দেশ
অন্য ধর্মে বিয়ে করা বিজেপি নেতারা কি ‘লভ জিহাদ’-এর আওতায় আসবেন? প্রশ্ন ছত্তীসগঢ়ের মুখ্যমন্ত্রীর
এর আগে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত ‘লভ জিহাদ’ বিতর্ককে তুলোধোনা করে বিজেপিকে কাঠগড়ায় তুলেছিলেন।


খবরঅনলাইন ডেস্ক: তথাকথিত ‘লভ জিহাদ’-এর বিরুদ্ধে বেশ কিছু বিজেপি-শাসিত রাজ্য আইন আনতে চলেছে। ঠিক সেই সময়ে খুবই প্রাসঙ্গিক একটি প্রশ্ন তুলেছেন ছত্তীসগঢ়ের মুখ্যমন্ত্রী (Chhattisgarh CM) তথা কংগ্রেস নেতা ভূপেশ বাঘেল (Bhupesh Baghel)। তিনি জানতে চেয়েছেন গেরুয়া দলের যে সব নেতা অন্য ধর্মাবলম্বীকে বিয়ে করেছেন, তাঁদের কি এই আইনের আওতায় আনা হবে?
‘লভ জিহাদ’ (love jihad) হল কিছু দক্ষিণপন্থী গোষ্ঠীর তৈরি করা একটি ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব যেখানে দাবি করা হয় ‘ভালোবাসা’র মিথ্যা ছলনায় ভুলিয়ে মুসলিম পুরুষরা অন্য ধর্মমতের মেয়েদের জোর করে ধর্মান্তরিত করে।
ভূপেশ বাঘেল বলেন, “বেশ কিছু বিজেপি নেতার পরিবারের সদস্যরা অন্য ধর্মে বিয়ে করেছেন। আমি বিজেপি নেতাদের কাছে জানতে চাই, ওই বিয়েগুলো কি ‘লভ জিহাদ’-এর সংজ্ঞায় পড়বে?”
এর আগে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী (Rajasthan CM) অশোক গহলৌত (Ashok Gehlot) ‘লভ জিহাদ’ বিতর্ককে তুলোধোনা করে বিজেপিকে কাঠগড়ায় তুলেছিলেন। বিজেপির বিরুদ্ধে তাঁর অভিযোগ ছিল, দেশকে সাম্প্রদায়িক লাইনে ভাঙার জন্য বিজেপি এই শব্দবন্ধটি সৃষ্টি করেছে।
অশোক গহলৌত বলেন, আন্তর্ধর্ম বিবাহ (inter-faith marriage) হল ব্যক্তিগত স্বাধীনতার বিষয়। আইন করে একে বন্ধ করার চেষ্টা হলে কোনো আদালতেই সেই আইন টিকবে না।
অশোক গহলৌত টুইটারে বলেছিলান, “দেশকে বিভাজিত করতে এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে ‘লভ জিহাদ’ শব্দবন্ধটি বিজেপি তৈরি করেছে। বিয়ে হল ব্যাক্তিগত স্বাধীনতার ব্যাপার। একে আটাকানোর জন্য আইন প্রণয়ন করা সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক এবং কোনো আদালতেই এটা গ্রাহ্য হবে না। ভালোবাসায় জিহাদের কোনো জায়গা নেই।”
অশোক গহলৌত বলেন, দেখে মনে হচ্ছে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করা, সামাজিক বিবাদে ইন্ধন জোগানো এবং কোনো যুক্তিতেই দেশের নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্রের বৈষম্যমূলক আচরণ না করার যে সাংবিধানিক ধারা আছে তাকে অসম্মান জানানোর অপচেষ্টা এটা, একটা ষড়যন্ত্র।
উল্লেখ্য, বিজেপি এবং বেশ কিছু সরকারি প্রধান যাকে ‘লভ জিহাদ’ আখ্যা দেন, সেই ‘লভ জিহাদ’কে অবৈধ ঘোষণা করার চেষ্টা করছে দেশের চারটি বিজেপি-শাসিত রাজ্য মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা ও কর্নাটক।
খবরঅনলাইনে আরও পড়ুন
বিহারে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৩ মাওবাদী হত
দেশ
মধ্যপ্রদেশের সরকারি হাসপাতাল থেকে চুরি গেল কোভিডরোগীর চিকিৎসায় ব্যবহৃত রেমডেসিভির
সরকারি হাসপাতাল থেকে চুরি হয়ে গেল ৮৬০টি রেমডেসিভির ইনজেকশন!


খবর অনলাইন ডেস্ক: কোভিডরোগীর চিকিৎসায় রেমডেসিভির (Remdesivir) অপরিহার্য একটি অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ। শনিবার মধ্যপ্রদেশ পুলিশ জানিয়েছে, ভোপালের একটি সরকারি হাসপাতালের স্টক থেকে রেমডেসিভিরের কমপক্ষে ৮৬০টি ইনজেকশন চুরি হয়ে গিয়েছে।
আধিকারিকরা জানিয়েছেন, এই ঘটনায় হাসপাতালের অভ্যন্তরীণ অন্তর্ঘাতের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। ভোপালের ডিআইজি ইরশাদ ওয়ালি সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর কাছে বলেন, “৮৬০টি রেমডেসিভির ইনজেকশন চুরি গিয়েছে। আমরা তদন্ত করছি”।
চুরির কিনারা করতে পুলিশ কোনো সূত্র পেয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি একই কথার পুনরাবৃত্তি করে বলেন, তদন্ত চলছে।
ইতমধ্যেই মধ্যপ্রদেশের শিক্ষামন্ত্রী (মেডিক্যাল) বিশ্বাস সারং বলেন, “ইঞ্জেকশন চুরির খবর পেয়েছি। এটি অত্যন্ত গুরুতর বিষয়। বিভাগীয় কমিশনার কবিন্দ্র কিয়াওয়াত এবং ভোপালের ডিআইজি ইরশাদ ওয়ালি ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। তাঁরা তদন্ত শুরু করেছেন”।
জানা গিয়েছে, এই চুরির ঘটনায় কোহ-ই-ফিজা থানায় ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৫৭ এবং ৩৮০ মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এমনিতে মধ্যপ্রদেশের বিভিন্ন জায়গায় রেমডেসিভির ইনজেকশনের সংকট দেখা দিয়েছে। কোভিডরোগীর চিকিৎসায় ব্যবহৃত এই অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেও একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
প্রতিদিন যে হারে কোভিড-১৯ ( Covid-19) আক্রান্তের সংখ্যা রেকর্ড গড়ে চলেছে, তা যথেষ্ট উদ্বেগের বলেই ধারণা করছে ওয়াকিবহাল মহল। বিষয়টি বিবেচনায় রেখেই কোভিডরোগীর চিকিৎসায় ব্যবহৃত এই ওষুধের রফতানি নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র।
আরও পড়তে পারেন: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনা! অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ রেমডেসিভির নিয়ে বড়োসড়ো সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের
দেশ
করোনায় নাভিশ্বাস দশা রাজ্যের, ‘বাংলায় ব্যস্ত’ প্রধানমন্ত্রীকে ফোনে পেলেন না মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে

খবর অনলাইন ডেস্ক: ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমণ মোকাবিলার কঠিন লড়াইয়ের মুখোমুখি দেশের মহারাষ্ট্র, দিল্লি-সহ ডজনখানেক রাজ্য। পর্যাপ্ত অক্সিজেনের অভাব, দরিদ্রদের আর্থিক সহযোগিতার জন্য পর্যাপ্ত অর্থের অভাবের মুখোমুখি হয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে কথা বলতে চেয়ে হতাশ হতে হল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেকে।
কেন ফোন প্রধানমন্ত্রীকে?
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা ভোটে ব্যস্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শনিবার যখন রাজ্যের পঞ্চম দফার ভোট চলছে, তখন অন্য দিকে তিনি সভা করছেন এ রাজ্যেই। ও দিকে উদ্ধবের দাবি, বিবিধ সমস্যার মুখোমুখি হয়ে এ দিন তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁকে জানিয়ে দেওয়া হয় প্রধানমন্ত্রী নেই। তবে পরবর্তী সময়ে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উদ্ধবের ফোনালাপের কোনো সূচি নির্ধারিত হয়েছে কি না, তা জানা যায়নি।
দিনদুয়েক আগেই প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে একটি চিঠি লিখেছিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী। চিঠিতে অনুরোধ করেছিলেন, কোভিডরোগীর চিকিৎসায় দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে অক্সিজেন সরবরাহ এবং সমাজের দরিদ্র শ্রেণির জন্য আর্থিক ত্রাণ সরবরাহ করার। সদুত্তর না পেয়েই এ দিন তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলার চেষ্টা করেন বলে জানা যায়।
কী বলছে বিজেপি?
প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগকে ‘নিম্নমানের রাজনীতি’ বলে অভিহিত করেছে বিজেপি। যার জেরে দোষারোপ, পাল্টা দোষারোপের খেলা শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল বিষয়টিকে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর ‘গিমিক’ বলে অভিযোগ করে মহারাষ্ট্রের বর্তমান সরকারকে “অদক্ষ এবং দুর্নীতিগ্রস্ত” আখ্যা দিয়েছেন।
গয়াল টুইটারে লেখেন, “মহারাষ্ট্র এখনও পর্যন্ত ভারতের মধ্যে সব থেকে পরিমাণে অক্সিজেন পেয়েছে … কেন্দ্র প্রতিদিন যোগাযোগ রেখে চলছে …গতকাল-ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলিকে এক সঙ্গে কাজ করতে বলেছিলেন … উদ্ধব ঠাকরে অভিনয় করছেন, তাঁর এই নিম্নমানের রাজনীতি দেখে দু:খ হচ্ছে”।
‘বাংলায় ব্যস্ত’ প্রধানমন্ত্রী?
পশ্চিমবঙ্গে চলছে আট দফার বিধানসভা ভোট। শনিবার পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণের দিনেও রাজ্যে প্রচারে এসেছেন মোদী। এটাই এখন নিয়মে পরিণত করেছেন প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-সহ বিজেপির অন্য কেন্দ্রীয় নেতৃত্বরা।
বড়োবড়ো রোড শো, জমায়েত কোনো কিছুরই খামতি নেই। নির্বাচন কমিশন বাধ্যতামূলক করলেও বড়ো জমায়েতে শারীরিক দূরত্ব অথবা মাস্কের চিহ্ন চোখে পড়ছে না অনেক জায়গাতেই।
প্রসঙ্গত, শনিবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৪৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৬০৯। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লক্ষ ৩৪ হাজার ৬৯২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী বেড়েছে ১ লক্ষ ৯ হাজার ৯৯৭ জন। মোট সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১৬ লক্ষ ৬৭ হাজার ৭৪০ জন। বর্তমানে দেশে ১১.৫৬ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
বিস্তারিত পড়ুন এখানে: Corona Update: সক্রিয় রোগীর সংখ্যায় ফের লক্ষাধিক বৃদ্ধি, তবে সুস্থতার সংখ্যায় বৃদ্ধি আরও বেশি, মৃত্যুহার আরও কমল
দেশ
কেন লাগামহীন করোনা? মূলত ২টি কারণকেই দায়ী করলেন এইমস ডিরেক্টর
এক দিনে আক্রান্তের সংখ্যা এগোচ্ছে আড়াই লক্ষের দিকে। কী কারণে?


খবর অনলাইন ডেস্ক: নতুন বছরের শুরুতে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এসে যাওয়ার পর ফের কী ভাবে নিত্যদিন রেকর্ড গড়ছে কোভিড-১৯ (COVID-19) আক্রান্তের সংখ্যা? এর নেপথ্যে একাধিক কারণ থাকলেও মূলত দু’টি মূল বিষয়কেই দায়ী করলেন এইমস (AIIMS)-এর ডিরেক্টর ডা. রণদীপ গুলেরিয়া (Dr Randeep Guleria)।
সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর কাছে গুলেরিয়া বলেন, “নতুন করে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির নেপথ্যে একাধিক কারণ রয়েছে।। তবে দু’টি প্রধান কারণ হল- যখন জানুয়ারি / ফেব্রুয়ারিতে টিকা দেওয়া শুরু হয় তখন কোভিডবিধি যথাযথ ভাবে অনুসরণ করা বন্ধ করে দিয়েছিলেন অনেকেই। এই একই সময়ে ভাইরাসের মিউটেশন ঘটে, যার ফলে এটি আরও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে”।
ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমিতের সংখ্যার দিকে তাকিয়ে তিনি বলেন, “আমাদের স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থার উপর একটা বিশাল চাপ দেখতে পাচ্ছি। তাই আমাদের দরকার, হাসপাতালের শয্যা এবং অন্যান্য উপাদানগুলি বাড়ানো। অন্য দিকে জরুরি ভিত্তিতে সক্রিয় কোভিডরোগীর সংখ্যাও হ্রাস করার দিকে মনোযোগ দিতে হবে”।
একই সঙ্গে ভ্যাকসিন সম্পর্কে তিনি বলেন, “আমাদের মনে রাখতে হবে যে কোনো ভ্যাকসিন ১০০ শতাংশ কার্যকরী নয়। ফলে ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেও আপনি সংক্রমিত হতে পারেন। তবে আমাদের শরীরে অ্যান্টিবডিগুলি ভাইরাসকে বাড়তে দেবে না এবং আপনাকে গুরুতর অসুস্থ করে দিতে পারবে না”।
তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, “এই সময়ে আমাদের দেশে প্রচুর ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয় এবং নির্বাচনও চলছে। আমাদের বুঝতে হবে জীবনও গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এটা একটা সীমিত পদ্ধতিতে পালন করতে পারি। যাতে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত না লাগে এবং পাশাপাশি কোভিডের যথাযথ আচরণ অনুসরণ করা যায়”।
প্রসঙ্গত, শনিবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৪৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৬০৯। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লক্ষ ৩৪ হাজার ৬৯২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী বেড়েছে ১ লক্ষ ৯ হাজার ৯৯৭ জন। মোট সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১৬ লক্ষ ৬৭ হাজার ৭৪০ জন। বর্তমানে দেশে ১১.৫৬ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
বিস্তারিত পড়ুন এখানে: Corona Update: সক্রিয় রোগীর সংখ্যায় ফের লক্ষাধিক বৃদ্ধি, তবে সুস্থতার সংখ্যায় বৃদ্ধি আরও বেশি, মৃত্যুহার আরও কমল
-
রাজ্য11 hours ago
Bengal Polls Live: পৌনে ৬টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৭৮.৩৬ শতাংশ
-
ক্রিকেট1 day ago
IPL 2021: দীপক চাহরের বিধ্বংসী বোলিং, চেন্নাইয়ের সামনে মুখ থুবড়ে পড়ল পঞ্জাব
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার23 hours ago
ICSE And ISC Exams: দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা পিছিয়ে দিল আইসিএসই বোর্ড
-
মুর্শিদাবাদ15 hours ago
Coronavirus Second Wave: কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন রাজ্যের আরও এক প্রার্থী