দেশ
সীমান্তে একটি হত্যাও দুঃখজনক, ঢাকায় যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে বললেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী
দু’ দেশের বিদেশমন্ত্রী সাড়ে ১১টা নাগাদ ‘পদ্মা’য় এক বৈঠকে মিলিত হন।


ঋদি হক: ঢাকা
সীমান্তে হত্যার ঘটনাকে দুঃখজনক আখ্যা দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী (Indian Foreign Minister) ড. এস জয়শঙ্কর (Dr. S Jaishankar)। তিনি মনে করেন, সীমান্তে যাতে হত্যার ঘটনা না ঘটে, কোনো অপরাধ না ঘটে, সেটা সুনিশ্চিত করাই দু’ দেশের অভীষ্ট লক্ষ্য হওয়া উচিত।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন ‘পদ্মা’য় এক যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে নানা প্রশ্নের জবাব দিচ্ছিলেন জয়শঙ্কর।
বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের (Dr. A K Abdul Momen) আমন্ত্রণে এক দিনের সংক্ষিপ্ত সফরে এ দিনই ঢাকায় আসেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। সকাল ১০টা নাগাদ বিশেষ ফ্লাইটে তিনি দিল্লি থেকে ঢাকায় পৌঁছোন। বঙ্গবন্ধু এয়ারবেসে তাঁকে স্বাগত জানান বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী (Bangladesh Foreign Minister)।
দু’ দেশের বিদেশমন্ত্রী সাড়ে ১১টা নাগাদ ‘পদ্মা’য় এক বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকের পর তাঁরা যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে যোগ দেন।

সীমান্তে হত্যা প্রসঙ্গে ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, “সাধারণত সীমান্তে হত্যা ভারতের ভিতরেই ঘটে। বিষয়টি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একটি হত্যা হলেও যে তা দুঃখজনক সে ব্যাপারে আমরা একমত। এখন আমাদের অভীষ্ট লক্ষ্য হওয়া উচিত অপরাধবিহীন সীমান্ত, যাতে একটি হত্যাকাণ্ডও সেখানে না ঘটে। আমার মনে হয়, দু’ পক্ষ এই সমস্যার সমাধান করতে পারবে।”
ড. জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশ এ বছর মুজিব বর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছে। এই উপলক্ষ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশ সফরে আসছেন। তাঁর সেই সফর উপলক্ষ্যে তিনি ঢাকায় এসেছেন।
মোদীর সফরকালে দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিষয়ে আলোচনা ও সমঝোতা-স্মারক চূড়ান্ত করতেই তাঁর এই সফর।
বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, তাঁদের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মূলত ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সফর নিয়েই আলোচনা হয়েছে। তাঁর সফরকালেই বঙ্গবন্ধু-বাপু জাদুঘর উদ্বোধন করা হবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফর দু’ দেশের সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে সকলের আশা।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২৬ মার্চ বাংলাদেশ সফরে আসছেন। ওই দিন ঢাকা থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত একটি যাত্রীবাহী ট্রেনের শুভ সূচনা করবেন দুই প্রধানমন্ত্রী। মোদীর সফরকালে দুই প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে যাত্রা শুরু করবে বঙ্গবন্ধু-বাপু জাদুঘর।
দেশ
মধ্যপ্রদেশের সরকারি হাসপাতাল থেকে চুরি গেল কোভিডরোগীর চিকিৎসায় ব্যবহৃত রেমডেসিভির
সরকারি হাসপাতাল থেকে চুরি হয়ে গেল ৮৬০টি রেমডেসিভির ইনজেকশন!


