দেশ
কৃষি বিলের প্রতিবাদে ‘দিল্লি চলো’র ডাক কৃষক সংগঠনের
নতুন কৃষি আইনগুলিকে কার্যকর করতে দেবে না এআইকেএসসিসি।

নয়াদিল্লি: সংসদে পাশ হওয়া ‘বিতর্কিত’ কৃষি বিলের প্রতিবাদে ২ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী কৃষক বিক্ষোভ এবং ২৬-২৭ নভেম্বর ‘দিল্লি চলো’র ডাক দিল কৃষক সংগঠন অল ইন্ডিয়া কিষান সংঘর্ষ কো-অর্ডিনেশন কমিটি (AIKSCC)।
মঙ্গলবার একটি প্রেস বিবৃতিতে সংগঠন জানায়, “গত ৯ আগস্টের আগে থেকেই বিক্ষোভ শুরু করেছিল এআইকেএসসিসি। তিনটি আইন প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত প্রতিবাদ অব্যাহত রাখার ঘোষণা করেছিল। কেন্দ্রীয় সরকার যেহেতু কৃষক বিরোধী এই আইন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে এবং ন্যূনতম সহায়ক মূল্য অথবা ফসল ক্রয় সম্পর্কিত ভুল তথ্য ছড়িয়ে যাচ্ছে, এআইকেএসসিসি কৃষকদের এই লড়াই এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং এই আইনগুলিকে কার্যকর করতে দেবে না”।
আরও পড়তে পারেন: কৃষি বিল-বিরোধী বিক্ষোভ অব্যাহত, দিল্লিতে আগুন ধরানো হল ট্র্যাক্টরে
সংগঠনের দাবি, “কৃষক বিরোধী এই ‘কালো’ আইনগুলোর বিরুদ্ধে আন্দোলন চলবে এবং ক্রমশ তা জোরাল করা হবে। কৃষকদের প্রতারণার এই সরকারি কৌশলকে উন্মোচিত করার জন্য এআইকেএসসিসির বেশ কয়েকটি রাজ্য ইউনিট ইতিমধ্যে গ্রামাঞ্চল এবং ব্লক স্তরে বা মান্ডি স্তরে সভা, সেমিনার, স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ, রিলে অনশন, অনশন ইত্যাদির মাধ্যমে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে”।
পাশাপাশি এআইকেএসসিসি বিবৃতিতে বলেছে, “পঞ্জাব, হরিয়ানা, পশ্চিম উত্তরপ্রদেশ এবং কর্নাটক, তামিলনাড়ু ও তেলঙ্গানার আন্দোলন-সহ সমস্ত সংগঠন এবং তার নিজস্ব রাজ্য ইউনিটগুলির সঙ্গে নিবিড় ভাবে সমন্বয় রাখা হচ্ছে। যাবতীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আরও কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। পাশাপাশি এআইকেএসসিসি-র জাতীয় কার্যনির্বাহী সমিতি সমস্ত রাজ্য পর্যায়ের কর্মসূচিকে সমর্থন জানিয়েছে”।
সংগঠনের আগামী কর্মসূচি-
এই স্থানীয় বিক্ষোভের সঙ্গেই জাতীয় স্তরের বেশ কিছু কর্মসূচি যুক্ত হবে বলে জানিয়েছে সংগঠন। যেমন, ২ অক্টোবর, কৃষকরা সেই রাজনৈতিক নেতা ও প্রতিনিধিদের সামাজিক বয়কট করার অঙ্গীকার করবে, যাঁদের দল এই কৃষক বিরোধী আইনগুলোর বিরোধিতা করেনি। এ ছাড়া কৃষক বিরোধী আইনের বিরুদ্ধে প্রস্তাব গ্রহণের জন্য গ্রামে গ্রামে সভা করবে।
সংগঠন জানিয়েছে, এর পর ১৪ অক্টোবর তারা এমএসপি অধিকার দিবস হিসাবে পালন করবে এবং কেন্দ্রীয় সরকারের ‘মিথ্যা প্রচারের’ পর্দা ফাঁস করবে।
আরও পড়তে পারেন: কৃষি বিল: পঞ্জাবে একাধিক জায়গায় সিপিএমের জাতীয় সড়ক অবরোধের কয়েকটি মুহূর্ত
এই প্রতিবাদ কর্মসূচি শেষ হবে ২৬ ও ২৭ নভেম্বর দিল্লিতে এক জাতীয় প্রতিবাদের মাধ্যমে। এআইকেএসসিসি দেশের সমস্ত কৃষকদের “দিল্লি চলো”র আহ্বান জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার যাতে কৃষকদের ভবিষ্যৎ এবং জীবিকার উপর ‘অমানবিক’ আক্রমণ বন্ধ করতে বাধ্য হয় সেই লক্ষ্যেই পৌছাতে চায় সংগঠন।
ইতিমধ্যেই সংগঠন যে কর্মসূচি নিয়েছে-
