দেশ
উত্তরপ্রদেশে দুষ্কৃতীদের গুলিতে নিহত ৮ পুলিশকর্মী

কানপুর: দুষ্কৃতীদের গুলিতে নিহত হলেন ৮ জন পুলিশকর্মী। শুক্রবার ভোরে চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা ঘটে গিয়েছে উত্তরপ্রদেশের কানপুরে (Kanpur)।
ঘটনায় নিহত হয়েছেন ডেপুটি সুপারিন্টেনডেন্ট পদমর্যাদার এক পুলিশ আধিকারিক, তিন জন সাব ইনস্পেক্টর আর চার জন কনস্টেবল। কানপুরের ডিকরু গ্রামে এই ঘটনাটি ঘটেছে।
এলাকার কুখ্যাত দুষ্কৃতী বিকাশ দুবের খোঁজে ডিকুরু গ্রামে গিয়েছিলেন তিনটে থানার পুলিশকর্মীরা। দুবের বিরুদ্ধে ৬০টি মামলা রয়েছে। কিছু দিন আগেই একটি খুনের চেষ্টার ঘটনায় নতুন করে অভিযুক্ত হয়েছে সে। এর পরেই বিকাশের খোঁজে ডিকরু গ্রামে তল্লাশি অভিযান শুরু করে পুলিশ।
কানপুরের পুলিশ প্রধান দীনেশ কুমার বলেন, “আমরা ওকে গ্রেফতারের চেষ্টায় ছিলাম। কিন্তু আমাদের লক্ষ করে অতর্কিতে গুলি চালাতে শুরু করে দুষ্কৃতীরা।”
উত্তরপ্রদেশের ডিজিপি এইচসি অবস্তী বলেন, প্রথমে গ্রামে ঢোকার রাস্তাই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ গিয়ে সেই রাস্তা সাফ করে দেওয়ার পরেই দুষ্কৃতীরা গুলি চালাতে শুরু করে।
গোটা ঘটনার তীব্র নিন্দা করা হয়েছে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের অফিস থেকে।
দুষ্কৃতীদের যাতে কোনো ভাবেই বেয়াত না করা হয় সেই নির্দেশ দিয়েছেন অবস্তি। গোটা ঘটনার রিপোর্টও চেয়ে পাঠিয়েছেন তিনি।
দেশ
জরুরি অবস্থার সময় এখনকার চেয়ে ভালো ছিল, নরেন্দ্র মোদীকে নিশানা শিবসেনার
১৯৭৫ সালে যেমন ছিল, এখনও ঠিক তেমনই। ইন্দিরা গান্ধীর জায়গা নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী!

খবর অনলাইন ডেস্ক: ১৯৭৫ সালের জরুরি অবস্থাকে একটা পুরনো ইস্যু আখ্যা দিয়ে শিবসেনা দাবি করল, ওই ঘটনার চিরতরে সমাপ্তি ঘটানো উচিত। কেন্দ্রীয় সরকারকে নিশানা করে শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত বলেছেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতির দিকে যে কেউ বলতে পারেন, জরুরি অবস্থা এর চেয়ে ভালো ছিল।
দলের মুখপত্র ‘সামানা’য় প্রকাশিত নিজের সাপ্তাহিক কলাম ‘রোকটোক’-এ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক সঞ্জয় রাউত জরুরি অবস্থার কথা তুলে ধরেছেন। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর ঠাকুরমা ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর জারি করা এই পদক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
১৯৭৫-এর জরুরি অবস্থা পুরনো ইস্যু
তিনি লিখেছেন, “ইন্দিরা গান্ধীর জরুরি অবস্থা চাপানোর সিদ্ধান্তের জন্য ভারতের মানুষ তাঁকে শাস্তি দিয়েছিলেন। শিক্ষা দেওয়ার পরে ফের তাঁকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে দিয়ে ক্ষমা করেছিলেন। জরুরি অবস্থা একটি পুরানো ইস্যু। কেন এটা নিয়ে বার বার আলোচনা করতে হবে? এই বিষয়টির স্থায়ী ভাবে সমাপ্তি ঘটানো উচিত”। এর পাশাপাশি রাউত রাহুল গান্ধীকে একজন স্বচ্ছ্ব ও সরল ব্যক্তি হিসাবেও বর্ণনা করেছেন।
পাশাপাশি সঞ্জয় আরও বলেছেন, “১৯৭৫ সালের জরুরি অবস্থা ব্যতিক্রমী পরিস্থিতিতে চাপানো হয়েছিল। রাজনীতি ও সংবাদমাধ্যমের বর্তমান প্রজন্মের অতীত সম্পর্কে ধারণা নেই এবং তারা প্রভাবিতও হয়নি। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি এখন এমন, যে কেউ বলতে পারেন যে ১৯৭৫ সালের জরুরি অবস্থা এর চেয়ে ভালো ছিল”।
মোদী সরকারের অঘোষিত জরুরি অবস্থা
তিনি বলেছেন, সম্প্রতি সরকারের নীতিবিরোধী কথা বলার জন্য আয়কর বিভাগ চলচ্চিত্র নির্মাতা অনুরাগ কাশ্যপ, অভিনেত্রী তাপসী পান্নুর বাড়িতে হানা দেয়। রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে জলবায়ু কর্মী দিশা রবির গ্রেফতারের বিষয়টি উল্লেখ করে নরেন্দ্র মোদী সরকারে অঘোষিত জরুরি অবস্থা নিয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট একটি প্রশ্নবোধক চিহ্ন উত্থাপন করেছে।
শিবসেনা নেতার অভিযোগ, “মিডিয়া হাউসগুলিতে রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ, নির্বাচন জেতা এবং বিরোধী দলকে ভাঙার রাজনৈতিক কৌশল, সাংবিধানিক রীতিনীতিকে অবজ্ঞা করা – এই সমস্ত বিষয়গুলি ১৯৭৫ সালে যেমন ছিল, এখনও ঠিক তেমনই। ইন্দিরা গান্ধীর জায়গা নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী”।
আরও পড়তে পারেন: ‘নরেন্দ্র মোদী আপনার দাম কত টাকা’? জানতে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়!
দেশ
ব্রিগেডে শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্যে বিতর্ক গড়াল কলকাতা থেকে কাশ্মীর, তিরস্কার ওমর আবদুল্লার
কী থেকে যে কী হয়? কোথাকার জল গড়ায় কোথায়!

খবর অনলাইন ডেস্ক: রবিবার ব্রিগেড সমাবেশে বক্তৃতা করেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর বক্তৃতার অংশবিশেষের রেশ টেনে তিরস্কার করলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা।
জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী আবদুল প্রতিক্রিয়া জানান শুভেন্দুর বক্তব্যের। তৃণমূলত্যাগী বিজেপি নেতা এমনকী বললেন, যা নিয়ে বিতর্ক গড়াল কলকাতা থেকে কাশ্মীর?
কী বলেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী?
এ দিন পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিরোধী দল সিপিএম, কংগ্রেস ও নতুন দল আইএসএফ-কে নিশানা করে শুভেন্দু বলেন, “একটা হ-য-ব-র-ল জোট হয়েছে। সিপিএম কংগ্রেসকে ভোট দিতে বলছেন এক পীরসাহেব। আজ এখানে যাঁদের দেখছেন তাঁরা সকলেই নির্বাচনী প্রতিনিধি। তৃণমূল-সিপিএম-কংগ্রেস এখনও তুষ্টিকরণের রাজনীতি করছে। বাংলায় তৃণমূল ফিরে এলে বাংলা কাশ্মীরে পরিণত হবে। কাশ্মীরের পণ্ডিতদের মতোই অবস্থা হবে আমাদের”।
কী বললেন ওমর আবদুল্লা?
শুভেন্দু ব্রিগেড-ব্ক্তৃতার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ওমর টুইটারে লেখেন, “তবে আপনাদের মতো বিজেপি-ওয়ালারা বলেন ২০১৯ সালের আগস্ট মাসের পর থেকে কাশ্মীর স্বর্গে পরিণত হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের তা হলে কাশ্মীর হয়ে উঠতে কী সমস্যা? যাইহোক, বাঙালিরা কাশ্মীরকে ভালোবাসেন এবং প্রচুর সংখ্যক বাঙালি পর্যটক এখানে আসেন। তাই আমরা আপনার এই বোকা-বোকী, বিস্বাদ মন্তব্য ক্ষমা করে দিচ্ছি”।
টুইটারে নিজের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে সঙ্গে সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর একটি টুইট সংযোজন করেছেন ওমর। যেখানে শুভেন্দু মন্তব্য উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, “বাংলায় তৃণমূল ফিরে এলে বাংলা কাশ্মীরে পরিণত হবে”।
প্রসঙ্গত, এ বারের বিধানসভা ভোটেও নন্দীগ্রাম থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী শুভেন্দু। ওই আসনে তৃণমূলের তরফে প্রার্থী হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আরও পড়তে পারেন: ‘নরেন্দ্র মোদী আপনার দাম কত টাকা’? জানতে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়!
দেশ
স্বামী থাকতেও প্রেমিক খুঁজছেন ভারতের বিবাহিত মহিলারা! এটা কি খারাপ খবর?
ব্যভিচারের আইন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের তাৎপর্যপূর্ণ রায়ের দু’বছর পরে পরিস্থিতিটা ঠিক কী রকম?

ওয়েবডেস্ক: ‘ব্যভিচার’ সব সময়েই একটি বহুল চর্চার বিষয়। সেটা হতে পারে আইনি অথবা নৈতিক দিক থেকে। তবে পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য প্রযোজ্য নিয়মগুলি বেশ কিছু ক্ষেত্রেই আলাদা ছিল। এ দেশের পুরুষরা নিজের স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানো অন্য কারও বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে পারতেন। কিন্তু অনুরূপ পরিস্থিতিতে কোনো নারীর এই অধিকার ছিল না পুরনো আইনে। তবে ব্যভিচার আইন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের তাৎপর্যপূর্ণ রায়ের দু’বছর পরে পরিস্থিতিটা ঠিক কী রকম?
সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ভারতে একটা বড়ো অংশের মহিলা বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের পক্ষেই এবং তাঁদের বেশিরভাগই ইতিমধ্যে মা হয়েছেন।
কী বলছে সমীক্ষা?
এই সমীক্ষাটি করেছে ফ্রান্সের বিবাহ-বহির্ভূত ডেটিং অ্যাপ ‘গ্লিডেন’। এটা এমন একটা প্ল্যাটফর্ম, যা মহিলাদের জন্য তৈরি এবং মহিলারাই পরিচালনা করেন। বিশেষত নিরাপদ এবং বিচক্ষণ সম্পর্ক গড়ার হদিশ দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করে অ্যাপটি। বর্তমানে ভারতে এই অ্যাপের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৩ লক্ষ।
সমীক্ষকদের দাবি, সারা ভারত জুড়ে ৩০-৬০ বছর বয়সের শহুরে, শিক্ষিত এবং আর্থিক ভাবে স্বতন্ত্র মহিলাদের দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটেছে এই সমীক্ষায়। তাতে দেখা গিয়েছে, বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক জড়ানো ৪৮ শতাংশ ভারতীয় মহিলা শুধু বিবাহিত-ই ছিলেন না, তাঁদের সন্তানও রয়েছে।
দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে প্রকাশিত ওই সমীক্ষা রিপোর্ট বলা হয়েছে, বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে সমীক্ষায় অংশ নেওয়া এমন ৬৪ শতাংশ মহিলা জানিয়েছেন, যৌন সম্পর্কের ঘাটতির কারণেই তাঁরা এ ধরনের সম্পর্ক তৈরি করেছিলেন।
পুরুষরা আরও বেশি ব্যভিচারী?
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈবাহিক সম্পর্কের বাইরে ভালোবাসার সন্ধানে ৭৬ শতাংশ মহিলা শিক্ষিত এবং আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী ছিলেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, পাশ্চত্যের নারীদের মধ্যে এ ধরনের ‘আনুগত্যহীন’ হয়ে ওঠার প্রবণতা দেখা যায়। তবে সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, নারীর তুলনায় পুরুষরা আরও বেশি করে ব্যভিচারী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছেন। ‘হোয়েন ইউ আর দ্য ওয়ান হু চিটস’-এর লেখক ট্যামি নেলসন বলছেন, “মহিলারা শুধু আরও প্রতারণা করছেন তা নয়, বরং প্রায়শই এখান থেকে পালিয়ে যেতেও পারেন”।
২০২০ সালে গ্লিডেনের একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছিল, সমীক্ষায় অংশ নেওয়া ৫৫ শতাংশ মানুষই মেনে নিয়েছেন তাঁরা নিজেদের সঙ্গীকে প্রতারণা করেছেন। এঁদের মধ্যে মহিলার হার ৫৬ শতাংশ। ২৫ থেকে ৫০ বছর বয়সি ১,৫২৫ জন বিবাহিত ভারতীয় নারী-পুরুষের মধ্যে পরিচালিত এই সমীক্ষায় ৪৮ শতাংশই স্বীকার করে নেন, একই সময়ে একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে প্রেম করা সম্ভব।
হয়তো বা সংখ্যাতত্ত্বে বোঝানো যেতে পারে যে বিবাহিত মহিলাদের মধ্যে ব্যভিচার বাড়ছে। তবে অন্য গবেষণাগুলির তথ্যের সাহায্যে সংখ্যার পরিবর্তনটি আনুগত্যহীনতা সম্পর্কে পিতৃতান্ত্রিক মনোভাবের পরিবর্তনের প্রতিফলন ঘটাতে পারে।
দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন কী ভাবে?
