দেশ
গণনা আপডেট: রাজস্থান, ছত্তীসগঢ় কংগ্রেসের; মধ্যপ্রদেশেও সরকার গড়ার দাবি জানাল কংগ্রেস
ওয়েবডেস্ক: ছত্তীসগঢ়ে বিজেপি কার্যত ধুয়েমুছে সাফ। কংগ্রেস জোরকদমে সরকার গড়ার পথে। রাজস্থানেও ধরাশায়ী বিজেপি। সরকার গড়ার ম্যাজিক ফিগার ১০০ ছুঁয়ে ফেলেছে কংগ্রেস। এই দুই রাজ্যেরই বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী হার স্বীকার করে নিয়েছে। মধ্যপ্রদেশেও সরকার গড়ার দাবি জানাল কংগ্রেস। মঙ্গলবার রাতেই মধ্যপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দিবেন পটেলকে চিঠি লিখে সরকার গড়ার দাবি জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতা কমল নাথ। চিঠিতে কমল নাথ […]
ওয়েবডেস্ক: ছত্তীসগঢ়ে বিজেপি কার্যত ধুয়েমুছে সাফ। কংগ্রেস জোরকদমে সরকার গড়ার পথে। রাজস্থানেও ধরাশায়ী বিজেপি। সরকার গড়ার ম্যাজিক ফিগার ১০০ ছুঁয়ে ফেলেছে কংগ্রেস। এই দুই রাজ্যেরই বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী হার স্বীকার করে নিয়েছে। মধ্যপ্রদেশেও সরকার গড়ার দাবি জানাল কংগ্রেস।
মঙ্গলবার রাতেই মধ্যপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দিবেন পটেলকে চিঠি লিখে সরকার গড়ার দাবি জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতা কমল নাথ। চিঠিতে কমল নাথ লিখেছেন, “কংগ্রেস একক বৃহত্তম দল হয়েছে। সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থন রয়েছে কংগ্রেসের। তার ওপর সব জয়ী নির্দল প্রার্থী কংগ্রেসকে সমর্থন করার আশ্বাস দিয়েছেন।” সম্ভব হলে সব কেন্দ্রের ফল বেরোনোর পর মঙ্গলবার রাতেই রাজ্যের সিনিয়র কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে নিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করতে চান কমল নাথ। কিন্তু রাজ্যপালের অফিস থেকে জানানো হয়েছে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন সংক্রান্ত ছবিটি স্পষ্ট করে দেওয়ার পর রাজ্যপাল নেতাদের সঙ্গে দেখা করবেন। ভোটগণনার সর্বশেষ পরিস্থিতি জানার জন্য চোখ রাখুন খবর অনলাইনে।
====================================================
রাত ০০.২০ – চার রাজ্যে দলগত ফল (সূত্র: নির্বাচন কমিশন)
ছত্তীসগঢ়
মোট আসন – ৯০: কংগ্রেস – জয়ী ৪৭, এগিয়ে ২১; বিজেপি – জয়ী ১০, এগিয়ে ৫; জনতা কংগ্রেস (ছত্তীসগঢ়) – জয়ী ৩, এগিয়ে ২; বিএসপি – জয়ী ১, এগিয়ে ১।
মধ্যপ্রদেশ
মোট আসন- ২৩০: বিজেপি – জয়ী ৮৭, এগিয়ে ২২; কংগ্রেস – জয়ী ৮৮, এগিয়ে ২৬; সমাজবাদী পার্টি – জয়ী ১, এগিয়ে ১, বিএসপি – এগিয়ে ২; নির্দল – জয়ী ৩, এগিয়ে ১।
রাজস্থান (১টি বাদে সব ফল প্রকাশিত)
মোট আসন – ১৯৮: কংগ্রেস – ৯৯; বিজেপি – ৭৩; বিএসপি -৬; সিপিআইএম – ২; ভারতীয় ট্রাইবাল পার্টি – ২; রাষ্ট্রীয় লোক দল – ১; রাষ্ট্রীয় লোকতান্ত্রিক পার্টি – ৩; নির্দল – জয়ী ১২, এগিয়ে ১।
তেলঙ্গানা (সব ফল প্রকাশিত)
মোট আসন – ১১৯: বিজেপি – ১; কংগ্রেস – ১৯; এআইএমআইএম – ৭; টিআরএস – ৮৮; তেলুগু দেশম – ২; ফরোয়ার্ড ব্লক – ১; নির্দল – ১।
২২:১৫– ‘নির্বাচন ফলে মেনে নিলাম,’ টুইট করলেন মোদী। তাহলে কি রাজস্থান, ছত্তীসগঢ়ের পাশাপাশি মধ্যপ্রদেশেও হার স্বীকার করে নিল বিজেপি?
We accept the people’s mandate with humility.
I thank the people of Chhattisgarh, Madhya Pradesh and Rajasthan for giving us the opportunity to serve these states. The BJP Governments in these states worked tirelessly for the welfare of the people.
— Narendra Modi (@narendramodi) December 11, 2018
Congratulations to the Congress for their victories.
Congratulations to KCR Garu for the thumping win in Telangana and to the Mizo National Front (MNF) for their impressive victory in Mizoram.
— Narendra Modi (@narendramodi) December 11, 2018
The family of BJP Karyakartas worked day and night for the state elections. I salute them for their hardwork.
Victory and defeat are an integral part of life.
Today’s results will further our resolve to serve people and work even harder for the development of India.
— Narendra Modi (@narendramodi) December 11, 2018
২১:৪০– চার রাজ্যের ফলাফল নিশ্চিত হলেও, এখনও নিশ্চিত নয় মধ্যপ্রদেশ। এই মুহূর্তে পাঁচটা আসনের ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে কংগ্রেস।
২০:৪৫– পদত্যাগ করলেন বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া। বিজেপির হার স্বীকার করলেন।
২০:২৫– রাজস্থানে হারলেন ভারতের প্রথম গোরু মন্ত্রী। নির্দলের বিরুদ্ধে হেরে গিয়েছে মন্ত্রী ওটারাম দেবাসী
২০:১৫– রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তীসগঢ়ে বিজেপির থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে শহরাঞ্চল এবং আদিবাসীদের একটা বড়ো অংশ।
২০:০৫– এখনও অনিশ্চয়তার মোড়কে মধ্যপ্রদেশ। রাহুল বললেন রাজ্যটি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী তিনি।
১৯:৫০– প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ মোদী, বললেন রাহুল।
১৯:৪৫– সাংবাদিক সম্মেলনে রাহুল গান্ধী। কৃষক, যুবসম্প্রদায়ের জয়, বললেন রাহুল।
১৯:৪০– ১১১:১১০ অনুপাতে মধ্যপ্রদেশে আবার এগিয়ে গেল বিজেপি।
১৯:২৫– কংগ্রেসের দিকেই সমর্থনের ইঙ্গিত বিএসপি। রাজস্থান এবং মধ্যপ্রদেশে তাদের দরকার হতে পারে কংগ্রেসের।
১৯:২০– মধ্যপ্রদেশ নিয়ে এখনও অনিশ্চয়তা। যদিও কংগ্রেসই এগিয়ে রয়েছে। তাদের এবং বিজেপির মধ্যে ব্যবধানে ৪-৫-এ ঘোরাফেরা করছে।
১৮:৫০– মধ্যপ্রদেশে গণনায় বিলম্বের কারণ ব্যক্ত করার জন্য কিছুক্ষণের মধ্যেই কমিশনের সাংবাদিক সম্মেলন।
১৮:৪৫– মধ্যপ্রদেশের ৩৪টা আসনে বিজেপি এবং কংগ্রেস প্রার্থীদের ব্যবধান ১০০০ ভোটের থেকেও কম। তাই কার ভাগ্যে যাচ্ছে মধ্যপ্রদেশ, সেটা এখনও বোঝা যাচ্ছে না। সর্বশেষ পরিস্থিতিতে কংগ্রেস ১১৪ এবং বিজেপি ১০৯ ভোটে এগিয়ে।
১৮:১৫– এই মুহূর্তের ইঙ্গিতে আবার ত্রিশঙ্কুর দিকে রাজস্থান। নির্বাচন কমিশনের হিসেব বলছে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও কংগ্রেস এখন এগিয়ে ৯৭ আসনে এগিয়ে।
১৮:০০– কংগ্রেসের বিধায়কদের মত নিয়েই মুখ্যমন্ত্রী বাছা হবে। জানাল রাজস্থান কংগ্রেস।
১৭:৪০– হারের পুরো দায় আমি নিলাম, ইস্তফা দিয়ে বললেন ছত্তীসগঢ়ের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী রমন সিংহ
১৭:৩৫– রাজস্থানে বিধানসভা ত্রিশঙ্কু হলে কংগ্রেসকে সমর্থনের বার্তা দিল রাষ্ট্রীয় লোক দল। এই মুহূর্তে একটি আসনে এগিয়ে তারা।
১৭:২৫- কমিশনের তথ্য অনুযায়ী ছত্তীসগঢ়ে কংগ্রেস পক্ষে পড়েছে ৪২.৮ শতাংশ ভোট, বিজেপির ৩২.৮ শতাংশ ভোট। রাজস্থানে কংগ্রেস এবং বিজেপি পেয়েছে যথাক্রমে ৩৯.২ এবং ৩৮.৭ শতাংশ ভোট। মধ্যপ্রদেশে দু’দলই ৪১.৪ শতাংশ করে ভোট পেয়েছে।
১৭:১৫– মিজোরাম ছাড়া সরকারি ভাবে এখনও কোথাওই ফলপ্রকাশ হয়নি। এই মুহূর্তে রাজস্থানে কংগ্রেস ১০২, বিজেপি ৭২ আসনে এগিয়ে। মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস ১১৯ এবং বিজেপি ১০২ আসনে এগিয়ে। ছত্তীসগঢ়ে কংগ্রেস ৬২ এবং বিজেপি ১৯ আসনে এগিয়ে। তেলঙ্গানায় টিআরএস ৮৭ এবং কংগ্রেস ২২ আসনে এগিয়ে।
১৭:০০– উন্নয়নের প্রতিশ্রুতিত মদলে রাম মন্দির নিয়ে বারাবারি করাই বিপদ ডেকে এনেছে। মন্তব্য বিজেপি নেতা সঞ্জয় কাকাড়ের।
১৬:৫০– মিজোরামে ভোটগণনা শেষ। ২৬টা আসন পেয়ে ক্ষমতা দখল করল মিজো জাতীয় ফ্রন্ট। কংগ্রেসের ভাগ্যে জুটেছে সাকুল্যে পাঁচটি আসন। নির্দলরা পেয়েছে ৮টি আসন। বিজেপি জিতেছে একটি আসনে। অন্যদিকে রাজস্থানে কংগ্রেস ১০৩ এবং বিজেপি ৭০টি আসনে এগিয়ে। মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস ১১৩ এবং বিজেপি ১০৩ আসনে এগিয়ে।
১৬:২৫ বুধবার সকালে রাজস্থান কংগ্রেসের পরিষদীয় কমিটির বৈঠক: সচিন পায়লট
১৬:১৫– কমিশনের তথ্য অনুযায়ী সর্বশেষ পরিস্থিতি। রাজস্থান- কংগ্রেস ১০২টা আসনে এগিয়ে/জয়ী, বিজেপি ৭১টা আসনে এগিয়ে/জয়ী। মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস ১১৪টা আসনে এগিয়ে/জয়ী, বিজেপি ১০৬টা আসনে এগিয়ে/জয়ী। ছত্তীসগঢ়ে কংগ্রেস ৬২টা আসনে এগিয়ে/জয়ী এবং বিজেপি ১৩টা আসনে এগিয়ে/জয়ী।
১৫:৫৫– কংগ্রেসকে হারিয়ে মিজোরামে ক্ষমতা দখল করল মিজো জাতীয় ফ্রন্ট। জানাল নির্বাচন কমিশন।
১৫:৪০– কমিশনের ইঙ্গিত রাজস্থানে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়ার পথে কংগ্রেস। এই মুহূর্তে ১০৩টি আসনে এগিয়ে তারা। বিজেপি এগিয়ে ৬৮ আসনে। নির্দলরা এগিয়ে ১২টি আসনে। মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস এবং বিজেপি যথাক্রমে ১১৫ এবং ১০৫টি আসনে এগিয়ে। ছত্তীসগঢ়ে কংগ্রেস ৬২ এবং বিজেপি ১৩টি আসনে এগিয়ে
১৫:০০ রাজস্থানে জিতলেন তিন মহারথী। ৫০ হাজার ভোটে জিতলেন সচিন পায়লট, ৪৫ হাজার ভোটে জিতলেন বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া এবং ৩০ হাজার ভোটে জিতলেন অশোক গেহলট
১৪:৩০– চূড়ান্ত হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে মধ্যপ্রদেশে। এই মুহূর্তে বিজেপি ১১১ এবং কংগ্রেস ১০৯ আসনে এগিয়ে। রাজস্থানে কংগ্রেস ১০০ এবং বিজেপি ৭৩ আসনে এগিয়ে। ছত্তীসগঢ়ে কংগ্রেস ৬১ এবং বিজেপি ১৫ আসনে এগিয়ে।
১৩:৫৫– রাজস্থানে ১০১ আসনে এগিয়ে কংগ্রেস এবং ৭১ আসনে এগিয়ে বিজেপি। মধ্যপ্রদেশে ১১১ আসনে বিজেপি এবং কংগ্রেস ১০৯ আসনে। ছত্তীসগঢ়ে ৫৯ আসনে এগিয়ে কংগ্রেস এবং বিজেপি ১৭ আসনে
১৩:২০– নির্বাচন কমিশনের সর্বশেষ তথ্য। রাজস্থানে কংগ্রেস ৯৬, বিজেপি ৭৬ আসনে এগিয়ে। ছত্তীসগঢ়ে কংগ্রেস ৫৮, বিজেপি ১৭ আসনে এগিয়ে। মধ্যপ্রদেশে বিজেপি ১১১ এবং কংগ্রেস ১০৮ আসনে এগিয়ে। তেলঙ্গানায় টিআরএস ৮৭ এবং কংগ্রেস ২২ আসনে এগিয়ে।
১২:৫৫– অসমর্থিত সূত্রের খবর রাজস্থানে দুটি আসন জিতেছে সিপিএম। সরকারের গড়ার ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে হতে পারে সিপিএমকে।
১২:৩০– ছত্তীসগঢ়ে ভরাডুবি বিজেপির। ৬২টা আসনে কংগ্রেস এবং ১৯টা আসনে এগিয়ে বিজেপি।
১২:১৫– একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে কংগ্রেস। আশাবাদী অশোক গেহলট
১২:০০-রাজস্থানে নির্বাচন কমিশনের হিসেব- কংগ্রেস ৯৯, বিজেপি ৭৯, বিএসপি ২, সিপিএম ২, অন্যান্য ১৫
১১:৪০– মধ্যপ্রদেশে লড়াই হাড্ডাহাড্ডি। কংগ্রেসকে কিছুটা পেছনে রেখে আবার এগিয়ে গিয়েছে বিজেপি।
১১:৩০– মিজোরামে হেরে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা লাল ঠানওয়ালা
১১:২৫– রাজস্থানে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে কংগ্রেস, বললেন সচিন পায়লট।
১১:০৭– তিন রাজ্যেই বিজেপির থেকে এগিয়ে রয়েছে কংগ্রেস। তবে রাজস্থান এবং মধ্যপ্রদেশ ত্রিশঙ্কু হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
১১:০৫– নিজের কেন্দ্র এগিয়ে রয়েছেন শিবরাজ সিংহ চৌহান
১০:৫০– রাজস্থানের ভদ্রা এবং দুঙ্গরগড় কেন্দ্রে এগিয়ে রয়েছেন সিপিআইএম প্রার্থীরা।
১০:৪৫– কমিশনের তথ্য অনুযায়ী রাজস্থানে কংগ্রেস ৯১, বিজেপি ৭১ এবং অন্যান্যরা ২২টি আসনে এগিয়ে।
১০:৪০– মিজোরামে প্রাথমিক ইঙ্গিতে ম্যাজিক ফিগার পেরিয়ে গিয়েছে মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট। ৪০-এর মধ্যে ২৫টা আসনে এগিয়ে তারা।
Rajasthan: #Visuals from BJP state office in Jaipur. #AssemblyElections2018 pic.twitter.com/Ii8MIT3Ftk
— ANI (@ANI) December 11, 2018
১০:৩৫– নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী ছত্তীসগঢ়ে কংগ্রেস ২১, বিজেপি ৫ এবং অজিত যোগীর জনতা কংগ্রেস ২টি আসনে এগিয়ে।
১০:৩০– নিজেদের কেন্দ্রে এগিয়ে রয়েছেন বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া, অশোক গেহলট এবং সচিন পায়লট।
১০:১০– তেলঙ্গানা আর মিজোরাম ছাড়া গোবলয়ের তিন রাজ্যেই নিজেদের প্রভাব বিস্তার করছে কংগ্রেস। এর মধ্যে ছত্তীসগঢ়ে সব থেকে বেশি প্রভাব তাদের। প্রাথমিক ইঙ্গিতে রাজস্থান এবং ছত্তীসগঢ়ে ম্যাজিক ফিগার পেরিয়েছে কংগ্রেস। মধ্যপ্রদেশেও ম্যাজিক ফিগারের কাছাকাছি তারা।
১০:০২– হায়দরাবাদে নিজের আসনে জিতলেন এআইএমআইএম নেতা আখবারুদ্দিন ওয়াইসি।
১০:০০– ভোটের ফলের ট্রেন্ড আসা শুরু হতেই উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছেন কংগ্রেস কর্মীরা।
Jaipur: Congress workers celebrate outside Sachin Pilot’s residence as initial trends show the party leading #RajasthanElections2018 pic.twitter.com/BeT2GR0gxy
— ANI (@ANI) December 11, 2018
৯:৫০– তিন রাজ্যেই ব্যবধান বাড়াচ্ছে কংগ্রেস। রাজস্থানে ৯৬, মধ্যপ্রদেশে ৯৩ এবং ছত্তীসগঢ়ে ৪৯ আসনে এগিয়ে কংগ্রেস। এই তিন রাজ্যে যথাক্রমে ৬৭, ৮২ এবং ২৬ আসনে এগিয়ে কংগ্রেস।
৯:৩০– রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তীসগঢ়ে এগিয়ে কংগ্রেস। এই মুহূর্তে রাজস্থানে কংগ্রেস ৮৩, বিজেপি ৬৯ আসনে এগিয়ে, মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস ৬৪ এবং বিজেপি ৫৭ আসনে এগিয়ে। ছত্তীসগঢ়ে কংগ্রেস ৩৯ এবং বিজেপি ২৭ আসনে এগিয়ে। তেলঙ্গানায় দাপট টিআরএস। এগিয়ে ৮২ আসনে। কংগ্রেসের হাতছাড়া হতে চলেছে মিজোরাম। তবে সবকিছুই প্রাথমিক ইঙ্গিত।
৯:২৫– নিজের আসনে পিছিয়ে রয়েছে তিন বারের মুখ্যমন্ত্রী রমন সিংহ।
Congress is full celebration mood outside @SachinPilot house… amids slogans of “Humara CM kaisa ho”… But we wouldn’t know the rest… even with the results out #ResultsWithNDTV pic.twitter.com/Wddp7jMqJs
— Sonal MehrotraKapoor (@Sonal_MK) December 11, 2018
০৯:১০– রাজস্থানে কংগ্রেস এগিয়ে ৬৬ আসনে এবং বিজেপি এগিয়ে ৪৬ আসনে এগিয়ে। ছত্তীসগঢ়ে বিজেপি ২৭, কংগ্রেস ২১ এবং বিএসপি তিনটে আসনে এগিয়ে। মধ্যপ্রদেশে বিজেপি ৪১ এবং কংগ্রেস ৩৪ আসনে এগিয়ে। তেলঙ্গানায় ৬৫ আসনে এগিয়ে টিআরএস। মিজোরামে এমএনএফ ৭টা এবং কংগ্রেস দুটি আসনে এগিয়ে।
৯:০০– বেশিরভাগ জায়গাতেই এখনও পোস্টাল ব্যালটেই গণনা চলছে।
৮:৫৫– পাঁচ বছর আগে রাজস্থানে মোট ২১টা আসন জিতেছিল কংগ্রেস। এ বার ৬৫টা আসনের মধ্যেই তারা এগিয়ে ৩৮ আসনে। নিজের আসনে এগিয়ে কংগ্রেস প্রার্থী অশোক গেহলট। টঙ্ক আসনে এগিয়ে সচিন পায়লট।
৮:৪০- এনডিটিভি অনুযায়ী এই মুহূর্তে রাজস্থানের ২৮টা আসনের মধ্যে কংগ্রেস ১৯ এবং বিজেপি ন’টা আসনে এগিয়ে। মধ্যপ্রদেশের ১৭টা আসনের মধ্যে বিজেপি ন’টা এবং কংগ্রেস ৮টা আসনে এগিয়ে। ছত্তীসগঢ়ে ১৭টা আসনের মধ্যে কংগ্রেস ৮টা, বিজেপি ৬টা এবং বিএসপি জোট ২টো আসনে এগিয়ে। তেলঙ্গানায় ২৪টা আসনের মধ্যে টিআরএস ১৭টা আসনে, কংগ্রেস ৬টা, বিজেপি একটি আসনে এগিয়ে।
৮:২৫– রাজস্থানে ১৭ আসনের ট্রেন্ড এসেছে। ১২টা আসনে কংগ্রেস এবং পাঁচটা আসনে বিজেপি এগিয়ে। মধ্যপ্রদেশে ন’টা আসনের ট্রেন্ড এসেছে। কংগ্রেস পাঁচটা এবং বিজেপি চারটে আসনে এগিয়ে। ছত্তীসগঢ়ে চারটে আসনের মধ্যে বিজেপি এবং কংগ্রেস উভয়েই দুটি করে আসনে এগিয়ে। তেলঙ্গানায় ছ’টার মধ্যে টিআরএস চারটে এবং কংগ্রেস দুটি আসনে এগিয়ে।
৮:২০– এনডিটিভি সূত্রে জানা যাচ্ছে, এই মুহূর্তে রাজস্থানের দশটা আসনের ট্রেন্ড এসেছে। কংগ্রেস ছ’টা এবং বিজেপি চারটে আসনে এগিয়ে। মধ্যপ্রদেশের পাঁচটা আসনের মধ্যে কংগ্রেস দুটো এবং বিজেপি ৩টে আসনে এগিয়ে। তবে এগুলি সবই পোস্টাল ব্যালট।
৮:১৫– এই মুহূর্তে রাজস্থানে কংগ্রেসের দুই মহারথী অশোক গেহলট এবং সচিন পায়লট নিজেদের আসনে এগিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে পিছিয়ে রয়েছেন বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া
৮:১২– এই মুহূর্তে পোস্টাল ব্যালটের গণনা চলছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই ট্রেন্ড আসা শুরু হয়ে যাবে।
৮:০৫– রাজস্থানে আসন সংখ্যা ১৯৯, সেখানে ম্যাজিক ফিগার ১০১। মধ্যপ্রদেশে আসন সংখ্যা ২৩০, সেখানে ম্যাজিক ফিগার ১১৬। ছত্তীসগঢ়ে আসন সংখ্যা ৯০, সেখানে ম্যাজিক ফিগার ৪৫। তেলঙ্গানার আসন সংখ্যা ১১৯, সেখানে ম্যাজিক ফিগার ৬০। মিজোরামে আসন সংখ্যা ৪০, সেখানে ম্যাজিক ফিগার ২১।
৮:০০– রাজস্থানে প্রতি পাঁচ বছর অন্তর পালটে যায় সরকার। সুতরাং এ বার যদি সেখানে কংগ্রেস ক্ষমতা দখল করে তা হলে সেই ঐতিহ্যই বহাল থাকবে মরুরাজ্যে। অন্যদিকে পনেরো বছর পর মধ্যপ্রদেশের ক্ষমতা দখল করতে মরিয়া রাহুল গান্ধীর দল। ছত্তীসগঢ়েও কী হতে পারে, আন্দাজ করা যাচ্ছে না। সেখানে কংগ্রেস এবং বিজেপির ভবিষ্যৎ নিয়ে জনমত সমীক্ষা দু’ভাগ। মিজোরামে কংগ্রেস হেরে যাওয়া মানে সমগ্র উত্তরপূর্ব ভারত কংগ্রেস-মুক্ত। তেলঙ্গানায় টিআরএসের জিতে যাওয়া মানে বোঝা যাবে মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের ম্যাজিক এখনও বহাল রয়েছে।
দেশ
করোনা টিকার শংসাপত্রে মোদীর ছবি, স্বাস্থ্যমন্ত্রকের জবাব তলব কমিশনের
গত শুক্রবার ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজ্যে আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি চালু হয়ে গিয়েছে। তার পরেও বিজেপির প্রচারক মোদীর ছবি-সহ করোনার শংসাপত্র বিলি নিয়ে আপত্তি তোলে তৃণমূল।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশের পরেও করোনা টিকার শংসাপত্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ছবি ব্যবহার করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার এই নিয়ে কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছিল তৃণমূলে। আর তার পরেই এই মর্মে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের জবাব তলব করেছে নির্বাচন কমিশন।
বিষয়টি নিয়ে কমিশনের তরফে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কমিশনের এক আধিকারিক ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, ‘‘প্রথমে সত্যটা জেনে নেওয়া প্রয়োজন। জানতে হবে, স্বাস্থ্যমন্ত্রকের নির্দেশেই প্রধানমন্ত্রীর ছবি দেওয়া শংসাপত্র বিলি করা হচ্ছিল কি না। এ ক্ষেত্রে সব পক্ষের মতামত জানা প্রয়োজন।’’
টিকার শংসাপত্রে মোদীর ছবি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকেই যে হেতু অভিযোগ জমা পড়েছে, তাই রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাবের কাছ থেকেও এ নিয়ে সবিস্তার রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে কমিশন।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজ্যে আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি চালু হয়ে গিয়েছে। তার পরেও বিজেপির প্রচারক মোদীর ছবি-সহ করোনার শংসাপত্র বিলি নিয়ে আপত্তি তোলে তৃণমূল। পাশাপাশি পেট্রোল পাম্পের বিজ্ঞাপনে মোদীর ছবি ব্যবহার নিয়েও প্রতিবাদ করেছিল তৃণমূল। এর পর পাম্পগুলিকে সেই ছবি নামিয়ে ফেলার নির্দেশ দেয় কমিশন।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
অপ্রয়োজনীয় ভিড় এড়াতে ব্যবস্থা, প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম তিনগুণ বাড়াল রেল
দেশ
অপ্রয়োজনীয় ভিড় এড়াতে ব্যবস্থা, প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম তিনগুণ বাড়াল রেল
এর আগে, মুম্বই এবং সংলগ্ন এলাকার প্ল্যাটফর্ম টিকিটের মূল্য বাড়িয়ে একধাক্কায় ১০ থেকে ৫০ টাকা করে দিয়েছিল রেল।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: অপ্রয়োজনীয় ভিড় এড়াতে ভাড়া বাড়ানোর পন্থা নিল রেল। এক ধাক্কায় তিনগুণ বাড়িয়ে দেওয়া হল প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম।
এখন থেকে প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম ১০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়াও বাড়ানো হয়েছে স্বল্প দূরত্বের যাত্রীবাহী ট্রেনের ভাড়াও। এখন থেকে এই ট্রেনে উঠতে গেলেও ৩০ টাকার টিকিট কাটতে হবে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মানুষ যাতে ট্রেনে না ওঠেন, তার জন্য এর আগে ফেব্রুয়ারি মাসেও স্বল্পদূরত্বের যাত্রীবাহী ট্রেনের ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল।
করোনা পরিস্থিতিতে স্টেশন চত্বর এবং ট্রেনে ভিড় রুখতেই এই ‘সাময়িক’ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে যদিও রেলের তরফে সাফাই দেওয়া হয়েছে। প্ল্যাটফর্ম টিকিট এবং স্বল্প দূরত্বের যাত্রীবাহী ট্রেনের টিকিটের বর্ধিত মূল্য নিয়ে শুক্রবার রেলের তরফে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্টেশন চত্বরে ভিড় সামাল দেওয়ার দায়িত্ব ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজারদের (ডিআরএম)। প্ল্যাটফর্ম টিকিটের মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টি সম্পর্কে তাঁরা অবগত।
এর আগে, মুম্বই এবং সংলগ্ন এলাকার প্ল্যাটফর্ম টিকিটের মূল্য বাড়িয়ে একধাক্কায় ১০ থেকে ৫০ টাকা করে দিয়েছিল রেল। ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস, দাদার এবং লোকমান্য তিলক টার্মিনাসের মতো স্টেশনে তা এখনও চালু রয়েছে। এ বার গোটা দেশেই প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম বাড়ল।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
কর্মীদের কোভিড টিকাকরণের খরচ জোগাবে রিলায়েন্স, জানালেন নীতা অম্বানি

খবরঅনলাইন ডেস্ক: ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠল ভারত-নেপাল সীমান্ত। নেপাল পুলিশের গুলিতে এক ভারতীয় যুবকের মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে উত্তরপ্রদেশের পিলিভিটে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বিশাল পুলিশবাহিনী এবং সশস্ত্র সীমা বল (এসএসবি) জওয়ানরা। নিহতের নাম গোবিন্দ সিংহ (২৬)। এই ঘটনায় এখনও নিখোঁজ আরও ১ যুবক।