পঞ্জাবে কৃষক সংগঠনের ডাকা রেল রোকো, হরিয়ানার উপ-মুখ্যমন্ত্রী দুশ্যন্ত চৌতালার পদত্যাগের দাবিতে তাঁর বাড়ির বাইরে ৬ অক্টোবর বিক্ষোভের ডাক এবং কর্নাটকে কৃষক সংগঠনগুলোর আহ্বানে কৃষক বিরোধী কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য আইন প্রয়োগ করার বিরুদ্ধে বন্ধ, প্রতিরোধসভা ইত্যাদি।
দেশ
২০১৮ সালের আধার রায় পুনর্বিবেচনার আরজি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে
২০১৮ সালের ২৬ সেপ্টেম্বরের রায় পুনর্বিবেচনার আবেদনগুলি খারিজ করেছে সুপ্রিম কোর্ট।

নয়াদিল্লি: কেন্দ্রের আধার প্রকল্পকে সাংবিধানিক ভাবে বৈধ হিসেবে বহাল রেখে ২০১৮ সালের রায়ের পুনর্বিবেচনায় দাখিল হওয়া একগুচ্ছ আবেদন খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। আড়াই বছর আগের রায়ে শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিয়েছিল, ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্ট, মোবাইল নম্বর অথবা স্কুলে ভরতির জন্য আধার বাধ্যতামূলক নয়।
সুপ্রিম কোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্র, বিচারপতি একে সিক্রি, এএম খানউইলকর, ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এবং অশোক ভূষণের ডিভিশন বেঞ্চ ২০১৮ সালের ২৬ সেপ্টেম্বরের রায়ে প্যান কার্ডের সঙ্গে আধার নম্বর যুক্ত করার ক্ষেত্রে আপত্তি করেনি। তবে বেঞ্চ বলেছিল, আধার কার্ডের প্রয়োগ এমন ভাবে হোক যাতে সাধারণ মানুষের সুবিধা হয়। তবে সেটা করতে গিয়ে আধার জোর করে চাপিয়ে দেওয়া যাবে না।
এখন কী বলছে সুপ্রিম কোর্ট
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এএম খানউইলকরের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ ২০১৮ সালের ২৬ সেপ্টেম্বরের রায় পুনর্বিবেচনার আবেদনগুলি খারিজ করে দেয়। ৪:১ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় আবেদনগুলি প্রত্যাখ্যান করা হয়।
বেঞ্চ বলেছে, “২০১৮ সালের ২৬ সেপ্টেম্বরের চূড়ান্ত রায় পুনর্বিবেচনার জন্য যে আবেদনগুলি দাখিল হয়েছে, তা আমরা পর্যালোচনা করেছি। আমাদের মতে ওই রায়ের পুনর্বিবেচনায় কোনো মামলা হতে পারে না”।
পাঁচ সদস্যের বেঞ্চে বিচারপতি খানউইলকর, চন্দ্রচূড় ছাড়াও ছিলেন অশোক ভূষণ, এস আবদুল নাজির এবং বিআর গাবৌ। তাঁরা বলেন, “আমরা আইন পরিবর্তন করতে পারি না। বৃহত্তর বেঞ্চের পরবর্তী সিদ্ধান্ত অথবা রায়কে যুক্ত করে তা পর্যালোচনার ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। যে কারণে আবেদনগুলি খারিজ করা হচ্ছে”।
২০১৮-র রায়ে কী বলেছিল সুপ্রিম কোর্ট
আড়াই বছর আগের রায়ে বলা হয়েছিল, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধার লিঙ্ক করার দরকার নেই। অন্য কোনো বেসরকারি সংস্থাও আধার কার্ড চাইতে পারে না। মোবাইল নম্বরেও আধার লিঙ্ক করার প্রয়োজন নেই। স্কুলে ভরতির জন্য আধার কার্ড দরকার নেই। তবে প্যান কার্ড আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হওয়ায় সঙ্গে আধার নম্বর যুক্ত করার ক্ষেত্রে আপত্তি করেনি শীর্ষ আদালত।
আরও পড়তে পারেন: এখন ঘরে বসেই আধার কার্ডে নিজের নাম, ঠিকানা এবং জন্ম তারিখ আপডেট করুন, কী ভাবে জেনে নিন এখানে
দেশ
ভোটের আগে নেতাজির জন্মদিবস পালন নিয়ে বিজেপি-তৃণমূল লড়াই
