিক ভাবে সংক্রমণ বাড়লেও এখনও সংক্রমণের হারের ব্যাপক ঊর্ধ্বগামী যাত্রা লক্ষ করা যায়নি। ফলে কয়েকটি রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও ভারতের পরিস্থিতি ঠিকঠাকই রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৭ লক্ষ ৯৫ হাজার ৭২৩টি। ফলে গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার ছিল ২.১০ শতাংশ।
এ দিকে, ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভারতে মোট ২১ কোটি ৬২ লক্ষ ৩১ হাজার ১০৬টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন ৫.১৩ শতাংশ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। এই সংক্রমণের হার আগামী দিনে আরও কমবে এই আশা করাই যায়।
সংক্রমণ কোথায় কেমন?
গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে আক্রান্ত হয়েছেন ৮,৬২৩ জন। দেশে মোট সংক্রমণের অর্ধেকই ঘয়েছে এই রাজ্যে। তবে গত কয়েকদিনের তুলনায় দৈনিক সংক্রমণের হার কিছুটা কমেছে এখানে। বর্তমানে সেটি ১০ শতাংশে নীচে এসে গিয়েছে। অন্য দিকে, দ্বিতীয় স্থানে থাকা কেরলে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩,৭৯২ জন।
এ দিকে সংক্রমণের নিরিখে আরও যে দুই রাজ্যের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে, তার মধ্যে পঞ্জাবে (৫৯০) সংক্রমণ আগের দিনের তুলনায় বাড়লেও মধ্যপ্রদেশে (৩৯০) দৈনিক সংক্রমণ অনেকটাই বেড়েছে। ছত্তীসগঢ় (২৪০) এবং গুজরাতে (৪৫১) পরিস্থিতি মোটের ওপরে স্থিতিশীল।
এ ছাড়া, সংক্রমণের নিরিখে প্রথম থেকেই আরও যে কয়েকটা রাজ্য ওপরের সারিতে রয়েছে সেই তামিলনাড়ু (৪৮৬), কর্নাটক (৫২৩), পশ্চিমবঙ্গ (২১০), দিল্লি (২৪৩) এবং অন্ধ্রপ্রদেশে (১১৮) সংক্রমণ কিছুটা বাড়লেও কোভিড পরিস্থিতির খুব একটা নেতিবাচক পরিবর্তনও হয়নি।
সুস্থ হলেন ১২ হাজারের কম
দেশে দৈনিক সুস্থতার সংখ্যাটি অনেকটাই কমে এসেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১১ হাজার ৭১৮ জন। এর ফলে দেশে এখনও পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ৭ লক্ষ ৭৫ হাজার ১৬৯ জন। দেশে এখন সুস্থতার হার রয়েছে ৯৭.১০ শতাংশ।
মৃতের সংখ্যা আরও কিছুটা বাড়ল
গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতের মৃত্যু হয়েছে ১১৩ জনের। এর ফলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ৫৭ হাজার ৫১। মৃত্যুহার বর্তমানে রয়েছে ১.৪২ শতাংশ।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
অবশেষে স্বস্তি, সংক্রমণের ধার কমতে শুরু করেছে কেরলে
দেশ
অবশেষে স্বস্তি, সংক্রমণের ধার কমতে শুরু করেছে কেরলে
গোটা দেশের বেশ কিছু রাজ্যে করোনার সংক্রমণ যখন বাড়ছে, তখন কেরলে সংক্রমণে এমন নিম্নগামী যাত্রা বেশ স্বস্তিদায়ক।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: ভারতে এই মুহূর্তে যে যে রাজ্যে কোভিডের দৈনিক সংক্রমণ সবার ওপরে রয়েছে, তাদের মধ্যে কেরল অন্যতম। কিন্তু এর মধ্যেও স্বস্তির একটা ব্যাপার রয়েছে। গত দু’সপ্তাহ ধরে এই রাজ্যে সংক্রমণের ধার ক্রমশ কমছে। একই সঙ্গে, হুহু করে কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও।
কমছে দৈনিক সংক্রমণ
কেরলে ২০২১-এর শুরু থেকে নতুন করে বাড়ছিল সংক্রমণ। জানুয়ারির মাসের প্রায় প্রত্যেক দিনই এখানে দৈনিক সংক্রমণ পাঁচ হাজারের ওপরে রেকর্ড করা হয়েছে। তবে সোমবারগুলোয় তা কমে তিন হাজারের ঘরে আসত, যে হেতু টেস্টের সংখ্যা অনেকটাই কম থাকত ওই দিন। জানুয়ারিতে বেশ কয়েকটা দিন সংক্রমণ ৬ হাজারেরও ওপরে রেকর্ড করা হয়েছে।
