দেশ
কৃষি আইন: ‘খোলা মনে’ কৃষকদের সঙ্গে ফের আলোচনায় বসছে কেন্দ্র
আট দফার বৈঠকে কাটেনি জট, এ বার খোলা মনে কৃষকদের সঙ্গে আলোচনায় কেন্দ্রীয় সরকার।

খবর অনলাইন ডেস্ক: আট দফার বৈঠকেও মেলেনি সমাধানসূত্র। কৃষি আইন নিয়ে সমস্য়ার সমাধানে শুক্রবার ফের এক বার কৃষকদের সঙ্গে আলোচনায় বসছে কেন্দ্রীয় সরকার।
বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর বলেন, “কেন্দ্র খোলা মনে কৃষকদের সঙ্গে ফের এক বার আলোচনায় বসার জন্য প্রস্তুত”। এর আগে অবশ্য একাধিক বার তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, “কৃষি আইন প্রত্যাহার করবে না কেন্দ্র”।
আইন ওয়াপসির পরেই ঘর ওয়াপসি

গত ৮ জানুয়ারি দীর্ঘ বৈঠকের পরেও আলোচনার বিষয়টি অমীমাংসিত থেকে যায় এবং উভয় পক্ষই ১৫ জানুয়ারি পরবর্তী দফায় আলোচনার জন্য সম্মতি জানায়। তবে বৈঠকে হাজির কৃষক নেতৃত্ব জানিয়ে দেন, নতুন তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত বাড়ি ফিরতে নারাজ তাঁরা। ‘আমাদের ঘর ওয়াপসি তখনই সম্ভব যদি আইন ওয়াপসি হয়’। এক কৃষক নেতা সাফ বলেন, “মনে হচ্ছে আপনারা (সরকার) এই সমস্যার সমাধান করতে চান না। কারণ অনেক দিন ধরে আলোচনা চলছে। সে ক্ষেত্রে দয়া করে আমাদের একটি স্পষ্ট উত্তর দিন, তবেই আমরা যাব। কেন নিজেদের এবং আমাদের- সবার সময় নষ্ট করছেন”।
পূর্ব নির্ধারিত ভাবেই শুক্রবার বেলা ১২টায় ফের এক বার কেন্দ্রের মুখোমুখি হচ্ছেন কৃষক সংগঠনের প্রতিনিধিরা।
মূলত পঞ্জাব, হরিয়ানা এবং পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের কয়েক হাজার কৃষক দিল্লির সীমানায় কয়েক সপ্তাহ ধরে অবস্থান বিক্ষোভ করছেন। তাঁদের অভিযোগ, নতুন কৃষি আইন কার্যকর হলে তাঁদের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (এমএসপি) এবং মান্ডি ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়বে।
সুপ্রিম কোর্টের কমিটি

কেন্দ্রকে তীব্র ভর্ৎসনা করে নতুন কৃষি আইনগুলি স্থগিত করেছে সুপ্রিম কোর্ট। পাশাপাশি কৃষি আইন খতিয়ে দেখতে চার সদস্যের কমিটি গঠন করেছে শীর্ষ আদালত। কমিটি থেকে বৃহস্পতিবার সরে দাঁড়ালেন ভারতীয় ভারতীয় কিসান ইউনিয়নের সভাপতি ভূপিন্দর সিং মান। তিনি বলেছেন, কৃষকদের স্বার্থে কোনো মতে আপস না করার জন্যই তিনি পদত্যাগ করছেন।
কৃষকদের অভিযোগ, ওই কমিটির প্রত্যেক সদস্যই কেন্দ্রীয় সরকারের সমর্থক। ফলে তাঁরা ওই কমিটি মানছেন না। এখন দেখার, শুক্রবারের বৈঠক থেকে কোনো রফাসূত্র উঠে আসে কি না!
আরও পড়তে পারেন: কৃষি আইন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের গঠিত কমিটি থেকে সরলেন ভূপিন্দর সিং মান
দেশ
ভারত থেকে পৌঁছোল টিকা-উপহার, নরেন্দ্র মোদীকে অভিনন্দন শেখ হাসিনার
প্রতিবেশী কোনো দেশকে ভারতের উপহার হিসাবে দেওয়া টিকার মধ্যে সব চেয়ে বড়ো চালানটি বাংলাদেশে এসেছে।