ওই দিন দেশ জুড়ে ‘পরাক্রম দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি। তৃণমূল কংগ্রেস চায় ওই দিনটা পালিত হোক ‘দেশপ্রেম দিবস’ হিসাবে।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গ দখলে মরিয়া কেন্দ্রের শাসকদল বিজেপি। তাই রাজ্যের জনগণের মনে জায়গা করে নিতে কোনো সুযোগই তারা হাতছাড়া করতে চায় না। এ বার সেই সুযোগ এনে দিয়েছেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু।
২০২১-এর ২৩ জানুয়ারি পালিত হচ্ছে নেতাজির ১২৫তম জন্মদিন। ওই দিন দেশ জুড়ে ‘পরাক্রম দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি। এ কথা ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রের সংস্কৃতি ও পর্যটনমন্ত্রী প্রহ্লাদ সিং পটেল। আর এখানেই গোল বেঁধেছে রাজ্যের শাসকদল তথা বিজেপির চরম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল কংগ্রেসের। তৃণমূল কংগ্রেস চায় ওই দিনটা পালিত হোক ‘দেশপ্রেম দিবস’ হিসাবে।
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে বিজেপির বরাবরের অভিযোগ, গান্ধী-নেহরু পরিবারের বাইরে অন্য নেতাদের অবদান কংগ্রেস উপেক্ষা করে গিয়েছে। ধুমধাম করে নেতাজির জন্মদিন পালন করার সুযোগে সেই কথাটাই বিজেপি জনগণকে স্মরণ করিয়ে দিতে চায়।
খুব হইচই করে ‘পরাক্রম দিবস’ পালন করতে চায় বিজেপি। প্রহ্লাদ পটেল জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কলকাতায় ‘পরাক্রম দিবস’-এর দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন এবং এই উপলক্ষ্যে ন্যাশনাল লাইব্রেরির চত্বরে আয়োজিত এক প্রদর্শনী উদ্বোধন করবেন।
তৃণমূল কী বলছে
তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি ডেরেক ও’ব্রায়েন জানিয়েছেন, ২৩ জানুয়ারি দিনটা পশ্চিমবঙ্গ ‘সুভাষ দিবস’ হিসাবে পালন করে আসছে। তিনি আরও জানান, নেতাজির সম্মানে ওই দিনটা জাতীয় ছুটির দিন হিসাবে ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু কেন্দ্র সেই দাবি এখনও মেনে নেয়নি।
দলের আরেক এমপি সৌগত রায় বলেন, কেন্দ্রের ঘোষণা যথেষ্ট নয়। নেতাজির আরও বেশি কিছু প্রাপ্য। তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রী ওই দিন একটি মিছিলে নেতৃত্ব দেবেন।
কেন্দ্রের কর্মসূচি
পটেল জানান, ওই দিন প্রধানমন্ত্রী মোদী আজাদ হিন্দ ফৌজের প্রথম সারির সদস্য এবং তাঁদের পরিবারবর্গকে সংবর্ধনা জানাবেন। বাংলার ২০০ পটুয়া শিল্পী ৪০০ মিটার দীর্ঘ ক্যানভাসে নেতাজির জীবন চিত্রিত করছেন। সংস্কৃতি মন্ত্রকের উদ্যোগে এটি প্রদর্শিত হবে।
কলকাতা ছাড়াও আরও বেশ কিছু জায়গায় নেতাজির ১২৫তম জন্মদিবসের অনুষ্ঠান পালন করা হবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কটক যেখানে নেতাজি জন্মগ্রহণ করেন এবং তাঁর বাল্য ও কৈশোরজীবন কাটে এবং সুরাতের হরিপুরা গ্রাম যেখানে নেতাজি ১৯৩৮ সালে জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন,
সারা বছর ধরে নেতাজির জন্মবার্ষিকী পালন করার জন্য কেন্দ্র ৮৫ সদস্যের এক উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি গঠন করেছে। তাতে রয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা, বাংলার বেশ কিছু এমপি, দেশের কিছু মুখ্যমন্ত্রী, ইতিহাসবিদ এবং অন্যান্য বিশিষ্ট মানুষ।
আরও পড়ুন: কৃষি আইন: প্যানেলের তো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই, তা হলে পক্ষপাত কোথায়? প্রশ্ন শীর্ষ আদালতের
দেশ