খবর অনলাইন ডেস্ক: কোভিডরোগীর চিকিৎসায় রেমডেসিভির (Remdesivir) অপরিহার্য একটি অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ। শনিবার মধ্যপ্রদেশ পুলিশ জানিয়েছে, ভোপালের একটি সরকারি হাসপাতালের স্টক থেকে রেমডেসিভিরের কমপক্ষে ৮৬০টি ইনজেকশন চুরি হয়ে গিয়েছে।
আধিকারিকরা জানিয়েছেন, এই ঘটনায় হাসপাতালের অভ্যন্তরীণ অন্তর্ঘাতের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। ভোপালের ডিআইজি ইরশাদ ওয়ালি সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর কাছে বলেন, “৮৬০টি রেমডেসিভির ইনজেকশন চুরি গিয়েছে। আমরা তদন্ত করছি”।
চুরির কিনারা করতে পুলিশ কোনো সূত্র পেয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি একই কথার পুনরাবৃত্তি করে বলেন, তদন্ত চলছে।
ইতমধ্যেই মধ্যপ্রদেশের শিক্ষামন্ত্রী (মেডিক্যাল) বিশ্বাস সারং বলেন, “ইঞ্জেকশন চুরির খবর পেয়েছি। এটি অত্যন্ত গুরুতর বিষয়। বিভাগীয় কমিশনার কবিন্দ্র কিয়াওয়াত এবং ভোপালের ডিআইজি ইরশাদ ওয়ালি ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। তাঁরা তদন্ত শুরু করেছেন”।
জানা গিয়েছে, এই চুরির ঘটনায় কোহ-ই-ফিজা থানায় ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৫৭ এবং ৩৮০ মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এমনিতে মধ্যপ্রদেশের বিভিন্ন জায়গায় রেমডেসিভির ইনজেকশনের সংকট দেখা দিয়েছে। কোভিডরোগীর চিকিৎসায় ব্যবহৃত এই অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেও একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
প্রতিদিন যে হারে কোভিড-১৯ ( Covid-19) আক্রান্তের সংখ্যা রেকর্ড গড়ে চলেছে, তা যথেষ্ট উদ্বেগের বলেই ধারণা করছে ওয়াকিবহাল মহল। বিষয়টি বিবেচনায় রেখেই কোভিডরোগীর চিকিৎসায় ব্যবহৃত এই ওষুধের রফতানি নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র।
আরও পড়তে পারেন: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনা! অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ রেমডেসিভির নিয়ে বড়োসড়ো সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের
দেশ
করোনায় নাভিশ্বাস দশা রাজ্যের, ‘বাংলায় ব্যস্ত’ প্রধানমন্ত্রীকে ফোনে পেলেন না মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে

খবর অনলাইন ডেস্ক: ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমণ মোকাবিলার কঠিন লড়াইয়ের মুখোমুখি দেশের মহারাষ্ট্র, দিল্লি-সহ ডজনখানেক রাজ্য। পর্যাপ্ত অক্সিজেনের অভাব, দরিদ্রদের আর্থিক সহযোগিতার জন্য পর্যাপ্ত অর্থের অভাবের মুখোমুখি হয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে কথা বলতে চেয়ে হতাশ হতে হল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেকে।
কেন ফোন প্রধানমন্ত্রীকে?
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা ভোটে ব্যস্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শনিবার যখন রাজ্যের পঞ্চম দফার ভোট চলছে, তখন অন্য দিকে তিনি সভা করছেন এ রাজ্যেই। ও দিকে উদ্ধবের দাবি, বিবিধ সমস্যার মুখোমুখি হয়ে এ দিন তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁকে জানিয়ে দেওয়া হয় প্রধানমন্ত্রী নেই। তবে পরবর্তী সময়ে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উদ্ধবের ফোনালাপের কোনো সূচি নির্ধারিত হয়েছে কি না, তা জানা যায়নি।
দিনদুয়েক আগেই প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে একটি চিঠি লিখেছিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী। চিঠিতে অনুরোধ করেছিলেন, কোভিডরোগীর চিকিৎসায় দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে অক্সিজেন সরবরাহ এবং সমাজের দরিদ্র শ্রেণির জন্য আর্থিক ত্রাণ সরবরাহ করার। সদুত্তর না পেয়েই এ দিন তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলার চেষ্টা করেন বলে জানা যায়।
কী বলছে বিজেপি?
প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগকে ‘নিম্নমানের রাজনীতি’ বলে অভিহিত করেছে বিজেপি। যার জেরে দোষারোপ, পাল্টা দোষারোপের খেলা শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল বিষয়টিকে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর ‘গিমিক’ বলে অভিযোগ করে মহারাষ্ট্রের বর্তমান সরকারকে “অদক্ষ এবং দুর্নীতিগ্রস্ত” আখ্যা দিয়েছেন।
গয়াল টুইটারে লেখেন, “মহারাষ্ট্র এখনও পর্যন্ত ভারতের মধ্যে সব থেকে পরিমাণে অক্সিজেন পেয়েছে … কেন্দ্র প্রতিদিন যোগাযোগ রেখে চলছে …গতকাল-ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলিকে এক সঙ্গে কাজ করতে বলেছিলেন … উদ্ধব ঠাকরে অভিনয় করছেন, তাঁর এই নিম্নমানের রাজনীতি দেখে দু:খ হচ্ছে”।
‘বাংলায় ব্যস্ত’ প্রধানমন্ত্রী?
পশ্চিমবঙ্গে চলছে আট দফার বিধানসভা ভোট। শনিবার পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণের দিনেও রাজ্যে প্রচারে এসেছেন মোদী। এটাই এখন নিয়মে পরিণত করেছেন প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-সহ বিজেপির অন্য কেন্দ্রীয় নেতৃত্বরা।
বড়োবড়ো রোড শো, জমায়েত কোনো কিছুরই খামতি নেই। নির্বাচন কমিশন বাধ্যতামূলক করলেও বড়ো জমায়েতে শারীরিক দূরত্ব অথবা মাস্কের চিহ্ন চোখে পড়ছে না অনেক জায়গাতেই।
প্রসঙ্গত, শনিবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৪৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৬০৯। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লক্ষ ৩৪ হাজার ৬৯২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী বেড়েছে ১ লক্ষ ৯ হাজার ৯৯৭ জন। মোট সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১৬ লক্ষ ৬৭ হাজার ৭৪০ জন। বর্তমানে দেশে ১১.৫৬ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
বিস্তারিত পড়ুন এখানে: Corona Update: সক্রিয় রোগীর সংখ্যায় ফের লক্ষাধিক বৃদ্ধি, তবে সুস্থতার সংখ্যায় বৃদ্ধি আরও বেশি, মৃত্যুহার আরও কমল
দেশ
কেন লাগামহীন করোনা? মূলত ২টি কারণকেই দায়ী করলেন এইমস ডিরেক্টর
এক দিনে আক্রান্তের সংখ্যা এগোচ্ছে আড়াই লক্ষের দিকে। কী কারণে?


খবর অনলাইন ডেস্ক: নতুন বছরের শুরুতে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এসে যাওয়ার পর ফের কী ভাবে নিত্যদিন রেকর্ড গড়ছে কোভিড-১৯ (COVID-19) আক্রান্তের সংখ্যা? এর নেপথ্যে একাধিক কারণ থাকলেও মূলত দু’টি মূল বিষয়কেই দায়ী করলেন এইমস (AIIMS)-এর ডিরেক্টর ডা. রণদীপ গুলেরিয়া (Dr Randeep Guleria)।
সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর কাছে গুলেরিয়া বলেন, “নতুন করে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির নেপথ্যে একাধিক কারণ রয়েছে।। তবে দু’টি প্রধান কারণ হল- যখন জানুয়ারি / ফেব্রুয়ারিতে টিকা দেওয়া শুরু হয় তখন কোভিডবিধি যথাযথ ভাবে অনুসরণ করা বন্ধ করে দিয়েছিলেন অনেকেই। এই একই সময়ে ভাইরাসের মিউটেশন ঘটে, যার ফলে এটি আরও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে”।
ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমিতের সংখ্যার দিকে তাকিয়ে তিনি বলেন, “আমাদের স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থার উপর একটা বিশাল চাপ দেখতে পাচ্ছি। তাই আমাদের দরকার, হাসপাতালের শয্যা এবং অন্যান্য উপাদানগুলি বাড়ানো। অন্য দিকে জরুরি ভিত্তিতে সক্রিয় কোভিডরোগীর সংখ্যাও হ্রাস করার দিকে মনোযোগ দিতে হবে”।
একই সঙ্গে ভ্যাকসিন সম্পর্কে তিনি বলেন, “আমাদের মনে রাখতে হবে যে কোনো ভ্যাকসিন ১০০ শতাংশ কার্যকরী নয়। ফলে ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেও আপনি সংক্রমিত হতে পারেন। তবে আমাদের শরীরে অ্যান্টিবডিগুলি ভাইরাসকে বাড়তে দেবে না এবং আপনাকে গুরুতর অসুস্থ করে দিতে পারবে না”।
তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, “এই সময়ে আমাদের দেশে প্রচুর ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয় এবং নির্বাচনও চলছে। আমাদের বুঝতে হবে জীবনও গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এটা একটা সীমিত পদ্ধতিতে পালন করতে পারি। যাতে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত না লাগে এবং পাশাপাশি কোভিডের যথাযথ আচরণ অনুসরণ করা যায়”।
প্রসঙ্গত, শনিবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৪৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৬০৯। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লক্ষ ৩৪ হাজার ৬৯২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী বেড়েছে ১ লক্ষ ৯ হাজার ৯৯৭ জন। মোট সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১৬ লক্ষ ৬৭ হাজার ৭৪০ জন। বর্তমানে দেশে ১১.৫৬ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
বিস্তারিত পড়ুন এখানে: Corona Update: সক্রিয় রোগীর সংখ্যায় ফের লক্ষাধিক বৃদ্ধি, তবে সুস্থতার সংখ্যায় বৃদ্ধি আরও বেশি, মৃত্যুহার আরও কমল
-
রাজ্য22 hours ago
Bengal Polls Live: পৌনে ৬টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৭৮.৩৬ শতাংশ
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার1 day ago
ICSE And ISC Exams: দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা পিছিয়ে দিল আইসিএসই বোর্ড
-
ক্রিকেট1 day ago
IPL 2021: দীপক চাহরের বিধ্বংসী বোলিং, চেন্নাইয়ের সামনে মুখ থুবড়ে পড়ল পঞ্জাব
-
মুর্শিদাবাদ1 day ago
Coronavirus Second Wave: কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন রাজ্যের আরও এক প্রার্থী