দেশ
নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশে ফের আন্তর্জাতিক উড়ান পরিষেবা চালু করছে কেন্দ্র
পরিকল্পনার অংশ হিসাবে দেশগুলির নির্বাচিত গন্তব্যে সীমিত সংখ্যক বিমান চলাচল শুরু হবে।

ওয়েবডেস্ক: আন্তর্জাতিক উড়ান পরিষেবা পুনরায় চালু করার চেষ্টা চলছে। বৃহস্পতিবার কেন্দ্র জানায়, এই পরিকল্পনার অংশ হিসাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির দেশগুলির নির্বাচিত গন্তব্যে সীমিত সংখ্যক বিমান চলাচল শুরু হবে।
এ দিন অ-সামরিক বিমান পরিবহণমন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী (Hardeep Singh puri) সাংবাদিকদের কাছে বলেন, “আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং আরব আমিরশাহির সঙ্গে এ ব্যাপারে একটি চুক্তি সম্পূর্ণ হয়েছে। জার্মানির সঙ্গেও সমঝোতার বিষয়টি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক উড়ান পরিষেবা চালু করতে আগ্রহী আরও বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে। আমরা স্বাভাবিক ভাবে আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা পুনরায় শুরু না হওয়া পর্যন্ত সীমিত সংখ্যক সংস্থাকে বিমান চালানোর অনুমতি দিচ্ছি”।
তিনি একই সঙ্গে বলেন, এই বিমানগুলির সময়তালিকাও পর্যালোচনা করা হবে এবং যখন প্রয়োজন হবে তখন পরিকল্পনায় প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করা হবে।
কোন সংস্থা কোথায় বিমান চালাবে?
*ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স এবং ডেল্টা চালাবে ভারত-আমেরিকায়। ১৭-৩১ জুলাই দুই দেশের মধ্যে ১৮টি বিমান চলবে।
*এয়ার ফ্রান্স চলাচল করবে ফ্রান্স-ভারত। দিল্লি, মুম্বই, বেঙ্গালুরু এবং প্যারিসের মধ্যে যাতায়াত করবে সংস্থার ২৮টি বিমান। সময়সীমা ১৮ জুলাই থেকে ১ আগস্ট।
*আরব আমিরশাহিতে চলাচল করবে একাধিক সংস্থার বিমান।
*যুক্তরাজ্যের কোনো সংস্থা এখনও পর্যন্ত অনুমতি পায়নি। তবে লন্ডন-ভারত উড়ান পরিষেবা দেবে এয়ার ইন্ডিয়া।
*জার্মানির জন্য লুফৎনসার মনোনয়ন রয়েছে।
এর আগে আনলক ২-এ আন্তর্জাতিক উড়ান পরিষেবা চালুর কথা জানায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তার পরেই ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন (DGCA) নির্ধারিত কয়েকটি দেশে আন্তর্জাতিক উড়ান পরিষেবা পুনরায় চালু করার অনুমোদনের কথা জানায়।
মন্ত্রকের সচিব প্রদীপ সিং খারোলা জানিয়েছেন, “ওই দেশগুলির কোনো যাত্রীকে সফরের অনুমতি দেওয়া হবে কি না, তা সংশ্লিষ্ট দেশের বিধি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে”।
প্রসঙ্গত, গত মার্চ মাসে দেশব্যাপী লকডাউন চালু হওয়ার পর থেকেই সমস্ত রকমের উড়ান পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়। এর পর বিদেশে আটকে পড়া ভারতীয়দের দেশে ফেরাতে ‘বন্দে ভারত মিশন’-এ বিশেষ বিমান চালায় এয়ার ইন্ডিয়া। তার পর বেশ কয়েক সপ্তাহ পরে কোভিড-১৯ সুরক্ষাবিধি মেনে ঘরোয়া উড়ান পরিষেবা চালু হয় গত ২৫ মে থেকে।
আনলক শুরু হওয়ার পর ডিজিসিএ ঘোষণা করে, ভারতে আন্তর্জাতিক উড়ান পরিষেবা ১৫ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত থাকবে। তবে এই নিষেধাজ্ঞা আন্তর্জাতিক কার্গো অপারেশন এবং বিশেষ বিমানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। তবে ১৫ জুলাইয়ের পরদিনই ফের আন্তর্জাতিক উড়ান পরিষেবা শুরুর সিদ্ধান্ত ঘোষণা করল কেন্দ্র।
দেশ
বার্ড ফ্লু: মাংস এবং ডিম ভালো ভাবে সেদ্ধ করে খাওয়ার পরামর্শ এফএসএসএআই-এর
অর্ধ সেদ্ধ ডিম এবং সঠিক ভাবে রান্না না করা মুরগির মাংস এড়িয়ে চলতে হবে।

খবর অনলাইন ডেস্ক: সারা দেশে বার্ড ফ্লু (Bird flu) ছড়িয়ে পড়ার বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ভারতের খাদ্য সুরক্ষা ও মানদণ্ড কর্তৃপক্ষ (FSSAI)) একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। যেটিতে বলা হয়েছে, বার্ড ফ্লু চলাকালীন অর্ধ সেদ্ধ ডিম এবং সঠিক ভাবে রান্না না করা মুরগির মাসং এড়িয়ে চলতে হবে। এ ছাড়া মুরগির মাংস খোলা জায়গায় না রাখার কথাও বলা হয়েছে।
ভারতের খাদ্য সুরক্ষা গুণমান নির্ধারণের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের তরফে একই সঙ্গে বলা হয়েছে, বার্ড ফ্লু নিয়ে অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই।
কেন সতর্কতা?
সারা দেশের প্রায় ১০টি রাজ্যে বার্ড ফ্লু-এর হদিশ মিলেছে। দিল্লি-সহ অন্যান্য রাজ্যগুলিতে বার্ড ফ্লু সংক্রমণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। স্বাভাবিক ভাবেই সাধারণ মানুষের মধ্যেও আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। তবে নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করে হাঁস-মুরগির ডিম এবং মাংস খাওয়ায় কোনো সমস্যার কারণ নেই বলেই জানিয়েছে কেন্দ্র। সে কথাই আবার এক বার স্মরণ করিয়ে দিয়েছে এফএসএসএআই।
এক গুচ্ছ নির্দেশিকা অনুসরণ করার পরামর্শ দিয়েছে এফএসএসএআই। বলা হয়েছে, এই নির্দেশিকাগুলি অনুসরণ করলেই বার্ড ফ্লু থেকে যে কোনো রকমের বিপদ এড়িয়ে চলা সম্ভব।
[আরও পড়তে পারেন: বার্ড ফ্লু: অ্যাভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা ছড়াতে পারে মানুষের শরীরেও, সুরক্ষিত থাকার ৫টি উপায়]
হরিয়ানার পোল্ট্রি ফার্মে ২০ হাজার মুরগির মৃত্যু
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে চলা বার্ড ফ্লু আতঙ্কের মধ্যেই হরিয়ানায় কয়েক হাজার পাখি মারা গেছে। সেখানকার কোহুন্ড এলাকায় কৈলাশ পোল্ট্রি এবং ওম পোল্ট্রি ফার্মের পরে এখন রাওয়াল পোল্ট্রি ফার্মে প্রায় ২০ হাজার মুরগির মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে।
পোল্ট্রি ফার্মের মালিকরা এই খবর জানানোর পর থেকেই আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। তাঁরা অভিযোগ করেছেন, সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের টিম শুধু পরিদর্শন করেই চলে যায় এবং পাখিদের রক্ষায় কোনো পদক্ষেপ নেয় না। রাওয়াল পোল্ট্রি ফার্মের মালিক মদল লাল জানান, “আমাদের খামারে প্রায় ৫৫ হাজার মুরগি রয়েছে। যার মধ্যে ২০ হাজার মুরগি মারা গেছে”।
[আরও পড়তে পারেন: আতঙ্কিত হবেন না, শীতকালে বার্ড ফ্লু নতুন নয়: কেন্দ্র]

খবরঅনলাইন ডেস্ক: ভারতে কোভিডে নতুন করে কত জন আক্রান্ত হচ্ছেন, সেটা এখন পুরোপুরি কেরলের ওপরে নির্ভরশীল। কেরলে যে হেতু আক্রান্তের সংখ্যা সামান্য কমেছে, সে কারণে ভারতেও সংখ্যাটা আগের দিনের তুলনায় কমল। তবে চিন্তার বিষয় হল, সাড়ে ১৪ হাজার নতুন আক্রান্তের মধ্যে কেরলেই প্রায় সাড়ে ছ’ হাজার।
নতুন আক্রান্ত ১৫ হাজারের একটু বেশি
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Ministry of Health and Family Welfare) তথ্য অনুযায়ী শুক্রবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৬ লক্ষ ২৫ হাজার ৪২৮। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৪ হাজার ৫৪৫ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ লক্ষ ৮৮ হাজার ৬৮৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী কমেছে ৩ হাজার ৬২০ জন। বর্তমানে দেশে মাত্র ১.৭৭ শতাংশ কোভিডরোগী বর্তমানে চিকিৎসাধীন।
কী ভাবে লাগাম পড়ছে সংক্রমণে
সংক্রমণ কী ভাবে কমছে, সেটা সংক্রমণের হারটা দেখে বুঝতে হয়। বর্তমানে দেশে দৈনিক সংক্রমণের হার ২ শতাংশের আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে। অর্থাৎ এখন দেশে প্রতি ১০০ টেস্টে দৈনিক আক্রান্ত হচ্ছেন গড়ে ২ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৮ লক্ষ ২৪২টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। ফলে এ দিন দৈনিক সংক্রমণের হার ছিল ১.৮১ শতাংশ। এ দিকে সামগ্রিক সংক্রমণের হার আরও কমছে।
২২ জানুয়ারি পর্যন্ত ভারতে মোট ১৯ কোটি ১ লক্ষ ৪৮ হাজার ২৪টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন মাত্র ৫.৫৮ শতাংশ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। এই সংক্রমণের হার আগামী দিনে আরও কমবে এই আশা করাই যায়।
সংক্রমণ কোথায় কেমন?
দেশে এখন সব থেকে বেশি দৈনিক সংক্রমণের ঘটনা ঘটছে কেরলেই। গত ২৪ ঘণ্টায় সেখানে আক্রান্ত হয়েছেন ৬,৩৩৪ জন। দুশ্চিন্তা রেখে দৈনিক সংক্রমণের হারও দশ শতাংশের আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে। অন্য দিকে, কেরলের পর সব থেকে বেশি সংক্রমণ মহারাষ্ট্রে (২,৮৮৬) হলেও সেখানে সংক্রমণের হার ছিল ৪ শতাংশের সামান্য বেশি।
গত ২৪ ঘণ্টায় যে যে জায়গায় সংক্রমণ তিন অঙ্কে থাকলেও তুলনামূলক ভাবে বেশি ছিল সেগুলি হল কর্নাটক (৬৭৪), তামিলনাড়ু (৫৯৬), ছত্তীসগঢ় (৫৬০), গুজরাত (৪৭১) এবং পশ্চিমবঙ্গ (৪১২)।
সুস্থ হলেন ১৮ হাজার
গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮ হাজার ২ জন সুস্থ হয়েছেন। এর ফলে দেশে এখনও পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ২ লক্ষ ৮৩ হাজার ৭০৮ জন। দেশে সুস্থতার হার বর্তমানে রয়েছে ৯৬.৭৮ শতাংশ।
সুস্থতার হারের নিরিখে দেশে শীর্ষ দশটি স্থানে রয়েছে অরুণাচল প্রদেশ (৯৯.৪০%), অন্ধ্রপ্রদেশ (৯৯.০২%), ওড়িশা (৯৯%), দাদরা ও দমনদিউ (৯৯.৮০%), ত্রিপুরা (৯৮.৭০%), মিজোরাম (৯৮.৩৪%), অসম (৯৮.৩১%), বিহার (৯৮.৩১%), আন্দামান (৯৮.৩০%), হরিয়ানা (৯৮.২০%)।
মৃতের সংখ্যা একটু বাড়ল
মৃতের সংখ্যাটি সামান্য বেড়ে, গত ২৪ ঘণ্টায় সেটা ১৬৩ হয়েছে। এর ফলে এখনও পর্যন্ত ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১ লক্ষ ৫৩ হাজার ৩২ জনের। ভারতে মৃত্যুহার বর্তমানে রয়েছে ১.৪৪ শতাংশ।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
শীত জোরালো হল দক্ষিণবঙ্গে, সোমবার থেকে সামান্য বাড়লেও ফেব্রুয়ারিতে ফের কমবে তাপমাত্রা
দেশ
কৃষি আইন স্থগিতের প্রস্তাব ফেরালেন কৃষকরা, প্রত্যাহারের দাবিতেই অনড়
২৬ জানুয়ারি দিল্লিতে ট্র্যাক্টর মিছিল হবেই, কৃষকরা অনড়!

খবরঅনলাইন ডেস্ক: কৃষকরা অনড়। আইন প্রত্যাহার ছাড়া অন্য কিছুতেই রাজি হবেন না তাঁরা। বৃহস্পতিবার কৃষকদের জেনারেল বডি মিটিংয়ের পর সংযুক্ত কিষান মোর্চার তরফ থেকে বলা হয় যে তারা সরকারের প্রস্তাব খারিজ করছে।
উল্লেখ্য, বরফ গলানোর জন্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল যে আপাতত দেড় বছরের জন্য আইন চালু করা হবে না, তত দিন একটি কমিটি কৃষকদের সঙ্গে আলোচনা করবে ধারাগুলি নিয়ে। কিন্তু সেই প্রস্তাব প্রত্যাখান করে দিলেন কৃষকরা।
এই মর্মে একটি বিবৃতি পেশ করে কৃষক সংগঠনগুলি জানিয়েছে যে তিনটে আইনই প্রত্যাহার করতে হবে। পাশাপাশি, ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নিয়ে আইনি গ্যারান্টি দিতে হবে কেন্দ্রকে।
এই আন্দোলন চলাকালীন ১৪৩ জন কৃষকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে সংগঠনগুলি। তাঁদের আত্মত্যাগ যাতে বৃথা না যায়, সেই জন্যই এই আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। ২৬ জানুয়ারি দিল্লিতে ট্র্যাক্টর মিছিল করার দাবিতে অনড় কৃষকরা। কোনো ভাবেই দিল্লি পুলিশের অনুরোধ মানা হবে না, সে ব্যাপারেও এককাট্টা কৃষকরা।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বুধবার দশম দফার বৈঠকে কেন্দ্রের তরফ থেকে অবস্থান নরম করে বলা হয় যে আপাতত দেড় বছরের জন্য কৃষি আইনকে ঠান্ডা ঘরে পাঠাতে তারা প্রস্তুত যদি এই আন্দোলন বন্ধ করেন কৃষকরা। এই মর্মে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিতেও রাজি ছিল কেন্দ্র।
কৃষিমন্ত্রী আশা করেছিলেন, এই প্রস্তাব মেনে নেবে চাষিরা। কিন্তু এ দিনের বৈঠকে এই প্রস্তাবের সঙ্গে সহমত হলেন না বিক্ষোভকারীরা। শুক্রবার ফের কৃষকদের সঙ্গে কেন্দ্রের বৈঠক আছে। কিন্তু তাতে আদৌ কোনো সমাধানসূত্র বেরোবে কি না, সে বিষয়ে সন্দিহান সব পক্ষই।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
কর্নাটকের খাদানে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, মৃত কমপক্ষে ৮, এলাকা জুড়ে ভূমিকম্প
-
রাজ্য3 days ago
বুধবার রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ
-
প্রবন্ধ3 days ago
শিল্পী – স্বপ্ন – শঙ্কা: সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে যেমন দেখেছি, ৮৭তম জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য
-
দেশ2 days ago
রবিবার পর্যন্ত করোনাহীন ছিল লাক্ষাদ্বীপ, পরের দু’ দিনে পজিটিভ ১৫
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার3 days ago
৯১ হাজার ফ্রেশার নিয়োগ করতে পারে বৃহত্তম চার তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা