দেশ
করোনার টিকা নেওয়ার পর অসুস্থ হলে দায় নেবে না কেন্দ্র
যাবতীয় দায় প্রস্তুতকারক সংস্থার।

খবর অনলাইন ডেস্ক: করোনা টিকা নেওয়ার পর যে কোনো ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হলে তার দায় নেবে না কেন্দ্রীয় সরকার। টিকাকরণ প্রক্রিয়ায় এ ধরনের ঘটনার জন্য দায়বদ্ধ থাকবে ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলি। তাদের কাছ থেকে টিকা কেনার চুক্তিতে স্পষ্ট ভাবে সরকারের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, সমস্ত রকমের প্রতিকূলতার জন্য দায়বদ্ধ থাকবে সংস্থাগুলিই।
সংস্থাগুলি অবশ্য টিকাকরণের পর কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিল, কিন্তু মেনে নেওয়া হয়নি। সরকারি পারচেজ অর্ডারে পরিষ্কার ভাবে লিখে দেওয়া হয়েছে.
“সিডিএসসিও / ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস অ্যাক্ট / ডিসিজিআই নীতি / অনুমোদন অনুসারে সমস্ত প্রতিক্রিয়ার জন্য সংস্থা দায়বদ্ধ থাকবে”।
উল্লেখযোগ্য ভাবে, আমেরিকা, ব্রিটেন, কানাডা, আরব আমিরশাহির মতো দেশগুলি এ ধরনের দায়বদ্ধতা নিজেদের কাঁধে নিয়েছে। অন্যদিকে কোভ্যাক্সের অন্তর্গত দেশগুলিতে ক্ষতিপূরণের দায় তুলে নিয়েছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা।
কিন্তু ভারত সেই দায় সম্পূর্ণ ভাবেই ঝেড়ে ফেলেছে। টিকা নিয়ে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে তার দায় নেবে না কেন্দ্রীয় সরকার। ভ্যাকসিন নিয়েই সমস্যা হয়েছে প্রমাণ হলে, চিকিৎসার যাবতীয় খরচ এবং ক্ষতিপূরণ সংশ্লিষ্ট প্রস্তুতকারক সংস্থাকেই দিতে হবে।
আপাতত দু’টি ভ্যাকসিন অনুমোদন পেয়েছে। সেরাম ইনস্টিটিউটের কোভিশিল্ড এবং ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিনকে জরুরি ব্যবহারের ছাড়পত্র দিয়েছে সরকার-ই। শুধু তাই নয়, সরকার ভ্যাকসিনগুলির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় উপর নজরদারিও চালাচ্ছে। অথচ অসুস্থতার দায় নিচ্ছে না কেন্দ্র।
তবে ভ্যাকসিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে উঠে আসা যাবতীয় প্রশ্ন উড়িয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ হর্ষ বর্ধন। টি ডি ডোগরা-সহ দেশের ৪৯ জন বিশিষ্ট চিকিৎসক এবং গবেষকও বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছেন, দু’টি ভ্যাকসিনই নিরাপদ।
আরও পড়তে পারেন: দরিদ্র দেশগুলির জন্য কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিমা প্রকল্পের পরিকল্পনা ‘হু’-র
এ ব্যাপারে আইসিএমআরের একটি সূত্রে খবর, টিকাকরণ কর্মসূচিতে কারও মারাত্মক তথা অস্বাভাবিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে তার ক্ষতিপূরণ তথা আইনি বিষয়টি সরকারকে দায়িত্ব নেওয়া জন্য দুই কোম্পানির পক্ষ থেকেই আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু সরকার তা নাকচ করে দিয়েছে। যদিও আদৌ টিকা থেকেই ব্যাপক শারীরিক সমস্যা হল কি না, তা বিচার-বিশ্লেষণ করবে সাইট এথিক্স কমিটি, ডিসিজিআই এবং ডিএসএমবি। তার পর ক্ষতিপূরণ ইস্যুর প্রশ্ন উঠবে।
প্রসঙ্গত, আগামী শনিবার প্রথম দিনে প্রায় তিন লক্ষ মানুষকে টিকা দেওয়া হবে। দেশের ৩,০০৬টি কেন্দ্র থেকে চলবে টিকাকরণ। এই কর্মসূচিতে করণীয় এবং এড়িয়ে চলার বিষয় সম্বলিত একটি নির্দেশিকা পাঠানো হয় রাজ্য সরকারগুলিকে।
আরও পড়তে পারেন: করোনা টিকাকরণের দু’দিন আগে রাজ্যগুলিকে বিশেষ নির্দেশিকা কেন্দ্রের
দেশ
নরেন্দ্র মোদীর নামে স্টেডিয়াম! এক দিকে আদানি, অন্য প্রান্তে রিলায়েন্স, কটাক্ষ রাহুল গান্ধীর
ফের ‘হম দো হমারে দো’ কটাক্ষ রাহুল গান্ধীর!

খবর অনলাইন ডেস্ক: বুধবার গুজরাতের অমদাবাদের মোতেরা স্টেডিয়ামের (Motera cricket stadium) নাম হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) নামে। এর পরেই ফের এক বার নিজের বহুচর্চিত ‘হম দো হমারে দো’ কটাক্ষ ছুড়ে দিলেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)।
মোতেরার বদলে এখন থেকে স্টেডিয়ামটি নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়াম হিসেবে পরিচিত হবে। ক্রিকেট স্টেডিয়াম-সহ গোটা স্পোর্টস কমপ্লেক্সের নামকরণ করা হয় সর্দার বল্লভভাই পটেলের (Sardar Vallabhbhai Patel) নামে।
নিজের টুইটে বিসিসিআই সচিব জয় শাহের (কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ছেলে) কথা উল্লেখ করে রাহুল লিখেছেন, “সত্য কত সুন্দর ভাবে নিজেকে প্রকাশ করে। নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়াম। জয় শাহের সভাপতিত্বে আদানি এন্ড এবং রিলায়েন্স এন্ড” (সঙ্গে হ্যাশট্যাগে লিখেছেন HumDoHumareDo)।
এ দিন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ (Ram Nath Kovind) স্টেডিয়ামটি উদ্বোধন করেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও ক্রীড়ামন্ত্রী কিরেন রিজিজু-সহ আরও অনেকই উপস্থিত ছিলেন। স্টেডিয়ামে আজ ভারত ও ইংল্যান্ডের মধ্যে টেস্ট ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই স্টেডিয়ামটিতে ১ লক্ষ ৩২ হাজার দর্শকাসন রয়েছে।
এ দিন একই সঙ্গে স্টেডিয়ামের স্পোর্টস কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্বোধনেও অংশ নিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি। যেটির নাম হবে সরদার পটেল স্পোর্টস কমপ্লেক্স এবং সেখানে ফুটবল, হকি, বাস্কেটবল, কাবাডি, বক্সিংয়ের মতো খেলাধুলার সুবিধা থাকবে।
উল্লেখযোগ্য ভাবে, এ বারের বাজেটের উপর আলোচনার সময় রাহুল কৃষকদের সমস্যার কথা বলতে গিয়ে মোদী সরকারের ঘনিষ্ঠ শিল্পপতিদের নিয়েও সরব হয়েছিলেন। সে সময়েও তিনি ‘হম দো হমারে দো’ স্লোগানটি উল্লেখ করেছিলেন।
আরও পড়তে পারেন: বিশ্বের সর্ববৃহৎ ক্রিকেট স্টেডিয়াম নামাঙ্কিত নরেন্দ্র মোদীর নামে
দেশ
১ মার্চ থেকে প্রবীণদের জন্য শুরু হচ্ছে বিনামূল্যে করোনা টিকাকরণ
১০ হাজার সরকারি এবং ২০ হাজার বেসরকারি হাসপাতালে চলবে টিকাকরণ!