আদতে পুরুষদের জন্য ‘ঐতিহ্য’গত ভাবে ছাড় থাকলেও মহিলাদের মধ্যে আনুগত্যহীনতা পুরোপুরি ‘নিষিদ্ধ’ ছিল। তবে ২০১৮ সালে সুপ্রিম কোর্ট সর্বসম্মত ভাবে জানায়, ৪৯৭ ধারা অসাংবিধানিক, এবং ব্যভিচার আইনত শাস্তিযোগ্য অপরাধ নয়। শীর্ষ আদালত বলে, “ব্যভিচারকে কিছু সামাজিক পরিস্থিতিতে কারণ হিসেবে ধরা যেতে পারে, যেমন বিবাহ বিচ্ছেদ, কিন্তু তা কখনোই অপরাধমূলক বলে গণ্য হতে পারে না। ব্যভিচার নারীর নিজস্ব সত্তাকে আঘাত করে।”
শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিয়েছে, স্বামীরা সে অর্থে স্ত্রীর প্রভু নন। এই ধারণা পাল্টানোর সঙ্গেই মহিলারা বৈবাহিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও লিঙ্গবৈষম্য ঘোচানোয় জোর দিচ্ছেন। আইনগত পরিবর্তন, মহিলাদের যৌনতা সম্পর্কে সচেতনতা এবং তাঁদের দেহের প্রতি নিজের অধিকার নিয়ে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।
অন্তর্নিহিত সমস্যার লক্ষণ
আরও বেশি মহিলা প্রতারণা করছেন কি না, সম্ভবত সেটা আসল প্রশ্ন নয়। কিন্তু প্রশ্নটা হল, বিবাহিত দম্পতিদের কেন প্রতারণার প্রয়োজন? পুরুষরা বিশ্বজুড়ে মহিলাদের চেয়ে বেশি প্রতারণা চালিয়ে যান এবং এখনও তাঁদের বয়স বা অন্যান্য অবস্থান সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন উত্থাপিত হয় না। ইউএস জেনারেল সোশ্যাল সার্ভে বলছে, ২০ শতাংশ পুরুষ নিজের স্ত্রীর সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। বিপরীতে স্ত্রীদের ক্ষেত্রে এই হার ১৩ শতাংশ।
মোদ্দাকথা, বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক বেছে নেওয়ার নেপথ্যে রয়েছে শারীরিক এবং মানসিক ঘাটতি পূরণ। বৈবাহিক সম্পর্কে যেগুলিতে দু’জনেরই সমান অধিকার। ফলে ‘বিশ্বাসভঙ্গ’কে কারণ হিসেবে না দেখে অন্তর্নিহিত সমস্যার লক্ষণ হিসেবেই দেখছেন সমীক্ষকরা।
আরও পড়তে পারেন: শুধু স্ত্রী এবং সন্তানেরা নয়, ছেলের উপার্জনের ভাগিদার বাবা-মা, তাৎপর্যপূর্ণ রায় আদালতের
-
রাজ্য2 days ago
পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল
-
গাড়ি ও বাইক3 days ago
আরটিও অফিসে আর যেতে হবে না! চালু হল আধার ভিত্তিক যোগাযোগহীন পরিষেবা
-
রাজ্য2 days ago
বিধান পরিষদ গঠন করে প্রবীণদের স্থান দেওয়া হবে, প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে বললেন মমতা
-
রাজ্য1 day ago
কেন তড়িঘড়ি প্রার্থী তালিকা প্রকাশ তৃণমূলের, সরব পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য