পিলভিটের পুলিশ সুপার জয়প্রকাশ জানিয়েছেন, নেপাল সীমান্ত লাগোয় উত্তরপ্রদেশের পিলভিটের হাজারা থানা এলাকার রাঘবপুরী টিলা নম্বর ৪ গ্রাম থেকে গোবিন্দ সিংহ, গুরমিত সিংহ এবং পাপ্পু সিংহ নামক তিন বন্ধু নেপালের বেলোরি বাজারে কিছু কাজের জন্য গিয়েছিলেন।
কাজ সেরে বাড়ি ফেরার সময় কোনো বিষয় নিয়ে ওই তিন জনের বচসা হয় বলে জানা গিয়েছে। তখনই নেপাল পুলিশ গুলি চালায় বলে অভিযোগ। গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর জখম হন গোবিন্দ। হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর।
গোবিন্দর দুই সঙ্গীর মধ্যে এক জন এখনও নিখোঁজ। অন্য জন কোনোক্রমে প্রাণ বাঁচিয়ে ভারতে ফিরে আসেন বলে জানিয়েছেন ওই পুলিশ আধিকারিক।
এই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই সীমান্তলাগোয়া গ্রামবাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। তাঁরা সীমান্তে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ দেখান। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠায় ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশবাহিনী পৌঁছে গ্রামবাসীদের শান্ত করেন। পুলিশ জানিয়েছে, যে যুবক ফিরে এসেছেন, তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানার চেষ্টা চলছে সেখানে ঠিক কী হয়েছিল। কী থেকে বচসার সূত্রপাত— সব কিছু জানার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি, নেপাল পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
তবে এই প্রথম নয়, গত বছরের জুনে ভারত-নেপাল সীমান্তলাগোয়া বিহারের সীতামঢ়ী জেলার মাহোবা গ্রামের এক কৃষকের মৃত্যু হয় নেপাল পুলিশের গুলিতে। আহত হন আরও ৩ জন। এসএসবি সূত্রে জানা গিয়েছিল, লালবন্দি-জানকীনগর পঞ্চায়েত এলাকায় আন্তর্জাতিক সীমান্তে এসে ভারতীয় কৃষকদের চাষের কাজে বাধা দেয় নেপাল পুলিশের কয়েক জন অফিসার।
এই থেকে কৃষকদের সঙ্গে বচসা শুরু হয়। এবং আচমকা গুলি চালাতে শুরু করে নেপাল পুলিশ। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় বিকাশকুমার রাই নামে এক কৃষকের। আরও এক কৃষককে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে নেপাল পুলিশের বিরুদ্ধে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
দলিত যুবককে বিয়ে, আদালতের দেওয়া নিরাপত্তা সত্ত্বেও মেয়েকে খুন করল বাবা
-
রাজ্য14 hours ago
পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার2 days ago
কেন্দ্রের নতুন শিক্ষানীতির আওতায় মাদ্রাসায় পড়ানো হবে গীতা, রামায়ণ, বেদ-সহ অন্যান্য বিষয়
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার2 days ago
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় নয়া মোড়, ফের কলকাতা হাইকোর্টে রাজ্য
-
গাড়ি ও বাইক20 hours ago
আরটিও অফিসে আর যেতে হবে না! চালু হল আধার ভিত্তিক যোগাযোগহীন পরিষেবা