দেশ
রবিবার ভারতে ১৭ হাজার জনকে টিকা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঘটনা কম, জানাল স্বাস্থ্য মন্ত্রক
রবিবার দেশের মাত্র ছ’টি রাজ্যে টিকাকরণ প্রক্রিয়া চলেছে।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: শনিবার ১৬ জানুয়ারি অর্থাৎ কোভিডের টিকাকরণের প্রথম দিন ভারতে ১ লক্ষ ৯১ হাজার মানুষের ওপরে কোভিডের টিকা প্রয়োগ করা হয়েছিল। রবিবার সেটা এক লাফে অনেকটাই কমে গেল। ওই দিন টিকা দেওয়া হয়েছে ১৭ হাজার জনকে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে এমনই জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে আরও বলা হয়েছে যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঘটনা অনেক কম রেকর্ড করা হয়েছে।
রবিবার কেন কম মানুষকে টিকা?
শনিবার দেশের ৩,০০৬টি কেন্দ্রে ১ লক্ষ ৯১ হাজার মানুষের ওপরে টিকা প্রয়োগ করা হয়েছিল। রবিবার কিন্তু ৫৫৩টি কেন্দ্রে এই টিকাকরণ প্রক্রিয়া হয়েছে। টিকা দেওয়া হয়েছে দেশের মাত্র ছ’টি রাজ্য– অন্ধ্রপ্রদেশ, অরুণাচল প্রদেশ, কেরল, কর্নাটক, তামিলনাড়ু এবং মণিপুরে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রের খবর, প্রথম দিনের তুলনায় দ্বিতীয় দিন টিকাকরণ কম হওয়াটা আসলে সরকারের পরিকল্পনারই অংশ। কেন্দ্র এমন ভাবে টিকাকরণ করতে চাইছে, যাতে অন্যান্য রোগের টিকাকরণে কোনো সমস্যা না হয়।
কেন্দ্র জানিয়েছে, বেশির ভাগ রাজ্যই সপ্তাহে চার দিন টিকাকরণ প্রক্রিয়া করবে বলেছে। তবে উত্তরপ্রদেশ এবং গোয়া সপ্তাহের মাত্র দুটো দিন, মিজোরাম পাঁচ এবং অন্ধ্রপ্রদেশ ছ’টি দিন এই প্রক্রিয়া চালাতে চায়।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঘটনা কম
রবিবার ক’ জনের শরীরে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে, সেই সংখ্যাটা বিস্তারিত না বললেও কেন্দ্র জানিয়েছে যে প্রথম দু’ দিনের টিকাকরণের পর গোটা দেশে ৪৪৭ জন গ্রহীতার শরীরে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে। তাঁদের মধ্যে মাত্র ৩ জনকে হাসপাতালে ভরতি করতে হয়েছে। যদিও তাঁরা প্রত্যেকেই বিপন্মুক্ত।
ইনজেকশন নেওয়ার জায়গাটা ফুলে যাওয়া, হালকা গা-বমি ভাব ছিল এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ধরন। ভারতে এই মুহূর্তে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের তৈরি তথা সেরাম ইন্সটিটিউটের প্রস্তুত করা টিকা কোভিশিল্ড এবং ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিন দিয়ে এই টিকাকরণ প্রক্রিয়া চলছে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
রাজ্যে ছ’শোর নীচে নামল দৈনিক কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা
দেশ
কয়লাঘাট বিল্ডিংয়ের আগুনে শোকপ্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রীও ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করলেন
রেলের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত ক্ষোভ প্রকাশ করেন মমতা

খবরঅনলাইন ডেস্ক: স্ট্র্যান্ড রোডে কয়লাঘাট বিল্ডিংয়ে রেলের ভবনে বিধ্বংসী আগুনের ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শুধু তা-ই নয়, মৃত ও আহতদের জন্য ক্ষতিপূরণও ঘোষণা করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে। অন্যদিকে, এই ঘটনায় রেলের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সোমবার রাতেই ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেন ।
মঙ্গলবার সকালে টুইট করে মোদী বলেন, “কলকাতায় ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় দুঃখিত। যাঁরা মারা গিয়েছেন তাঁদের পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করছি। আশা করছি, আহতরা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন।”
প্রধানমন্ত্রীর অফিস (পিএমও) থেকে জানানো হয়েছে, আগুনে যারা পুড়ে মারা গিয়েছেন, তাঁদের নিকটতম আত্মীয়কে ২ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে। যাঁরা গুরুতর আহত হয়েছেন, তাঁরা পাবেন ৫০ হাজার টাকা করে।
এ দিকে আগুন লাগার ঘটনার পর সোমবার রাতে স্ট্র্যান্ড রোডে পৌঁছন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে আগে থেকেই ছিলেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু। ছিলেন রাজ্যের পুলিশ-প্রশাসনের আধিকারিকরা। তাঁদের সঙ্গে কথা বলার পর সংবাদমাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘মৃত্যুর বিকল্প কিছু হয় না। তবু পরিবারগুলোর কথা মাথায় রেখে ১০ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য এবং পরিবারের এক জনকে চাকরি দেওয়া হবে।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘এটা রেলের ভবন। অনেক পুরনো। এখানে অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। ভয়াবহ দুর্ঘটনা। মোট ৭ জনের (তখনও পর্যন্ত) মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছে। দমকলের কাছে শুনেছি, তাঁরা লিফট দিয়ে উঠতে গিয়েছিলেন। সেই লিফটই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয় এবং তাঁরা ঝলসে মারা যান।’’
রেলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে মমতা বলেন, ‘‘এটা পুরোটাই রেলের জায়গা। কিন্তু এখনও তাঁরা কেউ আসেননি। আমাদের দমকলের পক্ষ থেকে একটা মানচিত্র চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেটা দেওয়া হয়নি। দুর্ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করতে চাই না। মর্মান্তিক দুর্ঘটনা।’’
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
রেলের ভবনে আগুনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯, উদ্ধার রেলের ডেপুটি সিসিএম ও রক্ষীর দেহ
দেশ
শ্বশুরবাড়িতে যেই গায়ে হাত তুলুক, স্ত্রীর উপর প্রতিটি আঘাতের জন্য স্বামীই দায়ী: সুপ্রিম কোর্ট
ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে মারধরের অভিযোগ। পরিণামে গর্ভপাত। তীব্র ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের।

খবর অনলাইন ডেস্ক: স্ত্রীকে মারধরে অভিযুক্ত এক ব্যক্তির জামিনের আবেদন খারিজ দিয়ে এই মামলায় একটি তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করল দেশের শীর্ষ আদালত। সোমবার সুপ্রিম কোর্ট বলে, শ্বশুরবাড়িতে কোনো মহিলার উপর প্রতিটা আঘাতের জন্য তাঁর স্বামীই দায়ী।
সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট করে জানিয়ে দেয়, আঘাতটি অন্য কোনো আত্মীয়ের মাধ্যমে ঘটানো হলেও স্বামীকে এর জন্য দায়ী করা হবে। এই মামলায় স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তির এটি তৃতীয় বিবাহ, আর অভিযোগকারী মহিলার দ্বিতীয় বিবাহ।
ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে মারধর!
টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, বিয়ের এক বছর পর ২০১৮ সালে তাঁদের একটি সন্তান হয়। গত বছরের জুনে মহিলা তাঁর স্বামী এবং শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে লুধিয়ানা পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। অভিযোগ, পণের টাকা পূরণ করতে না পারার জন্য ওই মহিলাকে তাঁর স্বামী, শ্বশুর এবং শাশুড়ি নির্মম ভাবে মারধর করেছেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তির আইনজীবী কুশাগ্র মহাজন তাঁর মক্কেলের আগাম জামিনের আবেদন করলে ভারতের প্রধান বিচারপতি এসএ বোবদের নেতৃত্বে একটি বেঞ্চ বলেছিল, “আপনি কেমন লোক? মহিলা অভিযোগ করেছেন যে তাঁর স্বামী তাঁকে শ্বাসরোধ করে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিল। এই ঘটনায় তাঁর গর্ভপাত হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। আপনি কেমন ধরনের মানুষ, যে নিজের স্ত্রীকে ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে মারধর করেন?”
কে মেরেছে বিবেচ্য নয়
আইনজীবী বলেন, মহিলা নিজেই অভিযোগ করেছেন যে তাঁর শ্বশুর তাকে একটি ব্যাট দিয়ে পিটিয়েছিলেন, স্বামী নন। তখন প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ বলেছিল, “আপনার বাবা না কি আপনি তাঁকে ব্যাট দিয়ে আঘাত করেছেন কি না তা বিবেচ্য নয়। যখন কোনো মহিলা তাঁর শ্বশুরবাড়িতে আঘাত পান, তখন প্রাথমিক দায় তাঁর স্বামীরই”।
শুনানিতে বেঞ্চ অভিযুক্তের জামিনের আবেদন খারজি করে দেয়। উল্লেখ্য, এর আগে পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টও অভিযুক্তের আগাম জামিন দিতে অস্বীকার করেছিল। আগাম জামিনের আবেদন নাকচ করে দিয়ে হাইকোর্টের রায়ে বলা হয়, গত ২০২০ সালের ১২ জুন, রাত ৯টা নাগাদ আবেদনকারী (স্বামী) এবং তাঁর বাবা ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে অভিযোগকারিণীকে নির্মম ভাবে মারধর করেন। এই মারধরের ঘটনা নির্যাতিতার শাশুড়িও অংশ নেন।
একই সঙ্গে বলা হয়, আবেদনকারী এবং তার বাবা অভিযোগকারিণীর মুখে বালিশ চাপা দিয়ে তাঁর শ্বাসরোধ করে খুনের চেষ্টাও করে। তাঁকে রাস্তায় ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয়। এই নির্মম অত্যাচারের ঘটনায় মহিলার গর্ভপাত হয়ে যায় বলে দাবি করা হয়েছে।
আরও পড়তে পারেন: শুধু স্ত্রী এবং সন্তানেরা নয়, ছেলের উপার্জনের ভাগিদার বাবা-মা, তাৎপর্যপূর্ণ রায় আদালতের
দেশ
কিছুটা স্বস্তি দিয়ে দৈনিক সংক্রমণকে ছাড়াল সুস্থতার সংখ্যা, মহারাষ্ট্রে এক দিনে সুস্থ ন’হাজার
ব্যাপক কমল মৃতের সংখ্যা।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: এক সপ্তাহ পর ভারতে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যাটিকে ছাপিয়ে গেল সুস্থতার সংখ্যা। এর ফলে বেশ কিছুটা কমল সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় যত জন সুস্থ হয়েছেন, সেটা গত কয়েক দেড় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল মহারাষ্ট্রে প্রায় দু’ সপ্তাহ পর আক্রান্তের সংখ্যাটিকে পেরিয়ে গিয়েছে সুস্থতার সংখ্যা। মৃতের সংখ্যাও অনেকটাই কমে এসেছে ভারতে।
নতুন আক্রান্ত ১৫ হাজারের একটু বেশি
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Ministry of Health and Family Welfare) তথ্য অনুযায়ী শুক্রবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ১২ লক্ষ ৪৪ হাজার ৭৮৬। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ হাজার ৩৮৮ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ লক্ষ ৮৭ হাজার ৪৬২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী কমেছে ১,২৮৫ জন। বর্তমানে দেশে ১.৬৭ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
দৈনিক সংক্রমণের হারের ওঠানামা
দেশে দৈনিক সংক্রমণের হার এখনও নিয়ন্ত্রণের বাইরে যায়নি। কিন্তু কয়েকটি রাজ্যের কারণে সামগ্রিক ভাবে সেটা বাড়তে শুরু করেছে। মঙ্গলবার ভারতে ৭ লক্ষ ৪৮ হাজার ৫২৫টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর ফলে দেশে সংক্রমণের হার ছিল ২.০৫ শতাংশ।
এ দিকে ৯ মার্চ পর্যন্ত ভারতে মোট ২২ কোটি ২৭ লক্ষ ১৬ হাজার ৭৯৬টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন ৫.০৪ শতাংশ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। এই সংক্রমণের হার আগামী দিনে আরও কমবে এই আশা করাই যায়।
সংক্রমণ কোথায় কেমন
টেস্টের সংখ্যা কিছুটা কমায় মহারাষ্ট্রে নতুন সংক্রমণ কিছুটা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এখানে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮ হাজার ৭৪৪ জন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা কেরলে সংক্রমণ আরও কিছুটা কমে গিয়েছে। এই রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ১,৪১২ জন। অন্য দিকে, ১২২৯টি নতুন সংক্রমণ রেকর্ড করেছে পঞ্জাব।
দেশের বাকি যে রাজ্যে পরিস্থিতি কিছুটা হলেও উদ্বেগের, সে জায়গার গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণ চিত্র দেখে নিন
১) তামিলনাড়ু – ৫৫৬
২) গুজরাত – ৫৫৫
৩) কর্নাটক – ৪৩৬
৪) মধ্যপ্রদেশ – ৪২৭
৫) ছত্তীসগঢ় – ৩২০
৬) দিল্লি – ২৩৯
৭) হরিয়ানা – ২৩১
৮) পশ্চিমবঙ্গ – ২১৫
৯) রাজস্থান – ১৭৯
সুস্থ হলেন সাড়ে ১৬ হাজার
গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে ব্যাপক ভাবে বেড়েছে সুস্থতার সংখ্যা। ১৬ হাজার ৫৯৬ জন কোভিডরোগী সুস্থ হওয়ার ফলে দেশে মোট সুস্থতার সংখ্যা পৌঁছে গিয়েছে ১ কোটি ৮ লক্ষ ৯৯ হাজার ৩৯৪-এ। গত ২৪ ঘণ্টায় শুধুমাত্র মহারাষ্ট্রেই সুস্থ হয়েছেন ৯ হাজার ৬৮ জন। দেশে বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৬.৯৩ শতাংশ হয়েছে।
মৃতের সংখ্যা একশোর অনেক কম
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মৃতের সংখ্যা একশোর অনেকটাই নীচে রেকর্ড করা হল। এই সময়সীমায় মারা গিয়েছেন ৭৭ জন। এর ফলে দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ৫৭ হাজার ৯৩০। ভারতে মৃত্যুহার বর্তমানে রয়েছে ১.৪০ শতাংশ।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
অস্বস্তি বাড়িয়ে রাজ্যে ব্যাপক ভাবে বাড়ল সংক্রমণের হার
-
রাজ্য3 days ago
কেন তড়িঘড়ি প্রার্থী তালিকা প্রকাশ তৃণমূলের, সরব পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য
-
রাজ্য3 days ago
লড়াই মুখোমুখি! নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী
-
রাজ্য3 days ago
অস্বস্তি বাড়াচ্ছে রাজ্যের করোনা সংক্রমণ, কলকাতাতেও বাড়ল আক্রান্তের সংখ্যা
-
দেশ3 days ago
স্বামী থাকতেও প্রেমিক খুঁজছেন ভারতের বিবাহিত মহিলারা! এটা কি খারাপ খবর?