দেশ
কৃষ্ণের অনুসরণে ধর্মগুরুর ১৬০০০ রমণী-সহবাসের ইচ্ছা, রাজধানীর আশ্রম থেকে উদ্ধার ৪০ নারী
ওয়েবডেস্ক: ইচ্ছা ছিল, ১৬০০০ রমণী নিয়ে রাসলীলা করবেন তিনি। যেমনটা করেছিলেন শ্রীকৃষ্ণ। পুরাণ বলে, রাসলীলায় যেমন ভগবানের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন ১৬,০০০ গোপিনী, তেমনই জরাসন্ধের কারাগার থেকেও ঠিক এই পরিমাণ নারীদের উদ্ধার করে তাঁদের বিবাহ করেন কৃষ্ণ। সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছিলেন রাজধানীর এক ধর্মগুরু বীরেন্দ্র দেব দীক্ষিত। কিন্তু শেষ রক্ষা আর হল না। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তাব্যক্তিদের একটি […]
ওয়েবডেস্ক: ইচ্ছা ছিল, ১৬০০০ রমণী নিয়ে রাসলীলা করবেন তিনি। যেমনটা করেছিলেন শ্রীকৃষ্ণ। পুরাণ বলে, রাসলীলায় যেমন ভগবানের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন ১৬,০০০ গোপিনী, তেমনই জরাসন্ধের কারাগার থেকেও ঠিক এই পরিমাণ নারীদের উদ্ধার করে তাঁদের বিবাহ করেন কৃষ্ণ। সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছিলেন রাজধানীর এক ধর্মগুরু বীরেন্দ্র দেব দীক্ষিত। কিন্তু শেষ রক্ষা আর হল না। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তাব্যক্তিদের একটি দল মহিলা কমিশনের প্রধান স্বাতী মলিওয়ালের সঙ্গে বীরেন্দ্রর আশ্রমে হানা দিলেন। ১৬,০০০ না হলেও উদ্ধার হল ৪০ জন মেয়ে।
জানা গিয়েছে, বীরেন্দ্র দেব দীক্ষিতের এই আশ্রমের অবস্থান দিল্লির রোহিণী অঞ্চলে। সেখানেই আধ্যাত্মিকতার নামে নারীসম্ভোগের ব্যবসা খুলে বসেন তিনি। আশ্রমের নামও রাখেন আধ্যাত্মিক বিশ্ব বিদ্যালয়। কিন্তু সেই আশ্রমের কার্যকলাপের সঙ্গে ধর্মশাস্ত্রের কোনো সম্পর্ক ছিল না, সম্পর্ক ছিল নিতান্তই বিকৃত কামশাস্ত্রের।
জানা গিয়েছে, অনেক দিন ধরেই এই তথাকথিত আশ্রমের বিরুদ্ধে অভিভাবকদের ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হতে থাকে। অভিযোগ দায়ের করতে থাকেন তাঁরা, ধর্মের দোহাই দিয়ে নারীশক্তির বিকাশের কথা বলে দরিদ্র পরিবার থেকে মেয়েদের নিয়ে যান বীরেন্দ্রর প্রতিনিধিরা। সেই সময় অভিভাবকদের দিয়ে সই করিয়ে নেওয়া হতো আইনি কাগজ। তাতে লেখা থাকত, অভিভাবকরা স্বেচ্ছায় মেয়েদের তুলে দিচ্ছেন ধর্মগুরুর হাতে। কিন্তু পরে আশ্রমে গেলে যখন তাঁরা মেয়েদের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি পেতেন না, তখন থেকেই তাঁদের মনে সন্দেহের সূত্রপাত হয়।
More than 40 girls who kept under illegal confinement rescued from an ashram in Delhi’s Rohini yesterday evening. DCW chief Swati Maliwal said ‘the accused Baba Virendra Dev Diskhit should be arrested immediately’ pic.twitter.com/XXdO7k6z8R
— ANI (@ANI) December 22, 2017
এরকম বেশ কিছু পরিবারের অভিযোগ এবং মামলার ভিত্তিতে রাজধানীর উচ্চ আদালত সেন্ট্রাল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেয়। নির্দেশ মতো মহিলা কমিশনের প্রধান স্বাতী মলিওয়াল ওই আশ্রমে গিয়ে আবিষ্কার করেন স্তূপীকৃত মাদক এবং ইঞ্জেকশনের সিরিঞ্জ। এর পর শুরু হয় ঘটনার ক্রমাগত তদন্ত। আশ্রমে বার বার হানা দিয়ে দেখা যায়, নিয়ে আসা মেয়েদের অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর ভাবে বন্দী করে রেখেছে আশ্রম। লোহার শিক দিয়ে ঘেরা খাঁচার মতো ছোটো ছোটো ঘরে কয়েদ করে রাখা হয়েছে তাদের। যাতে পালাতে না পারে বা প্রতিবাদ করতে না পারে, তার জন্য জোরজবরদস্তি করে মাদকাচ্ছন্ন করে রাখা হয়েছে। এ-ও জানা গিয়েছে, ১৮ বছর বয়স হয়ে যাওয়ার পরে ওই মেয়েদের দিয়েও জোর করে একটি আইনি কাগজ সই করিয়ে নেওয়া হতো। যাতে লেখা থাকত, মেয়েরা স্বেচ্ছায় ধর্মগুরুর সঙ্গে সহবাস করছে!
এই ঘটনা প্রকাশ্যে এসে যাওয়ার পর হানা দেওয়া হয় আশ্রমে। উদ্ধার করা হয় ৪০ জন মেয়েকে। তবে বাকিদের খোঁজ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যানি বলেই জানিয়েছে রাজধানীর পুলিশ। আপাতত তারা ঘটনাটির বিস্তারিত তদন্ত করছে।
দেশ
নিজস্ব শিক্ষা পর্ষদ গঠন করছে দিল্লি, বড়ো ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের
দিল্লির মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদিত হল প্রস্তাব। নিজস্ব বোর্ড গঠন করে সিবিএসই বোর্ডের অনুমোদন ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

খবর অনলাইন ডেস্ক: শনিবার একটি বড়োসড়ো ঘোষণা করলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তিনি এ দিন বলেন, জাতীয় রাজধানীতে এ বার নিজস্ব শিক্ষা পর্ষদ থাকবে। দিল্লির মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়েছে।
কেজরিওয়াল জানান, বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন করা দরকার। ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে বেশ কিছু স্কুল নতুন বোর্ডের অধীনে পঠনপাঠন শুরু করবে।
বর্তমানে দিল্লিতে শুধুমাত্র সিবিএসই / আইসিএসই বোর্ড রয়েছে। তবে এখন অন্যান্য রাজ্যের মতো দিল্লিরও নিজস্ব শিক্ষা বোর্ড থাকবে। অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন, এখন এ ধরনের শিক্ষা পরিকাঠামো তৈরি করা হবে যাতে পড়াশোনা করার পরে কর্মসংস্থানের জন্য চাপ না থাকে।
তিনি জানান, “আজ আমরা দিল্লির মন্ত্রীসভায় দিল্লি স্কুল অব এডুকেশন বোর্ড গঠনের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছি। এটা কোনো গৌণ বোর্ড নয়। একটি শিক্ষাবোর্ড তৈরি করার জন্য এটা দরকার ছিল। কারণ গত ছ’বছরেই আমরা প্রতিবছর দিল্লির বাজেটের প্রায় ২৫ শতাংশ শিক্ষার জন্য ব্যয় করতে শুরু করেছি। সরকারি স্কুলের জন্য ভালো বাড়ি, ভাল শ্রেণিকক্ষ ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যবস্থা করা শুরু হয়েছে”।
রাজধানীতে এক হাজার সরকাররি এবং ১,৭০০টি বেসরকারি স্কুল রয়েছে। সমস্ত সরকারি এবং বেশিরভাগ বেসরকারি স্কুল সিবিএসই অনুমোদিত। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আগামী শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিক ভাবে ২০-২৫ টি সরকারি বিদ্যালয়কে নতুন রাজ্য শিক্ষা বোর্ডের আওতায় নিয়ে আসা হবে এবং সিবিএসই অনুমোদন ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
তবে যে স্কুলগুলিকে দিল্লির নিজস্ব শিক্ষা পর্ষদের আওতায় নিয়ে আসা হবে, সেগুলির অধ্যক্ষ, শিক্ষক এবং অভিভাবকদের সঙ্গে আলোচনার পরেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী।
প্রসঙ্গত, গত জুলাই মাসে দিল্লি সরকার নিজস্ব শিক্ষা বোর্ড গঠন এবং পাঠ্যক্রম সংস্কারের জন্য পরিকল্পনা এবং পরিকাঠামো প্রস্তুত করার জন্য দু’টি কমিটি গঠন করেছিল।
আরও পড়তে পারেন: মহিলা ক্ষমতায়নের পথে ২০ বছর সঙ্গী বন্ধন ব্যাঙ্ক
দেশ
‘এই দিনটার অপেক্ষাতেই ছিলাম’, বিজেপিতে যোগ দিয়ে বললেন প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ দীনেশ ত্রিবেদী
জেপি নড্ডার হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দিলেন প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ দীনেশ ত্রিবেদী!

খবর অনলাইন ডেস্ক: রাজ্যসভার অধিবেশন চলাকালীন নাটকীয় ভাবে তৃণমূল ছাড়ার পর শনিবার বিজেপিতে যোগ দিলেন প্রাক্তন সাংসদ দীনেশ ত্রিবেদী (Dinesh Trivedi)।
এ দিন দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে দুপুর ১২টা নাগাদ পৌঁছে যান দীনেশ। সেখানেই আনুষ্ঠানিক ভাবে গেরুয়া শিবিরে যোগ দিলেন তিনি।
দীনেশের দলবদল অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা এবং বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্রা-সহ অনেকেই।
বিজেপিতে যোগ দিয়ে কী বললেন দীনেশ ত্রিবেদী?
বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর তিনি জানান, “এটা একটা সোনালি মুহূর্ত। আমি এই দিনের অপেক্ষায় ছিলাম। ভারতীয় জনতা পার্টি একটি পরিবার। আজ আমি সত্যি জনতার পরিবারে শামিল হলাম”।
তিনি আরও বলেন, “অন্য দলে শুধুমাত্র একটা পরিবারেরই সেবা হয়। আমার কাছে দেশের সেবাই সব কিছু। এর বাইরে আমি কিছুই বুঝি না। সারা পৃথিবী দেখছে নরেন্দ্র মোদীর হাত ধরে ভারত এগিয়ে চলেছে। এতে বাংলার মানুষও খুশি, বাংলায় এ বার প্রকৃত পরিবর্তন হবে”।
জানা যায়, মাস দুয়েক আগেই দীনেশ নিজেই নড্ডার সঙ্গে দেখা করেন এবং বিজেপিতে যোগদানের ইচ্ছে প্রকাশ করেন। এ দিন তাঁকে স্বাগত জানিয়ে নড্ডা বলেন, “এত দিন সঠিক ব্যক্তি ভুল দলে ছিলেন। এ বার তিনি সঠিক দলে এলেন”।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে ব্যারাকপুর থেকে তৃণমূলের প্রতীকে লড়ে বিজেপি প্রাপ্থী অর্জুন সিংয়ের কাছে হেরে যান দীনেশ। পরে তাঁকে রাজ্যসভায় পাঠান তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে আচমকা রাজ্যসভায় দাঁড়িয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন দীনেশ। অতীতে তিনি তৃণমূলের লোকসভার সাংসদ এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও ছিলেন।
দীনেশ ত্রিবেদী কী বলেছিলেন?
১২ ফেব্রুয়ারি রাজ্যসভায় দীনেশ বলেন, “প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ১৩০ কোটি মানুষের নেতৃত্বেই ভারত এগিয়ে যাবে। কিন্তু যে ধরনের হিংসা চলছে, গণতন্ত্রের উপর হামলা চলছে, তাতে এখানে বসে বসে সে সব দেখতে আমার অবাক লাগছে। আমি কী করব”?
এখানেই না থেমে তিনি আরও বলেন, “রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সুভাষচন্দ্র বসু, ক্ষুদিরাম বসুর দেশ থেকে এসেছি। আসলে আমরা জন্মভূমির জন্যই। ফলে আমার পক্ষে এটা আর সহ্য করা সম্ভব হচ্ছে না। একটা দলে আছি বলে কি গণ্ডির মধ্যেই থাকতে হবে। ফলে কিছু করতে না পেরে অস্বস্তি লাগছে। আমার অন্তরাত্মার ডাকেই পদত্যাগ করছি। আমার আত্মা বলছে, এখানে বসে শুধু চুপচাপ থাকার থেকে পদত্যাগ করো। আমি দেশ-রাজ্যের জন্য সব সময় কাজ করে যাব”।
আরও পড়তে পারেন: বিধানসভা ভোটের আগে ঠিক কী কারণে পদত্যাগ করলেন দীনেশ ত্রিবেদী
দেশ
শুধু স্ত্রী এবং সন্তানেরা নয়, ছেলের উপার্জনের ভাগিদার বাবা-মা, তাৎপর্যপূর্ণ রায় আদালতের
পারিবারিক আয় অনেকটা পারিবারিক কেকের মতোই, ভাগ করে খেতে হয়!