ঋদি হক: ঢাকা
করোনা (Coronavirus) সংকটকালে ভারত থেকে কোভিড-১৯ টিকার (Covid 19 vaccine) ২০ লক্ষ ডোজ উপহার এল বাংলাদেশে। মুজিববর্ষে এই উপহারে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে (Narendra Modi) অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবছরপূর্তির অনুষ্ঠানমালা উদ্বোধনের সময় তিনি এই ধন্যবাদ জানান।
এ দিন ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন ‘পদ্মা’য় ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী (Vikram Doraiswami) আনুষ্ঠানিক ভাবে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের কাছে টিকা হস্তান্তর করেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, বিদেশমন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম-সহ বিদেশ ও স্বাস্থ্যমন্ত্রক এবং ভারতীয় হাইকমিশনের কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
টিকা-উপহার ভারতের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্কের পরিচয় বলে মন্তব্য করেন বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী। ভারতীয় হাইকমিশনার তাঁর বক্তৃতায় বলেন, প্রতিবেশী কোনো দেশকে ভারতের উপহার হিসাবে দেওয়া টিকার মধ্যে সব চেয়ে বড়ো চালানটি বাংলাদেশে এসেছে।
এ দিন মুম্বই থেকে এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিশেষ বিমান উপহারের টিকা বহন করে বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দর থেকে ফ্রিজার ভ্যানে করে টিকাগুলো মহাখালি ইপিআই স্টোরেজে নিয়ে যাওয়া হয়।

কেনা টিকা আগামী সপ্তাহেই আসছে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, “ভারতের উপহার দেওয়া করোনার টিকা এসে পৌঁছেছে। এ জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আমি ধন্যবাদ জানাই। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে তৈরি এই টিকারই ৩ কোটি ডোজ কিনছে বাংলাদেশ সরকার। তার প্রথম চালান আগামী সপ্তাহেই আসার কথা।”
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, এই ভ্যাকসিন দেওয়ার সমস্ত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। করোনাভাইরাস মহামারি মোকাবিলায় সরকার সব ধরনের পদক্ষেপই করেছেন বলে তিনি জানান।

বাংলাদেশকে চিকিৎসা-সহায়তা উপহার
টিকা হস্তান্তর শেষে ‘পদ্মা’য় ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী আনুষ্ঠানিক ভাবে তাঁর বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশকে উপহার হিসেবে ২০ লক্ষ ডোজ টিকা দিচ্ছে ভারত। তিনি বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে আলাপআলোচনার প্রেক্ষিতে বন্ধু রাষ্ট্র বাংলাদেশকে চিকিৎসা-সহায়তা হিসাবে ২০ লক্ষ টিকা উপহার দিল ভারত।
ভারতের উপহার দু’দেশের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় করবে
বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী ড. আবদুল মোমেন বলেন, এই উপহার বাংলাদেশ ও ভারতের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় করবে। ভবিষ্যতে দুই দেশের এক সঙ্গে পথ চলা সুগম হবে। তিনি বলেন, বিশ্বের মধ্যে করোনা সংক্রমিত দেশের তালিকায় বাংলাদেশ ২০তম স্থানে রয়েছে। এখন করোনার টিকা আমদানিতে বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে।
ড. মোমেন বলেন, এই উপহার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর শক্তিশালী সম্পর্কের পরিচয় বহন করে। এ সময় ড. মোমেন সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য আহ্বান জানান। তিনি জানান, পর্যায়ক্রমে চাহিদা অনুযায়ী টিকা আমদানি করা হবে। চুক্তি অনুযায়ী ভারত থেকে পর্যায়ক্রমে টিকার আরও ৩ কোটি ডোজ আসবে।

চলতি মাসে আরও ৫০ লক্ষ টিকা আসছে
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়ে বন্ধুত্বের পরিচয় দিয়েছিল। আজ মহামারির সময় তারা আবার বাংলাদেশের পাশে দাঁড়াল। করোনার টিকা উপহার দিয়ে ভারত আবার বন্ধুত্বের পরিচয় দিয়েছে। এর মাধ্যমে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বন্ধুত্ব এবং দু’ দেশের জনগণের মধ্যে বন্ধুত্ব আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে গেল।
তিনি বলেন, “চলতি মাসে আরও ৫০ লক্ষ ভ্যাকসিন ভারত থেকে বাংলাদেশে আসবে। তখন মোট ৭০ লক্ষ ভ্যাকসিন আমাদের হাতে থাকবে। তখন ৩৫ লক্ষ মানুষকে এক সঙ্গে ভ্যাকসিন দিতে পারব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই ভ্যাকসিন কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন।”
ভ্যাকসিন বিষয়ক ‘সুরক্ষা’ অ্যাপ
করোনা ভ্যাকসিন বিষয়ক অ্যাপ ‘সুরক্ষা’র প্রস্তুতিপর্বও সম্পন্ন হয়েছে। ২৫ জানুয়ারি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ স্বাস্থ্য মন্ত্রকে অ্যাপলিকেশনটি হস্তান্তরের মাধ্যমে বুঝিয়ে দেবে। বৃহস্পতিবার রাতে সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
তিনি বলেন, সুরক্ষা প্ল্যাটফর্মটি হবে একটি ওয়েব অ্যাপলিকেশন। এটি www.surokkha.gov.bd ঠিকানায় থাকবে। এটা হোস্ট করা হবে দেশের ন্যাশনাল ডেটা সেন্টারে। ফলে যত জন এটাতে নিবন্ধন করতে চাইবেন, সে ভাবে এর সক্ষমতা বাড়ানো যাবে।
তিনি আরও বলেন, এই অ্যাপে দেশের নাগরিকদের ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন শুরু হবে। স্মার্টফোনেও অ্যাপলিকেশনটি ব্যবহার করে ভ্যাকসিনের জন্য নাম নিবন্ধন করা যাবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় যখনই চাইবে, তখনই এটি দেওয়া সম্ভব হবে।
আরও পড়ুন: ৪২ হাজার রোহিঙ্গাকে মার্চ-এপ্রিলেই ফেরাবে মায়ানমার, আশা বাংলাদেশের ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর
দেশ
মোদী সরকার ২০২২ সালের ১৫ আগস্টের মধ্যে প্রত্যেককে একটি করে বাড়ি দেবে: অমিত শাহ
ইতিমধ্যেই নরেন্দ্র মোদী সরকার ১০ কোটিরও বেশি সাশ্রয়কর মূল্যের আবাসন তুলে দিয়েছে, বললেন অমিত শাহ।

খবর অনলাইন ডেস্ক: অমদাবাদের শিলাজে একটি প্রায় এক কিমি দীর্ঘ ওভারব্রিজের উদ্বোধনে অংশ নিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রের বিজেপি সরকার আগামী ২০২২ সালের ১৫ আগস্টের মধ্যে দেশের প্রতিটি নাগরিকের জন্য ঘরের ব্যবস্থা করে দিতে সক্ষম হবে।
দেওয়া হয়েছে ১০ কোটি
শাহ বলেন, “আমাদের বিজেপি সরকার যে ভাবে দেশের গ্রামাঞ্চলের পাশাপাশি শহুরে এলাকায় আবাসন প্রকল্প হাতে নিয়েছে, আমার সম্পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে যে, ২০২২ সালের ১৫ আগস্টের মধ্যে দেশের প্রত্যেকের জন্য একটি ঘরের ব্যবস্থা করা হবে। ইতিমধ্যেই নরেন্দ্র মোদী সরকার ১০ কোটিরও বেশি সাশ্রয়কর মূল্যের আবাসন তুলে দিয়েছে”।
১৩ কোটিকে গ্যাস সিলিন্ডার
তিনি আরও বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উদ্যোগে উজ্জ্বলা যোজনায় ১৩ কোটি পরিবারকে গ্যাস সিলিন্ডার সরবরাহ করা হয়েছে। আমাদের সরকার প্রতিটা গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছে। এখন আমরা ২০২২ সালের মধ্যে প্রত্যেকটি বাড়িতে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার কাজ করছি”।
সবার বাড়িতে পানীয় জল
তিনি আর সুদূরপ্রসারী চিন্তাভাবনার কথা উল্লেখ করে বলেন, “আমার পূর্ণ বিশ্বাস পরের লোকসভা ভোটে যখন বিজেপি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, তখন দেশে এমন একটিও বাড়ি থাকবে না, যেখানে জলের সংযোগ নেই”।
ক্রসিংমুক্ত রেলপথ
এ দিন তিনি ভার্চুয়াল মাধ্যমে অমদাবাদের থালতেজ-শিলাজ রেলপথের উপর একটি ওভারব্রিজের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত ছিলেন গুজরাতের উপ-মুখ্যমন্ত্রী নিতিন পটেল।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশের এক লক্ষ রেল ক্রসিং তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। আমরা গুজরাত রাজ্য সরকারের সঙ্গে সমান ভাগে ব্যয় বহনের পরিকল্পনায় ওভারব্রিজ নির্মাণের কাজ হাতে নিয়েছি। ২০২২ সালের পর দেশে একটিও জনহীন রেল ক্রসিং থাকবে না”।
আরও পড়তে পারেন: আরও এক দফায় ‘দুয়ারে সরকার’

খবর অনলাইন ডেস্ক: পুণেতে সেরাম ইনস্টিটিউটের একটি নির্মীয়মাণ ভবনে আগুন লাগল বৃহস্পতিবার। এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের জেরে পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ঘটনায় প্রকাশ, বেলা ৩টে নাগাদ ১ নম্বর টার্মিনালের গেটে আগুন দেখা যায়। এলাকায় কালো ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে। দমকল দ্রুত পৌঁছে যায় ঘটনাস্থলে। আগুন নেভানোর সমস্ত রকমের প্রচেষ্টা শুরু হয়।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং ব্রিটিশ-সুইডিশ ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন তৈরি করছে সেরাম। তবে এ দিনের অগ্নিকাণ্ডে করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন কোভিশিল্ডের উৎপাদন প্রভাবিত হওয়ার সম্ভাবনা কম বলে দাবি করেছে একটি সূত্র।
সূত্রের খবর, মঞ্জরী নামে যে কমপ্লেক্সটিতে আগুন লেগে যায়, সেটি কোভিশিল্ডের উৎপাদন কেন্দ্র থেকে কয়েক মিনিট দূরে অবস্থিত। এটি একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের একটি অংশ হিসেবে পরিচিত।
ভবিষ্যতে মহামারি মোকাবিলার জন্য পরিকাঠামো গড়ে তুলতে সেখানে প্রায় আট-ন’টি ভবন তৈরি করা হচ্ছে।
ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে, গোটা এলাকায় কালো ধোঁয়া ছেয়ে গিয়েছে। দমকলের এক আধিকারিক জানান, “ভবনের ভিতরে চার জন ছিল। অত্যধিক ধোঁয়া আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার কাজে বাধা দিলেও আমরা এখনও পর্যন্ত তিনজনকে উদ্ধার করেছি”।
তবে কী ভাবে আগুন লাগল, তা এখনও পরিষ্কার নয়। এলাকায় দ্রুত নির্মাণকাজের সঙ্গে আগুনের সম্পর্ক থাকলেও থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ‘বিশ্বের বৃহত্তম ভ্যাকসিন উৎপাদক’ সংস্থা সেরামের প্রকল্পটি প্রায় ১০০ একর জমির উপর অবস্থিত।
আরও পড়তে পারেন: দ্বিতীয় পর্যায়ে টিকা নেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী: সূত্র
-
রাজ্য3 days ago
বুধবার রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ
-
প্রবন্ধ3 days ago
শিল্পী – স্বপ্ন – শঙ্কা: সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে যেমন দেখেছি, ৮৭তম জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য
-
দেশ2 days ago
রবিবার পর্যন্ত করোনাহীন ছিল লাক্ষাদ্বীপ, পরের দু’ দিনে পজিটিভ ১৫
-
রাজ্য3 days ago
বিজেপি আসন বাড়ালেও রাজ্যে ক্ষমতায় থাকবে তৃণমূলই, ইঙ্গিত সি ভোটারের সমীক্ষায়