দেশ
আসারামের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলার রায় আজ, সতর্ক দিল্লি ও তিন রাজ্য
ওয়েবডেস্ক ডেরা সচা সৌদা প্রধান গুরু গুরমিত রাম রহিমের বেলায় ঢের শিক্ষা হয়েছে। তাই সরকার এ বার আর কোনো ফাঁক রাখছে না। নিরাপত্তার ঘেরাটোপে মুড়ে ফেলা হয়েছে সংবেদনশীল জায়গাগুলি। কারণ বুধবারই আসারাম বাপুর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলার রায় দেবে জোধপুরের নিম্ন আদালত। দোষী সাব্যস্ত হলে আসারামের অন্তত ১০ বছর জেল হতে পারে। এই মামলায় যাবজ্জীবন জেলও হতে […]
ওয়েবডেস্ক ডেরা সচা সৌদা প্রধান গুরু গুরমিত রাম রহিমের বেলায় ঢের শিক্ষা হয়েছে। তাই সরকার এ বার আর কোনো ফাঁক রাখছে না। নিরাপত্তার ঘেরাটোপে মুড়ে ফেলা হয়েছে সংবেদনশীল জায়গাগুলি। কারণ বুধবারই আসারাম বাপুর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলার রায় দেবে জোধপুরের নিম্ন আদালত। দোষী সাব্যস্ত হলে আসারামের অন্তত ১০ বছর জেল হতে পারে। এই মামলায় যাবজ্জীবন জেলও হতে পারে।
আসারামের ভক্তরা ঝামেলা পাকাতে পারে, এই আশঙ্কায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করার জন্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক রাজস্থান, হরিয়ানা ও গুজরাতকে আগেই নির্দেশ দিয়েছিল। দিল্লির নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে। দিল্লি পুলিশ প্রতিবেশী রাজ্যগুলির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলেছে। প্রয়োজনে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য অতিরিক্ত বাহিনীও মজুদ রাখা হয়েছে। দিল্লি পুলিশের সিপিআরও দীপন্দর পাঠক বলেন, “পুলিশবাহিনীকে সতর্ক রাখা হয়েছে। প্রয়োজন হলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে। সমস্ত অফিসার তাঁদের নিজ নিজ এলাকায় হাজির রয়েছেন।”
আরও পড়ুন: আসারামের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলার রায় বুধবার, জোধপুরে ১৪৪ ধারা জারি
গত বছর মোহালির বিশেষ আদালত গুরমিত রাম রহিমকে দোষী সাব্যস্ত করার পর যে ব্যাপক হিংসা ছড়িয়েছিল তার পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলিকে নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য পরামর্শ দিয়েছে। সেই পরামর্শ মেনেই রাজস্থানের জোধপুর শহরকে নিখুঁত নিরাপত্তা ব্যবস্থায় মুড়ে ফেলা হয়েছে। জোধপুর শহর জেন এখন একটা দুর্গ। গোটা শহরেই ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
উত্তর প্রদেশের শাজাহানপুরের এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে ধর্মগুরু আসারাম বাপুর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। নির্যাতিতা কিশোরী মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়াড়ায় আসারামের আশ্রমে থেকে পড়াশোনা করত। নির্যাতিতার অভিযোগ, জোধপুরের কাছে মানাই এলাকায় নিজের আর একটি আশ্রমে ওই কিশোরীকে ডেকে পাঠান আসারাম এবং ২০১৩-এর ১৫ আগস্টের রাতে তাকে ধর্ষণ করেন। ইনদওর গ্রেফতার করে ১ সেপ্টেম্বর গুরুজিকে জোধপুরে নিয়ে আসা হয়। ২ সেপ্টেম্বর থেকে তিনি বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রয়েছেন।
তফশিলি জাতি/উপজাতিদের মামলা সংক্রান্ত একটি বিশেষ আদালতে এ বছর ৭ এপ্রিল সয়াল-জবাব শেষ হয় এবং রায়দানের দিন ধার্য করা হয় ২৫ এপ্রিল।
আসারাম বাপুর বিরুদ্ধে আর একটি ধর্ষণের মামলা ঝুলছে সুরাতে। সুপ্রিম কোর্ট এই মামলায় বিচারপ্রক্রিয়া পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে শেষ করতে বলেছে।
দেশ
সরকারি চিকিৎসকদের ডেকে ঘরে বসেই কোভিড টিকা নিলেন মন্ত্রী এবং তাঁর স্ত্রী, বিতর্ক দানা বাঁধতেই কেন্দ্রের পদক্ষেপ
মুখ্যমন্ত্রী আড়াল করতে চাইলেও বিতর্ক ক্রমশ জোরালো হওয়ায় রাজ্যের কাছে রিপোর্ট চাইল কেন্দ্রীয় সরকার।

খবর অনলাইন ডেস্ক: কর্নাটকের কৃষিমন্ত্রী কোভিড-১৯ টিকা নিয়েছিলেন নিজের বাড়িতে বসেই। বিতর্ক ছড়াতেই কর্নাটক সরকারের কাছ থেকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠাল কেন্দ্রীয় সরকার।
৬০ বছরের বেশি এবং কো-মর্বিডিটি রয়েছে এমন ৪৫ বছরের বেশি বয়সিদের জন্য চলছে করোনা টিকাকরণ। তবে সেটা হাসপাতাল অথবা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে নেওয়ার কথা। কিন্তু সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের নিজের বাড়িতে ডেকে সস্ত্রীক টিকা নিলেন মন্ত্রী। যা নিয়ে চরমে উঠল বিতর্ক।
কর্নাটকের হাবেরি জেলায় বাড়িতে বসে করোনা টিকা নেওয়ার কথা নিজেই জানান মন্ত্রী। সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ ভ্যাকসিনের সুখ্যাতি করে এক হাত নিয়েছেন গুজব রটনাকারীদের।
হাসপাতালে না গিয়ে এ ভাবে টিকা নেওয়ায় সমালোচনায় বিদ্ধ করছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীও। ঘটনায় প্রকাশ, কর্নাটকের কৃষিমন্ত্রী বিসি পাতিল এবং তাঁর স্ত্রী বাড়িতে বসেই করোনা টিকা নিয়েছেন। ৬০ বছর বয়সি পাতিল এবং তাঁর স্ত্রী (৪৫-এর বেশি) দু’জনেরই কো-মর্বিডিটি রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
মন্ত্রী টুইটারে লিখেছেন, “আমার হিরেকেরুর বাড়িতে স্ত্রীর সঙ্গে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন নিয়েছি। সরকারি চিকিৎসকরা আমার বাড়িতে এসে টিকা দিলেন। অনেক দেশই ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ ভ্যাকসিনগুলির প্রশংসা করছে। কিছু স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী ভ্যাকসিনগুলি সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দিচ্ছে”।
এ ব্যাপারে কর্নাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে সুধাকর বলেন, এটা হাসপাতালে গিয়ে নেওয়া উচিত। তবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদ্দিয়ুরাপ্পা বলেছেন, ভ্যাকসিন নেওয়া সব থেকে জরুরি। সেটা কোথায় নেওয়া হল, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়।
নিজেকে সমালোচনা থেকে আড়াল করতে কৃষিমন্ত্রী পাতিল বলেছেন, তিনি কোনো অপরাধ করে ফেলেননি। মানুষের ভিড় এড়ানোর জন্যই তিনি বাড়িতে টিকা নিয়েছেন।
আরও পড়তে পারেন: অবসর জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলতে চাইলে, ভবিষ্যতের পরিকল্পনাগুলি এ ভাবেই তৈরি করুন
দেশ
আব্বাস সিদ্দিকির দলের সঙ্গে কংগ্রেসের জোট নিয়ে কী ব্যাখ্যা দিলেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা
বাম-কংগ্রেস জোটে আব্বাস সিদ্দিকির দল শামিল হওয়ায় কংগ্রেসে অভ্যন্তরীণ কোন্দল! কী বললেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা?

খবর অনলাইন ডেস্ক: এ বারের বিধানসভা ভোটে বাম-কংগ্রেস জোটে ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট (আইএসএফ)-এর শামিল হওয়ার ঘটনায় কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ কোন্দল তুঙ্গে। দলীয় নেতৃত্বের মধ্যেই শুরু হয়েছে বাগ্যুদ্ধ। এ বিষয়েই মুখ খুললেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা।
কংগ্রেসের একাংশের অভিযোগ, আইইউডিএফ এবং আইএসএফ-এর মতো শক্তির সঙ্গে জোট বেঁধে দলের মূল আদর্শের সঙ্গে আপস করেছে কংগ্রেস।
কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ কোন্দল
কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা আনন্দ শর্মা টুইটারে লিখেছিলেন, “আইএসএফের মতো শক্তির সঙ্গে কংগ্রেসের সমঝোতা নেহরু-গাঁধীর ধর্মনিরপেক্ষতার ভাবনার সঙ্গে মেলে না। মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কংগ্রেস কখনও বাছ-বিচার করতে পারে না”।
অসমে বদরুদ্দিন আজমলের অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (এআইইউডিএফ) এবং বাংলায় আইএসএফ-এর মতো দলগুলির জোট নিয়ে দলের ভিতরেই প্রশ্ন উঠছে কেন, এ বিষয়ে প্রিয়ঙ্কার কাছে মতামত জানতে চাওয়া হয়।
কী বললেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা?
জবাবে প্রিয়ঙ্কা বলেন, “আপনারা নিশ্চয় গত সোমবারের কিছু মন্তব্যের বিষয়ে প্রশ্ন করছেন। তবে পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সে সব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। অসমের প্রসঙ্গে বলতে পারি, আমরা জোটের অংশীদাররা কখনোই একশো শতাংশ একমত হতে পারি না। এটা অসমকে বাঁচানোর লড়াই। তাই আমরা এক সঙ্গে লড়ছি”।
তিনি আরও বলেন, “অসমে কংগ্রেস শক্তিশালী এবং সম্মিলিত প্রচার চালাচ্ছে। প্রতিটি কর্মী এখন বুঝতে পেরেছেন যে এটা কংগ্রেস বনাম বিজেপি ভোট নয়। এটা অসমের পরিচয় বনাম আরএসএস-বিজেপি আদর্শের লড়াই”।
প্রসঙ্গত, আনন্দ শর্মার সমালোচনা করার একদিন পরে রাজ্যের কংগ্রেস প্রধান এবং লোকসভার সাংসদ অধীররঞ্জন চৌধুরী এই জোটের পক্ষে সমর্থন জানিয়ে বলেছেন, “কংগ্রেস এবং বামেরা বিজেপিকে পরাস্ত করতে একটি ধর্মনিরপেক্ষ জোটের নেতৃত্ব দিচ্ছে”। [বিস্তারিত পড়ুন এখানে: ‘সংযুক্ত মোর্চা’ নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, সতীর্থ নেতাকে তোপ অধীররঞ্জন চৌধুরীর]
এ দিন অসমের চা বাগানে যান প্রিয়ঙ্কা। সেখানকার কর্মীদের সঙ্গেও মত বিনিয়ম করেন। পাশাপাশি গাছ থেকে চা পাতা তুলতেও হাত লাগান। সে ছবি টুইটারে নিজেই পোস্ট করেছেন কংগ্রেস নেত্রী।
আরও পড়তে পারেন: পশ্চিমবঙ্গে গো-হত্যা, চুরি নিয়ে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ যোগী আদিত্যনাথের
দেশ
দেশে দৈনিক সংক্রমণ নামল ১২ হাজারে, কমল সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও
গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার ছিল ১.৬১ শতাংশ।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: ভারতে কোভিডের দৈনিক সংক্রমণ ১২ হাজারের ঘরে নেমে এল সোমবার। অন্যদিকে, সুস্থতার সংখ্যাও কিছুটা বেড়ে যাওয়ায়, সক্রিয় রোগী সংখ্যা সামান্য একটু কমেছে। মৃতের সংখ্যা ফের একশোর নীচে নেমে এসেছে। সব মিলিয়ে গত কয়েকদিনের তুলনায় এ দিন ভারতে কোভিড পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হল।
নতুন আক্রান্ত ১২ হাজারের ঘরে
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Ministry of Health and Family Welfare) তথ্য অনুযায়ী মঙ্গলবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ১১ লক্ষ ২৪ হাজার ৫২৭। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১২ হাজার ২৮৬ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ লক্ষ ৬৮ হাজার ৩৫৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী বেড়েছে ২৬৯ জন। বর্তমানে দেশে ১.৫১ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
দৈনিক সংক্রমণের হারের ওঠানামা
দেশে সামগ্রিক ভাবে সংক্রমণ বাড়লেও এখনও সংক্রমণের হারের ব্যাপক ঊর্ধ্বগামী যাত্রা লক্ষ করা যায়নি। ফলে কয়েকটি রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও ভারতের পরিস্থিতি ঠিকঠাকই রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৭ লক্ষ ৫৯ হাজার ২৮৩টি। ফলে গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার ছিল ১.৬১ শতাংশ।
এ দিকে, ১ মার্চ পর্যন্ত ভারতে মোট ২১ কোটি ৭৬ লক্ষ ১৮ হাজার ৫৭টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন ৫.১১ শতাংশ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। এই সংক্রমণের হার আগামী দিনে আরও কমবে এই আশা করাই যায়।
সংক্রমণ কোথায় কেমন?
গত ২৪ ঘণ্টায় বেশ কিছু রাজ্যে সংক্রমণ কমেছে। মহারাষ্ট্রে (৬,৩৯৭) নতুন আক্রান্তের সংখ্যা কমলেও, বেড়েছে সংক্রমণের হার। তবে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে কেরলে। এখানে যেমন সংক্রমণ (১,৯৩৮) নেমে গিয়েছে দু’হাজারের নীচে, তেমনই সংক্রমণের হার নেমে এসেছে চার শতাংশে।
যে যে রাজ্যে সংক্রমণের বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তা রয়েছে তার মধ্যে পঞ্জাবে (৬৩৩) সংক্রমণ বেড়েছে অনেকটাই। তবে গুজরাত (৪২৭) এবং মধ্যপ্রদেশে (৩৩৬) পরিস্থিতির নেতিবাচক পরিবর্তন হয়নি।
এ ছাড়া, সংক্রমণের নিরিখে প্রথম থেকেই আরও যে কয়েকটা রাজ্য ওপরের সারিতে রয়েছে সেই তামিলনাড়ু (৪৭৪), কর্নাটক (৩৪৯), পশ্চিমবঙ্গ (১৯৮), দিল্লি (১৭৫) এবং অন্ধ্রপ্রদেশে (৫৮) পরিস্থিতি মোটের ওপরে ঠিকঠাক রয়েছে। নতুন করে উদ্বেগ বাড়ানোর মতো কোনো কারণ নেই সেখানে।
সুস্থ হলেন ১২ হাজারের বেশি
দৈনিক সুস্থতার সংখ্যা কিছুটা বেড়ে গিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ৪৬৪ জন। এর ফলে দেশে এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ৭ লক্ষ ৯৮ হাজার ৯২১ জন। এর ফলে দেশে এখন সুস্থতার হার রয়েছে ৯৭.০৭ শতাংশ।
মৃতের সংখ্যা একশোর নীচে
বেশ কিছু দিন পর রাজ্যে মৃতের সংখ্যা একশোর নীচে নেমে এসেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯১ জনের মৃত্যু হয়েছে রাজ্যে। এর ফলে এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ভারতে রয়েছে ১ লক্ষ ৫৭ হাজার ২৪৮ জন। ভারতে মৃত্যুহার রয়েছে ১.৪১ শতাংশ।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
প্রথম দিনেই টিকাকরণের জন্য নথিভুক্ত ২৯ লক্ষ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন
-
রাজ্য3 days ago
ব্রিগেড সমাবেশ: দরকারে ‘শান্তিনিকেতন’ বাড়ি নিলাম করে প্রতারিত মানুষের টাকা ফেরত, হুঁশিয়ারি মহম্মদ সেলিমের
-
রাজ্য3 days ago
পশ্চিমবঙ্গে ফিরতে পারে তৃণমূল সরকার, কী বলছে সমীক্ষা
-
ফুটবল3 days ago
পাঁচ গোল করেও ওড়িশার কাছে ছয় গোলের মালা পরল ইস্টবেঙ্গল
-
বিনোদন1 day ago
বিজেপিতে যোগ দিলেন অভিনেত্রী শ্রাবন্তী, ভোটে কি দাঁড়াবেন?