খবর অনলাইন ডেস্ক: সন্তানের আয়ের উপর অধিকার রয়েছে তাঁর বাবা-মায়েরও। আদালত জানিয়েছে, কোনো ব্যক্তির আয়ের উপর শুধু তাঁর স্ত্রী বা সন্তানের অধিকার থাকবে, তেমনটা নয়। তাঁর বৃদ্ধ পিতামাতা-ও ভাগিদার। এ ভাবেই আদালত স্পষ্ট করে দিয়েছে, যে কোনো ব্যক্তির আয়ের উপর স্ত্রী ও সন্তানের মতোই তাঁর পিতামাতারও অধিকার রয়েছে।
একটি মামলায় বাদির আবেদন শুনে তিস হাজারি ভিত্তিক প্রিন্সিপাল জেলা ও দায়রা জজ গিরিশ কাঠপালিয়া বিবাদির স্বামীকে আয়ের হলফনামা দায়ের করতে বলেছিলেন। মহিলা বলেছিলেন যে তাঁর স্বামীর মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকারও বেশি। তাঁকে এবং তাঁর সন্তানকে দেওয়া হচ্ছে মাত্র ১০ হাজার টাকা। তবে স্বামীর দাখিল করা রিপোর্টে ওই আয়ের পরিমাণ অনেক কম দেখানো হয়েছে।
আধিকারিকের রিপোর্ট তলব
স্ত্রী এবং স্বামীর দাখিল করা তথ্যে মাসিক আয়ের গরমিল ধরা পড়তে সংশ্লিষ্ট আধিকারিকের রিপোর্ট চেয়ে পাঠায় আদালত। আয়কর হিসেব অনুযায়ী, স্বামীর আয় মাসে ৩৭ হাজার টাকা।
ওই ব্যক্তি জানিয়েছেন, তাঁর পিতামাতার চিকিৎসার জন্য একটা বড়ো অংশের টাকা খরচ হয়ে যায়। আদালত এই বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে।
তবে স্ত্রী দাবি করেছেন, স্বামীকে নিজের এবং তাঁর সন্তানের প্রতি অনেক বড়ো দায়িত্ব বহন করতে হয়। তাই তাঁদের রক্ষণাবেক্ষণ ভাতা বাড়াতে হবে।
আদালত বেতন ৬ ভাগে বিভক্ত করেছে
মামলাটির নিষ্পত্তি করতে আদালত ওই ব্যক্তির বেতনকে ছ’ভাগে বিভক্ত করেছে। এ ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তি পাবেন দু’টি অংশ। বাকি চার অংশ পাবেন তাঁর স্ত্রী, পুত্র, বাবা এবং মা।
এ ক্ষেত্রে স্বামীর আয়ের অনুপাতের তুলনায় স্ত্রীর রক্ষণাবেক্ষণ বৃদ্ধির আবেদন নিষ্পত্তি করার সময় আদালত এই সিদ্ধান্ত নেয়। আদালত বলে, স্ত্রী ও ছেলের অংশের পরিমাণ ছিল ১২ হাজার ৫০০ টাকা। অত এব, স্বামীকে এখন প্রতি মাসের ১০ তারিখে তাঁর স্ত্রী এবং পুত্রকে প্রাপ্য টাকা দিতে হবে।
পারিবারিক আয় পারিবারিক কেকের মতো
আদালত নিজের সিদ্ধান্তকে প্রতিষ্ঠা করতে কেকের উদাহরণ তুলে ধরে। বিচারক বলেন, “পরিবারের সদস্যদের আয়, রোজগার পারিবারিক কেকের মতো। এটি সমান ভাগে ভাগ করে খেতে হয়। একই ভাবে আয়ও ভাগ করে নিন”।
আরও পড়তে পারেন: ১৮ বছর নয়, স্নাতক পর্যন্ত ছেলের দেখভাল করতে হবে: সুপ্রিম কোর্ট
-
রাজ্য1 day ago
পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার3 days ago
কেন্দ্রের নতুন শিক্ষানীতির আওতায় মাদ্রাসায় পড়ানো হবে গীতা, রামায়ণ, বেদ-সহ অন্যান্য বিষয়
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার3 days ago
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় নয়া মোড়, ফের কলকাতা হাইকোর্টে রাজ্য
-
গাড়ি ও বাইক1 day ago
আরটিও অফিসে আর যেতে হবে না! চালু হল আধার ভিত্তিক যোগাযোগহীন পরিষেবা