দেশ
ডাঃ কাফিল খানের মুক্তিকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ উত্তরপ্রদেশ
রাজ্য মেডিক্যাল সার্ভিসে তাঁর চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য ২ সেপ্টেম্বর মথুরা জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের আবেদন করেছিলেন ডাঃ খান।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: ডাঃ কাফিল খানের (Dr. Kafeel Khan) মুক্তিকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গেল উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) যোগী আদিত্যনাথের সরকার। এ ব্যাপারে তারা সুপ্রিম কোর্টে বিশেষ অনুমতির আবেদন (Special Leave Petition) পেশ করেছে।
জাতীয় নিরাপত্তা আইনে (National Security Act, NSA) ডাঃ খানের আটককে অবৈধ ঘোষণা করে গত ১ সেপ্টেম্বর রায় দেয় এলাহাবাদ হাইকোর্ট (Allahabad High Court)। সেই রায়ের ভিত্তিতে পর দিন মথুরা জেল থেকে ছাড়া পান ডাঃ খান।
কেন জাতীয় নিরাপত্তা আইনে আটক
ঠিক এক বছর আগে ২০১৯-এর ১৩ ডিসেম্বর আলিগড় মুসলিম ইউনিভার্সিটিতে নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইনের বিরুদ্ধে বক্তৃতা করার জন্য ২০২০-এর ২৯ জানুয়ারি মুম্বই থেকে গ্রেফতার করা হয় উত্তরপ্রদেশের গোরখপুরের ডাঃ কাফিল খানকে।
প্রথমে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি ধর্মের ভিত্তিতে বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে শত্রুতা সৃষ্টি করছেন। তাঁকে ১০ ফেব্রুয়ারি জামিন দেওয়া হয়। এর পরই তাঁকে জাতীয় নিরাপত্তা আইনে আটক করা হয়।
ডাঃ খানের আটকের ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্ট হস্তক্ষেপ না করে জানিয়ে দেয়, এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ‘উপযুক্ত ফোরাম’ হাইকোর্ট। এর পর ডাঃ খানের মা নুঝাত পরভীন এলাহাবাদ হাইকোর্টে ‘হেবিয়াস করপাস’ আবেদন করেন। সেই আবেদন ১ জুন শুনানির জন্য তালিকাভুক্ত হয়।
এলাহাবাদ হাইকোর্ট কী বলে
১ সেপ্টেম্বর ওই ‘হেবিয়াস করপাস’ আবেদন গ্রহণ করে ডাঃ খানের আটককে অবৈধ ঘোষণা করে এলাহাবাদ হাইকোর্ট। হাইকোর্ট বলে, কোনো রকম ঘৃণা বা হিংসা ছড়ানোর প্রচেষ্টা নেই ডাঃ খানের বক্তৃতায়। বরং সেই বক্তৃতায় ‘জাতীয় সংহতি ও ঐক্যের’ ডাক দেওয়া হয়েছিল।
এলাহাবাদ হাইকোর্টের সেই রায়কেই চ্যালেঞ্জ জানাল উত্তরপ্রদেশ। সুপ্রিম কোর্টে পেশ করা আবেদনে উত্তরপ্রদেশ সরকার বলেছে, বার বার অপরাধ করার ইতিহাস ডাঃ খানের আছে। যার ফলে তাঁর বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, একাধিক পুলিশ কেস নথিভুক্ত হয়েছে এবং জাতীয় নিরাপত্তা আইনে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
রাজ্য মেডিক্যাল সার্ভিসে তাঁর চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য ২ সেপ্টেম্বর মথুরা জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের আবেদন করেছিলেন ডাঃ খান।
গোরখপুরের ঘটনা
২০১৭ সালে গোরখপুরের বিআরডি মেডিক্যাল কলেজে হাসপাতালে অক্সিজেন সিলিন্ডারের অভাবে প্রায় ৬০টি শিশুর মৃত্যুর ঘটনার পর ডাঃ খানকে সাসপেন্ড করা হয়। গোড়ার দিকে জানা গেছিল, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শিশুদের বাঁচানোর জন্য নিজের পকেট থেকে টাকা খরচ করে ডাঃ খান যতগুলো সম্ভব অক্সিজেন সিলিন্ডারের ব্যবস্থা করেছিলেন।
পরে এই ঘটনায় যে এফআইআর দায়ের করা হয় তাতে কর্তব্যে অবহেলার জন্য তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত হয় এবং বেশির ভাগ অভিযোগ থেকেই তিনি মুক্তি পান।
আরও পড়ুন: নড্ডার নিরাপত্তার নজরদারিতে থাকা তিন আইপিএসকে নিয়ে কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাত চরমে
দেশ
অবাক কাণ্ড! অস্ত্রোপচারে গোরুর পেট থেকে মিলল ৭১ কেজি প্লাস্টিক, ধাতব বস্তু-সহ আরও অনেক কিছুই
প্লাস্টিক বর্জ্য, সূচ, কয়েন, কাচের টুকরো, স্ক্রু এবং পিন, কিছুই বাকি রইল না!

খবর অনলাইন ডেস্ক: দুর্ঘটনায় পড়েছিল রাস্তার একটি গোরু। পশু চিকিৎসালয়ে নিয়ে গিয়ে তার অস্ত্রোপচারের সময় খোদ চিকিৎসদের চক্ষু ছানাবড়া।
ঘটনায় প্রকাশ, গোরুটির পেট থেকে পাওয়া গিয়েছে ৭১ কেজি প্লাস্টিক বর্জ্য এবং অন্যান্য অপচনশীল বস্তু। সেই তালিকায় রয়েছে সূচ, কয়েন, কাচের টুকরো, স্ক্রু এবং পিন। কয়েক মাস ধরেই গোরুটি দিল্লি সংলগ্ন এলাকায় ঘুরে বেড়াত বলে জানা গিয়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদন ডা. অতুল মৌর্যের বক্তব্য উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, “গোরুটির সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে। তবে সে এখনও বিপদের বাইরে নয়। তার জন্য আগামী ১০ দিন বেশ ঝুঁকিপূর্ণ”।
খবরে প্রকাশ, ফরিদাবাদের এনআইটি-৫ এলাকায় গোরুটিকে ধাক্কা মারে একটি গাড়ি। সেখান থেকে তাকে দেবাশ্রয় পশু হাসপাতালে ভরতি করা হয়। চিকিৎসকেরা দেখেন, গোরুটি নিজের পেটে ক্রমাগত লাথি মেরে চলেছে। সম্ভবত সে পেটের যন্ত্রণার কাতর হয়েই এমনটা করতে পারে। এর পর তার এক্স-রে, আলট্রা সাউন্ড করার পর চিকিৎসকেরা নিশ্চিত হন, গোরুটিরে পেটে ক্ষতিকারক পদার্থ রয়েছে।
রিপোর্ট হাতে আসার পরে চিকিৎসকেরা গোরুটির পেটে অস্ত্রোপচার করেন। উদ্ধার হয় ওই বিশাল পরিমাণ অপচনশীল বস্তু। যেগুলির মধ্যে বেশিভাগই পলিথিন জাতীয় বস্তু।
চিকিৎসক জানান, প্রায় চার ঘণ্টা ধরে চলে অস্ত্রোপচার। সচরাচর জাবর কাটা প্রাণীদের পাচনতন্ত্র বেশ জটিল। সেখানে কোনো অপচনশীল বস্তু যদি দীর্ঘদিন ধরে অবস্থান করে, তা হলে সেটা পাকস্থলির গায়ে সেঁটে যায়। সেখানে বায়ু জমতে পারে। এ ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের আগে গোরুটি ক্রমাগত নিজের পেটে লাথি মারছিল। তবে একটা গোরুর পেট থেকে ৭১ কেজি প্লাস্টিক পাওয়ার ঘটনা খুবই উদ্বেগজনক।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে ফাঁকফোঁকরগুলো আরও এক বার নগ্ন হয়ে গেল এই ঘটনায়। রাস্তার ধারে যে উন্মুক্ত জায়গায় এ ধরনের বর্জ্য জমা হয়ে থাকে, সেটা কতটা বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে, এই ঘটনা তারই জলজ্যান্ত প্রমাণ।
এর আগে ২০১৯ সালে কেন্দ্রের নির্দেশিকায় স্পষ্ট করে বলা হয়, দেশে প্রতিদিন প্রায় ২৬,০০০ হাজার টন প্লাস্টিক বর্জ্য অসংগৃহীত অবস্থায় পড়ে থাকে। যা সার্বিক পরিবেশের পাশাপাশি রাস্তার পশু এবং মানুষেরও ক্ষতি করে।
আরও পড়তে পারেন: অবিশ্বাস্য! ‘মানুষের মুখ’ নিয়ে জন্ম নিল হাঙরের বাচ্চা
দেশ
বাড়ছে উদ্বেগ! করোনায় নতুন করে আক্রান্ত ১৬ হাজারের বেশি
এক ধাক্কায় ২ শতাংশের উপরে উঠল দৈনিক করোনা সংক্রমণের হার!

খবর অনলাইন ডেস্ক: ভারতের করোনা-গ্রাফ ফের ঊর্ধ্বমুখী। বৃহস্পতিবার সকালে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, শেষ ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা পার হল ১৬ হাজারের গণ্ডি, অন্য দিকে দৈনিক সংক্রমণের হার ফের উঠে গেল ২ শতাংশের উপর। সবে মিলে এক দিনে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় পাঁচ হাজার।
নতুন আক্রান্ত ১৬ হাজারের বেশি
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ১০ লক্ষ ৪৬ হাজার ৯১৪। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ হাজার ৭৩৮ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ লক্ষ ৫১ হাজার ৭০৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী বেড়েছে ৪ হাজার ৮০১ জন। বর্তমানে দেশে ১.৩৭ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
গত ২৪ ঘণ্টায় মৃতের সংখ্যায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে এবং সেটা হয়েছে মহারাষ্ট্রের কারণেই। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১৩৮ জনের, এর মধ্যে ৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে মহারাষ্ট্রে। ভারতে এখন মোট মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ৫৬ হাজার ৭০৫। মৃত্যুহার ১.৪২ শতাংশের আশেপাশে রয়েছে।
দৈনিক সুস্থতার সংখ্যাটি অনেকটাই কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১১ হাজার ৭৯৯ জন। দেশে এখনও পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ৭ লক্ষ ৩৮ হাজার ৫০১ জন। দেশে এখন সুস্থতার হার রয়েছে ৯৭.২১ শতাংশ।
দৈনিক সংক্রমণের হার ২-এর বেশি
দেশে সামগ্রিক ভাবে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় দৈনিক সংক্রমণের হারের বড়োসড়ো পরিবর্তন ধরা পড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৭ লক্ষ ৯৩ হাজার ৩৮৩টি। ফলে গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার ছিল ২.১০ শতাংশ।
এ দিকে, ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভারতে মোট ২১ কোটি ৩৮ লক্ষ ২৯ হাজার ৬৫৮টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন ৫.১৬ শতাংশ।
মহারাষ্ট্রে নতুন করে সংকট!
শেষ ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে নতুন করে করোনাভাইরাস সংক্রামিতের সংখ্যা বেড়ে গেল অনেকটাই। বুধবার রাতে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, মুম্বইয়ে শেষ ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ১৬৭ এবং সারা রাজ্যে এই সংখ্যা পৌঁছে গিয়েছে ৮ হাজার ৮০৭-এ।
[আরও পড়ুন এখানে ক্লিক করে: মহারাষ্ট্রে অব্যাহত করোনার দাপট, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত প্রায় ৯ হাজার!]
পশ্চিমবঙ্গের করোনা-পরিস্থিতি
১১ ফেব্রুয়ারির পর রাজ্যে নতুন সংক্রমণ ফের একবার দু’শোর ওপরে উঠেছে বুধবার। তবে সংক্রমণ বাড়ার অন্যতম কারণ হল টেস্টের সংখ্যায় বেশ বড়ো রকমের বৃদ্ধি আসা। এর ফলে মঙ্গলবারের থেকে সামান্য কমেছে সংক্রমণের হার।
[আরও পড়ুন এখানে ক্লিক করে: নতুন সংক্রমণ দুশো পার করলেও রাজ্যে সংক্রমণের হার ফের ১ শতাংশের নীচে]
দেশ
মহারাষ্ট্রে অব্যাহত করোনার দাপট, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত প্রায় ৯ হাজার!
মুম্বইয়ে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা আগের দিনের থেকে বেড়ে দ্বিগুণ!

খবর অনলাইন ডেস্ক: শেষ ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে নতুন করে করোনাভাইরাস সংক্রামিতের সংখ্যা বেড়ে গেল অনেকটাই। বুধবার রাতে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, মুম্বইয়ে শেষ ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ১৬৭ এবং সারা রাজ্যে এই সংখ্যা পৌঁছে গিয়েছে ৮ হাজার ৮০৭-এ।
যার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ লক্ষ ২১ হাজার ১১৯। একই সময়ে, আরও ৮০ জন রোগীর মৃত্যু হওয়ার কারণে রাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫১ হাজার ৯৩৭-এ।
বুধবার ২ হাজার ৭৭২ জন রোগীকে সুস্থ হওয়ার পরে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, যার ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ২০ লক্ষ ৮ হাজার ৬২৩।
মুম্বই শহরে সব থেকে বেশি সংখ্যক নতুন করে কোভিড -১৯ আক্রান্তের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। বুধবার মুম্বইয়ে ১ হাজার ১৬৭ জন চিহ্নিত হওয়ার পাশাপাশি নাগপুর জেলা (নাগপুর শহর বাদে) এবংঅমরাবতী শহরে ৮৮১ এবং ৬২৭ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার মহারাষ্ট্রে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬ হাজার ২১৮। ওই দিন মুম্বইয়ে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৬৪৩ জন।
ধারাভিতেও ৩৭ দিন পরে আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণে পৌঁছেছে। বৃহন্মুম্বই পুর কর্পোরেশনের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, এক দিনে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা ১০।
মহারাষ্ট্রে নতুন করে করোনা-সংকট দেখা দেওয়ায় একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে সরকার। বেশ কয়েকটি জায়গায় নতুন করে কার্যকর হয়েছে লকডাউন, নাইট কারফিউ। অন্য বেশ কয়েকটি রাজ্যও মহারাষ্ট্র থেকে ভ্রমণের উপর কড়াকড়ি নিয়ম অনুসরণ করেছে।
আরও পড়তে পারেন: আপনার বয়স কি ৪৫ বছরের বেশি? সোমবার থেকে কী ভাবে করোনা ভ্যাকসিন পাবেন
-
প্রযুক্তি22 hours ago
রান্নার গ্যাসের ভরতুকির টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে কি না, কী ভাবে দেখবেন
-
প্রযুক্তি2 days ago
এ ভাবেই তৈরি করুন সদ্যোজাত শিশুর আধার কার্ড, জানুন কী কী লাগবে
-
ফুটবল3 days ago
দশ জনে খেলা হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে পিছিয়ে থেকেও শেষ মুহূর্তের গোলে মান বাঁচাল এটিকে মোহনবাগান
-
ফুটবল2 days ago
কোনো রকমে হার বাঁচানো এটিকে মোহনবাগানের খেলায় বেজায় ক্ষুব্ধ আন্তোনিও লোপেজ আবাস