কিন্তু ফেব্ররুয়ারি পড়তেই পরিস্থিতির কিছুটা ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে। দৈনিক সংক্রমণ পাঁচ হাজার থেকে চার হাজারের ঘরে নেমে এসেছে। গত তিন দিন কেরলে দৈনিক সংক্রমণ তিন হাজারের ঘরে ছিল। এমন কি গত সোমবার, রাজ্যে সংক্রমণ রেকর্ড করা হয়েছিল মাতে ২,২১২। এই সংখ্যাটা গত বেশ কয়েক মাসের মধ্যেই সর্বনিম্ন। আর এ সবই হয়েছে টেস্টের সংখ্যাও ব্যাপক বৃদ্ধি আসার পরেও।
সংক্রমণের হারও নিম্নগামী
শুধু সংক্রমণ কমছে সেটাই নয়, একই সঙ্গে কমছে সংক্রমণের হারও। প্রতি একশো টেস্টে কতজন পজিটিভ হচ্ছেন, সেটাকেই বলা হয় সংক্রমণের হার। জানুয়ারির শুরু থেকে সংক্রমণের হারটি বাড়ছিল ক্রমশ। মাসের শেষে সেটা ১১-১২ শতাংশের কাছাকাছি চলে আসে। অর্থাৎ, প্রতি একশো টেস্টে ১১-১২ জনের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ হচ্ছিল।
কিন্তু ফেব্রুয়ারির শুরু থেকে সেই পরিস্থিতিও বদলেছে। সংক্রমণের হার বেশ কয়েকদিন ৭ শতাংশের ঘরে ঘোরাফেরা করার পর বর্তমানে সেটি কমে এসেছে পাঁচ শতাংশের ঘরে। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে সংক্রমণের হার ছিল ৫.১৪ শতাংশ, এটি গত বেশ কয়েক মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।
সক্রিয় রোগীর সংখ্যায় ব্যাপক পতন
এর মধ্যে কেরলের সব থেকে বড়ো সাফল্য এসেছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যায় ব্যাপক পতনে। গত ২৮ জানুয়ারি রাজ্যে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ছিল ৭২ হাজার ৩৯২ জন। সেটি ২৭ ফেব্রুয়ারি নেমে এসেছে ৫০ হাজার ৫১৪তে। অর্থাৎ গত এক মাসে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা কমেছে ২১ হাজার ৮৭৮।
উল্লেখ্য, গত অক্টোবরে কেরলে করোনা সংক্রমণের প্রথম চূড়া দেখা গিয়েছিল। সক্রিয় রোগীর সংখ্যা উঠে গিয়েছিল ৯২ হাজারে। তার পর ডিসেম্বর পর্যন্ত কিছুটা কমলেও জানুয়ারিতে ফের বেড়ে যায়। কেরলে বর্তমান যতজন সক্রিয় রোগী রয়েছেন, এই সংখ্যাটা গত বছর ২৬ সেপ্টেম্বরের পর সর্বনিম্ন।
মৃত্যুহার সব থেকে কম
এ দিকে, করোনার দৈনিক সংক্রমণ কেরলে বাড়তে থাকলেও মৃত্যুহারের নিরিখে এই রাজ্যের বেশ উজ্জ্বল অবস্থান। এই রাজ্যে এখন দৈনিক ১৭-১৮ জনের মৃত্যু রেকর্ড করা হয়। এখনও পর্যন্ত কোভিডের কারণে কেরলে মারা গিয়েছেন ৪,১৩৮ জন। মৃত্যুহার মাত্র ০.৩৯ শতাংশ।
গোটা দেশের বেশ কিছু রাজ্যে করোনার সংক্রমণ যখন বাড়ছে, তখন কেরলে সংক্রমণে এমন নিম্নগামী যাত্রা বেশ স্বস্তিদায়ক।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
কলকাতা-সহ গোটা রাজ্যেই কমল সংক্রমণ, চার জেলা নতুন সংক্রমণহীন
-
দেশ2 days ago
পশ্চিমবঙ্গে ৮ দফায় ভোট, কলকাতায় ভোট ২৬ ও ২৯ এপ্রিল
-
কলকাতা3 days ago
শুধু দড়ি বেঁধে ম্যানহোলের কাজ করতে নেমে কুঁদঘাটে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, মৃত ৪ শ্রমিক
-
প্রযুক্তি2 days ago
আরবিআই-এর নতুন নির্দেশিকা, ঝক্কি বাড়বে ডেবিট, ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে!
-
দেশ2 days ago
শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গ-সহ ৫ রাজ্যের ভোটের দিনক্ষণ প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন