দেশ
বাজেট ২০১৮ : নার্সারি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত একই শিক্ষানীতি
নয়াদিল্লি : বাজেট ২০১৮-র দিকে তাকিয়ে ছিল গোটা শিক্ষা মহল। গত বছরের বাজেটে শিক্ষাক্ষেত্রে বরাদ্দ নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিল সংশ্লিষ্টমহল। সে দিক থেকে দেখতে গেলে এ বছরের বাজেট রীতিমতো শিক্ষাক্ষেত্রে সহায়ক। আগামী চার বছরের মধ্যে শিক্ষার বর্তমান পরিকাঠামো ও প্রশিক্ষণমূলক শিক্ষার উন্নতির স্বার্থে এক লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। বাজেট পেশ করতে গিয়ে অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি […]
নয়াদিল্লি : বাজেট ২০১৮-র দিকে তাকিয়ে ছিল গোটা শিক্ষা মহল। গত বছরের বাজেটে শিক্ষাক্ষেত্রে বরাদ্দ নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিল সংশ্লিষ্টমহল। সে দিক থেকে দেখতে গেলে এ বছরের বাজেট রীতিমতো শিক্ষাক্ষেত্রে সহায়ক। আগামী চার বছরের মধ্যে শিক্ষার বর্তমান পরিকাঠামো ও প্রশিক্ষণমূলক শিক্ষার উন্নতির স্বার্থে এক লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
বাজেট পেশ করতে গিয়ে অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি ঘোষণা করেন, নার্সারি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত একই শিক্ষানীতি অনুসরণ করা হবে।
দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারীর মানুষের স্বাস্থ্য ও শিক্ষাখাতে প্রয়োজন পূরণের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সেস বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেন অর্থমন্ত্রী। এই সেস বৃদ্ধির ফলে অতিরিক্ত ১১ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করা সম্ভব হবে বলে জানান তিনি।
বাজেটে অর্থমন্ত্রী বলেন, তফশিলি জাতি অধ্যুষিত প্রত্যেক ব্লকে ‘একলব্য মডেল রেসিডেনশিয়াল স্কুল’ তৈরির লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। এদের শিক্ষার উন্নতির জন্য অনেক বেশি সংখ্যক স্কুল গড়ে তোলা হবে। বেশি সংখ্যক শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এই প্রকল্প ২০২২ সালের মধ্যে সফল রূপায়ণের লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে বাজেটে।
বর্তমান মেডিক্যাল কলেজগুলির উন্নয়ণ ও আরও ২৪টি নতুন মেডিক্যাল কলেজ গড়ে তোলার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে ২০১৮ সালের বাজেটে।
অরুণ জেটলি বলেন, প্রযুক্তিগত উন্নতি করা হবে স্কুল কলেজগুলি ক্ষেত্রেও। আনা হবে ডিজিট্যাল ব্যবস্থা। ব্ল্যাক বোর্ডের জায়গায় আনা হবে ডিজিট্যাল বোর্ড।
তবে কিছু চমক থাকলেও তাতে সামগ্রিক উন্নতির বিষয়টি প্রায় নেই বললেই চলে। নেই প্রত্যেক ঘরে শিক্ষা পৌঁছে যাওয়ার মতো তেমন কোনো প্রকল্প ঘোষণা। মিডডে মিল দেওয়ায় আধারের সংযুক্তিকরণকে ঘিরে তৈরি হওয়া সমস্যা সমাধানের মতো কোনো ব্যবস্থার কথাও ঘোষণা করা হয়নি।
দেশ
সরকারি চিকিৎসকদের ডেকে ঘরে বসেই কোভিড টিকা নিলেন মন্ত্রী এবং তাঁর স্ত্রী, বিতর্ক দানা বাঁধতেই কেন্দ্রের পদক্ষেপ
মুখ্যমন্ত্রী আড়াল করতে চাইলেও বিতর্ক ক্রমশ জোরালো হওয়ায় রাজ্যের কাছে রিপোর্ট চাইল কেন্দ্রীয় সরকার।

খবর অনলাইন ডেস্ক: কর্নাটকের কৃষিমন্ত্রী কোভিড-১৯ টিকা নিয়েছিলেন নিজের বাড়িতে বসেই। বিতর্ক ছড়াতেই কর্নাটক সরকারের কাছ থেকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠাল কেন্দ্রীয় সরকার।
৬০ বছরের বেশি এবং কো-মর্বিডিটি রয়েছে এমন ৪৫ বছরের বেশি বয়সিদের জন্য চলছে করোনা টিকাকরণ। তবে সেটা হাসপাতাল অথবা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে নেওয়ার কথা। কিন্তু সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের নিজের বাড়িতে ডেকে সস্ত্রীক টিকা নিলেন মন্ত্রী। যা নিয়ে চরমে উঠল বিতর্ক।
কর্নাটকের হাবেরি জেলায় বাড়িতে বসে করোনা টিকা নেওয়ার কথা নিজেই জানান মন্ত্রী। সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ ভ্যাকসিনের সুখ্যাতি করে এক হাত নিয়েছেন গুজব রটনাকারীদের।
হাসপাতালে না গিয়ে এ ভাবে টিকা নেওয়ায় সমালোচনায় বিদ্ধ করছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীও। ঘটনায় প্রকাশ, কর্নাটকের কৃষিমন্ত্রী বিসি পাতিল এবং তাঁর স্ত্রী বাড়িতে বসেই করোনা টিকা নিয়েছেন। ৬০ বছর বয়সি পাতিল এবং তাঁর স্ত্রী (৪৫-এর বেশি) দু’জনেরই কো-মর্বিডিটি রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
মন্ত্রী টুইটারে লিখেছেন, “আমার হিরেকেরুর বাড়িতে স্ত্রীর সঙ্গে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন নিয়েছি। সরকারি চিকিৎসকরা আমার বাড়িতে এসে টিকা দিলেন। অনেক দেশই ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ ভ্যাকসিনগুলির প্রশংসা করছে। কিছু স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী ভ্যাকসিনগুলি সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দিচ্ছে”।
এ ব্যাপারে কর্নাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে সুধাকর বলেন, এটা হাসপাতালে গিয়ে নেওয়া উচিত। তবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদ্দিয়ুরাপ্পা বলেছেন, ভ্যাকসিন নেওয়া সব থেকে জরুরি। সেটা কোথায় নেওয়া হল, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়।
নিজেকে সমালোচনা থেকে আড়াল করতে কৃষিমন্ত্রী পাতিল বলেছেন, তিনি কোনো অপরাধ করে ফেলেননি। মানুষের ভিড় এড়ানোর জন্যই তিনি বাড়িতে টিকা নিয়েছেন।
আরও পড়তে পারেন: অবসর জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলতে চাইলে, ভবিষ্যতের পরিকল্পনাগুলি এ ভাবেই তৈরি করুন
দেশ
আব্বাস সিদ্দিকির দলের সঙ্গে কংগ্রেসের জোট নিয়ে কী ব্যাখ্যা দিলেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা
বাম-কংগ্রেস জোটে আব্বাস সিদ্দিকির দল শামিল হওয়ায় কংগ্রেসে অভ্যন্তরীণ কোন্দল! কী বললেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা?

খবর অনলাইন ডেস্ক: এ বারের বিধানসভা ভোটে বাম-কংগ্রেস জোটে ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট (আইএসএফ)-এর শামিল হওয়ার ঘটনায় কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ কোন্দল তুঙ্গে। দলীয় নেতৃত্বের মধ্যেই শুরু হয়েছে বাগ্যুদ্ধ। এ বিষয়েই মুখ খুললেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা।
কংগ্রেসের একাংশের অভিযোগ, আইইউডিএফ এবং আইএসএফ-এর মতো শক্তির সঙ্গে জোট বেঁধে দলের মূল আদর্শের সঙ্গে আপস করেছে কংগ্রেস।
কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ কোন্দল
কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা আনন্দ শর্মা টুইটারে লিখেছিলেন, “আইএসএফের মতো শক্তির সঙ্গে কংগ্রেসের সমঝোতা নেহরু-গাঁধীর ধর্মনিরপেক্ষতার ভাবনার সঙ্গে মেলে না। মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কংগ্রেস কখনও বাছ-বিচার করতে পারে না”।
অসমে বদরুদ্দিন আজমলের অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (এআইইউডিএফ) এবং বাংলায় আইএসএফ-এর মতো দলগুলির জোট নিয়ে দলের ভিতরেই প্রশ্ন উঠছে কেন, এ বিষয়ে প্রিয়ঙ্কার কাছে মতামত জানতে চাওয়া হয়।
কী বললেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা?
জবাবে প্রিয়ঙ্কা বলেন, “আপনারা নিশ্চয় গত সোমবারের কিছু মন্তব্যের বিষয়ে প্রশ্ন করছেন। তবে পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সে সব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। অসমের প্রসঙ্গে বলতে পারি, আমরা জোটের অংশীদাররা কখনোই একশো শতাংশ একমত হতে পারি না। এটা অসমকে বাঁচানোর লড়াই। তাই আমরা এক সঙ্গে লড়ছি”।
তিনি আরও বলেন, “অসমে কংগ্রেস শক্তিশালী এবং সম্মিলিত প্রচার চালাচ্ছে। প্রতিটি কর্মী এখন বুঝতে পেরেছেন যে এটা কংগ্রেস বনাম বিজেপি ভোট নয়। এটা অসমের পরিচয় বনাম আরএসএস-বিজেপি আদর্শের লড়াই”।
প্রসঙ্গত, আনন্দ শর্মার সমালোচনা করার একদিন পরে রাজ্যের কংগ্রেস প্রধান এবং লোকসভার সাংসদ অধীররঞ্জন চৌধুরী এই জোটের পক্ষে সমর্থন জানিয়ে বলেছেন, “কংগ্রেস এবং বামেরা বিজেপিকে পরাস্ত করতে একটি ধর্মনিরপেক্ষ জোটের নেতৃত্ব দিচ্ছে”। [বিস্তারিত পড়ুন এখানে: ‘সংযুক্ত মোর্চা’ নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, সতীর্থ নেতাকে তোপ অধীররঞ্জন চৌধুরীর]
এ দিন অসমের চা বাগানে যান প্রিয়ঙ্কা। সেখানকার কর্মীদের সঙ্গেও মত বিনিয়ম করেন। পাশাপাশি গাছ থেকে চা পাতা তুলতেও হাত লাগান। সে ছবি টুইটারে নিজেই পোস্ট করেছেন কংগ্রেস নেত্রী।
আরও পড়তে পারেন: পশ্চিমবঙ্গে গো-হত্যা, চুরি নিয়ে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ যোগী আদিত্যনাথের
দেশ
দেশে দৈনিক সংক্রমণ নামল ১২ হাজারে, কমল সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও
গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার ছিল ১.৬১ শতাংশ।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: ভারতে কোভিডের দৈনিক সংক্রমণ ১২ হাজারের ঘরে নেমে এল সোমবার। অন্যদিকে, সুস্থতার সংখ্যাও কিছুটা বেড়ে যাওয়ায়, সক্রিয় রোগী সংখ্যা সামান্য একটু কমেছে। মৃতের সংখ্যা ফের একশোর নীচে নেমে এসেছে। সব মিলিয়ে গত কয়েকদিনের তুলনায় এ দিন ভারতে কোভিড পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হল।
নতুন আক্রান্ত ১২ হাজারের ঘরে
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Ministry of Health and Family Welfare) তথ্য অনুযায়ী মঙ্গলবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ১১ লক্ষ ২৪ হাজার ৫২৭। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১২ হাজার ২৮৬ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ লক্ষ ৬৮ হাজার ৩৫৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী বেড়েছে ২৬৯ জন। বর্তমানে দেশে ১.৫১ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
দৈনিক সংক্রমণের হারের ওঠানামা
দেশে সামগ্রিক ভাবে সংক্রমণ বাড়লেও এখনও সংক্রমণের হারের ব্যাপক ঊর্ধ্বগামী যাত্রা লক্ষ করা যায়নি। ফলে কয়েকটি রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও ভারতের পরিস্থিতি ঠিকঠাকই রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৭ লক্ষ ৫৯ হাজার ২৮৩টি। ফলে গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার ছিল ১.৬১ শতাংশ।
এ দিকে, ১ মার্চ পর্যন্ত ভারতে মোট ২১ কোটি ৭৬ লক্ষ ১৮ হাজার ৫৭টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন ৫.১১ শতাংশ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। এই সংক্রমণের হার আগামী দিনে আরও কমবে এই আশা করাই যায়।
সংক্রমণ কোথায় কেমন?
গত ২৪ ঘণ্টায় বেশ কিছু রাজ্যে সংক্রমণ কমেছে। মহারাষ্ট্রে (৬,৩৯৭) নতুন আক্রান্তের সংখ্যা কমলেও, বেড়েছে সংক্রমণের হার। তবে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে কেরলে। এখানে যেমন সংক্রমণ (১,৯৩৮) নেমে গিয়েছে দু’হাজারের নীচে, তেমনই সংক্রমণের হার নেমে এসেছে চার শতাংশে।
যে যে রাজ্যে সংক্রমণের বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তা রয়েছে তার মধ্যে পঞ্জাবে (৬৩৩) সংক্রমণ বেড়েছে অনেকটাই। তবে গুজরাত (৪২৭) এবং মধ্যপ্রদেশে (৩৩৬) পরিস্থিতির নেতিবাচক পরিবর্তন হয়নি।
এ ছাড়া, সংক্রমণের নিরিখে প্রথম থেকেই আরও যে কয়েকটা রাজ্য ওপরের সারিতে রয়েছে সেই তামিলনাড়ু (৪৭৪), কর্নাটক (৩৪৯), পশ্চিমবঙ্গ (১৯৮), দিল্লি (১৭৫) এবং অন্ধ্রপ্রদেশে (৫৮) পরিস্থিতি মোটের ওপরে ঠিকঠাক রয়েছে। নতুন করে উদ্বেগ বাড়ানোর মতো কোনো কারণ নেই সেখানে।
সুস্থ হলেন ১২ হাজারের বেশি
দৈনিক সুস্থতার সংখ্যা কিছুটা বেড়ে গিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ৪৬৪ জন। এর ফলে দেশে এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ৭ লক্ষ ৯৮ হাজার ৯২১ জন। এর ফলে দেশে এখন সুস্থতার হার রয়েছে ৯৭.০৭ শতাংশ।
মৃতের সংখ্যা একশোর নীচে
বেশ কিছু দিন পর রাজ্যে মৃতের সংখ্যা একশোর নীচে নেমে এসেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯১ জনের মৃত্যু হয়েছে রাজ্যে। এর ফলে এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ভারতে রয়েছে ১ লক্ষ ৫৭ হাজার ২৪৮ জন। ভারতে মৃত্যুহার রয়েছে ১.৪১ শতাংশ।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
প্রথম দিনেই টিকাকরণের জন্য নথিভুক্ত ২৯ লক্ষ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন
-
রাজ্য3 days ago
ব্রিগেড সমাবেশ: দরকারে ‘শান্তিনিকেতন’ বাড়ি নিলাম করে প্রতারিত মানুষের টাকা ফেরত, হুঁশিয়ারি মহম্মদ সেলিমের
-
রাজ্য3 days ago
পশ্চিমবঙ্গে ফিরতে পারে তৃণমূল সরকার, কী বলছে সমীক্ষা
-
ফুটবল3 days ago
পাঁচ গোল করেও ওড়িশার কাছে ছয় গোলের মালা পরল ইস্টবেঙ্গল
-
বিনোদন1 day ago
বিজেপিতে যোগ দিলেন অভিনেত্রী শ্রাবন্তী, ভোটে কি দাঁড়াবেন?