কৃষি আইন: প্যানেলের তো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই, তা হলে পক্ষপাত কোথায়? প্রশ্ন শীর্ষ আদালতের

খবরঅনলাইন ডেস্ক: কৃষি আইন নিয়ে বিবেচনা করার জন্য গঠিত বিশেষজ্ঞ প্যানেলের যাঁরা সমালোচনা করছেন, তাঁদের এক হাত নিল সুপ্রিম কোর্ট। কৃষককুল ও কেন্দ্রের মধ্যে যে অচলাবস্থা চলছে তা নিরসনে শীর্ষ আদালত ওই প্যানেল গড়ে।
কৃষি প্যানেল নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এস এ বোবদে বুধবার বলেন, “প্রত্যেকের কথা শোনা এবং তার পর আমাদের কাছে রিপোর্ট দেওয়ার ক্ষমতা দিয়েছি ওই প্যানেলকে। তাঁদের তো সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনো ক্ষমতা নেই। তা হলে পক্ষপাতের প্রশ্ন আসছে কোথা থেকে? প্রত্যেকের গায়ে তকমা এঁটে দেওয়া এবং তাঁদের হেয় করার কোনো প্রয়োজন নেই। আর সর্বোপরি এতে আদালতের নামে কুৎসা করা হচ্ছে।”
কমিটির পুনর্গঠন চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে যে আবেদন করা হয়েছে, সে ব্যাপারে সরকারের জবাব চেয়ে এ দিন নোটিশ জারি করে শীর্ষ আদালত।
তিন কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে হাজার হাজার কৃষক দিল্লি সীমানায় প্রায় দু’ মাস ধরে অবস্থান করছেন। এই পরিস্থিতিতে সুপ্রিম কোর্ট গত সপ্তাহে কৃষি আইনে স্থগিতাদেশ দেয় এবং আইন পর্যালোচনা করার জন্য চার সদস্যের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেন।
কী বলল কিসান মহাপঞ্চায়েত
বুধবার ওই আবেদন নিয়ে শুনানির সময় কিসান মহাপঞ্চায়েত বলে, প্রতিবাদী কৃষকরা এবং অকালি দল-সহ বেশ কিছু বিরোধী দল কমিটির সদস্যদের নিয়ে আপত্তি তুলেছেন।
কিসান মহাপঞ্চায়েত আরও বলে, প্রতিবাদীদের অভিযোগ, বিতর্কিত কৃষি আইন নিয়ে চার সদস্য আগেই তাঁদের মত প্রকাশ করেছেন। এই কমিটির অন্যতম সদস্য ভারতীয় কিসান ইউনিয়নের সভাপতি ভুপিন্দর সিং মান গত সপ্তাহে নিজেকে কমিটি থেকে সরিয়ে নিয়েছেন।
প্রধান বিচারপতি কী বললেন
প্রধান বিচারপতি বলেন, “আপনারা কোনো কিছু বিবেচনা না করেই কুৎসা করছেন। কেউ একজন মত প্রকাশ করেছেন…তিনি অযোগ্য হয়ে গেলেন? মান আইন সংশোধন করার কথা বলেছেন…আপনারা বলছেন তিনি আইনের পক্ষে।” কমিটির বিশেষজ্ঞদের সম্পর্কে প্রধান বিচারপতির মন্তব্য, “এঁরা সব কৃষি ক্ষেত্রের বিচক্ষণ দিগ্গজ ব্যক্তিত্ব।”
“এ ভাবে আপনারা কাউকে দেগে দিতে পারেন না। মানুষের তো মতামত থাকা উচিত। এমনকি সর্বশ্রেষ্ঠ বিচারকদেরও নিজস্ব মতামত থাকে। তবু তাঁরা তার বিপরীতে গিয়ে রায় দেন”, বলেন প্রধান বিচারপতি বোবদে।
শীর্ষ আদালত বলেছে, “জনগণ ও কৃষকদের স্বার্থেই আমরা বিষয়টি গ্রহণ করেছি। আপনারা যদি না আসতে চান, আসবেন না। লোকের গায়ে তকমা সেঁটে দেবেন না। আমরা এই সমস্যার সমাধান বের করছি।”
আরও পড়ুন: আজ থেকে ছ’টি দেশে কভিডের টিকা পাঠাচ্ছে ভারত
-
রাজ্য2 days ago
বুধবার রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ
-
দেশ3 days ago
মহারাষ্ট্র-কেরলে সংক্রমিত ৮০৮৬ বাকি দেশে মাত্র ৫০৭২, ২৩ মে’র পর সব থেকে কম দৈনিক মৃত্যু ভারতে
-
রাজ্য3 days ago
দক্ষিণবঙ্গে দু’ দিনের জন্য তাপমাত্রা বাড়লেও ফের ফিরবে শীত, উত্তরের পাহাড়ে তুষারপাতের সম্ভাবনা
-
দেশ3 days ago
মাত্র ১৮ শতাংশ ভারতীয় হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার চালিয়ে যেতে পারেন, ৩৬ শতাংশ কমিয়ে দেবেন ব্যবহার: সমীক্ষা