খবর অনলাইন ডেস্ক: প্রবীণ নাগরিকদের জন্য কোভিড-১৯ টিকাকরণ শুরু হচ্ছে আগামী মার্চ মাসেই।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ জাভাড়েকর বুধবার বলেন, আগামী মাস থেকে ৬০ বছরের বেশি বয়সিদের করোনা টিকাকরণ শুরু হবে দেশ জুড়ে। পরবর্তী পদক্ষেপে টিকা পারেন স্থায়ী রোগে আক্রান্ত ৪৫ বছরের বেশি বয়সিরা।
জাভাড়েকর জানান, কোভিড -১৯ ভ্যাকসিনটি সরকারি কেন্দ্রগুলিতে বিনামূল্যে দেওয়া হবে। আগামী ১ মার্চ থেকে ১০ হাজার সরকারি এবং ২০ হাজার বেসরকারি হাসপাতালে এই টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হয়ে যাবে।
বেসরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে নয়
যাঁরা বেসরকারি হাসপাতাল থেকে করোনা টিকা নেবেন, তাঁদের টাকা দিয়েই নিতে হবে। বেসরকারি হাসপাতালগুলি করোনা টিকার জন্য কত টাকা নেবে, সেটা আগামী ৩-৪ দিনের মধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকার নির্দিষ্ট করে দেবে বলে এ দিন জানান মন্ত্রী।
গত ১৬ জানুয়ারি থেকে বৃহত্তম করোনা টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হয় ভারতে। টিকার প্রথম জোড দেওয়ার পর স্বাস্থ্যকর্মী এবং প্রথমসারির করোনাযোদ্ধাদের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার কাজ চলছে।
দু’টি ভ্যাকসিন
বর্তমানে দু’ধরনের করোনা টিকা দেওয়া হচ্ছে। একটি তৈরি করেছে সেরাম ইনস্টিটিউট (কোভিশিল্ড) এবং অন্যটি ভারত বায়োটেক (কোভ্যাক্সিন)।
সম্প্রতি সেরাম কর্ণধার আদর পুনাওয়ালা বলেন, করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে কোভিশিল্ড অত্যাধিক কার্যকরী। নীতি আয়োগের সদস্য ডা. ভিকে পাল বলেছেন, উভয় ভ্যাকসিন-ই কয়েক হাজার মানুষের উপর পরীক্ষা করা হয়েছে এবং এগুলির পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াও নগণ্য। তেমন কোনো ঝুঁকিও নেই”।
আরও পড়তে পারেন: টেস্ট ব্যাপক ভাবে বাড়ায় দেশে ফের বাড়ল নতুন সংক্রমণ, তবে তাকে ছাপিয়ে গেল সুস্থতা
দেশ
টেস্ট ব্যাপক ভাবে বাড়ায় দেশে ফের বাড়ল নতুন সংক্রমণ, তবে তাকে ছাপিয়ে গেল সুস্থতা
গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার ছিল ১.৭০ শতাংশ।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: ব্যাপক ভাবে বেড়ে গিয়েছে দৈনিক টেস্টের সংখ্যা। আর সে কারণে মঙ্গলবারের থেকে অনেকটাই বাড়ল দেশের দৈনিক সংক্রমণ। যদিও সেই সংখ্যাকেও ছাপিয়ে গিয়েছে সুস্থতার সংখ্যা। ফলে, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যাটি ফের কমতে শুরু করায় অস্বস্তির বাতাবরণ একটু হলেও কমেছে।
নতুন আক্রান্ত ১৩ হাজারের ঘরে
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Ministry of Health and Family Welfare) তথ্য অনুযায়ী বুধবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ১০ লক্ষ ৩০ হাজার ১৭৬। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৩ হাজার ৭৪২ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ লক্ষ ৪৬ হাজার ৯০৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী কমেছে ৩৯৯ জন। বর্তমানে দেশে ১.৩৩ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
দৈনিক সংক্রমণের হারের ওঠানামা
দেশে সামগ্রিক ভাবে সংক্রমণ বাড়লেও এখনও সংক্রমণের হারের ব্যাপক ঊর্ধ্বগামী যাত্রা লক্ষ করা যায়নি। ফলে কয়েকটি রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও ভারতের পরিস্থিতি ঠিকঠাকই রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৮ লক্ষ ৫ হাজার ৮৪৪টি। ফলে গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার ছিল ১.৭০ শতাংশ।
এ দিকে, ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভারতে মোট ২১ কোটি ৩০ লক্ষ ৩৬ হাজার ২৭৫টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন ৫.১৭ শতাংশ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। এই সংক্রমণের হার আগামী দিনে আরও কমবে এই আশা করাই যায়।
সংক্রমণ কোথায় কেমন?
গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে আক্রান্ত হয়েছেন ৬,২১৮ জন। সোমবারের থেকে সংক্রমণ ফের অনেকটাই বেড়েছে এই রাজ্যে। অন্য দিকে, দ্বিতীয় স্থানে থাকা কেরলে (৪,০৩৪) সংক্রমণ ফের বাড়লেও সংক্রমণের হার কিন্তু আরও কিছুটা কমেছে।
এ দিকে সংক্রমণের নিরিখে আরও যে দুই রাজ্যের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে, তার মধ্যে পঞ্জাবে (৪১৪) সংক্রমণ আগের দিনের তুলনায় বাড়লেও মধ্যপ্রদেশে (২৪৬) দৈনিক সংক্রমণ কমেছে। ছত্তীসগঢ় (২৭৬) এবং গুজরাতে (৪১৪) পরিস্থিতি মোটের ওপরে স্থিতিশীল।
এ ছাড়া, সংক্রমণের নিরিখে প্রথম থেকেই আরও যে কয়েকটা রাজ্য ওপরের সারিতে রয়েছে সেই তামিলনাড়ু (৪৪২), কর্নাটক (৩৮৩), পশ্চিমবঙ্গ (১৮৯), দিল্লি (১৪৫) এবং অন্ধ্রপ্রদেশে (৭০) কোভিড পরিস্থিতির ইতিবাচক পরিবর্তনই হয়েছে।
সুস্থ হলেন ১৪ হাজারের বেশি
দৈনিক সুস্থতার সংখ্যাটি অনেকটাই কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১৪ হাজার ৩৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে ৫,৮০০ রোগী সুস্থ হয়েছেন। সেটাই প্রতিফলিত হয়েছে দেশের দৈনিক পরিসংখ্যানে।
দেশে এখনও পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ৭ লক্ষ ২৬ হাজার ৭০২ জন। দেশে এখন সুস্থতার হার রয়েছে ৯৭.২৪ শতাংশ।
মহারাষ্ট্র ফের বাড়ল দেশের মৃতের সংখ্যা
গত ২৪ ঘণ্টায় মৃতের সংখ্যায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে এবং সেটা হয়েছে মহারাষ্ট্রের কারণেই। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১০৪ জনের, এর মধ্যে ৫১ জনের মৃত্যু হয়েছে মহারাষ্ট্রে। ভারতে এখন মোট মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ৫৬ হাজার ৫৬৭। মৃত্যুহার ১.৪২ শতাংশের আশেপাশে রয়েছে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
সংক্রমণ বৃদ্ধির জন্য কোভিডের নতুন স্ট্রেন দায়ী নয়, সাফ জানাল কেন্দ্র
-
প্রযুক্তি4 hours ago
রান্নার গ্যাসের ভরতুকির টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে কি না, কী ভাবে দেখবেন
-
প্রযুক্তি2 days ago
এ ভাবেই তৈরি করুন সদ্যোজাত শিশুর আধার কার্ড, জানুন কী কী লাগবে
-
বিনোদন2 days ago
পর্ন ‘লাইভ স্ট্রিমিং’ থেকে আয় কোটি টাকা, অ্যাপের মাধ্যমে চিত্রনাট্য-সহ পরিবেশিত হচ্ছে অশ্লীলতা
-
রাজ্য2 days ago
দেড় ঘণ্টা পর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি ছাড়লেন সিবিআই আধিকারিকরা