দেশ
জিএসটি সংঘাত মেটাতে ধারের টাকায় রাজ্যগুলিকে ধার দেবে কেন্দ্র
রাজ্যগুলির তরফে ১.১ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হবে।

খবর অনলাইন ডেস্ক: বকেয়া জিএসটি (GST) নিয়ে প্রায় চার মাস ধরে চলা কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাতে ইতি টানতে ঋণ নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ওই ঋণের টাকা আবার রাজ্যগুলিকে ঋণ হিসেবে দেওয়া হবে।
কেন্দ্র স্থির করেছে, রাজ্যগুলির তরফে ১.১ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন রাজ্যগুলির উদ্দেশে লেখা একটি চিঠিতে এই পরিবর্তনের কারণ ব্যাখ্যা করেছেন।
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নিজের ব্যাখ্যায় বলেছেন, “একাধিক রাজ্যের পরামর্শের ভিত্তিতে, এখন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে কেন্দ্রীয় সরকার প্রাথমিক ভাবে এই ঋণ নেবে এবং তারপরে রাজ্য সরকারগুলির খাতে ঋণ হিসাবে এই টাকা অন্তর্ভুক্ত করা হবে। অনুকূল সুদের হার নিশ্চিত করা ছাড়াও এর ফলে ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে সমন্বয় ও সরলীকরণ ঘটবে”।
জিএসটি আদায়ের ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ মেটানোর জন্য রাজ্যগুলিকে বাজার থেকে ধার করার দু’টি বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছিল কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, সেই বিকল্পগুলির মধ্যে প্রথমটিকে বেছে নিয়েছে দেশের ২১টি বিজেপিশাসিত রাজ্য। কিন্তু দ্বিতীয়টি এখনও পর্যন্ত কার পছন্দের তালিকায় উঠে আসেনি। উল্টে বিরোধিতা করেছে অ-বিজেপি দল শাসিত রাজ্যগুলি।
স্বাভাবিক ভাবেই এ মুহূর্তে কোষাগার থেকে অর্থ নিয়ে রাজ্যগুলির বকেয়া মেটাতে গেলে ঘাটতির পরিমাণ অনেকটাই বেড়ে যাবে। পরিবর্তে কেন্দ্র যদি রাজ্যগুলির হয়ে ঋণ নেয়, সে ক্ষেত্রে বোঝা অনেকটাই কমবে। এক দিকে যেমন, সরাসরি রাজ্যে খাতে ঋণ না দেখানোয় রাজ্যের দেনার দায় বাড়বে না, তেমনই অন্যদিকে এই ঋণের সুদ অথবা আসল এখনই পরিশোধ করতে হবে না রাজ্যগুলিকে। চুক্তিমতো ২০২২ সালের জুলাইয়ের পরে জিএসটি সেস চাপিয়ে তা পরিশোধ হবে।
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রত্যাশা করছেন, রাজ্যগুলি এই পদ্ধতি মেনে নেবে। তিনি বলেন, “সুদের হার খুব যুক্তিসঙ্গত হবে। ঋণের আসল এবং সুদ ভবিষ্যতের আয় থেকে পাওয়া যাবে”। পাশাপাশি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই সিদ্ধান্তে “ভারত সরকারের আর্থিক ঘাটতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না”।
তবে রাজ্যগুলি কেন্দ্রের এই প্রস্তাবে কী সিদ্ধান্ত নেয়, সেটাই দেখার!
ঋণ নেওয়ার প্রস্তাবিত বিকল্প
গত ২৭ আগস্ট জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে দুটি বিকল্প দেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।
তিনি জানিয়ে দেন, জিএসটি কম্পেনশেসন সেস থেকে আদায়ীকৃত একটি অংশ রাজ্যগুলিকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সম্ভাবনা নেই। ‘ঈশ্বরের সৃষ্টি’ করোনা মহামারির অভাবনীয় কারণে ২০২১ অর্থবর্ষে জিএসটি (GST) ঘাটতি ২.৩৫ লক্ষ টাকায় ঠেকবে। এই ঘাটতি পুষিয়ে দেওয়ার জন্য রাজ্যগুলিকে দু’টি বিকল্প পথের হদিশ দেয় জিএসটি কাউন্সিল। সেই প্রস্তাব খতিয়ে দেখার জন্য রাজ্যগুলিকে সাত দিনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়। যা নিয়ে তুমুল হইচই শুরু হয়।
প্রথম পথ: রাজ্যগুলি আরবিআইয়ের সঙ্গে শলাপরামর্শ করে ৯৭ হাজার কোটি টাকা ধার করুক, যাতে সুদের ওপর ০.৫ শতাংশ ছাড় মিলবে।
দ্বিতীয় পথ: জিএসটি ক্ষতিপূরণ ও করোনার মহামারির জেরে ঘাটতি হওয়া ২.৩৫ লক্ষ কোটি টাকা আরবিআইয়ের কাছ থেকে ধার করা। সেখানে অবশ্য কোনো ছাড়ের কথা বলা হয়নি।
আরও পড়তে পারেন: জিএসটি ক্ষতিপূরণ: ২১টি রাজ্য বেছে নিল প্রথম বিকল্প, দ্বিতীয়টি পছন্দ নয় কারও
দেশ
অবাক কাণ্ড! অস্ত্রোপচারে গোরুর পেট থেকে মিলল ৭১ কেজি প্লাস্টিক, ধাতব বস্তু-সহ আরও অনেক কিছুই
প্লাস্টিক বর্জ্য, সূচ, কয়েন, কাচের টুকরো, স্ক্রু এবং পিন, কিছুই বাকি রইল না!

খবর অনলাইন ডেস্ক: দুর্ঘটনায় পড়েছিল রাস্তার একটি গোরু। পশু চিকিৎসালয়ে নিয়ে গিয়ে তার অস্ত্রোপচারের সময় খোদ চিকিৎসদের চক্ষু ছানাবড়া।
ঘটনায় প্রকাশ, গোরুটির পেট থেকে পাওয়া গিয়েছে ৭১ কেজি প্লাস্টিক বর্জ্য এবং অন্যান্য অপচনশীল বস্তু। সেই তালিকায় রয়েছে সূচ, কয়েন, কাচের টুকরো, স্ক্রু এবং পিন। কয়েক মাস ধরেই গোরুটি দিল্লি সংলগ্ন এলাকায় ঘুরে বেড়াত বলে জানা গিয়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদন ডা. অতুল মৌর্যের বক্তব্য উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, “গোরুটির সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে। তবে সে এখনও বিপদের বাইরে নয়। তার জন্য আগামী ১০ দিন বেশ ঝুঁকিপূর্ণ”।
খবরে প্রকাশ, ফরিদাবাদের এনআইটি-৫ এলাকায় গোরুটিকে ধাক্কা মারে একটি গাড়ি। সেখান থেকে তাকে দেবাশ্রয় পশু হাসপাতালে ভরতি করা হয়। চিকিৎসকেরা দেখেন, গোরুটি নিজের পেটে ক্রমাগত লাথি মেরে চলেছে। সম্ভবত সে পেটের যন্ত্রণার কাতর হয়েই এমনটা করতে পারে। এর পর তার এক্স-রে, আলট্রা সাউন্ড করার পর চিকিৎসকেরা নিশ্চিত হন, গোরুটিরে পেটে ক্ষতিকারক পদার্থ রয়েছে।
রিপোর্ট হাতে আসার পরে চিকিৎসকেরা গোরুটির পেটে অস্ত্রোপচার করেন। উদ্ধার হয় ওই বিশাল পরিমাণ অপচনশীল বস্তু। যেগুলির মধ্যে বেশিভাগই পলিথিন জাতীয় বস্তু।
চিকিৎসক জানান, প্রায় চার ঘণ্টা ধরে চলে অস্ত্রোপচার। সচরাচর জাবর কাটা প্রাণীদের পাচনতন্ত্র বেশ জটিল। সেখানে কোনো অপচনশীল বস্তু যদি দীর্ঘদিন ধরে অবস্থান করে, তা হলে সেটা পাকস্থলির গায়ে সেঁটে যায়। সেখানে বায়ু জমতে পারে। এ ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের আগে গোরুটি ক্রমাগত নিজের পেটে লাথি মারছিল। তবে একটা গোরুর পেট থেকে ৭১ কেজি প্লাস্টিক পাওয়ার ঘটনা খুবই উদ্বেগজনক।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে ফাঁকফোঁকরগুলো আরও এক বার নগ্ন হয়ে গেল এই ঘটনায়। রাস্তার ধারে যে উন্মুক্ত জায়গায় এ ধরনের বর্জ্য জমা হয়ে থাকে, সেটা কতটা বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে, এই ঘটনা তারই জলজ্যান্ত প্রমাণ।
এর আগে ২০১৯ সালে কেন্দ্রের নির্দেশিকায় স্পষ্ট করে বলা হয়, দেশে প্রতিদিন প্রায় ২৬,০০০ হাজার টন প্লাস্টিক বর্জ্য অসংগৃহীত অবস্থায় পড়ে থাকে। যা সার্বিক পরিবেশের পাশাপাশি রাস্তার পশু এবং মানুষেরও ক্ষতি করে।
আরও পড়তে পারেন: অবিশ্বাস্য! ‘মানুষের মুখ’ নিয়ে জন্ম নিল হাঙরের বাচ্চা
দেশ
বাড়ছে উদ্বেগ! করোনায় নতুন করে আক্রান্ত ১৬ হাজারের বেশি
এক ধাক্কায় ২ শতাংশের উপরে উঠল দৈনিক করোনা সংক্রমণের হার!

খবর অনলাইন ডেস্ক: ভারতের করোনা-গ্রাফ ফের ঊর্ধ্বমুখী। বৃহস্পতিবার সকালে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, শেষ ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা পার হল ১৬ হাজারের গণ্ডি, অন্য দিকে দৈনিক সংক্রমণের হার ফের উঠে গেল ২ শতাংশের উপর। সবে মিলে এক দিনে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় পাঁচ হাজার।
নতুন আক্রান্ত ১৬ হাজারের বেশি
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ১০ লক্ষ ৪৬ হাজার ৯১৪। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ হাজার ৭৩৮ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ লক্ষ ৫১ হাজার ৭০৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী বেড়েছে ৪ হাজার ৮০১ জন। বর্তমানে দেশে ১.৩৭ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
গত ২৪ ঘণ্টায় মৃতের সংখ্যায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে এবং সেটা হয়েছে মহারাষ্ট্রের কারণেই। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১৩৮ জনের, এর মধ্যে ৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে মহারাষ্ট্রে। ভারতে এখন মোট মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ৫৬ হাজার ৭০৫। মৃত্যুহার ১.৪২ শতাংশের আশেপাশে রয়েছে।
দৈনিক সুস্থতার সংখ্যাটি অনেকটাই কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১১ হাজার ৭৯৯ জন। দেশে এখনও পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ৭ লক্ষ ৩৮ হাজার ৫০১ জন। দেশে এখন সুস্থতার হার রয়েছে ৯৭.২১ শতাংশ।
দৈনিক সংক্রমণের হার ২-এর বেশি
দেশে সামগ্রিক ভাবে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় দৈনিক সংক্রমণের হারের বড়োসড়ো পরিবর্তন ধরা পড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৭ লক্ষ ৯৩ হাজার ৩৮৩টি। ফলে গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার ছিল ২.১০ শতাংশ।
এ দিকে, ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভারতে মোট ২১ কোটি ৩৮ লক্ষ ২৯ হাজার ৬৫৮টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন ৫.১৬ শতাংশ।
মহারাষ্ট্রে নতুন করে সংকট!
শেষ ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে নতুন করে করোনাভাইরাস সংক্রামিতের সংখ্যা বেড়ে গেল অনেকটাই। বুধবার রাতে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, মুম্বইয়ে শেষ ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ১৬৭ এবং সারা রাজ্যে এই সংখ্যা পৌঁছে গিয়েছে ৮ হাজার ৮০৭-এ।
[আরও পড়ুন এখানে ক্লিক করে: মহারাষ্ট্রে অব্যাহত করোনার দাপট, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত প্রায় ৯ হাজার!]
পশ্চিমবঙ্গের করোনা-পরিস্থিতি
১১ ফেব্রুয়ারির পর রাজ্যে নতুন সংক্রমণ ফের একবার দু’শোর ওপরে উঠেছে বুধবার। তবে সংক্রমণ বাড়ার অন্যতম কারণ হল টেস্টের সংখ্যায় বেশ বড়ো রকমের বৃদ্ধি আসা। এর ফলে মঙ্গলবারের থেকে সামান্য কমেছে সংক্রমণের হার।
[আরও পড়ুন এখানে ক্লিক করে: নতুন সংক্রমণ দুশো পার করলেও রাজ্যে সংক্রমণের হার ফের ১ শতাংশের নীচে]
দেশ
মহারাষ্ট্রে অব্যাহত করোনার দাপট, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত প্রায় ৯ হাজার!
মুম্বইয়ে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা আগের দিনের থেকে বেড়ে দ্বিগুণ!

খবর অনলাইন ডেস্ক: শেষ ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে নতুন করে করোনাভাইরাস সংক্রামিতের সংখ্যা বেড়ে গেল অনেকটাই। বুধবার রাতে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, মুম্বইয়ে শেষ ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ১৬৭ এবং সারা রাজ্যে এই সংখ্যা পৌঁছে গিয়েছে ৮ হাজার ৮০৭-এ।
যার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ লক্ষ ২১ হাজার ১১৯। একই সময়ে, আরও ৮০ জন রোগীর মৃত্যু হওয়ার কারণে রাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫১ হাজার ৯৩৭-এ।
বুধবার ২ হাজার ৭৭২ জন রোগীকে সুস্থ হওয়ার পরে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, যার ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ২০ লক্ষ ৮ হাজার ৬২৩।
মুম্বই শহরে সব থেকে বেশি সংখ্যক নতুন করে কোভিড -১৯ আক্রান্তের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। বুধবার মুম্বইয়ে ১ হাজার ১৬৭ জন চিহ্নিত হওয়ার পাশাপাশি নাগপুর জেলা (নাগপুর শহর বাদে) এবংঅমরাবতী শহরে ৮৮১ এবং ৬২৭ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার মহারাষ্ট্রে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬ হাজার ২১৮। ওই দিন মুম্বইয়ে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৬৪৩ জন।
ধারাভিতেও ৩৭ দিন পরে আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণে পৌঁছেছে। বৃহন্মুম্বই পুর কর্পোরেশনের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, এক দিনে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা ১০।
মহারাষ্ট্রে নতুন করে করোনা-সংকট দেখা দেওয়ায় একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে সরকার। বেশ কয়েকটি জায়গায় নতুন করে কার্যকর হয়েছে লকডাউন, নাইট কারফিউ। অন্য বেশ কয়েকটি রাজ্যও মহারাষ্ট্র থেকে ভ্রমণের উপর কড়াকড়ি নিয়ম অনুসরণ করেছে।
আরও পড়তে পারেন: আপনার বয়স কি ৪৫ বছরের বেশি? সোমবার থেকে কী ভাবে করোনা ভ্যাকসিন পাবেন
-
প্রযুক্তি22 hours ago
রান্নার গ্যাসের ভরতুকির টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে কি না, কী ভাবে দেখবেন
-
প্রযুক্তি2 days ago
এ ভাবেই তৈরি করুন সদ্যোজাত শিশুর আধার কার্ড, জানুন কী কী লাগবে
-
ফুটবল3 days ago
দশ জনে খেলা হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে পিছিয়ে থেকেও শেষ মুহূর্তের গোলে মান বাঁচাল এটিকে মোহনবাগান
-
ফুটবল2 days ago
কোনো রকমে হার বাঁচানো এটিকে মোহনবাগানের খেলায় বেজায় ক্ষুব্ধ আন্তোনিও লোপেজ আবাস